আসল মোবাইল চেনার সহজ উপায়।

আসল মোবাইল চেনার সহজ উপায়।


আপনার হাতের মোবাইল টি আসল কি না নকল কিংবা কোথায় তৈরী আপনি কি তা জানেন???
 না জানলে এই পোস্ট টা আপনার জন্য। 
অনেকে পুরাতন সেট কিনার সময়সেটের মান নিয়ে দ্বন্দে থাকেন। আপনি চাইলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন একটিকোডের মাধ্যমে। 
আপনার মোবাইল টি কোন দেশে তৈরি এবং কি পর্যায়ে আছে। IMEI নাম্বার সম্পর্কে অনেকেই জানি।
আর IMEI নাম্বার টা পেতে আপনাকে *#০৬# চাপতে হবে। তারপর ১৫ সংখ্যার একটি নাম্বার আসবে। আর ওইটাই হচ্ছে আপনার মোবাইলের IMEI নাম্বার। এবার আপনি সংখ্যাটির ৭ ও ৮ নং ঘরের দিকে লক্ষ্য করুন।
**সংখ্যা দুটো যদি ০২ বা ২০ হয় তাহলেসেটের কোয়ালিটি খুব খারাপ ।
**যদি০১ বা ১০ হয় তাহলে সেটের মান খুব ভাল ।
**যদি ০০হয় তাহলে সেটটি কারখানায় তৈরী ।
**যদি ১৩ হয় তাহলে সেটের মান খুব খারাপ -এবংসেটি স্বাস্থ্যেরজন্য ক্ষতিকর ।
**আর যদি ০৮বা ৮০ হয় তাহলে সেট টি মানস্মত।

এবার তাহলে জেনে নেই আপনার মোবাইল টা কোন দেশের তৈরি!

নাম্বার দুইটা যদি ১০,৭০,৯১ বা ০১,০৭,১৯ হয়তাহলে বুঝবেন এটা ফিনল্যান্ডের তৈরি।
০২ বা ২০ হলে বুঝবেন এটা জার্মানি বাআরব আমিরাতের।
৩০ বা ০৩ হলে কোরিয়ার।
৪০ বা ০৪ হলে চায়নার।
৫০ বা ০৫ হলে ব্রাজিল বা যুক্তরাষ্ট্রের।
৬০ বা ০৬ হলে হংকং বা ম্যাক্সিকোর।
৮০ বা ০৮ হলে হাঙ্গেরি।
১৩ বা ৩১ হলে এটি আজারবাইজানের তৈরি।
রবির ধামাক্বা অফার!

রবির ধামাক্বা অফার!


রবি’র নতুন প্রিপেইড সংযোগে বেছে নিন আপনার পছন্দের অফার !

৭৯ টাকা রিচার্জে

– ফ্ল্যাট কলরেট: ১ পয়সা/সেকেন্ড
          > মেয়াদ: ৩০ দিন
– ফ্রি ইন্টারনেট: ১০ জিবি
          > শুধু প্রথমবার ৭৯ টাকা রিচার্জে বোনাস প্রযোজ্য হবে
          > গ্রাহকরা প্রতি মাসে ২৫৬০ এমবি করে ইন্টারনেট পাবেন (৪ মাস পর্যন্ত)
          > ব্যবহারের সময়: রাত ১২টা থেকে বিকেল ৫টা
          > ২৫৬০ এমবি ব্যবহারের মেয়াদ: ১০ দিন
          > প্রথম ৭৯ টাকা রিচাজে তৎক্ষণাৎ পাবেন ১ম মাসের ২৫৬০ এমবি ইন্টারনেট
          > ১ম মাসের ফ্রি ইন্টারনেট পাবার ৩০ দিন পর তৎক্ষণাৎ ২য় মাসের ২৫৬০ এমবি ফ্রি ইন্টারনেট পাবেন
          > ১ম মাসের ফ্রি ইন্টারনেট পাবার ৬০ দিন পর তৎক্ষণাৎ ৩য় মাসের ২৫৬০ এমবি ফ্রি ইন্টারনেট পাবেন
          > ১ম মাসের ফ্রি ইন্টারনেট পাবার ৯০ দিন পর তৎক্ষণাৎ ৪র্থ মাসের ২৫৬০ এমবি ফ্রি ইন্টারনেট পাবেন
– ১টি কিনলে, ১টি ফ্রি
          > প্রথম রিচার্জের ৪ মাসের মধ্যে ১টি স্ট্যান্ডার্ড রবি ইন্টারনেট প্যাক কিনলেই পাবেন ১টি ইন্টারনেট প্যাক ফ্রি
          > ১.৫ জিবি এবং ২.৫ জিবি ইন্টারনেট প্যাকের ক্ষেত্রে এই অফারটি প্রযোজ্য। ইন্টারনেট ব্যালেন্স অনুসন্ধান করতে ডায়াল করুন *৮৪৪৪*৮৮#
          > স্ট্যান্ডার্ড ইন্টারনেট প্যাক ক্রয় করা যাবে ইউএসএসডি এবং ইজিলোড-এর মাধ্যমে
          > ফ্রি ইন্টারনেট প্যাকের মেয়াদ মূল ইন্টারনেট প্যাকের মেয়াদের সমান হবে (২৮ দিন)
          > ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহারের সময়: রাত ১২টা থেকে বিকেল ৫টা
          > ইন্টারনেট প্যাক ক্রয়ের ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই ফ্রি ইন্টারনেট প্যাক চালু হবে।
বিশ্ব কাঁপানো ১০টি ঘটনা, যার আসল রহস্য হয়তো কখনোই জানা যাবে না

বিশ্ব কাঁপানো ১০টি ঘটনা, যার আসল রহস্য হয়তো কখনোই জানা যাবে না

চিত্রঃ বার্মুডা।

(০১)বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলঃ

আজও  মানুষ এর রহস্য উদঘাটন করতে পারছে না, কেন এর কাছাকাছি কোন যাত্রীবাহী জাহাজ অথবা উড়োজাহাজ গেলে আর খুঁজে পাওয়া যায় না? কেন এর কাছাকাছি গেলে মানুষ সব অদ্ভুত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়? একদল গবেষক মনে করেন এই সমুদ্রের নীচে রয়েছে অন্য গ্রহের মানুষের বসবাস, তারাই এই সকল ঘটনার জন্য দায়ী। আবার অনেকে মনে করেন হয়তো কোন অদ্ভুত কারণে পৃথিবীর সাথে বাইরের কোন গ্রহের অদৃশ্য একটি দরজা সৃষ্টি হয়েছে। হয়ত এসকল জাহাজ বা প্লেন সেই অদৃশ্য দরজার ফাদে পড়ে চলে যায় অন্য কোন গ্রহে।

                          চিত্রঃ ৫১ এরিয়া



(০২) ৫১এরিয়াঃ

আমেরিকানদের চরম একটি গোপনীয় সামরিক ঘাটি। আজ পর্যন্ত কোন সাধারণ মানুষ এর পক্ষে এর ভিতরে ঢুকা সম্ভভ হয়নি। এই ঘাটির আসল কাজ কি সেটা জানতে চেয়েও আজও মেলেনি আমেরিকান সরকারের কাছে এর সঠিক উত্তর। এই ব্যাপরটি নিয়ে কোন প্রশ্ন এলেই সবাই এড়িয়ে যায়। প্রায় মাঝে মাঝেই অদ্ভূত সব আকাশযান দেখতে পাওয়া যায় এই ঘাটির কাছাকাছি। পৃথিবীর কোন আকাশযানের সাথে এর কোন প্রকার মিল নেই। অপরিচিত কাউকে দেখা মাত্রই গুলি করা হবে এরকম নির্দেশ ঝোলানো আছে এই ঘাটির চারপাশে। ভিতরে কি আছে বা কি হচ্ছে এর ভিতরে, কোনভাবেই অন্য কোন মানুষর এর পক্ষে তা জানা সম্ভব নয়। অনেকে ধারণা করে যে এলিয়েনরা পৃথিবীর সাথে নিয়মিত যোগযোগ করেছে। নিয়মিত তারা আসছে পৃথিবীতে। আর তাদের সেই আস্তানা হলো এই এরিয়া ৫১ পৃথিবীর মানুষরা যাতে ভুলেও কোন কিছু দেখতে বা জানতে না পারে সেজন্যই এত গোপনীয়তা রাখা হয় এখানে।
চিত্রঃ ১৯৬৯ সালে চাঁদে যাবার নমুনা

(০৩) ১৯৬৯ সালে মানুষের চাঁদে পদার্পন:

এটি বহু পুরানো একটি আলোচনা। সালটি ছিল ১৯৬৯ এটি ছিল পৃথিবীর জন্য একটি সপ্নের বছর। সপ্নকে সত্য করার বছর। এই দিন পৃথিবীর মানুষেরা প্রথম ছাদে তার পদধূলী রাখে। চাঁদ কে জয় করে অসম্ভবকে সম্ভব করে ফেলে মানুষ। তখন অনেকে এর বিরোধিতা করেন। তারা বলেন ১৯৬৯ সালে মানুষ চাঁদকে জয় করতে সক্ষম হয়নি। তারা কারন হিসাবে বলে তখনকার যেসকল প্রযুক্তি ছিল তা দিয়ে চাঁদে যাওয়া সম্পূর্ণভাবে অসম্ভব। তারা মনে করেন মার্কিনীরা তখন সম্পূর্ণ ঘটনাটি শুটিং করে মানুষদের সামনে তুলে ধরেন এবং তাদের এও ধারনা যে স্ট্যানলি কুবরিক ছিলেন এর পরিচালক।



প্রিন্সেস ডায়ানার এএকটি ছবি।
(০৪) প্রিন্সেস ডায়নার হত্যাকান্ড: 

আরেকটি সব থেকে বিতর্কিত ঘটনা হল প্রিন্সেস ডায়নার হত্যাকান্ড। ১৯৯৭ সালে প্রিন্সেস ডায়না এবং তার প্রেমিক ফায়াদ এক ভয়াভহ গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যায়। বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন ব্রিটিশ রাজপরিবারের নির্দেশে ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্হা MI6 এই দূর্ঘটনার আড়ালে এই ভয়াভহ হত্যাকান্ডটি ঘটিয়েছিলো। অনেকে মনে করেন প্রিন্সেস ডায়নার তুমুল জনপ্রিয়তা, সত্যবাদিতা এবং রাজপরিবারের সমালোচনা ব্রিটিশ রাজ পরিবারকে বিব্রত এবং অস্বস্তিকর অবস্হায় ফেলে দিয়েছিলো। আবার ফায়াদের সাথে প্রিন্সেস ডায়নার সম্পর্ক ব্রিটিশ রাজপরিবার এবং ইংল্যান্ডের জন্য জাতীয় নিরাপত্তার এক বিশাল ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছিলো, তাই হয়তো এই হত্যাকান্ডটি ঘটানো হয়েছিল।

চিত্রঃ ০০৫ সালের ৭ই জুলাই, লন্ডনের সিরিজ বোমা বিস্ফোরন।

(০৫) ২০০৫ সালের ৭ই জুলাই, লন্ডনের সিরিজ বোমা বিস্ফোরন:

২০০৫ সালের ৭ই জুলাই শুধু মাত্র ইংল্যান্ডের জন্য নয় তথা সম্পূর্ণ বিশ্ববাসীর জন্য এটি ছিল খুবই বেদনায়ক ও ভয়াবহ একটি দিন। ভূগর্ভস্হ ট্রেনস্টেশনে পরপর কয়েকটি বিশাল ভয়াবহ সিরিজ বোমা বিস্ফোরনে সেদিন প্রাণ হারাতে হয়েছিলো অসংখ্য নিরপরাধ মানুষকে। বিভিন্ন জঙ্গি সংঘটনকে দায়ী করা হয় এই হামলার জন্য। হামলাকারীদের বিভিন্ন ফুটেজও প্রকাশ করা হয়। আসলে কে করেছিল এই হামলাটি? এটি কি তাহলে ছিলো ক্ষমতাশালী দেশগুলোর সাজানো কোন নাটক? উপরের হামলাকারীর ছবিটি দেখুন। এর নাম Mohammed Sidique Khan সে এই ঘটনার সুইসাইড হামলার একজন আসামী। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই ছবিটি কোনভাবেই আসল হতে পারে না। জায়গাসহ সব ঠিক আছে। কিন্তু খুব সূক্ষভাবে লক্ষ্য করলে এবং পরীক্ষা করলে খেয়াল করা যাবে ছবির লোকটিকে আলাদা করে ছবিতে বসানো হয়েছে। পুরো ছবিটিই নকল। আবার অনেকে বলেন বোমগুলো হামলাকারীদের ব্যাকপ্যাক থেকে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়নি। এগুলো আগে থেকেই সেখানে রাখা ছিলো। মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকানদের সাথে যুদ্ধে নিজেদের অংশগ্রহনকে দেশবাসীর বৈধতা দেবার জন্য এই হামলা ঘটানো হয়েছিলো বলে অনেকের ধারণা।
চিত্রঃ২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরের সুনামিরর একটি দ্শ্য।

(০৬) ২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরের সুনামিঃ

২০০৪ সাল এটি ছিল এশিয়ার মানুষদের জন্য খুব বেদনাদায়ক একটি দিন। এশিয়ার সমুদ্ররের পাশ্ববর্তী দেশগুলোর মানুষেরা এদিন প্রকৃতির এক ভয়াবহ ও নিষ্ঠুর খেলার বাস্তব রূপ দেখতে পায়। বিশাল আকারের এই প্রকৃতিক দুর্যোগ সুনামী আছড়ে পড়ে সমুদ্র পার্শ্ববর্তী বেশ কয়েকটি দেশে। লাখ লাখ মানুষ মারা যায় এই নিষ্ঠুর সুনামীতে। বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়া ও শ্রীলংকায় এই দুর্যোগে হতাহতের সংখ্যা ছিলো সবচেয়ে বেশী। বিশ্ববাসী কখনোই প্রকৃতির এই নিষ্ঠুর ও ভয়াবহ রূপ ভুলতে পারবে না। কিন্তু মিশরসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের সংবাদপত্রের দাবী এর পিছনে বিশ্বের শক্তিশালী বেশ কয়েকটি দেশের হাত রয়েছে। গোপনীয় পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা চালাতে গিয়ে দূর্ঘটনাক্রমে বিস্ফোরণে এই সুনামীর সৃষ্টি হয় বলে ধারণা করেন অনেকে।

চিত্রঃ HIV ভাইরাসটি ১৯৭৪ সালে WHO এর পরিকল্পনা অনুযায়ী ল্যাবটেরীতে গবেষণা করে বানানো হয়েছিলো

(০৭) HIV ভাইরাস ল্যাবটেরীতে গবেষণা করে বানানো হয়েছিলো

AIDS হছে একটি মরণব্যাধি রোগ। যার চিকিৎসার উপায় এবং ঔষুধ এখন পর্যন্ত গবেষকরা আবিষ্কার করতে পারেনি। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে মরণব্যাধী রোগ হোল এটি। প্রতিবছর বিশেষ করে আফ্রিকার প্রায় প্রচুর মানুষ মারা যাচ্ছে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে। Dr William Campbell Douglass প্রথমে একটি থিওরি দেন, পরে অনেক চিকিৎসক তাকে সমর্থন জানান। উনার মতে HIV ভাইরাসটি ১৯৭৪ সালে WHO এর পরিকল্পনা অনুযায়ী ল্যাবটেরীতে গবেষণা করে বানানো হয়েছিলো। বিশ্ব জনসংখ্যা কমানোর জন্য এটি বানানো হয়। পরে বিভিন্নভাবে এই ভাইরাসটি সম্পূর্ণ আফ্রিকায় ব্যাপক হারে ছড়িয়ে দেয়া হয়। আরেকদল বলে CIA অথবা KGB এই দুটির সংস্থার যেকোন একটি নিজেদের স্বার্থের জন্য এই ভাইরাসটি বানিয়েছিলো। কিন্তু কোন একটি দূর্ঘটনার কারনে সম্পূর্ণ পৃথিবীতে এটি ছড়িয়ে পড়ে।

চিত্রঃ Fluoride প্রয়োগকে বাঁধা দিচ্ছে না WHO

(০৮) Fluoride প্রয়োগকে বাঁধা দিচ্ছে না WHO: 

দাতের ক্ষয়রোধ করার জন্য পানযোগ্য পানিতে Fluoride মেশানো হয় এটা আমরা সবাই কম বেশি জানি। আবার বৈজ্ঞানিকভাবেই এটি প্রমাণিত যে এই Fluoride এর অনেক খারাপ দিকও আছে। এর বিভিন্ন রকম পার্শ্বপ্রতিকিয়া মানুষের শরীরকে বিভিন্নভাবে আক্রান্ত করে। একদল গবেষক এর ধারণা এসব জানা সত্ত্বেও WHO এই Fluoride প্রয়োগকে বাঁধা দিচ্ছে না। কারণ এর পিছনে রয়েছে বিশাল এক ব্যবসা। এর পিছনে রয়েছে বিশাল বিশাল সব ঔষুধ কোম্পানী। কারন মানুষ অসুস্হ থাকলেই তো এদের লাভ। আর মানুষ যদি অসুস্হ না থাকে তাহলে এত ঔষুধ কোম্পানী চলবে কি করে ?
চিত্রঃ ১৯৭৭ সালে হঠাৎ করেই এই মহান গায়ক Elvis Presley মারা যান

(০৯) আসলেই কি Elvis Presley তার মৃত্যু নিয়ে নাটক করেছিল?

এক কালের বিখ্যাত ও তুমুল জনপ্রিয় গায়ক Elvis Presley এর নাম শুনেননি এমন মানুষ খুব কমই আছে। বিশ্বজুড়ে তার রয়েছে অগণিত ভক্ত। এখনও মানুষ তার গান শুনে যায় এবং পছন্দ করে। বিখ্যাত এই গায়ক তরুণ বয়সেই জনপ্রিয়তার এক বিশাল রাজ্যে প্রবেশ করে। ১৯৭৭ সালে হঠাৎ করেই এই মহান গায়ক মারা যান। একদলের দাবী সেই সময় নাকি আসলেই Elvis মারা যাননি। তিনি নিজের মৃত্যু ঘটিয়ে সবার থেকে আড়ালে চলে যান। অনেকে নাকি এরপরও তাকে দেখেছেন! তার আসল মৃত্যু নাকি হয় ১৯৯০ সালে। আসলেই কি Elvis Presley তার মৃত্যু নিয়ে নাটক করেছিল?


(১০) ২০১২ রহস্যঃ

সবথেকে বড় ঘটনাটি ঘটে ২০১২ সালে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে এই গুজব নিয়ে। তখন অনেকে অবশ্য হেসেই উড়িয়ে দিয়েছে এই ব্যাপারটিকে। কিন্তু এর পক্ষের লোকর অভাব ও কিন্তু কম ছিল না। প্রচুর মানুষ বিশ্বাস করেছিল ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে ধ্বংসযজ্ঞ নেমে আসবে এই পৃথিবীর বুকে। মায়ানদের ক্যালেন্ডারের সমাপ্তি এবং নষ্ট্রাডমাস এর কিছু ভবিষ্যৎবাণীর কারণে আগুন এর এই বিশ্বাস ছড়িয়ে পড়েছিল সমগ্র বিশ্বে। আমি নিজেও বিশ্বাস করেছিলাম হয়তো ধ্বংস হবে না কিন্তু বিশাল এক পরিবর্তন আসবে পৃথিবীর উপর এই সময়ে। কিন্তু সব কল্পনা, ভবিষ্যৎবাণীকে মিথ্যা প্রমান করে পৃথিবী আজও চিরজীবী হয়ে রয়েছে।

কালোজিরার গু


স্ত্রীরোগ
কালো জিরা।
ও প্রসবে কালোজিরা


প্রসব সহজ করায় কালোজিরার তুলনা নেই। আর প্রসব পরবর্তী অবস্থায় প্রসূতীর শারীরিক স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনায়      কালোজিরা অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এমনকি যেকোনো ধরনের স্ত্রীরোগে উষ্ণ পানীর সাথে কালোজিরা সেবন খুবই ফলদায়ক।

যে কোন চর্মরোগে কালোজিরা


সমপরিমাণ কালোজিরার তেল এবং গোলাপ ফুলের নির্যাস এর সাথে দ্বিগুন পরিমাণ ময়দা মিশিয়ে পেস্ট এর মত বানাতে হবে। এই পেস্ট মালিশের পূর্বে চর্মরোগে আক্রান্ত অংশ পাতলা সিরকায় ভেজানো তুলা দিয়ে মুছে রোদে শুকাতে হবে। এভাবে প্রতিদিন নিয়মিত লাগালে উপকার পাওয়া যায়। চর্মরোগে আক্রান্ত অবস্থায় মাছ, ডিম, আম ইত্যাদি খাবার বর্জন করা ভাল।

কালোজিরা বাতরোগে


কালোজিরার তেল গরম করে বাতে আক্রান্ত স্থানে ভালো করে মালিশ করলে এবং ঘুমাতে যাওয়ার আগে কালোজিরার ফুটানো পানি সামান্য মধু মিশিয়ে নিয়মিত পান করলে অল্প সময়ের মধ্যেই সুফল পাওয়া যায়।

উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কালোজিরা


যখন কোন গরম পানীয় পান করবে তখনই কয়েক ফোটা কালোজিরার তেল এবং দু-টুকরা রসুন সেবন করুন। রক্তের কোলেষ্টরল কমাতে, এক চা চামচ পরিমাণ কালোজিরার চূর্ণ এর সাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খালি পেটে সেবন করুন।

শ্বাস কষ্ট ও হাঁপানিতে কালোজিরা


প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যায় কালোজিরার তেলের ভাপ নাক দিয়ে টানলে, এবং তার সাথে বুক ও গলা প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে ভালোভাবে কালোজিরার তেল দিয়ে মালিশ করলে উপকৃত হওয়া যায়। সাথে সাথে সকালে নাস্তার পূর্বে এক চা চামচ পরিমাণ শুকনো কালোজিরা সেবন করবে।
নিম পাতার মহা গুণ!

নিম পাতার মহা গুণ!


নিমের গুণ অপরিসীম। নিমের বহুবিধ এবং ব্যাপক ব্যবহারের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নিমকে গ্রাম্য ডাক্তার হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। আমাদের গ্রাম-গঞ্জ থেকে শুরু করে রাজধানীতেও অনেক মানুষ চর্মরোগ দূর ও রূপচর্চাসহ নানাবিধ কাজে নিম ব্যবহার করে আসছে। নিমের বীজ পাতা-ছাল-কাঠ সবই উপকারী!

নিম কি?


নিম একটি বহু বর্ষজীবি ও চির হরিত বৃক্ষ। নিম একটি ঔষধি গাছ, বৈজ্ঞানিক নাম (AZADIRACHTA INDICA)। এর ডাল, পাতা, রস, সবই কাজে লাগে। বাংলাদেশের সবত্রই জন্মে তবে উত্তরাঞ্চলে বেশি দেখা যায়। প্রাপ্ত বয়স্ক হতে সময় লাগে ১০ বছর। নিম গাছ সাধারণত উষ্ণ আবহাওয়া প্রধান অঞ্চলে ভাল হয়। নিমের পাতা থেকে আজকাল প্রসাধনীও তৈরি হচ্ছে। নিম থেকে তৈরি হচ্ছে নানা ধরণের ঔষধ কৃমিনাশক হিসেবে নিমের রস খুবই কার্যকর। । নিমের কাঠ খুবই শক্ত। এ কারণে নিম কাঠের আসবাবপত্রও তৈরি করা হচ্ছে আজকাল।

আসুন জেনে নেই নিমের কিছু ঔষধি গুণ-

কৃমিনাশক-  

শিশুদের পেটে কৃমি নির্মূল করতে। শিশুরাই বেশি কৃমির শিকার হয়। এ জন্য ৫০ মিলিগ্রাম পরিমাণ নিম গাছের মূলের ছালের গুড়া দিন ৩ বার সামান্য গরম পানি সহ খেতে হবে।

ঠান্ডাজনিত বুকের ব্যথা– অনেক সময় বুকে কফ জমে বুক ব্যথা করে। এ জন্য ৩০ ফোটা নিম পাতার রস সামান্য গরম পানিতে মিশিয়ে দিতে ৩/৪ বার খেলে বুকের ব্যথা কমবে। গর্ভবতীদের জন্য ঔষধটি নিষেধ।

ডায়াবেটিস রোগ- 

সকালে খালি পেটে ৫টি গোলমরিচ ও ১০টি নিম পাতা বেটে খেলে তা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে।

খোস পাচড়া বা চুলকানি-

নিম পাতা সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে গোসল করলে খোসপাচড়া চলে যায়। পাতা বা ফুল বেটে গায়ে কয়েকদিন লাগালে চুলকানি ভালো হয়।

অজীর্ণ-

অনেকদিন  ধরে পেটে অসুখ? পাতলা পায়খানা হলে ৩০ ফোটা নিম পাতার রস, এক কাপ পানির ৪/১ ভাগ পানির সঙ্গে মিশিয়ে সকাল-বিকাল খাওয়ালে উপকার পাওয়া যাবে।

পোকা-মাকড়ের কামড়-

পোকা মাকড় কামড় দিলে বা হুল ফোঁটালে নিমের মূলের ছাল বা পাতা বেটে ক্ষত স্থানে লাগালে ব্যথা উপশম হবে।

দাতের রোগ- 

নিমের পাতা ও ছালের গুড়া কিংবা নিমের ডাল দিয়ে নিয়মিত দাত মাজলে দাঁত হবে মজবুত, রক্ষা পাবেন দন্ত রোগ থেকেও।

ত্বকের যত্নে- নিমের তেল মুখে ব্যবহার করলে ব্রন হয় না।

জন্ডিস-

 জন্ডিস হলে প্রতিদিন সকালে বাচ্চাদের জন্য ৫-১১ ফোঁটা,বয়স্কদের জন্য ১ চামচ নিম পাতার রস একটু মধু মিশিয়ে খালি পেটে খেতে হবে।

উকুন নাশক- 

উকুন মারতে নিমের পাতা বেটে হালকা করে মাথায় লাগান। ঘন্টা খানেক রেখে মাথা ধুয়ে ফেলুন। ২/৩ দিন এভাবে লাগালে উকুন মরে যাবে।

আমাদের চারপাশেই ছড়িয়ে আছে প্রকৃতির অসাধারণ সব উপাদান। ওষুধের কৃত্রিমতার ওপরে নির্ভরশীল না হয়ে, সুস্থ থাকবার জন্য প্রাকৃতিক উপায় গুলোর প্রতি মনযোগী হয়ে উঠুন। যার অল্প একটু ব্যবহারই প্রতিদিন থাকবেন সুস্থ-সতেজ ও রোগ মুক্ত।

নিমের এই গুনাগুনের কথা বিবেচনা করেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ‌ নিমকে ‘একুশ শতকের বৃক্ষ’ বলে ঘোষনা করেছে।

আদার গুণাগুণ

আদার গুণাগুণ


আদা যে শুধুমাত্র রান্নার স্বাদ ও ঘ্রাণ বাড়ানোর কোনো মসলা জাতীয় কিছু নয় তা এখন আর কারো অজানা নয়। আদার ঔষধি গুণাগুণ সম্পর্কে প্রায় সকলেই বেশ ভালোভাবেই অবগত আছেন। শারীরিক নানা সমস্যায় আদা খাওয়ার বিষয়টি সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে বেশ দ্রুত। এমনকি নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস মুক্তি দিতে পারে মারাত্মক বেশ কিছু রোগ থেকে। নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করেই দেখুন না, শারীরিক অনেক সমস্যার সমাধান পাবেন। আর এজন্যই আদার গুণাগুণ এবং শারীরিক সমস্যা নিরাময়ে আদার ব্যবহার সকলেরই জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরী।

১) বমিভাব বা বমি হচ্ছে অনেক? আদা কুচি করে চিবিয়ে খান অথবা আদার রসের সাথে সামান্য লবণ মিশিয়ে পান করুন। তাৎক্ষণিক সমাধান পেয়ে যাবেন।

২) উল্টাপাল্টা এবং বেশি ভাজাপোড়া খাবারের কারণে বুকজ্বলার সমস্যা হুট করেই শুরু হতে পারে। এক কাজ করুন, ২ কাপ পানিতে ২ ইঞ্চি আদা ছেঁচে জ্বাল দিয়ে চায়ের মতো তৈরি করে পান করুন। বুকজ্বলা কমে যাবে।

৩) ধমনীতে প্লাক জমে রক্ত প্রবাহ বন্ধের সমস্যাকে বলা হয় অথেরোস্ক্লেরোসিস। এই মারাত্মক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে। প্রতিদিন একটু হলেও আদা খান এই সমস্যা থেকে দূরে থাকতে।

৪) অনেক দুর্বল লাগছে? দুর্বলতার কারণ যাই হোক না কেন একটু আদা খেয়ে নিন। অনেকটা শক্তি পাবেন। এরপর ডাক্তারের পরামর্শ নিন দুর্বলতার কারণ জেনে নিরাময়ে সহায়তা পেতে।

৫) আদার রস ব্যথানাশক ঔষধের মতো কাজ করে। সরাসরি আক্রান্ত স্থানে লাগাতে পারেন আদার রস অথবা পান করে নিতে পারেন, দুভাবেই ভালো উপকার পাবেন।

৬) নতুন আদার সাথে আধা সেদ্ধ ডিম খাওয়ার অভ্যাস পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ায় এবং স্পার্ম কাউন্ট বৃদ্ধি করে।

৭) প্রাকৃতিক অ্যান্টিহিস্টামাইন এনং অ্যান্টিবায়োটিক উপাদানে ভরপুর আদা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে ছোটোখাটো অনেক রোগের হাত থেকেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

৮) খেতে ইচ্ছে করছে না বা ক্ষুধা মন্দায় ভুগছেন? তাহলে খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে আদা খেয়ে নিন। এতে ক্ষুধামন্দা দূর হবে এবং খাবারে রুচি ফিরে আসবে।

৯) আদার অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান হাড়ের জয়েন্টে ব্যথা দূর করতে বিশেষ ভাবে কার্যকরী। এছাড়াও উষ্ণ গরম পানিতে আদার তেল মিশিয়ে গোসল করলে মাংসপেশীর ব্যথা দূর হয়।

১০) আদা হজমে সমস্যা সমাধান করে এবং পেটে ব্যথা দূর করতে সহায়তা করে। প্রতিদিন সকালে ১ কাপ আদা চা পান করলে পুরোদিন পেট ফাঁপা বা বদহজম থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন।
তুলসী পাতার গুণাগুণ।

তুলসী পাতার গুণাগুণ।


তুলসী অর্থ যার তুলনা নেই। তুলসী সবুজ রঙের গুল্মজাতীয় একটি উপকারী উদ্ভিদ। তুলসী শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রমে সমতা বজায় রাখে এবং মানসিক চাপ সহ্য করতে সাহায্য করে। এছাড়াও তুলসী বিভিন্ন রকম ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়া ও ফাংগাস থেকে শরীরকে রক্ষা করে। পাতা কাঁচা চিবিয়ে খাওয়া যায়। অনেকে বেটে রসটা খান। তুলসী পাতার চা বেশ সুস্বাদু। আসুন জেনে নেয়া যাক শরীরের জন্য তুলসী পাতার উপকারীতা।

শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা

ঠান্ডা লাগলে তুলসী পাতার ব্যবহার আশীর্বাদের মতো কাজ করে। গলার সব রকম সমস্যায় তুলসী পাতা ব্যবহৃত হয়।
হার্টের অসুখ

তুলসী পাতায় আছে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই উপাদান গুলো হার্টকে বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্ত রাখে সহায়তা করে। তুলসী পাতা হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়ায় ও এর স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

মানসিক চাপ


তুলসীর ভিটামিন সি ও অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে। এই উপাদান গুলো নার্ভকে শান্ত করে। এছাড়াও তুলসী পাতার রস শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

মাথা ব্যাথা


মাথা ব্যাথা ও শরীর ব্যথা কমাতে তুলসী খুবই উপকারী। এর বিশেষ উপাদান মাংশপেশীর খিচুনী রোধ করতে সহায়তা করে।

বয়স রোধ করা


ভিটামিন সি, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস ও এসেন্সিয়াল অয়েল গুলো চমতকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের হিসেবে কাজ করে যা বয়সজনিত সমস্যা গুলো কমায়। তুলসী পাতাকে চির যৌবন ধরে রাখার টনিক ও মনে করেন কেউ কেউ।

রোগ নিরাময় ক্ষমতা


তুলসী গাছের ঔষধি গুণাবলী সমৃদ্ধ গাছ। তুলসীকে নার্ভের টনিক বলা হয় এবং এটা স্মরণশক্তি বাড়ানোর জন্য বেশ উপকারী। এটি শ্বাসনালী থেকে শ্লেষ্মাঘটিত সমস্যা দূর করে।তুলসী পাতা পাকস্থলীর ও কিডনীর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

পোকার কামড়


তুলসী পাতা হলো প্রোফাইল্যাক্টিভ যা পোকামাকড় কামড় দিলে উপসম করতে সক্ষম। পোকার কামড়ে আক্রান্ত স্থানে তুলসী পাতার তাজা রস লাগিয়ে রাখলে পোকার কামড়ের ব্যথা ও জ্বলা থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া যায়।

ত্বকের সমস্যা


তুলসী পাতার রস ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। তুলসী পাতা বেটে সারা মুখে লাগিয়ে রাখলে ত্বক সুন্দর ও মসৃণ হয়। এছাড়াও তিল তেলের মধ্যে তুলসী পাতা ফেলে হালকা গরম করে ত্বকে লাগালে ত্বকের যে কোনো সমস্যায় বেশ উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও ত্বকের কোনো অংশ পুড়ে গেলে তুলসীর রস এবং নারকেলের তেল ফেটিয়ে লাগালে জ্বালা কমবে এবং সেখানে কোন দাগ থাকবে না ৷
ঘরের বারান্দাতে একটু আলো বাতাস আসলে সেখানেই একটি তুলসী গাছ লাগিয়ে দিতে পারেন। সারা বিশ্ব জুড়েই এই গাছটির গুনের জয় জয়কার। নিয়মিত তুলসী পাতার রস খেলে রোগ-বালাই থাকবে অনেক দূরে। তাই সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন অন্তত একটি করে তুলসী পাতা খান।
গণনা যন্ত্রের প্রথম আবিষ্কার

গণনা যন্ত্রের প্রথম আবিষ্কার

প্রায় ৪ হাজার বছর আগে চীনারা গণনা করার জন্য একটি যন্ত্র তৈরি করে। যার নাম ছিল অ্যাবাকাস। এটিই হলো পৃথিবীর প্রথম গণনাকারী যন্ত্র। আর এটিই হলো বর্তমান কম্পিউটারের পূর্বপূরুষ। ১৯৪০ সনে ক্লড শ্যানন প্রথম এই ডিজিটাল ইলেকট্রনিক কম্পিউটার আবিষ্কার করেন। প্রোগ্রামেবল ডিভাইসের জন্য এটি একটি সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচিত করে।


১৯৪১ সনে করনার্ড জিউস আবিস্কার করেন পৃথিবীর প্রথম অপারেশনাল কম্পিউটার। আর পার্সোনাল কম্পিউটারগুলো আস্তে আস্তে মার্কেটে আসতে থাকে ১৯৭৭ সনের দিকে। তবে মূলত বর্তমান কম্পিউটারের রূপরেখা তৈরি করেন ব্রিটিশ গণিতবিদ 'চার্লস ব্যাবেজ'। ১৮২২ সালে তিনি লগারিদমসহ গাণিতিক হিসাব-নিকাশ অধিক সহজ করার লক্ষ্যে একটি যন্ত্র তৈরি করার পরিকল্পনা হাতে নেন। এরও অনেক পরে ১৮৩৩ সালে তিনি আগের সব গণনাকারী যন্ত্রের স্মৃতিভাণ্ডারের প্রয়োজনীতা অনুভব করেন। এ জন্য তিনি একটি যন্ত্র তৈরির চিন্তা করেন, যার নাম দেন অ্যানালটিক্যাল মেশিন। এটির কাজ তিনি শেষ করতে পারেননি। তার এই মেশিনের ডিজাইনের ওপর ভিত্তি করেই আজকের এই কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছে। এই জন্যই তাকে কম্পিউটারের আদি পিতা বা জনক বলা হয়। কম্পিউটারের সবচেয়ে বড় সাফল্য আসে মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কারের ফলে। ব্যবহারের সুবিধা বেড়ে যায় ও কাজের ক্ষমতা বেড়ে যায়।
সভ্যতার আশীর্বাদ চাকা আবিষ্কার

সভ্যতার আশীর্বাদ চাকা আবিষ্কার

সভ্যতার আশীর্বাদ চাকা আবিষ্কার। চাকা আবিষ্কারে মানব সভ্যতায় গতিসঞ্চার হয়। চাকার আবিষ্কার হয় খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫০০ বছর আগে। মানব ইতিহাসে চাকার আবিষ্কার একটি যুগান্তকারী ঘটনা। ইতিহাস বলে পাঁচ হাজার খ্রিষ্টপূর্বাব্দের দিকে প্রাচীন মেসোপটেমিয়ায় চাকা আবিষ্কৃত হয়। ককেশাসের উত্তর দিকে বেশ কিছু কবর পাওয়া গেছে যাতে ৩৭০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ হতে ঠেলাগাড়িতে করে মৃতদেহ কবর দেওয়া হয়েছে। ৩৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের কাছাকাছি সময়ে তৈরি করা একটি মাটির পাত্র দক্ষিণ পোল্যান্ডে পাওয়া গেছে, যাতে চার চাকার একটি গাড়ির ছবি আছে। এটিই এ পর্যন্ত প্রাপ্ত চাকাযুক্ত গাড়ির ছবির সবচেয়ে পুরনো নিদর্শন। খ্রিষ্টপূর্ব ৪র্থ সহস্রাব্দ নাগাদ চাকার ব্যবহার ইউরোপ ও পশ্চিম এশিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। ভারতীয় উপমহাদেশের সিন্ধু সভ্যতায় চাকার ব্যবহার শুরু হয় খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় সহস্রাব্দের দিকে। চীনে চাকার ব্যবহার দেখা যায় ১২০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে, যখন চাকাযুক্ত গাড়ির প্রচলন হয়। মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন সভ্যতায় চাকার ব্যবহার দেখা যায় না। তবে অলমেক ও অন্যান্য কিছু আমেরিকার সভ্যতার নিদর্শনের মধ্যে শিশুদের খেলনা হিসেবে চাকাযুক্ত গাড়ি পাওয়া গেছে। প্রাচীন নুবিয়াতে চাকা ব্যবহার করা হতো মাটির হাঁড়ি ও পাত্র তৈরিতে এবং পানি উত্তোলনে। নুবিয়ার পানি উত্তোলনে ব্যবহৃত চাকাগুলো ঘুরানো হতো গবাদিপশু দিয়ে। চাকা ব্যবহার করে জলচক্র পানি তোলার এবং পানি হতে শক্তি আহরণের, গিয়ার চাকা, চরকা, ইত্যাদি তৈরি করা হয়। সাম্প্রতিক কালের প্রপেলার, জেট ইঞ্জিন, এবং টারবাইন এর সবই চাকার পরিবর্তিত রূপ।
কাগজ আবিষ্কারের ইতি কথা।

কাগজ আবিষ্কারের ইতি কথা।


জীবনের প্রতি ক্ষেত্রেই আমরা কাগজের ব্যবহার দেখতে পাই। লেখা ছাড়াও কাগজের ওপরে লেখা ছাপানো হয় এবং কোনো দ্রব্যের মোড়ক হিসেবেও কাগজ ব্যবহৃত হয়। যদিও কাগজের ইংরেজি শব্দটি প্যাপিরাস শব্দ থেকে এসেছে। এদের উৎপাদন পদ্ধতি সম্পূর্ণ ভিন্ন এবং বর্তমান কাগজে উন্নয়ন ও প্যাপিরাসের উন্নয়ন থেকে পৃথক। প্রধানত কাঠ, বাঁশ, ছেঁড়া কাপড়, ঘাস, পুরনো কাগজ ইত্যাদি কাগজ তৈরির প্রধান উপাদান। মনে করা হয় দ্বিতীয় শতাব্দীতে চীনে আধুনিক কাগজের প্রচলন শুরু হয়। যদিও এর আগে কাগজ ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। কাগজের উদ্ভাবনকে প্রাচীন চীনের চারটি বিশাল উদ্ভাবনের অন্যতম একটি বিবেচনা করা হয়। প্রাচীন চীনে মণ্ড দ্বারা তৈরি কাগজ দ্বিতীয় শতাব্দীর গোড়ার দিকে হান জাতির চাই লুন নামের একজন আবিষ্কার করেন।

চীনে সিল্কের সাশ্রয়ী ও কার্যকর বিকল্প হিসেবে কাগজ ব্যবহার শুরু হয়। কাগজের প্রচলন চীন থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে মুসলিম বিশ্বের মাধ্যমে এবং ত্রয়োদশ শতাব্দীতে মধ্যযুগের ইউরোপে কাগজের উৎপাদন শুরু হয়। যেখানে সর্বপ্রথম পানিচালিত কাগজ উৎপাদনের কাগজকল ও কলকব্জা বা মেশিন আবিষ্কার ও নির্মাণ করা হয়। চিঠি, সংবাদপত্র ও বইয়ের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান শুরু হওয়ার পর বিশ্বব্যাপী পরিবর্তন আসে এবং এর সাশ্রয়ী উপাদান হিসেবে কাগজ তৈরি করা ঊনবিংশ শতাব্দীতে নতুন শিল্প রূপে আবিভর্ূত হয়।
এন্টিবায়োটিক আবিষ্কারে যার অবদান বেশি

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কারে যার অবদান বেশি


অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কার পৃথিবীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারের একটি। পেনিসিলিন আবিষ্কার ছিল চিকিৎসা জগতের জন্য এক নতুন দিগন্তের সন্ধান। আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন আবিষ্কার করেছিলেন আকস্মিক এক ঘটনাক্রমে। স্ট্যাফাইলোকক্কাস নামক জীবাণু নিয়ে কাজ করতে গিয়েই তিনি এমন এক ধরনের ছত্রাকের সন্ধান পান, যার জীবাণুনাশক ক্ষমতা রয়েছে। ছত্রাকটির নাম 'পেনিসিলিয়াম নোটেটাম'। ফ্লেমিং ছিলেন স্কটল্যান্ডনিবাসী চিকিৎসক ও জীবাণুতত্ত্ববিদ। তিনিই সর্বপ্রথম জীবাণুনাশক পেনিসিলিন আবিষ্কার করে খ্যাতিমান হয়ে আছেন। ১৯২৮ সালে তিনি আবিষ্কার করেন বিশেষ এক ধরনের ছত্রাকে জীবনরক্ষাকারী পেনিসিলিনের অস্তিত্ব। আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন আবিষ্কার করেছিলেন আকস্মিক এক ঘটনাক্রমে। স্ট্যাফাইলোকক্কাস নামক জীবাণু নিয়ে কাজ করতে গিয়েই তিনি এমন এক ধরনের ছত্রাকের সন্ধান পান, যার জীবাণুনাশক ক্ষমতা রয়েছে। ছত্রাকটির নাম পেনিসিলিয়াম নোটেটাম।

আলেকজান্ডার ফ্লেমিং সর্বপ্রথম পেনিসিলিন আবিষ্কার করলেও একে মানবদেহে ব্যবহারের উপযোগী অবস্থায় নিয়ে আসেন দু'জন বিজ্ঞানী- হাওয়ার্ড ফ্লোরি (১৮৯৮-১৯৬৮) ও আর্নস্ট চেইন (১৯০৬-১৯৭৯)। ১৯৩৮ সালে এরা পেনিসিলিনের নিষ্কাশন ও বিশুদ্ধকরণের কাজ সম্পন্ন করেন।
পৃথিবীর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়।

পৃথিবীর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়।




জ্ঞান 
চর্চার জন্য মানুষ চালিয়েছে তাদের আদম্য প্রচেষ্টা।
মক্তব  থেকে শুরুকরে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত বানিয়েছেন।
কিন্তু সেই মহান ব্যাক্তিটি কে যে এই প্রচেষ্টায় সফল হয়েছেন।
আসুন একটু পিছনে ফিরে তাকাই,
(جامعة القرويين) পৃথিবীর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় । এটি মরক্কের (Morocco) ফেজে অবস্থিথ । ফাতিমা আল ফিহরি নামে এক ধনি সম্ভ্রান্ত মহিলা ৮৫৯ সালে উচ্চশিক্ষায় বিশ্বের প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রি প্রদানকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলেন। তৎকালীন সময়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় ভূমধ্যসাগর অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বুদ্ধিবৃত্তিক কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত হত।



শিক্ষাব্যবস্তাঃ প্রথম থেকেই এই বিশ্ববিদ্যালয় এ ধর্মীয় শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়া হতো যার প্রেক্ষিতে আরবি ব্যাকারন ,ভাষা বিজ্ঞান এবং ইসলামিক আইন সম্পর্কিত বিষয়ের উপর অধ্যয়নের সুযোগ ছিল। এছাড়াও ফার্সি ,ইংরেজি এবং বিজ্ঞান সম্পর্কিত বিষয়ে অধ্যয়ন করা যেত।
সব থেকে মজার বিষয় জেটা ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠদান প্রক্রিয়া ছিল সনাতন পদ্ধতির শিক্ষার্থীদের উপবিত্তকার ভাবে বসে পাঠ নিতে হতো ।
Al-Qarawiyyin বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিমান শিক্ষার্থী: এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই শুরু হয়েছে আধুনিক উচ্চশিক্ষার পদযাত্রা । এই পদ যাত্রার অগ্রপথিক যারা এখান থেকে অধ্যায়ন করে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেছেন আর নতুন প্রজন্মের জন্য রেখে গেছেন অক্রিত্তিম প্রেরনা, চলুন জেনে নি তাদের কয়েক জনের নাম।

১। গার্বার্ট অব অভার্গন -(পরবর্তীতে পোপ দ্বিতীয় সিলভেস্টার হন। বাকি ইউরোপে আরবি সংখ্যা পদ্ধতি ও শূণ্যের ধারণার প্রচলন ঘটনার জন্য তাকে কৃতিত্ব দেয়া হয়)
২। ইবনে খালদুন-( একজন আরব মুসলিম পন্ডিত। আধুনিক সমাজবিজ্ঞান,ইতিহাস ও অর্থনীতির জনকদের মধ্যে তাকে অন্যতম বিবেচনা করা হয়।)
৩। মাইমনিদেয়াস -(বিখ্যাত ইহুদি দার্শনিক)।
৪।মুহাম্মাদ আল-ইদ্রিস (বিখ্যাত ভূগোলবিদ)।
৫। জাঁকব গলিউস –( বিখ্যাত গণিতবিদ)।
এছাড়াও , Muhammad Taqi-ud-Din al-Hilali, Abdullah al-Ghumari, Imam al-Bannani, Leo Africanus, Nicolas Cleynaerts, Abd el-Krim el-Khattabi, Allal al-Fassi এর নাম উল্লেখযোগ্য ।
প্রযুক্তির ১ম ব্যাবহার যিনি করেন।

প্রযুক্তির ১ম ব্যাবহার যিনি করেন।



এখন যোগাযোগের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম ইন্টারনেট, মোবাইল ফোন। কিন্তু এর সূচনা হয়েছে তারবিহীন যোগাযোগ ব্যবস্থার ধারণার মাধ্যমে। বর্তমানে বিজ্ঞান অনেকাংশই ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন বা তারহীন যোগাযোগ ব্যবস্থার ওপর নির্ভরশীল। ইন্টারনেট, মোবাইল, জিপিএস, ওয়াইফাই, ব্লুটুথ, ওয়াইম্যাঙ্ এসবই তারহীন যোগাযোগ ব্যবস্থার একেকটি রূপ যা ছাড়া আধুনিক প্রযুক্তি কল্পনাও করা যায় না। আর এসবের শুরুটা হয়েছিল রেডিও ওয়েভের মাধ্যমে। রেডিও ওয়েভ হলো আলোকরশ্মি, ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রশ্মি, অতিবেগুনি রশ্মি, ইনফ্রারেড রশ্মি এবং এঙ্-রে রশ্মিরই আরেকটি রূপ। ১৮৮৮ সালে জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী হেনরিক হার্টজ প্রথম রেডিওওয়েভ আবিষ্কার করেন এবং প্রমাণ করেন, এই ওয়েভ আলোর গতিতে চলে। পরবর্তীতে ইতালিয়ান ইঞ্জিনিয়ার মার্কোনি হার্টজের গবেষণাকে তারহীন যোগাযোগ ব্যবস্থায় রূপান্তরিত করেন। ১৮৯৪ সালে হার্টজের গবেষণা সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা লাভ করে মার্কোনি এই প্রযুক্তির কার্যকারিতা ও সম্ভাবনা উপলব্ধি করেন। ১৮৯৫ সালের শেষ দিকে মার্কোনি একটি ট্রান্সমিটার ও রিসিভার আবিষ্কার করেন যা ২.৫ কিলোমিটার বা ১.৫ মাইল পর্যন্ত রেডিও সিগন্যাল পাঠাতে সক্ষম হয়। এরপর ১৯০১ সালে তিনি এর একটি উন্নত সংস্করণ তৈরি করেন যা গোটা আটলান্টিক মহাসাগরেই সিগন্যাল পাঠাতে পারত। এই রেডিও সিগন্যালের তত্ত্বের ওপর ভিত্তি করেই ১৯২৮ সালে টেলিভিশন রিসিভার আবিষ্কার করা হয়। দ্রুত যোগাযোগের জন্য তাই এই আবিষ্কার ছিল অনন্য।
যেভাবে আপনার সিম নিবন্ধন করবেন।

যেভাবে আপনার সিম নিবন্ধন করবেন।


নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত সব সিমকার্ড
পুনরায় নিবন্ধন করতে হবে বলে
জানিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ
বিভাগ। আর এ কারনে দেশের সব
মোবাইল ফোন অপারেটর সিম পুনরায়
রেজিস্ট্রেশন করার অপশন চালু করে।
এখন থেকে আপনার মূল্যবান সিম
কার্ডটি রেজিস্ট্রেশন করতে
কাস্টমার কেয়ার অফিসে যাওয়া
লাগবে না। চাইলে ঘরে বসেই আপনার
মূল্যবান সিম কার্ডটি রেজিস্ট্রেশন
করতে পারবেন। এ জন্য আপনাকে রি-
রেজিস্ট্রেশনের জন্য সংশ্লিষ্ট
মোবাইল অপারেটরের অধীনে একটি
এসএমএস পাঠাতে হবে (এসএমএস-এর কোন
ফি কাটবে না)।

আপনি যদি এয়ারটেল, বাংলালিংক,
গ্রামীণফোন, রবি এবং টেলিটক
মোবাইল ফোন অপারেটরের গ্রাহক হন
তাহলে প্রথমে আপনার মোবাইলের
ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন জাতীয়
পরিচয়পত্রের নম্বর, পরিচয়পত্র অনুযায়ী
আপনার জন্ম তারিখ এবং আপনার পূর্ণ
নাম। এরপর তা পাঠিয়ে দিন ১৬০০
নম্বরে।
আর আপনি যদি সিটিসেলের গ্রাহক হন
তাহলে প্রথমে আপনার মোবাইলের
ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন U (স্পেস)
জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পরিচয়পত্র
অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ এবং
আপনার পূর্ণ নাম। এরপর তা পাঠিয়ে
দিন ১৬০০ নম্বরে।
ফিরতি এসএমএসে আপনার প্রাপ্তি
নিশ্চিত করে জানানো হবে আপনার
তথ্যটি তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য
হয়েছে কিনা।