যে ১০টি কারনে সবাই আপনার থেকে দূরে সরে যাবে!!!


১) অনের প্রতি হিংসা কাজ করাঃ



আমরা কারনে অকারনে আমাদের বন্ধুদের নিয়ে হিংসা করি। প্রতিযোগীতা  আর হিংসা এক জিনিস নয়। আপনার মধ্যে প্রতিযোগী মনভাব থাকা ভালো কিন্তু হিংসা আপনার জন্য কখনই ভালো বয়ে নিয়ে আসবে না। বরং হিংসা আপনাকে আপনার বন্ধুদের থেকে দূরে ঠেলে দিবে।  তাই হিংসা থেকে দূরে থাকুন।

২) খুব ব্যক্তিগতভাবে সবকিছু গ্রহণ করাঃ 



অনেকে আছেন যারা সামান্য  কথা কে খুব ব্যক্তিগতভাবে গ্রহন করেন। সব কথাই নিজের গায়ে লাগিয়ে ফেলেন। আপনিও যদি এই ধরনের হওন তাহলে নিজেই কষ্ট পাবেন এবং বন্ধুদের বিরক্তি কর মনে করবেন। বন্ধুরা আপনাকে নিয়ে মজা করতেই পারে কিন্তু আপনি যদি এই মজা কে সিরিয়াস ভাবে নেন তাহলে বন্ধুরা আপনার থেকে দূরে সরে যেতে বেশি সময় নিবে না।

৩) অতিরিক্ত নেগেটিভ চিন্তা ভাবনাঃ



বন্ধুরা আপনাকে দূরে সরিয়ে দেয়ার একটা বড় কারন হচ্চে এটি! অতিরিক্ত নেগেটিভ চিন্তা ভাবনার ফলে আপনি আপনার বন্ধুকে বিশ্বাস করতে পারবেন না। জগরা কলহ লেগেই থাকবে। এই অভ্যাসের কারনে আপনি নিজেই আপনার বন্ধুদের থেকে আলাদা হয়ে যাবেন। তাই অতিরিক্ত নেগেতিক চিন্তা ভাবনা থেকে দূরে থাকুন।

৪) মানসিক আত্মনিয়ন্ত্রণ অভাবঃ



আপনি হটাত করেই রেগে যান ? এবং একটা সিন্ধান্ত নিয়ে ফেলেন যদিও  এখানে ভুলটা আপনার। তাও আপনি আপনার সিন্ধান্তে অটুট থাকেন। আর সেখানেই মস্ত বড় ভুল করে ফেলছেন আপনি। হয়তো  সাময়িক রাগের জন্য আপনাদের বন্ধুত্ত কে ছিন্ন করে দিলেন,মনে রাখবেন কাচ আর বন্ধুত্ব ভেজ্ঞে গেলে কখনই আগের মতো করা যায় না। তাই রাগের মাথায় কোনো সিন্ধান্ত নিবেন না।

৫) ব্যথা এবং ক্ষতি মজুদ করে রাখাঃ



আমরা অনেকেই আছি যারা ব্যথা  কষ্ট মজুদ করে রাখি, আমাদের অন্তরে। কিন্তু আপনি কি জানেন যে বন্ধুর জন্য আপনি ব্যথা পেয়ে যাচ্ছেন তাকে সেটা বলাটা কতো প্রয়োজন? এর কারনে আপনি নিজেই হিন মন্নতায় ভুগবেন আর নিজেই তাদের থেকে আলাদা হয়ে যেতে চাইবেন।

৬) প্রথম দেখায় ই মানুশকে চিনে ফেলাঃ 



অনেকে আছেন যারা প্রথম দেখাতেই একটা মানুস কে বিচার করে ফেলেন। একটা মানুষের ভালো মন্ধ কখনই প্রথম দেখাতে বুজা যায় না। অথবা বিচার করা যায় না। আপনি সেই মানুষটার সম্পর্কে  না জেনেই খারাপ মন্তব্য করলে সবাই ই আপনার থেকে দূরে সরে যাবে।  কারন তারা আপনাকে চীপ ভাববে!

৭) অন্নের দোষ ত্রুটি ধরাঃ 



আমাদের সবচেয়ে খারাপ অভ্যাস হল আমরা নিজের চরকায় তেল না দিয়ে অন্নের চরকায় তেল দিতে বেশি পছন্দ করি। কিন্তু আমরা এটা বুজতে চাইনা যে অন্নের চরকায় তেল দিয়ে গিয়ে আমাদের কাছের বন্ধুদের হারিয়ে ফেলছি  নিজের অজান্তেই। তাই বন্ধুদের দোষ নিয়ে হাসি ঠাট্টা করবেন না।

৮) প্রতারনা, কথা দিয়ে কথা না রাখাঃ 



প্রতারনা সব কাজ গুলর মধ্যে সবচেয়ে জঘন্য কাজ। মানুষ প্রতারনা কারিকে পছন্দ করে না। যারা কথা দিয়ে কথা রাখে না বিশ্বাস ঘাতকতা করে তাদের থেকে মানুষ ধীরে ধীরে দূরে সরে যায়।

৯) সত্য গোপন করা আর মিথ্যা কথা বলাঃ



বন্দুদের সাথে নিজের সম্পরকে মিথ্যা ইনফর্মেশন দেয়া, এবং নিজের দাম্ভিকতা বারানোর জন্য সত্য গোপোন করে হয়ত আজ আপনি পার পেয়ে যাবেন কিন্তু যখন আপনি ধরা খেয়ে যাবেন তখন আপনাদের বন্ধুত্ব আর কখনই আগের মতো রইবে না। তাই নিজের সম্পর্কে অন্যকে সঠিক তথ্যটিই জানান।

১০) একগুয়ে মনভাবঃ



আপনি নিজের বিচারকে বেশি প্রাধান্য দেন। নিজের ভালোটাই বেশি বুজেন। একগুয়ে মনভাবের কারনে আপনাকে মানানো অনেক কঠিন! আপনাকে মানাতে সবাই হয়ত আজ অনেক  চেস্টা করবে, কাল ও করবে কিন্তু পরশুদিন ঠিক ই তারা আপনাকে ছেরে চলে যাবে। তাই সবার সাথে মেলামেশা করুন। নিজের থেকে অন্নের কথার প্রাধান্য বেশি দিন।

ওজন কমাতে লেবু-মধু পানীয় পান করুন


 নিচের পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করলে বাড়িতে বসে ওজন কমাতে পারবেন।
ওজন কমাতে অনেকে অনেক কিছু পান করেন বা খান। যেমন : ওজন কমানোর চা, সোনাপাতা, ওজন কমানোর ওষুধ ইত্যাদি। এগুলোর কোনো কার্যকারিতা আছে কিনা তা সন্দেহ আছে। থাকলেও এগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে। কিন্তু প্রাকৃতিক উপাদান মধু ও লেবু আসলেই যে কার্যকরী, তা পরীক্ষিত এবং সারা বিশ্বে সমাদৃত ও স্বীকৃত । ওজন কমাতে দুটি প্রাকৃতিক উপাদান লেবু ও মধুর পানীয় সম্পর্কে অনেকেই জানেন । ওজন কমানো ছাড়াও লেবু ও মধুর অনেক গুণাগুণ আছে। কেন ওজন কমায়?
মধুতে যদিও চিনি থাকে, কিন্তু এতে ভিটামিন ও মিনারেল থাকার কারণে এটি সাধারণ চিনির মতো ওজন না বাড়িয়ে কমায়। কারণ সাধারণ চিনি হজম করতে আমাদের শরীর নিজের থেকে ভিটামিন ও মিনারেল খরচ করে, ফলে এসব পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি হয়। এসব উপাদান ফ্যাট ও কোলেস্টেরল কমাতে বা ভাঙতে সাহায্য করে। ফলে যখন আমরা বেশি চিনি খাই, তখন অধিক ক্যালরি শরীরে জমা ছাড়াও এসব পুষ্টি উপাদানের চিনি হজম করতে অতিরিক্ত খরচ হওয়ায় পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি হয়। তাই ওজন বাড়াতে পারে। কিন্তু মধুতে এসব উপাদান থাকার ফলে এগুলো হজমে সহায়ক এবং ফ্যাট ও কোলেস্টেরল কমায়। তাই এই পানীয় ওজন কমায়। তাছাড়া সকালে উঠেই শরীর যদি পানি জাতীয় কিছু পায়, তবে তা হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে একই রকম শারীরিক পরিশ্রম করেও আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধির কারণে ওজন কমতে পারে।
লেবু-মধু পানীয় বানানোর প্রণালী
এক গ্লাস হালকা বা কুসুম গরম পানি, আধা চা চামচ লেবুর রস, এক চা চামচ মধু। গরম পানিতে লেবু ও মধু মিশিয়ে পান করুন লেবু-মধু পানীয়। আপনি চাইলে এর সঙ্গে সবুজ চা মেশাতে পারেন।
যা লক্ষ্য রাখবেন,

—আগে পানি হালকা গরম করে তারপর লেবু ও মধু মেশাবেন। মধু কখনোই গরম করতে যাবেন না।
—যদি ঠাণ্ডা পানিতে এটি পান করেন, তবে বিপরীত ফল হবে, মানে আপনার ওজন বাড়বে।
লেবু-মধু পানীয়ের উপকারিতা
এই পানীয় শরীর থেকে টক্সিন বের করে। শরীরের ভেতরের নালীগুলোর সব ময়লা বের করে দেয়।
—মেটাবলিজম/হজম শক্তি বাড়ায়, ফলে ওজন কমে। ঠাণ্ডা লাগলে এই পানীয় কফ বের করতে সাহায্য করে এবং ঠাণ্ডা লাগলে গলাব্যথা করলেও এটি উপকারী ।
—এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
—শরীরে শক্তি বাড়ায়, অলসতা কমায়।
—কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
মধুর উপকারিতা
মধুতে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ আলাদাভাবে থাকে, কিন্তু চিনিতে তা একসঙ্গে থাকে। ফ্রুকটোজ তাড়াতাড়ি গ্লুকোজের মতো শরীরে ক্যালরি হিসেবে জমা হয় না। তাই চিনির মতো মধু সহজে ক্যালরি জমা করে না। ফলে অল্প মধু খেলেও ওজন বাড়ার সম্ভাবনা কম।
মধু শরীরকে রিলাক্স করে, মনকে প্রফুল্ল রাখতে সাহায্য করে এবং সহজে ঘুম আনতে সাহায্য করে।
মধু একটি প্রাকৃতিক এন্টি বায়োটিক, যা শরীরের সব ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে ইনফেকশন দূর করে। ফলে শরীরের কাজ করার প্রণালী উন্নত হয় এবং হেলদি থাকে।
মধু হজমে সহায়ক। তাই বেশি খাবার খাওয়ার পরে অল্প মধু খেতে পারেন
—মধু ফ্যাট কমায়, ফলে ওজন কমে।
—মধু প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি। তাই মধু সহজে হজম হয়।
—চোখের জন্য ভালো।
—গলার স্বর সুন্দর করে।
—শরীরের ক্ষত দ্রুত সারায়।
—আলসার সারাতে সাহায্য করে।
—নালীগুলো পরিষ্কার করে।
—ঠাণ্ডা লাগলে জ্বর, গলাব্যথায় ভালো ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
—মধু এন্টি অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে।
—বুদ্ধিবৃত্তি বাড়ায়।
—শরীরের সামগ্রিক শক্তি বাড়ায় ও তারুণ্য বাড়ায়।
লেবুর উপকারিতা
লেবুতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা এন্টিসেপটিক ও ঠাণ্ডা লাগা প্রতিরোধ করে
এছাড়া লেবুতে থাকে ঈধষপরঁস, চড়ঃধংংরঁস, চযড়ংঢ়যড়ত্ঁং, গধমহবংরঁস, যার কারণে হাড় ও দাঁত শক্ত হয়।
নিচের পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করলে বাড়িতে বসে ওজন কমাতে পারবেন।
ওজন কমাতে অনেকে অনেক কিছু পান করেন বা খান। যেমন : ওজন কমানোর চা, সোনাপাতা, ওজন কমানোর ওষুধ ইত্যাদি। এগুলোর কোনো কার্যকারিতা আছে কিনা তা সন্দেহ আছে। থাকলেও এগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে। কিন্তু প্রাকৃতিক উপাদান মধু ও লেবু আসলেই যে কার্যকরী, তা পরীক্ষিত এবং সারা বিশ্বে সমাদৃত ও স্বীকৃত । ওজন কমাতে দুটি প্রাকৃতিক উপাদান লেবু ও মধুর পানীয় সম্পর্কে অনেকেই জানেন । ওজন কমানো ছাড়াও লেবু ও মধুর অনেক গুণাগুণ আছে। কেন ওজন কমায়?
মধুতে যদিও চিনি থাকে, কিন্তু এতে ভিটামিন ও মিনারেল থাকার কারণে এটি সাধারণ চিনির মতো ওজন না বাড়িয়ে কমায়। কারণ সাধারণ চিনি হজম করতে আমাদের শরীর নিজের থেকে ভিটামিন ও মিনারেল খরচ করে, ফলে এসব পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি হয়। এসব উপাদান ফ্যাট ও কোলেস্টেরল কমাতে বা ভাঙতে সাহায্য করে। ফলে যখন আমরা বেশি চিনি খাই, তখন অধিক ক্যালরি শরীরে জমা ছাড়াও এসব পুষ্টি উপাদানের চিনি হজম করতে অতিরিক্ত খরচ হওয়ায় পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি হয়