মানুষ সম্পর্কে যে বিষয়গুলী বিজ্ঞান এখনও জানতে পারেনি।


আমাদের দৈনন্দিন জীবনের যত সমস্যা তার সবকিছু আমরা বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করি। কিন্তু বিজ্ঞান কি সবসময় সবকিছুর ব্যাখ্যা করতে পারে? উত্তরটা হলো- না। মাঝে মাঝে বিজ্ঞানও হিমশিম খেয়ে যায় আমাদের কিছু কিছু প্রশ্নের কাছে। আজ তেমনই কিছু প্রশ্নের কথা জানবো যেগুলোর উত্তর আজও বিজ্ঞান সঠিকভাবে দিতে পারেনি।

মানুষ কেন লজ্জা পায়?

এই প্রশ্নের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বিজ্ঞানের কোনো স্পষ্ট উত্তর নেই। মানুষ যখন মিথ্যা বলে ধরা পড়ে তখন কেন লজা পায় এই বর্ণনা বিজ্ঞান এখনো দিতে পারেনি। কোনো কোনো বিজ্ঞানী এর উত্তর দিয়েছেন কিন্তু পরিষ্কার নয়, আর এতে অনেক ফাঁক ফোকর রয়েছে।

মানুষ কেন হাসে এবং মজা করে?

ঠিক কী কারণে মানুষ হাসে এবং মজা করে তা এখনো বিজ্ঞানের কাছে পরিষ্কার নয়। অনেক বিজ্ঞানীরা মনে করেন মানসিক চাপ কমাতে এবং সামঞ্জস্য রাখতে হাসির প্রয়োজন।

কিছু মানুষ কেন বাম হাতে লেখে?

কেউই জানে না কেন পৃথিবীর প্রায় ১০% মানুষ বাম হাত দিয়ে লেখে বা ভারী কাজ করে? অনেকে বলেন ভ্যানিশিং টুইন সিনড্রোমের কারণে এরকম হয়ে থাকে। কিন্তু সঠিক উত্তর কারো জানা নেই।

মানুষের কিছু কিছু অঙ্গে চুল আছে কেন?

বিবর্তনের মাধ্যমে মানুষ তাদের শরীরের প্রায় সব চুলই হারিয়েছে। কিন্তু মাথা সহ বিশেষ বিশেষ কিছু জায়গায় চুল আছে। কিন্তু কেন? এর পরিষ্কার কোনো উত্তর এখনো পাওয়া যায়নি। অনেকে মনে করেন সেক্স করার সময় চুলগুলো ঘর্ষণ কমাতে সাহায্য করে।

চুমু কেন যৌন উত্তেজনা সৃষ্টি করে?

চুমু কেন যৌন উত্তেজনা সৃষ্টি করে এ বিষয়ে কেউ জানে না। মানুষের কিছু অনুমান আছে কিন্তু যুক্তিসঙ্গত কোনো কারণ এখন পর্যন্ত কেউ খুঁজে পায়নি। অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন এটা অনেকটা টিকার মতো, যেটা প্রাকিতিক। মানুষের মুখের লালায় এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে যা প্রায় ৮০% সব মানুষের ক্ষেত্রে সমান আর মাত্র ২০% আলাদা। চুমুর মাধ্যমে এই ব্যাকটেরিয়াগুলো এক মানুষ থেকে অন্য মানুষে গিয়ে ইমিউন সিস্টেমে বল প্রয়োগ করে এবং অ্যান্টিবডি তৈরি করে। কিন্তু এটি ধারণামাত্র, এর কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।

মানুষ কেন স্বপ্ন দেখে?

ঘুমের প্রায় ২৫% সময় মানুষ স্বপ্ন দেখে। এর বেশিরভাগই অবশ্য মানুষের মনে থাকে না। কিন্তু মানুষ কেন স্বপ্ন দেখে? বিজ্ঞানীরা মনে করেন স্বপ্ন আক্ষরিক চিন্তার মাধ্যমে আমাদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে।

সূর্যের তীব্র আলো দেখলে কিছু মানুষ হাঁচি দেয় কেন?

প্রায় এক তৃতীয়াংশ মানুষ সূর্যের তীব্র আলো দেখলে হাঁচি দেয়, কিন্তু বিজ্ঞান বলতে পারেনি ঠিক কেন এমনটি হয়। অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন আলোর উদ্দীপনা ও হাঁচির নিউরোলজিকাল মিশ্রণের কারণে এমনটি হয়। এটাকে তারা নাম দিয়েছেন আঁচও সিনড্রোম।

মানুষ কেন শিল্পকর্ম তৈরি করে?

মানুষ স্বাভাবিকভাবে সুন্দর জিনিস উপভোগ করা ছাড়া বাঁচতে পারে না, যদিও তাদের তেমন কোনো প্রয়োজন নেই। বিজ্ঞানীরা মনে করেন সৌন্দর্য মানুষকে খুবই ভালো মানের প্রয়োজনীয় জিনিস তৈরিতে সাহায্য করে।

জানেন কি- চোখের জলের ইতিকথা ?

দুঃখে অথবা আনন্দে কে না কাদে? কাঁদেন আপনি,আমি সবাই। আজ চোখের পানির উৎস,গবেষনা,কিছু অজানা তথ্য আর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।

উৎস ও গবেষণাঃ

চোখের পানি আসলে রক্ত থেকে আসে।উইলিয়াম ফ্রে নামে একজন বিজ্ঞানী প্রায় ১৫ বছর গবেষণা করেছেন চোখের পানি নিয়ে।গবেষণার পর তিনি বলেছেন যে চোখের পানি মুলত পানি,স্লেশা,তেল,ইলেক্ট্রোলাইট এর জটিল একটি মিশ্রণ।চক্ষু গোলকের উপরের হাড়ের খোলসের নীচে বাদামের মতো একধরনের গ্রন্থি থাকে জার নাম অশ্রু গ্রন্থি বা "লেক্রিমাল গ্ল্যান্ড"।লাটিন শব্দ "লেক্রিমা" মানে অশ্রু।গ্রন্থিতে যে তরল পদার্থ সেটাই আমাদের চোখের পানি বা কান্না।এই নালী থেকেই চোখের পানি বেরিয়ে আসে।

কিছু অজানা তথ্যঃ

১।নারীদের উপর গবেষণা করে দেখা গেছে নারীদের কান্না পুরুষদের যৌন উত্তেজনায় বাধা সৃষ্টি করে এবং টেস্টস্টেরনের মাত্রা হ্রাস করে(সায়েন্স ১ প্রকাশিত)।

২।রিসার্চ অনুসারে দেখা গেছে আবেগ ও অনুশোচনায় যাদের চোখে বেশি জল আসে তাদের মস্তিষ্কে স্টেস সেলের পরিমান হ্রাস পায় ৮০%।

৩।কান্না ৩ রকমের হয়ে থাকেঃ

ক)যা চোখ কে  পরিষ্কার রাখে এবং চোখের লুব্রিকেশন মাত্রা ঠিক রাখে।
খ)পেঁয়াজ কাটার সময় বা চোখে হটাত কিছু ঢুকলে যে কান্নার উৎপত্তি।
গ)আবেগের বশে যে কান্না।

৪।প্রচুর কাঁদার পর মানুষ যে সিধান্ত নেয় তার ৯০% কার্যকর করে থাকে।

৫।কান্নার পর এন্ড্রফিন বা গুড ফিল হরমন নির্গত হয় যা মন কে হাল্কা করে।তাই কান্নার পর এক্তু ঘুমিয়ে নিলে মন পুরো  হাল্কা হয়ে জায়।

৬।কান্নার ফলে হটাত করে স্ট্রেস সেলে করটিসেলের পজিটিভ চার্জ কমে নেগেটিভ বা সাইলেন্স হয়ে যায়।যার ফলে উক্ত বাক্তি মনে সে যা করছে তাই সঠিক।

৭।প্রচুর হতাশা বা মেজর ডিপ্রেশন থেকে কান্না ঢেউ এর মত করে ছুটে আসতে পারে।এক্ষেত্রে নিউরট্রান্সমিটার ও সেরেটনিনের মাত্রা কমে যায়।যা একটি মানসিক রোগ।

উপকারিতাঃ


১।অশ্রু চোখ কে পরিষ্কার করে।চোখ কে পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা করে।

২।কান্না মানুষ এর সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম কে রিলিজ দিয়ে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দেয়।

৩।চোখের পানিতে থাকে আইসোজাইম  যা মাত্র ৫-১০ মিনিটেই চোখের প্রায় ৯০-৯৫ ভাগ ব্যক্টেরিয়া মেরে।

৪।কান্নার প্রধান উপাদান লবন,প্রটিন এবং লাইসোজাইম যা চোখের পুষ্টি প্রদান করে এবং চোখ কে রক্ষা করে।

৫।ডাঃ ফ্রে এর মতে- দুঃখ,বেদনা,মানসিক আঘাত দেহে টক্সিন বা বিষাক্ত অনু সৃষ্টি করে আর কান্না এই বিষাক্ত অণুগুলো কে বের করে দেয়।

সতরাং যখনই মন খারাপ হবে কাঁদবেন।কান্না কখনই চেপে রাখবেন না তাতে রাগ,জেদ শুধু বাড়তেই থাকবে যা থেকে খুবই ভয়ঙ্কর অবস্থার ও সৃষ্টি হতে পারে যা কখনই কাম্য নয়। যদি জনবহুল কোন পরিবেশ থাকে তাহলে নির্জন কোন জায়গায় যান এবং মন কে হাল্কা করুন।দেখবেন কিছুক্ষন পর পরিবেশ এমনিতেই নিয়ন্ত্রণ এসে পরেছে এবং মাথা ,মন দুটোই কাজ করছে।

জন্ডিসের লক্ষণসমূহ

জন্ডিসের লক্ষণসমূহ




‘জন্ডিস রোগ’! না  জন্ডিস কোনো রোগ নয়। এটি রোগের লক্ষণ মাত্র। আমাদের রক্তে বিলিরুবিনের(bilirubin, bil-ih-ROO-bin) মাত্রা বেড়ে গেলে জন্ডিস দেখা দেয়।

হেপাটাইটিস এ, বি, সি, ডি এবং ই ভাইরাসগুলো লিভারে প্রদাহ সৃষ্টি করে যাকে বলা
 হয় ভাইরাল হেপাটাইটিস। লিভারের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড বাঁধাপ্রাপ্ত হলে লিভারের প্রদাহ শুরু হয়। আমাদের দেশসহ সারা বিশ্বেই জন্ডিসের প্রধান কারণ এই হেপাটাইটিস ভাইরাসগুলো। এছাড়াও লিভার সংক্রান্ত রোগ এবং বংশগত কারণসহ আরও কিছু লিভারের রোগেও জন্ডিস হতে পারে। অনেক সময় ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারনেও জন্ডিস হয়। মাঝে মাঝে রক্তের নানা সমস্যা, পিত্তনালীর পাথর বা টিউমার এবং লিভার বা অন্য কোথাও ক্যান্সার হলেও জন্ডিস হতে পারে। তাই জন্ডিস মানেই লিভারের রোগ এমনটি ভাবা ঠিক নয়।

জন্ডিসের লক্ষণ নিয়ে আমাদের সচেতন থাকা উচিত। যখনই জন্ডিসের লক্ষণ নজরে পড়বে অবহেলা না করে যতো দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। কারণ চিকিৎসায় দেরি হলে বা অবহেলা করলে যে রোগের লক্ষণ হিসেবে জন্ডিস হয়েছে তা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। জন্ডিসের লক্ষণগুলো জেনে নিন একনজরে-

জন্ডিসের প্রথম ও প্রধান লক্ষণ হলো চোখ হলুদ হয়ে যাওয়া। চোখের সাদা অংশ, হাত-পা এর তালু, মুখমন্ডল থেকে শুরু করে সমস্ত শরীরই হলুদ বর্ণের হয়ে যেতে পারে।


শরীর অনেক বেশি দুর্বল হয়ে পরা।


বমি বমি ভাব, এবং খাবার দেখলে ও খাবারের গন্ধ পেলে গা গুলিয়ে উঠা

শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে চুলকানি বৃদ্ধি পাওয়া।

পায়খানার রঙ ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া।

এইসকল লক্ষণগুলো দেখা দিলে দেরি না করে অবশ্যই একজন লিভার বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া উচিত। বিশেষজ্ঞ শারীরিক লক্ষণ এবং রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জন্ডিসের তীব্রতা ও কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারেন।

সূত্রঃ mayoclinic, উইকিপিডিয়া
রক্তদানের পূর্বে ও পরে করণীয়

রক্তদানের পূর্বে ও পরে করণীয়


প্রাপ্তবয়স্কঅর্থাৎ ১৮ বছর বয়সের পর সুস্থ স্বাভাবিক সকলেই স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে পারেন। এবং পুরোপুরি সুস্থ সকলের রক্ত দেয়াই উচিত। আপনার দেয়া রক্তে হয়তো একজন অসুস্থ মানুষের জীবন বাঁচতে পারে। কিন্তু আপনি যদি নিজেই সম্পূর্ণ সুস্থ না হন তবে রক্ত দেয়ার প্রয়োজন নেই।

কিন্তু শুধু রক্ত দিলেই তো চলবে না, রক্ত দেয়ার ফলে রক্তদাতার যেনো শারীরিক কোনো সমস্যা না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। রক্ত দেয়ার পূর্বে এবং পরে একজন রক্তদাতার বিশেষ কিছু কাজ করা উচিত নিজের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক কি কি কাজ করা উচিত।

রক্ত দেয়ার পূর্বে করনীয়ঃ


১) আপনি যদি কোনো কারণে অসুস্থবোধ করে তবে সেদিনের মতো রক্ত দেয়া থেকে বিরত থাকুন

২) রক্ত দেয়ার পূর্বে পুষ্টিকর খাবার খেয়ে নিন, কিন্তু তৈলাক্ত কিছু খাবেন না।

৩) রক্ত দানের পূর্বে প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয় খাবার খাবেন।

৪) যেদিন রক্ত দেবেন তার আগের রাতে অনেকটা সময় ভালো করে ঘুমিয়ে নেবেন।

রক্তদানের পরে করনীয়ঃ


১) অনেকটা সময় শুয়ে থাকবেন। হুট করে উঠে বসবেন না বা উঠে দাঁড়াবেন না।

২) প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয় খাবার গ্রহন করুন। এই ব্যাপারে অবহেলা করবেন না মোটেও।

৩) আয়রন, ফোলাইট, রিবোফ্লাবিন, ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ খাবার যেমন লাল মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ, কলা ইত্যাদি ধরণের খাবার খাবেন।

৪) কয়েক ঘণ্টার জন্য শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। এবং বেশ কিছুদিন সাধারণ সময়ের তুলনায় একটু কম পরিশ্রম করে বিশ্রাম নিন।

৫) রক্তদানের ৩ মাস পর নতুন করে রক্ত দিতে পারবেন। এর আগে পুনরায় রক্ত দেবেন না।


সূত্রঃ emedicinehealth
বেশি বাঁচতে চান? তবে বেশি করে পানি ফোটানো বন্ধ করুন আজই।

বেশি বাঁচতে চান? তবে বেশি করে পানি ফোটানো বন্ধ করুন আজই।


বেশিদিন বাঁচতে চান? পানি

অতিরিক্ত ফোটানো বন্ধ করুন আজই পানি বিশুদ্ধ করার সবচেয়ে আদি
পদ্ধতি হল আগুনে ফুটিয়ে নেয়া।

অনেকেই পানিকে ফিলটারিং বা অন্য
কোন উপায়ে বিশুদ্ধ করার চেয়ে পানি
ফোটানোকে বেশি নিরাপদ মনে করে
থাকে।

পানি ফোটানো নিরাপদ হলেও দুই/তিনবার পানি ফোটানো বা দীর্ঘ
সময় যাবত ফোটানো কখনই নিরাপদ নয়। প্রথমবার পানি ফুটানো হলে এর মধ্যে
থাকা ক্ষতিকর উপাদান সব নষ্ট হয়ে
যায়। কিন্তু যখন এটি দুইবার ফোটানো
হয় বা ফোটানো পানি আবারও গরম করা
হয় বা পানি বেশি সময় যাবত ফোটানো
হয়, তখন এর মধ্যে থাকা বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানের পরিবর্তন ঘটে।
এর মধ্যে থাকা স্বাস্থ্যকর
উপাদানগুলো ক্ষতিকর হয়ে উঠে।
দীর্ঘক্ষণ পানি ফোটানোর কারণে
পানি গরম করার পাত্র থেকে কিছু
উপাদান পানিতে মিশিয়ে যায়, যার কারণে কিডনিতে পাথর হতে পারে।

পানি অতিরিক্ত ফোটানোর কারণে
যেসকল স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে আপনি
পড়তে পারেন সেগুলো এক নজরে দেখে
নিন। 


১। নাইট্রেট
মাটি, পানি, বায়ুসহ পৃথিবীর সব
স্থানে নাইট্রেটের দেখা পাওয়া
যায়। পানি অধিক ফোটানোর ফলে এই
নাইট্রেটের রাসায়নিক পরিবর্তন
ঘটে। উচ্চতাপে নাইট্রেট/Nitrate পরিণত হয় nitrosamines-এ , যা
থেকে ক্যান্সার রোগ সৃষ্টি হতে পারে।
জরায়ু, কোলন, অগ্ন্যাশয়, খাদ্যনালী ও
পাকস্থলীর ক্যানসার মত রোগও সৃষ্টি
হতে পারে এর কারণে। 

২। ফ্লোরাইড
গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘ সময়
উত্তপ্ত পানির মধ্যে ফ্লোরাইড পাওয়া
যায়। যা মানবদেহের মারাত্মক ক্ষতি
করে থাকে। এটি শিশুদের মস্তিষ্কের
গঠন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে থাকে। শিশুদের আইকিউ কম হওয়ার
কারণ হিসেবে পানির ফ্লোরাইডকে
দায়ী করেছে এনভায়রনমেন্ট হেলথ
সায়েন্সেস’ সাময়িকী। ২০১৩ সালে এর
আরেক গবেষণায় পানির ফ্লোরাইডকে
সন্তান জন্মদান ক্ষমতা হ্রাসের কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। 

৩। আর্সেনিক
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে পানি
অধিক ফোটানোর কারণে পানিতে
আর্সেনিকের প্রভাব দেখা দিতে
পারে। আর আর্সেনিক থেকে হতে পারে
ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগ ও ফুসফুসের নানা রোগে। আর্সেনিকের বিষক্রিয়া
পরিপাক অঙ্গ এর ওপর ক্ষতিকারক
প্রভাব ফেলে।

৯ টাকায় ২ জিবি ৩৬ টাকায় ৮ জিবি ১ টাকায় ১০০ এমবি।

৯ টাকায় ২ জিবি ৩৬ টাকায় ৮ জিবি ১ টাকায় ১০০ এমবি।


Grameenphone দিচ্ছে এখন বন্ধ সিম অফার for the all inactive customers. এই অফারের অন্তর্ভুক্ত গ্রাহকেরা পাবে 2GB 9 TK and 8GB 36 Tk internet data. এর জন্য আপনার যা লাগবেঃ

একটি অব্যবহৃত গ্রামিনফোন সিম যেটি গত দেড় মাস বা তার চেয়ে বেশি সময় বন্ধ ছিল। প্রথমে আপনার একটি সচল গ্রামিনফোন সিম থেকে অব্যবহৃত গ্রামিনফোন সিমের নম্বরটি যাচাই করে নিন । আপনার সিমটি এই অফারের আওতাভুক্ত আছে কিনা… যাচাই করতে আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন

======================================
BHK>=>>>==========

যদি এরকম “you are eligible for’ ম্যাসেজ পান তাহলে আপনি ৩৬ টাকা খরচ করে ৪ বারে ৮ জিবি ইন্টারনেট ডাটা কিনতে পারবেন। ৯ টাকায় ২ জিবি নিতে ডায়াল করুন

*১১১*৯০#
এই ইন্টারনেটের মেয়াদ ১৫ দিন.. এবং আপনি চাইলে Flexi-plan দিয়ে মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন… এই ডাটা দিন-রাত ২৪ ঘন্টা ব্যবহার করা যাবে. এছাড়াও রয়েছে ১ টাকায় ১০০MB নিতে ডায়াল করুন

 *৫০০০*৭৭#
সর্বোচ্চ ৩ বার নেয়া যাবে। ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল করুন *৫৬৬*১০# আপনি আপনার রেফারার নাম্বারকে ১০০ mb দিতে পারবেন যেটা আপনার ইন্টারনেট ব্যালেন্স থেকে কাটা যাবে।রেফারার নাম্বারকে ১০০ mb দিতে ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন SN space “number” send to 9999।
খাঁটি মধু যাচাই করতে হবে চারটি উপায়ে

খাঁটি মধু যাচাই করতে হবে চারটি উপায়ে



সব মধুর চেহারা একই রকম হওয়ায় বোঝা দায় কোনটি আসল, কোনটি নকল। তবে আপনার যদি কিছু কৌশল জানা থাকে তবে সহজেই চিনে নিতে পারবেন আসল মধুটি। এ জন্য চারটি পদ্ধতির যেকোনো একটি কিংবা ভালোভাবে নিশ্চিত হতে একাধিক পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।

১. এক গ্লাস পানিতে এক চামচ পরিমাণ মধু দিন। তারপর আস্তে আস্তে গ্লাসটি নাড়া দিন। মধু পানির সঙ্গে মিশে গেলে নিশ্চিত হবেন সেটা ভেজাল মধু। আর মধু যদি ছোট পিণ্ডের মতো গ্লাসের পানিতে ছড়িয়ে যায়, তাহলে বুঝবেন সেটা খাঁটি মধু।

২. পরিষ্কার সাদা কাপড়ে অল্প একটু মধু লাগিয়ে শুকিয়ে নিন। একটু পর কাপড়টি ধুয়ে ফেলুন। কাপড়ে দাগ থেকে গেলে বুঝতে হবে এই মধু নকল। আর কাপড়ে দাগ না থাকলে সেটা খাঁটি মধু।

৩. মধুর আসল-নকল নির্ধারণ করতে এক টুকরো কাগজে অল্প একটু মধু লাগিয়ে নিন। এবার যেখানে পিঁপড়া আছে সেখানে রেখে দিন। তারপর অপেক্ষা করতে থাকুন। মধুতে যদি পিঁপড়া ধরে তাহলে বুঝে নেবেন আপনার কেনা মধুতে ভেজাল আছে।



৪. মধু ডিপ ফ্রিজে রেখে দিন। ভেজাল মধু হলে এটা জমে যাবে। আর না জমলেও ভেজাল মধুর নিচে জমাট তলানি পড়বে।
হৃদরোগীদের খাবার ও অপারেশনের পরবর্তী সময়।

হৃদরোগীদের খাবার ও অপারেশনের পরবর্তী সময়।


হার্টের অপারেশনের পর অনেকেই চিন্তিত থাকেন রোগীকে কী ধরনের খাবার খাওয়াবেন। সাধারণত সার্জারির ৬-৮ সপ্তাহ সময় লাগে রোগীর ক্ষত শুকানোসহ খাবারের রুচি ও শরীরের শক্তি পুনরায় ফিরে পেতে। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে সুস্থ হতে তিন মাসের মতো সময় লাগে। সাধারণত একজন হৃদরোগীকে কী ধরনের খাবার দিতে হবে, তা নির্ধারণ করা হয় রোগীর করনারি হার্টের অসুখ আছে কি না, রোগীর ওজন কত, তার রক্তচাপ ও লিপিড প্রোফাইল কেমন এ বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন হৃদরোগীদের এমন খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেয়, যাতে ফ্যাট, সম্পৃক্ত চর্বি, কোলেস্টেরল ও খাওয়ার লবণ কম থাকে এবং পূর্ণ শস্য, ফল, শাকসবজি, আমিষ ও খাদ্য আঁশ বেশি থাকে।


অপারেশনের পর তিন ধরনের খাবারের প্রতি লক্ষ রাখা দরকার। এগুলো হলো-

* ফ্যাট হকোলেস্টেরল হলবণ

সাধারণত দুই ধরনের ফ্যাট আছে- সম্পৃক্ত ফ্যাট ও অসম্পৃক্ত ফ্যাট। সম্পৃক্ত ফ্যাট হার্টের জন্য ক্ষতিকর। তাই পুরোপুরি বাদ দিন। সম্পৃক্ত ফ্যাট থাকে এমন খাবার হলো তেলে ভাজা যেকোনো খাবার, নারিকেল, পামতেল, গোশত, মাখন, ছানা ইত্যাদি।

যে খাবারগুলোতে কোলেস্টেরল বেশি সেগুলো বাদ দিন।
যেমন- ডিমের কুসুম, খাসির মাংস, কলিজা, পূর্ণ ননিযুক্ত দুধ ইত্যাদি।
বর্জন করতে হবে লবণযুক্ত খাবার। যেমন- আচার, লবণ দেওয়া বাদাম, চিপস, বিস্কুটসহ নানা রকম প্রসেস ফুড।

অপারেশন রোগীদের খাদ্য তৈরি বা পরিবেশনের সময় যে নিয়ম মেনে চলতে হবে

* সম্পৃক্ত চর্বির পরিমাণ মোট ক্যালরির ৭ শতাংশের কম রাখা।

* ট্রান্স ফ্যাট মোট ক্যালরির ১ শতাংশের কম হওয়া।

* প্রতিদিন কোলেস্টেরল গ্রহণের পরিমাণ ৩০০ মিলিগ্রামের নিচে রাখা।

* সপ্তাহে কমপক্ষে দুই দিন তেলসমৃদ্ধ মাছ খাবারে যুক্ত করা।

* খাদ্য তালিকায় আঁশযুক্ত খাবার ও পূর্ণ শস্য রাখা।

* ফল ও শাকসবজি বেশি খাওয়ানো।

* দুধ ও দুধজাতীয় খাবারের ক্ষেত্রে ননিবিহীন বা কম ননিযুক্ত খাবার বাছাই করা।

* লবণাক্ত যেকোন ধরনের খাবার বর্জন। তেমনি বেশি মিষ্টি ও চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করা।

* কম লবণ দিয়ে রান্না করা। একজনের জন্য দিনে সর্বোচ্চ এক চা চামচ (২০০০ মিলিগ্রাম) লবণ বরাদ্দ

* কফি ও অ্যালকোহল না দেওয়া।

* ওজন বেশি হলে প্রয়োজনীয় মোট ক্যালরির তুলনায় কিছুটা কম দেওয়া।

উপকারী খাবার

অপারেশনের পরের সময় বিশেষ কিছু খাবার খেলে উপকার পাওয়া যায়। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় মিষ্টি আলু, সবুজ শাক, তাজা ফল, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, লাউ, লাল আটার রুটি, পেঁয়াজ, রসুন ইত্যাদি রাখুন।

ক্ষতিকর খাবার

এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো বাদ দিতে হবে। যেমন- চর্বিযুক্ত মাংস, কলিজা, লাল মাংস, মার্জারিন, লবণাক্ত যেকোন খাবার, চিনি, আইসক্রিম, ডুবো তেলে ভাজা খাবার, ডিমের কুসুম, প্রসেস ফুড ।
অপারেশন-পরবর্তী সমস্যা ও সমাধান

প্রথম কয়েক সপ্তাহ রোগীদের মধ্যে খাবারে অরুচি, খাবারের স্বাদ পরিবর্তন, বমি বমি ভাব, গলা শুকিয়ে যাওয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়।
এ সমস্যাগুলো থাকলে কী করবেন?

* প্রতিটি রোগীরই খাবারে অরুচি থাকে। সে জন্য রোগীকে একবারে বেশি না খেতে দিয়ে কম করে বারবার খেতে দিন। এমন খাবার দিন, যা খেতে সহজ ও হজম হয় সহজে। যেমন- স্যুপ, নরম ভাত, সাগুদানা, ফল ইত্যাদি।

* বমি করার প্রবণতা থাকলে গরম খাবারের পরিবর্তে ঠাণ্ডা খাবার দিন। ঠাণ্ডা কাস্টার্ড, দই, ফলের রস, স্যান্ডউইচ বা সালাদ দিতে পারেন।

* বারবার গলা বা মুখ শুকিয়ে এলে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করান। এ ছাড়া চুইংগাম বা মিন্ট চকোলেট মুখে রাখতে পারে। অথবা ফলের রস বা সবজির সালাদ খাওয়ানো যেতে পারে। পানি পান করতে ভালো না লাগলে লেবুর শরবত খেতে দিন।

* কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে আঁশযুক্ত খাবার যেমন ডাল, পূর্ণ শস্য, তাজা ও শুকনা ফল, শাকসবজিসহ দিনে ৮-১০ গ্লাস তরল খেতে দিন। কমপক্ষে ৮ গ্লাস পানি পান করান।
গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সমাধান তাও আবার ওষুধ ছাড়াই!!

গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সমাধান তাও আবার ওষুধ ছাড়াই!!


দীর্ঘসময় যাবৎ খাবারের অনিয়ম এবং অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও ভাজাপোড়া খাবারের কারণে অনেককেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় পড়তে দেখা যায়। যারা এই সমস্যায় ভোগেন তাদের খাবারে সামান্য একটু অনিয়ম হলেই শুরু হয়ে যায় গ্যাস্ট্রিকের মারাত্মক ব্যথা। অনেক সময় অতিরিক্ত অনিয়মে এই সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাই সৃষ্টি করে আলসার। তাই শুরুতেই সতর্ক হওয়া জরুরি। আজ জেনে নিন গ্যাস্ট্রিক সমস্যার চটজলদি দারুণ কিছু প্রাকৃতিক সমাধান। সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন এই সমাধানগুলো দূর করবে সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা।

* বেকিং সোডা

বেকিং সোডা পেটের অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে তাৎক্ষণিক রেহাই পেতে সাহায্য করে। ১ গ্লাস পানিতে ১/৪ চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে পান করুন। ভালো ফলাফল পাবেন।

* আদা

আদার ওষধি গুণ গ্যাসের সমস্যা, বুক জ্বালাপোড়া, হজমে সমস্যা এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা দ্রুত সমাধানে সক্ষম। কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন অথবা আদার রস বের করে পান করতে পারেন কিংবা আদা পানিতে ফুটিয়ে চায়ের মতো পান করে নিলেও সমস্যার সমাধান হবে।

* কাঁচা আলুর রস

আলু স্লাইস করে কেটে ওপরে কিছুটা লবণ ছিটিয়ে রেখে দিন পুরো রাত। পরের দিন এই আলুর রস বের করে পান করুন। দিনে ৩ বার আধা কাপ আলুর রস পান করলে খুব ভালো ফলাফল পাবেন।

* পেয়ারা পাতা

২ কাপ পানিতে পেয়ারা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে নিন। পানি ১ কাপ পরিমাণে হলে ছেঁকে পান করুন। এতেও বেশ ভালো উপকার হবে।

* হলুদের পাতা

হলুদের পাতা কুচি করে কেটে প্রতিদিন দুধের সাথে মিশিয়ে পান করে নিন। এতে করে পেটে ব্যথা এবং গ্যাসের সমস্যার সমাধান হবে।

* আপেল সাইডার ভিনেগার

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে তাৎক্ষণিক রেহাই পেতে এর জুড়ি নেই। ১ গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ২ টেবিল চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে পান করে ফেলুন।

* দারুচিনি

দারুচিনি খুব সহজেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান করতে কার্যকরী। দারুচিনি অ্যাসিডিটি সমস্যা কমায়, গ্যাস দূর করে। দারুচিনি প্রদাহ কমায় এবং ব্যাকটেরিয়া দূর করতেও বিশেষভাবে কার্যকরী। ভালো ফলাফল পেতে কফি, দুধ অথবা ওটমিলের সাথে দারুচিনি গুঁড়ো যোগ করে নিন।
ক্যানসারের ঝুঁকি আছ চিপ্সে!!!

ক্যানসারের ঝুঁকি আছ চিপ্সে!!!


টক-ঝাল-নোনতা মচমচে আলু চিপসের ভক্ত ছোট বড় সবাই। অথচ এই চিপস বহন করছে এক্রাইলামাইড নামক একটি উপাদান যা ক্যানসারের জন্য দায়ি।


সুইডিস ন্যাশনাল ফুড অথোরিটির গবেষণায় বলা হয়েছে আলু এক প্রকার উচ্চ শ্বেতসার সমৃদ্ধ সবজি। এই আলুর পাতলা স্লাইস অতিরিক্ত লবণ, তেলে অনেকক্ষণ ভাজাসহ সংরক্ষণ করতে উচ্চতাপ ব্যবহার করতে হয়। এতে খাদ্যগুণই শুধু নষ্ট হয় না, এক্রাইলামাইড জাতীয় জটিল জীবননাশক যৌগ উৎপাদনে এটি বিশেষ ভূমিকা রাখে।


এক্রাইলামাইড দ্রুত মানবদেহে ক্যানসারের বাসা বাধতে সহযোগিতা করে। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় খাদ্যগুণাগুণ বজায় রেখে চিপস তৈরি করা সম্ভব। প্রস্তুতকারকদের সদিচ্ছা আর সুসংহত খাদ্য ব্যবস্থাপনার আওতায় তা বাস্তবে রূপ দেয়া সম্ভব। কিন্তু এই প্রিয় খাবারের মাঝে যে লুকিয়ে আছে মারাত্মক প্রাণঘাতি ব্যাধি তা কেউ কখনো চিন্তা করে না।

বাচ্চারা তো আছেই, বড়রাও কাজের ফাঁকে অন্যকিছুর বদলে টক-ঝাল-নোনতা এই মচমচে চিপসেরই ভক্ত। অথচ এই মজার স্ন্যাকস বহন করছে ক্যানসার হওয়ার জন্য দায়ি উপাদান এক্রাইলামাইড।
পানিতে ডুবে গেলে কী করবেন?

পানিতে ডুবে গেলে কী করবেন?




প্রায়ই পত্রিকার পাতায় খবর আসে, পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু। খুবই মর্মান্তিক একটি বিষয় এটি। ২০১৩ সালে সারা বিশ্বে প্রায় চার লাখ লোক মারা গেছে পানিতে ডুবে। এর মধ্যে ৮২ হাজারই পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু। ৯৬ শতাংশ পানিতে ডুবে মৃত্যু হয় নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের দেশগুলোতে। বাংলাদেশেও প্রতিবছর পানিতে পড়ে শিশু মারা যায়। বাংলাদেশ স্বাস্থ্য ও ইনজুরি সার্ভের (বিএইচআইএস) মতে, প্রতিবছর প্রায় ১৭ হাজার শিশু মারা যায় পানিতে ডুবে, এদের বয়স এক থেকে চার বছরের মধ্যে। অর্থাৎ প্রতিদিন প্রায় ৪৬ শিশু মারা যায়।

বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। আইসিডিডিআরবির গবেষণামতে, দেশে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার পুকুর রয়েছে, খাল আছে চার হাজার, নদী-নালা বাদেই। তাদের মতে, বেশির ভাগ মৃত্যুর ঘটনা ঘটে পুকুর ও খালে; এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে; এক থেকে দুই বছরের শিশুদের মধ্যে; সকাল ৯টা ও দুপুরে, বিশেষ করে মা যখন কাজে ব্যস্ত থাকেন।

কেউ পানিতে ডুবে গেলে আতঙ্কিত না হয়ে প্রথমে তাকে তুলে নিয়ে আসুন। ডুবন্ত কাউকে সাহায্য করতে গেলে সাবধান। কারণ, ডুবন্ত ব্যক্তি উদ্ধারকারীকে সজোরে জড়িয়ে ধরে, ফলে দেখা দিতে পারে বিপত্তি। এ জন্য ডুবন্ত ব্যক্তিকে পেছন থেকে হাতসহ জড়িয়ে ধরে পানি থেকে তুলতে পারেন। পানির ওপরে তোলার পর উপুড় করে দেখতে হবে শ্বাস-প্রশ্বাস আছে কি না। ডুবন্ত ব্যক্তির নাম ধরে ডাক দিয়েও দেখা যেতে পারে তিনি সাড়া দেন কি না। যদি শ্বাস-প্রশ্বাস না থাকে বা শ্বাস নিতে কষ্টকর হয়, তাহলে দেখতে হবে শ্বাসনালির কোথাও কিছু আটকে আছে কি না। এ জন্য আঙুল দিয়ে মুখের মধ্যে কাদা-মাটি থাকলে বের করে দিতে হবে। তার পরও শ্বাস না নিলে মাথা টানটান করে ধরে মুখ হাঁ করতে হবে। এবার উদ্ধারকারী ব্যক্তিকে পেট ভরে শ্বাস নিতে হবে।

ডুবন্ত ব্যক্তির মুখের সঙ্গে মুখ এমনভাবে লাগাতে হবে যেন কোনো ফাঁকা না থাকে। শিশু কম বয়সী হলে নাক-মুখ একসঙ্গে মুখের মধ্যে পুড়তে হবে আর বেশি বয়সী হলে নাক হাত দিয়ে চেপে ধরে মুখে মুখ লাগাতে হবে। এ অবস্থায় উদ্ধারকারী জোরে শ্বাস নিয়ে ডুবন্ত ব্যক্তির মুখে মুখ দিতে হবে। দেখতে হবে, শ্বাস দেওয়ার ফলে ডুবন্ত ব্যক্তির পেট ফুলে যায় কি না। যদি পেট ফুলে যায়, তাহলে বোঝা যাবে শ্বাস দেওয়া ঠিকমতো হচ্ছে। ডুবন্ত ব্যক্তি নিজে থেকে শ্বাস না নেওয়া পর্যন্ত এমন চলতে থাকবে।

হাত ধরে বা গলার পাশে উঁচু অংশ, যেটাকে আডম অ্যাপেল বলে, তার পাশে হাত দিয়ে দেখতে হবে নাড়ির স্পন্দন আছে কি না। যদি না থাকে, তাহলে বুকে চাপ দিতে হবে। বুকের বাঁ পাশে হাত রেখে জোরে জোরে চাপ দিতে হবে যেন বুক বেশ খানিকটা দেবে যায়। যদি শিশু এক থেকে দুই বছরের হয়, তাহলে শিশুর বুক দুই হাত দিয়ে ধরে বুড়ো আঙুল দিয়ে চাপ দিতে হবে। এভাবে পাঁচবার চাপ দেওয়ার পর আগের মতো শ্বাস দিতে হবে। এভাবে নাড়ির গতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত চালাতে হবে।

এভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা চলার পাশাপাশি দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। শিশু পানিতে থাকার কারণে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়। তাই শরীর গরম রাখার জন্য কাপড়চোপড় দিয়ে ভালো করে ঢেকে রাখতে হবে।

অনেকে পানি থেকে তুলেই পেটে চাপ দিয়ে বা শিশুকে উল্টো করে পেটে চাপ দিয়ে পানি বের করার চেষ্টা করেন। এটা ঠিক নয়। এতে শিশু বমি করে দিতে পারে। পরে তা আবার ফুসফুসে প্রবেশ করে জটিলতা দেখা দিতে পারে।

পানিতে ডোবা প্রতিরোধে সাঁতার শিখুন। ছোট শিশুরা বাথটাবে, পানিভর্তি বালতিতেও ডুবতে পারে। কারণ শুধু নাক-মুখ পানিতে ডুবে গেলে শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে শিশু মারা যেতে পারে। তাই সাবধান হতে হবে। বেড়াতে গিয়ে শিশু পুকুর-নদীতে গোসল করতে গিয়ে ডুবতে পারে। তাই শিশুকে একা ছাড়বেন না। নদীপথে যাত্রার সময় লাইফ জ্যাকেট পরিধান করুন। যাদের খিঁচুনি আছে, তারা পুকুরে বা সুইমিংপুলে সাঁতার কাটতে যাবেন না। গ্রামে পুকুর-খালের চারপাশে বেড়া দিয়ে দিন, যেন শিশু পুকুরে যেতে না পারে।


লেখক : মেডিকেল অফিসার, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
প্রাণিজ চর্বিতে বাড়ে হৃদরোগের ঝুঁকি

প্রাণিজ চর্বিতে বাড়ে হৃদরোগের ঝুঁকি



হৃদরোগের পেছনে সব ধরনের ফ্যাটকে দায়ী করার একটি প্রবণতা আছে। সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে, বাটার ও অন্য স্যাচুরেটেড ফ্যাট হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়ানোর সঙ্গে সম্পর্ক নেই। তবে এক্ষেত্রে মূলত প্রাণিজ চর্বি থেকে আগত ‘ট্রান্স ফ্যাট’ ঝুঁকিপূর্ণ। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে আইএএনএস।
ক্ষতিকর ট্রান্স ফ্যাট পাওয়া যায় মূলত প্রাণীদেহে। এগুলো হৃদরোগ ও অনুরূপ রোগের মাধ্যমে মৃত্যুঝুঁকি বাড়ায়। এ ছাড়া এগুলোর কারণে করোনারি হার্ট ডিজিজ, স্ট্রোক ও টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।

এ বিষয়ে গবেষণাটি করেছেন ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির গবেষকরা। গবেষণাপত্রটির প্রধান লেখক ও অন্যতম গবেষক প্রফেসর রাসেল ডি সোউজা এ বিষয়ে বলেন, ”বহু বছর ধরে সবাই ফ্যাট কমাতে বলছেন। ট্রান্স ফ্যাটে কোনো স্বাস্থ্যগত সুবিধা নেই এবং এতে হৃদরোগের সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। কিন্তু স্যাচুরেটেড ফ্যাটের বিষয়টি এ ক্ষেত্রে অপেক্ষাকৃত অস্পষ্ট।”

গবেষণা দলটি স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি মাত্রায় গ্রহণের সঙ্গে হৃদরোগ বাড়ার সম্পর্ক খুঁজে পায়নি। তাই তাদের পরামর্শ হলো প্রাণিজ চর্বি বা ট্রান্স ফ্যাট বাদ দিয়ে অন্য বিকল্পগুলো ব্যবহার করতে। এসব বিকল্পের মধ্যে রয়েছে ভেজিটেবল অয়েল, বাদাম ও হোল গ্রেইন পণ্য।
গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালে।
দাঁতের সুরক্ষায় করণীয়

দাঁতের সুরক্ষায় করণীয়


দাঁত  মানুষের দেহের গুরুত্বপূর্ণ এক অংশ। বর্তমানে আমাদের দেশে দাঁত সুরক্ষার জন্য বেশ আধুনিক চিকিৎসা চালু হয়েছে। দাঁতের সুরক্ষায় করণীয় সম্পর্কে পরামর্শ দিয়েছেন দেশের খ্যাতনামা বিশিষ্ট ডেন্টাল সার্জন ডা. সৈয়দ তমিজুল আহসান রতন।
প্রশ্ন : দাঁতের চিকিৎসা এখন আমাদের দেশে অত্যন্ত আধুনিক। বিশ্বে যে ধরনের আধুনিক দাঁতের চিকিৎসা রয়েছে, তার সবই বাংলাদেশে আছে। আপনার দৃষ্টিতে দাঁতের সুরক্ষার জন্য আধুনিক চিকিৎসা মানে কী?
উত্তর : মুখ হচ্ছে একটা মাত্র প্রবেশদ্বার শরীরের ভেতরে যাওয়ার। এত বড় প্রবেশ দ্বার আর নেই। সে জন্য এটা যদি ঠিক না থাকে ভেতরের জিনিসগুলো কীভাবে ঠিক থাকবে? তাই দাঁতের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি যদি ঠিক রাখি, সব ঠিক থাকবে। এখন মুখের পরিচ্ছন্নতা ঠিক রাখার বিষয়টি কী? আন্তর্জাতিকভাবে বলা হয়, ছয় মাস পরপর সম্পূর্ণ চেকআপ করা। তার মুখের কোথায় কী সমস্যা আছে সেটি দেখা। এখন চেকআপ করার পর দেখা যায় তার ক্ষয়, গর্ত আছে। এই দাঁতটা যাতে ফেলে না দিতে হয়, এর আধুনিক চিকিৎসা বের হয়ে গেছে অনেক ধরনের।

প্রশ্ন : কী ধরনের?

উত্তর : এখন যদি একটা লোকের সাধারণ গর্ত হয়, তখন ফিলিং করে  বন্ধ করে দিতে পারি, তাহলে এটা এরপর আর ক্ষতি হবে না। যদি ক্ষতি হয়েই যায় তাহলে দাঁত ফেলতে হবে না। কারণ আধুনিক চিকিৎসা রয়েছে। রুট ক্যানেল করে ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করে সেই দাঁতটাকে মমি করে অনেক দিন পর্যন্ত রাখা যায়।
তিনটি লেয়ার রয়েছে দাঁতের। প্রথম লেয়ার, দ্বিতীয় লেয়ার এবং তৃতীয় লেয়ার। এরপরে যদি সমস্যা হয়, তখন আর সাধারণ ফিলিং দেওয়া সম্ভব হয় না। রোগী আর থাকতে পারে না। প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আগেকার দিনে চিকিৎসা ছিল ফেলে দেওয়া। আধুনিক চিকিৎসা হলো দাঁতটা রাখা। এখন আর দাঁতটা ফেলতে হয় না। তাকে রুট ক্যানেল করলে হয়। রুট ক্যানেল করার পর সেখানে আমরা একটি ক্যাপ লাগিয়ে দিই। এই দাঁতটি দিয়ে সে সারা জীবন স্বাভাবিক দাঁতের মতো থাকতে পারে।

প্রশ্ন : ফিলিং করে দাঁত রক্ষা করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম ফিলিং আছে। কোনোটা কালো, মেটালিক, মার্কারি বেইজ। এই রকম ভেদ কেন এবং এর মধ্যে ভালো কোনটা?

উত্তর : যখন কোনো ধরনের ফিলিং ম্যাটেরিয়াল ছিল না তখন মেটাল জাতীয় ফিলিং মেটেরিয়ালগুলো ব্যবহার করা হতো। এলয় এবং মার্কারি এর সমন্বয়ে একটি জিনিস তৈরি করা হয় সেটাকে মেটাল ফিলিং বলে। কিন্তু মার্কারি হলো ক্ষতিকর এবং কারসিনোজেনর রয়েছে। তাই আন্তর্জাতিকভাবে সবাই বলছে এই জিনিসগুলো ব্যবহার করা যাবে না। এর পরিবর্তে অনেক ধরনের জিনিস বের হয়েছে। কম্পোজিট ম্যাটেরিয়াল দিয়ে দাঁতের রঙে ফিলিং করা যায়। পাশাপাশি এর শক্তি অনেক বেশি হয়। কেউ যদি মনে করে এটা কি চিরস্থায়ী ফিলিং? আসলে চিরস্থায়ী বলে তো পৃথিবীতে কিছু নেই। কারণ প্রতিটি ফিলিংই পাঁচ বছর পরপর চেকআপ করে পরিবর্তন করা উচিত। এই কম্পোজিট ফিলিংগুলো অনেকদিন থাকে, তবে পরির্বতন করতে হয়। দাঁতটা বেঁচে যায় তবে ফিলিং ম্যাটেরিয়ালগুলো ক্ষয় হবে।

প্রশ্ন : অনেকে মনে করে ম্যাটালিক ফিলিং শক্ত বেশি। মাড়ির দাঁতের জন্য তাই কসমেটিক ফিলিং হবে কি না?

উত্তর : আমরা মাড়ির দাঁতে এই ফিলিং অহরহ করছি। কোনো সমস্যা নেই।

প্রশ্ন : এই ফিলিং করার জন্য যে আল্ট্রাভায়োলেট-রে দেওয়া হয়। এই রে যে মাত্রায় দেওয়া হয় সেটা ক্ষতিকর কি না?

উত্তর : না, একদমই কোনো ক্ষতি করে না। এখানে যতটুকু রে ব্যবহার করা হয়, সেটা তেমন ক্ষতিকর নয়। যে চিকিৎসক করছেন তাঁর কি ক্ষতি হচ্ছে না? আসলে জিনিসটি এত স্বল্প মাত্রায় এতে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা নেই।

প্রশ্ন: আধুনিক চিকিৎসা বলতে এখন একটি শব্দ জড়িয়ে গেছে সেটা হলো লেজার চিকিৎসা। মুখের বা দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় লেজারের ভূমিকা কী?

উত্তর : অনেকের দেখা যায় গাম বা মাড়ির রং বিভিন্ন হয়। এই রং প্রাকৃতিক করার জন্য লেজারের কিছু ভূমিকা রয়েছে।

প্রশ্ন : আর দাঁতের সমস্যায়?

উত্তর : আসলে দাঁতের সমস্যায় সার্জারির কিছু ভূমিকা রয়েছে। দাঁতের সমস্যায় এখনো রুট ক্যানেল, সার্জারি করা হয়। আসলে আমাদের দেশে দাঁতের সমস্যায় এখনো তেমন লেজারের ব্যবহার নাই। আমাদের দেশে যদি লেজার ব্যবহার করতে যাই, আসলে এগুলো এত দামি যে সব দন্ত্যচিকিৎসকের ক্ষেত্রে করা সম্ভব নয়। একটা রুট ক্যানেল করতে বাইরের দেশে এক হাজার ২০০ ডলার নিচ্ছে। আমরা তো সেটা নিতে পারি না। আমরা এখন অনেক আধুনিক মেশিন ব্যবহার করছি। যেমন ডিজিটাল এক্সরে মেশিন রয়েছে। তবে সব দন্ত্যচিকিৎসক লেজার ব্যবহার করতে পারবেন না। আর রংটা দূর হয় ঠিকই তবে কিছুদিন পর আবার আগের রং ফিরে আসে। আমরা ব্লিচিং করি। ব্লিচিং থাকে কিছুদিন। তবে একপর্যায়ে স্পর্শকাতর হয়ে যায়। আমি সাধারণত কম উৎসাহী করি, বলি খুব বাধ্য না হলে করো না।

প্রশ্ন : একটা সময় ছিল দাঁতে ব্যথা হলে, দাঁত ভেঙে গেলে, ক্রাউনের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেটা ফেলে দেওয়া হতো। দাঁত ফেলে দেওয়ার অনেক ক্ষতি রয়েছে। মানুষ সচেতন, এটা বোঝেন। এই দাঁতটা রাখতে হলে রুট ক্যানেল এবং ক্যাপ করেন আপনারা। এই বিষয়টি কী?

উত্তর : আসলে দাঁতকে ফেলে দেওয়ার পরিবর্তে যে মমি করা হয়, ভেতরের যে নার্ভগুলো সেগুলো যদি দিনকে দিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায় তখন এটা করতে হয়। এক একটা দাঁতে এক একটা নার্ভের ঘর থাকে। পাল্প থাকে। আমরা সেগুলোকে বের করি। এরপর সম্পূর্ণ পরিষ্কার করি। এরপর এর ভেতরে কৃত্রিম ফিলার দিয়ে দিই। আমি সাধারণত দাঁত ফেলি না। এর উপরে একটা কভার লাগিয়ে দিই। এই দাঁত দিয়ে সে সব করে।

প্রশ্ন : অনেকে প্রশ্ন করে রুট ক্যানেলে আপনি নার্ভ ফেলে দিচ্ছেন, রক্তনালি ফেলে দিচ্ছেন, দাঁতটা তো মরে যাবে। এর ওপর একটি কাভার বসিয়ে দেবেন। এই দাঁত দিয়ে খেয়ে কি আমি স্বাদ পাব?

উত্তর : কোনো সময় কেউ কি খেয়াল করেছে আমি নির্দিষ্ট দাঁত দিয়ে খেয়ে আরাম পাচ্ছি, স্বাদ পাচ্ছি। স্বাদ প্রকাশ পায় জিহ্বে। দাঁত কেবল চাবায়। আসলে দাঁতের কাজ চিবিয়ে খাওয়া। এটা তখন হয়। আর পাল্প ফেলে দিলে পুরোপুরি মরে যাওয়ার যে ধারণা, সেটা আসলে হয় না। দাঁতের সঙ্গে হাড়ের সম্পর্ক থাকছে। রুট ক্যানেল করলে সে আরো শক্ত হয়ে যায় হাঁড়ের সঙ্গে। আর সে ভাঙতে চায় না।
সূত্র : এনটিভি
কোন দলিলে কত টাকা লাগে, দেখে নিন।

কোন দলিলে কত টাকা লাগে, দেখে নিন।



দৈনন্দিন জীবনে  নানান বিষয়ে দলিল করতে হয়। দলিলের বিষয়ের ওপর নির্ভর করে স্ট্যাম্পের মূল্যমান বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেটে দলিল সম্পাদনের জন্য স্ট্যাম্পের নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে পুরনো মূল্যের স্ট্যাম্প দিয়ে দলিল লেখা হলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে ও কোনো রকম আইনগত ভিত্তি থাকবে না। কোন দলিলে কত টাকার স্ট্যাম্প ব্যবহার করতে হবে তা তুলে ধরা হলো:
# রাজউকের প্লট ও ট্যাক্সের দলিলের জন্য মোট মূল্যের ওপর ২ শতাংশ টাকার সমমানের স্ট্যাম্প;
# ট্রাস্ট ডিড ক্যাপিটাল দলিলের মূল্যের ওপর ২ শতাংশ টাকার সমমানের স্ট্যাম্প;
# অছিয়তনামার কপির জন্য ৩০ টাকার স্ট্যাম্প;
# নকলের কবলা, বন্ড, বণ্টননামা, সার্টিফায়েড কপির দলিলের জন্য ৫০ টাকার স্ট্যাম্প;
# অনুলিপি, খাস-মোক্তারনামা দলিলের জন্য ১০০ টাকার স্ট্যাম্প;
# হলফনামা, বায়নার হলফনামা, হেবার ঘোষণাপত্র, না দাবি পত্র, বাতিলকরণ দলিলের জন্য ২০০ টাকার স্ট্যাম্প;
# চুক্তিনামা দলিল, অঙ্গীকারনামা, বায়নানামার দলিল, মেমোরেন্ডাম অব অ্যাগ্রিমেন্ট, রিডেম্পশন, সোলেনামা বা আপসনামার দলিলের জন্য ৩০০ টাকার স্ট্যাম্প;
# আমমোক্তারনামা দলিল ও সাফকবলা দলিলের জন্য ৪০০ টাকার স্ট্যাম্প;
# তালাকের হলফনামার দলিলের জন্য ৫০০ টাকার স্ট্যাম্প;
# অংশীদারি দলিলের জন্য ২ হাজার টাকার স্ট্যাম্প;
# মর্টগেজ বা বন্ধকের দলিল সম্পাদনের ক্ষেত্রে—
ক. ১ টাকা থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ২ হাজার টাকা;
খ. ২০ লাখ ১ টাকা থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত ৫ হাজার টাকা;
গ. ১ কোটি ১ টাকার ওপরের ক্ষেত্রে ৫ হাজার টাকার ও প্রতি লাখের জন্য ২ শতাংশ হারে মোট টাকার মূল্যমানের স্ট্যাম্প লাগবে।
বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ, প্রতি মাসে বৃত্তি পাবেন ৩ হাজার টাকা

বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ, প্রতি মাসে বৃত্তি পাবেন ৩ হাজার টাকা



৯ হাজার তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন। কোনো ফি লাগবে না, উপরন্তু প্রতি মাসে মিলবে তিন হাজার টাকা ভাতা। কোর্স শেষে চাকরি পাবে ৭০ শতাংশ প্রশিক্ষণার্থী। 

প্রশিক্ষণ থাকলে যেকোনো চাকরিতেই অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। কর্মরতদের বাড়ে বেতন-ভাতা, মিলে পদোন্নতি। বেকারদের দক্ষ করে তুলতে এবং কর্মজীবীদের দক্ষতা বাড়াতেই সেপ প্রজেক্ট। এর আওতায় সারা দেশে প্রশিক্ষণ পাবে দুই লাখ ৬০ হাজার তরুণ-তরুণী। এর মধ্যে সরকারের অগ্রাধিকার শিল্প খাত লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পে তিন বছরে প্রশিক্ষণ পাবে ৯ হাজার ৩৮ জন। এতে অর্থায়ন করছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এবং সুইজারল্যান্ড ও বাংলাদেশ সরকার। কোর্স পরিচালনা করবে বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন। কোনো ফি লাগবে না। উপরন্তু শর্তসাপেক্ষে প্রশিক্ষণার্থীরা পাবে মাসিক তিন হাজার টাকা ভাতা। কোর্স শেষে যোগ্যতা অনুযায়ী মিলবে চাকরিও।


বিষয় ও যোগ্যতা 

প্রশিক্ষণ কোর্সের চিফ প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব মীর মনিরুজ্জামান জানান, প্রশিক্ষণ কোর্সকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে—আপস্কিল ও ফ্রেশার। আপস্কিল ক্যাটাগরিতে মাস্টার ক্রাফটসম্যানশিপ কোর্সে ১৫ দিন ৩০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পে তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে অংশ নিতে পারবেন এ কোর্সে। বয়স হতে হবে কমপক্ষে ১৬ বছর। বাকি সব কোর্সে সুযোগ পাবেন ফ্রেশাররা। বয়স হতে হতে হবে কমপক্ষে ১৮ বছর।  লেদ মেশিন অপারেশন, মিলিং মেশিন অপারেশন, ওয়েল্ডিং ও ক্যাড/ক্যাম ডিজাইনের কোর্সের মেয়াদ ছয় মাস, সিনএসি অপারেশন কোর্সে এক বছর, রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এসি টেকনিশিয়ান ও ইলেকট্রিক্যাল কোর্সে চার মাসের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। লেদ মেশিন অপারেশন, মিলিং মেশিন অপারেশন, ওয়েল্ডিং, রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এসি টেকনিশিয়ান এবং ইলেকট্রিক্যাল কোর্সে অষ্টম শ্রেণি পাস হলেই ভর্তি হওয়া যাবে। ক্যাড/ক্যাম ডিজাইন, সিনএসি অপারেশন কোর্সে ভর্তির যোগ্যতা এইচএসসি বা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং।

আবেদন ও বাছাই প্রক্রিয়া 

প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর (মনিটরিং) এনামুল হক জানান, প্রত্যেক কোর্সে প্রতি ব্যাচে ৩০ জন ভর্তি হতে পারবে। প্রার্থীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। সেপ প্রজেক্টের অন্য কোনো প্রশিক্ষণে ভর্তি হলে বা আগে প্রশিক্ষণ নিলে আবেদন করা যাবে না। ভর্তির আবেদন ফরম পাওয়া যাবে beioa.org.bd ওয়েব ঠিকানায়। আবেদন ফরম পূরণ করে পাসপোর্ট আকারের দুই কপি ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধনের ফটোকপিসহ জমা দিতে হবে বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন, ৩৮ টিপু সুলতান রোড, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩ বা প্যারাডাইজ ভবন, ২ ফোল্ডার স্ট্রিট, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩ ঠিকানায়। আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৭ ডিসেম্বর। এনামুল হক বলেন, ‘কোনো কোর্সে আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হলে মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে বাছাই করা হবে। খুব বেশি আবেদন পড়লে নেওয়া হতে পারে লিখিত পরীক্ষা।’ তিনি আরো জানান, মৌখিক পরীক্ষায় প্রার্থীর আচার-ব্যবহার দেখা হবে, জানতে চাওয়া হতে পারে কেন প্রশিক্ষণ নিতে চায় বা প্রশিক্ষণ নিলে সে কতটুকু উপকৃত হবে। বাছাইয়ে অগ্রাধিকার পাবে সুবিধাবঞ্চিত, নারী, উপজাতি ও নৃগোষ্ঠীর লোকেরা।

প্রশিক্ষণের ধরন 

প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর (মনিটরিং) এনামুল হক জানান, ‘আধুনিক উপকরণ ও অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ৮০ শতাংশ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে হাতে-কলমে, বাকিটা তত্ত্বীয়। প্রশিক্ষণার্থীদের প্রতিটি কাজ প্রশিক্ষকরা পর্যবেক্ষণ করবেন এবং তাঁদের মতামত দেবেন। প্রশিক্ষণার্থীদের দক্ষ করে তোলাই প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য।’

মিলবে ভাতা ও চাকরি 

কোর্স চলাকালীন প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে মাসে তিন হাজার টাকা হারে বৃত্তি দেওয়া হবে। শতভাগ উপস্থিতি নিশ্চিত হলে তবেই মিলবে মাসিক ভাতা। সরকারের সঙ্গে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী প্রশিক্ষণ নেওয়া ৭০ শতাংশ প্রশিক্ষণার্থীর চাকরির ব্যবস্থা করার কথা। তবে প্রশিক্ষণ নেওয়া সবার চাকরির ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবে বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন—জানালেন এনামুল হক। তিনি আরো জানান, চাকরির ক্ষেত্রে কোর্স শেষে ক্লাসে উপস্থিতি বিবেচনায় আনা হবে, যাচাই করা হবে প্রার্থীর দক্ষতাও। কোর্স শেষে প্রশিক্ষণার্থীর নাম অন্তর্ভুক্ত করা হবে জাতীয় দক্ষতা ডাটাবেইসে। দেওয়া হবে সনদ। খোঁজ জানবেন যেভাবে আপস্কিল ক্যাটাগরির কোর্সে ঢাকাসহ সারা দেশে প্রশিক্ষণ নেওয়া যাবে। তবে ফ্রেশার ক্যাটাগরির সব কোর্স হবে শুধু ঢাকায়। বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন, ৩৮ টিপু সুলতান রোড, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩ এবং প্যারাডাইজ ভবন, ২ ফোল্ডার স্ট্রিট, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩ ঠিকানায় জানা যাবে সব কোর্সের বিস্তারিত তথ্য। মোবাইল ফোনে তথ্য জানার জন্য কল করতে হবে ০২-৭১১৯০১১, ০১৯১১১৮৬২৭৪, ০১৯১১২১১০২২, ০১৭১৭৫৯০৬০০ নম্বরে। মাস্টার ক্রাফটসম্যানশিপ কোর্সের জন্য ছকে উল্লিখিত ঠিকানায় যোগাযোগ করতে হবে।



ফর্সা হাত পা পাওয়ার কিছু ঘরোয়া টিপস

আমাদের অনেকেরি শরীরের অন্য অংশের তুলনায় হাত পা একটু বেশি কালো হয়। মুখ, হাত ও পা এর রঙের ভিন্নতা প্রায় সবাইর দুশ্চিন্তার কারণ।


ফর্সা হাত পা ছাড়া আপনি অনেক ফ্যাশন থেকেই হয়তো নিজেকে সরিয়ে রাখছেন। হয়তো হাতাকাটা জামা কিনার সাহস পাচ্ছেন না। অথবা এক জোড়া জুতা যা খুবই সখ করে কিনেছেন কিন্তু পরতে পারছেন না। কারণ সেটা আপনার কালো পায়ে মানাচ্ছে না।

ফর্সা হাত পা পেতে যা করবেনঃ

১. ফর্সা হাত পা এর জন্য কাঁচা দুধঃ

কাঁচা দুধ খুবই কার্যকরী ফর্সা হাত পা এর জন্য। কাঁচা দুধে ল্যাকটিক এসিড আছে, যা ত্বকের ভিতর থেকে ফর্সা করতে কার্যকরী। তাই কাঁচা দুধে তুলার বল ভিজিয়ে হাত ও পায়ে হালকা ভাবে ঘসে লাগিয়ে নিন। আপনি চাইলে হাত দিয়েও লাগাতে পারেন। শুখিয়ে গেলে এবার লাগিয়ে নিতে পারেন। না হয় একবার লাগিয়েই ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন কাঁচা দুধ হাত ও পায়ে লাগালে আপনি খুব কম সময়েই পাবেন ফরসা হাত পা।

২. শুকনা কমলার খসা ও দুধঃ

শুকনা কমলার খোসা ত্বকের জন্য খুবই উপকারি। বিশেষ করে এটি ত্বকের কালচে ভাব দূর করে ও ত্বকের ময়লা পরিস্কার করে। তাই কড়া রোঁদে কমলার খোসা রেখে তা ভালোভাবে শুকিয়ে নিন। শুখিয়ে গেলে তা ভালোভাবে পাউডার করে একটি পাত্রে সংরক্ষন করুন। তারপর ৪ টেবিল চামচ শুখনা কমলার খোসার গুঁড়ো নিয়ে তার সাথে দুধ মিশিয়ে খুব ভালোভাবে পেস্ট করে নিন। পেস্টটি হাতে ও পায়ে লাগিয়ে নিন এবং ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি আপনার হাত ও পা থেকে ময়লা দূর করবে এবং আপনাকে দিবে ফর্সা হাত পা। সপ্তাহে ৩ দিন এই মাস্কটি ব্যাবহার করুন।

৩. ফর্সা হাত ও পা এর জন্য টম্যাটোর রস, চন্দনের গুঁড়া ও হলুদের মাস্কঃ

টম্যাটোর রসে আছে প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান। ত্বকের যত্নে হলুদের কোন তুলনা নেই। হলুদ ত্বক থেকে বয়সের দাগ, রোঁদে পোড়া দাগ ও ব্রনের দাগ দূর করে। চন্দনের গুঁড়া ত্বকের ভিতর থেকে ময়লা পরিস্কার করে ও ত্বককে ফর্সা করতে সাহায্য করে। ২ টেবিল চামচ টম্যাটোর রস, ১ চামচ হলুদের গুঁড়া ও ২ টেবিল চামচ চন্দনের গুঁড়ার সাথে গোলাপ জল মিশিয়ে ঘন পেস্ট করে নিন। পেস্টটি হাত পায়ে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ দিন এই মাস্কটি ব্যাবহার করে আপনি পেতে পারেন ফর্সা হাত ও পা।

৪. মধু ও দারুচিনির মাস্ক ফর্সা হাত পা এর জন্যঃ

শুধু মাত্র মধুই ত্বককে অনেক ফর্সা করতে সাহায্য করে। কালো হাত পা থেকে মুক্তি পেতে মধু বেশ সহায়ক। মধুর সাথে দারুচিনির গুঁড়া মিশিয়ে কালো হাত পা এর সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। ২ চা চামচ দারুচিনির পেস্টের সাথে ২ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পেস্ট করে নিন। হাত ও পায়ে মাস্কটি লাগিয়ে নিন ২০ মিনিট এর জন্য। তারপর ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি সপ্তাহে দুই দিন ব্যাবহার করে আপনি পেতে পারেন ফর্সা হাত ও পা।

৫. এলো ভেরা ও শসার রসঃ

এলো ভেরার রস বহু গুনাগুন সম্পন্ন। এলো ভেরার রস স্বাস্থ্য, ত্বক ও চুলের যত্নে বেশ উপকারি। এটি ত্বকের ভিতরের কোষ গুলোকে পরিষ্কার করে ও দাগ দূর করে। শসার রস কালো দাগ দূর করতে বেশ প্রচলিত। ১ টেবিল চামচ এলো ভেরার রসের সাথে ৩ টেবিল চামচ শসার রস মিশিয়ে নিন। তারপর মিশ্রণটি হাতে ও পায়ে লাগিয়ে নিন। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। আপনি চাইলে মাসাজ করতে পারেন। হাত পা এর কালো দাগ ও রোঁদে পোড়া দাগ করতে এটি বেশ উপযোগী। তাই সপ্তাহে ২ বার মিশ্রণটি হাত পায়ে লাগিয়ে পেয়ে যান ফর্সা হাত ও পা।

৬. আলু ও লেবুর রসঃ

আলু ও লেবু ত্বকের পোড়া দাগ ও কালো দাগ দূর করতে বেশ সহায়ক। তাই আপনি আলু ও লেবুর রস (১ টেবিল চামচ) করে মিশিয়ে মিশ্রণ করে নিন। তারপর মিশ্রণ টি হাত ও পায়ে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট এর জন্য। তারপর পরিস্কার পানি দিয়ে খুব ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৪ দিন করেই দেখুন আপনি কিভাবে কালো হাত পা থেকে মুক্তি পেয়ে ফর্সা হাত পা পাবেন।

৭. হাত পা ফর্শা করার ময়েসচারাইজিং জেল বানিয়ে নিন ঘরেইঃ

হাত পা ফর্শা করতে বাজার থেকে কিনছেন লোশন, ক্রিম ও ময়েসচারাইজার? কিন্তু হাত পা থেকে কালচে ভাব যাচ্ছে না! তাই ঘরে বসেই বানিয়ে নিন ময়েসচারাইজিং জেল। একটি খালি বোতলের অর্ধেকটা ভরে নিন গোলাপ জল দিয়ে। বাকি অর্ধেক অংশের অর্ধেকটা ভরে নিন অলিভ অয়েল ও বাকি অর্ধেকটা গ্লিচারিন দিয়ে। তারপর বোতলটি ঝাকিয়ে নিন। রাতে ও গোসলের পর এই জেল টি পায়ে ও হাতে লাগিয়ে নিন। প্রতিদিন এই ভাবে ২ বার লাগালে ধীরে ধীরে আপনার হাত পা ফর্সা ও কোমল হয়ে উঠবে

কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর দারুন কিছু কৌশল

নতুন কম্পিউটারে কাজের গতি থাকে দারুণ। কিন্তু ধীরে ধীরে কমতে থাকে এর গতি। এটি ঘটে থাকে মূলত কিছু অপ্রয়োজনীয় স্পাইওয়্যার, অ্যাড এবং কম্পিউটার ভাইরাসের কারণে। আপনি চাইলেই কিছু পদক্ষেপের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন।চলুন তাহলে দেখে নেই কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধির উপায়গুলো।



রেজিস্ট্রি পরিষ্কার রাখুন :

কম্পিউটারের গতি কমে যাওয়ার প্রধান একটি সমস্যা রেজিস্ট্রি। স্পাইওয়্যার বা ভাইরাসের অন্যতম লক্ষ্য থাকে কম্পিউটারের রেজিস্ট্রিতে হামলা করা। এতে করে আপনার কম্পিউটার আপনার প্রয়োজন মোতাবেক কাজ করতে ব্যর্থ হয়। তাই আপনার প্রথম কাজ নিয়মিত রেজিস্ট্রি পরিষ্কার রাখুন। আপনি যেকোনো তৃতীয় পক্ষের সফটওয়ারের সাহায্যে এই কাজটি করতে পারবেন। যেমন অ্যাডভান্সড সিস্টেম কেয়ার।

মুছে ফেলুন অপ্রয়োজনীয় ফাইল :

আমরা যখন ইন্টারনেটের দুনিয়ায় বিচরণ করি, তখন কিছু অস্থায়ী ফাইল আপনার কম্পিউটারে জমা হয়। যা শুধু একবারেই আপনার প্রয়োজন হয়। এই ফাইলগুলো ধীরে ধীরে আপনার সিস্টেমের গতির ওপর প্রভাব ফেলে। তাই আপনি নিজে এই ফাইলগুলো মুছে ফেলতে পারেন।

মুছে ফেলুন অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার :

আমরা প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে অনেক সফটওয়ার কম্পিউটারে ইনস্টল করি। যেসব সফটওয়্যার একবার ব্যবহার করে ফেলে রাখি, সেসব সফটওয়্যার আন-ইনস্টল করে দিন। এতে করে আপনার কম্পিউটারের র্যা ম ফাঁকা থাকবে এবং আপনার কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে দেবে।

ফাঁকা রাখুন রিসাইকেল বিন :

কম্পিউটার থেকে মুছে ফেলা ফাইল রিসাইকেল বিনে জমা হয়। রিসাইকেল বিনে জমা হওয়া বেশি সংখ্যক ফাইলও কম্পিউটারের গতি কমিয়ে ফেলে। তাই নিয়মিত রিসাইকেল বিন পরিষ্কার রাখা জরুরি।

ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করুন :

কম্পিউটারের ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ডেটাগুলোকে এক জায়গায় এনে পিসির পারফরম্যান্স বা অ্যাকসেস গতি বাড়িয়ে দেয় ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট সুবিধাটি। প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার মাই কম্পিউটারের প্রতিটি ড্রাইভের ডিফ্রাগমেন্ট করা হলে পিসির গতি অনেক বেড়ে যায়।

এছাড়া এমন অনেক র্যামক্লিনার আছে যা ব্যবহার করে আপনি আপনার কম্পিউটারকে অনেক বেশি গতিশীল করতে পারবেন
অসহ্য দাঁতে ব্যাথার কিছু ঘরোয়া সমাধান দেখে নিন।

অসহ্য দাঁতে ব্যাথার কিছু ঘরোয়া সমাধান দেখে নিন।


দাতে ব্যাথা খুব কষ্টকর একটা রোগের নাম।নিজের না হলে বোঝা যায়না এটা কতটা যন্ত্রনাদায়ক।দাঁতে ব্যাথার মত এর চিকিৎসা ব্যাবস্থাটাও অনেক কষ্টকর।তাই ডাক্টারের কাছে না যেয়ে ঘরোয়া উপায়ে এটা সমাধান করতে পারলে সেটাই রোগীর জন্য মঙ্গল।চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক দাঁতে ব্যাথার কিছু ঘরোয়া সমাধান সম্পর্কে।


দাঁতে ব্যাথার সমাধান

১। নুন ও গোলমরিচ- নুন ও গোলমরিচ সম পরিমাণে মিশিয়ে জল দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। দাঁতের উপর এই পেস্ট লাগিয়ে করেক মিনিট রাখুন। দাঁতে ব্যথা কমে গেলেও এটা কয়েক দিন করে গেলে আরাম পাবেন।

২। রসুন- এক কোয়া রসুন থেঁতো করে অল্প নুনের সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগিয়ে রাখুন। খুব বেশি যন্ত্রণা হলে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খান। যন্ত্রণা কমে যাবে।

৩। লবঙ্গ- দুটো লবঙ্গ থেঁতো করে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগান। আধ গ্লাস জেল লবঙ্গ তেল মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন।

৪। পেঁয়াজ- পেঁয়াজের অ্যান্টিসেপটিক গুণ যে কোনও ক্ষত, ব্যথা সারাতে সাহায্য করে। দাঁতে ব্যথা হলে এক টুকরো কাঁচা পেঁয়াজ চিবিয়ে খেয়ে নিন। যদি বেশি ঝাঁঝ লাগে তবে দাঁতের উপর পেঁয়াজ রাখলেও আরাম পাবেন।

৫। হিং- এক চিমটে হিং বা আধ চা চামচ হিং গুঁড়ো দুই টেবিল চামচ লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগান। এতে খুব তাড়া়তাড়ি ব্যথা কমে যাবে।

৬। নুন গরম জল- দাঁত, মাড়ি, গলায় ব্যথা কমাতে খুব ভাল কাজ করে নুন গরম জল। এক গ্লাস গরম জলে এক চা চামচ নুন মিশিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এতে যে কোনও ইনফেকশন সেরে যাবে।

৭। পেয়ারা পাতা- দাঁতে ব্যথা হলে একটা বা দুটো পেয়ারা পাতা চিবিয়ে খেয়ে নিন। দাঁতের গো়ড়ায় পাতার রস ঢুকে ব্যথায় আরাম পাবেন।

৮। ভ্যানিলা এক্সট্রাক্ট- একটা তুলোয় কয়েক ফোঁটা ভ্যানিলা এক্সট্রাক্ট নিয়ে দাঁতের উপর লাগিয়ে রাখুন। যত ক্ষণ না ব্যথা কমে কয়েক বার এটা করতে থাকুন।

৯। দূর্বার রস- দূর্বার রস দাঁতে ব্যথা কমাতে খুব উপকারী। দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে প্রতি দিন দূর্বার রস খান।

১০। আইস কিউব- তুলোয় মুড়ে এক টুকরো বরফ ব্যথা দাঁত, মাড়িতে কিছু ক্ষণ চেপে ধরুন। এতে ব্যথা কমতে থাকবে।

এগুলোতে কাজ না হলে বুঝতে হবে আপনার সমস্যাটা অল্পের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই।তাহলে দ্রুত ডাক্টারের পরামর্শ নিন।
ফোনের ব্যাটারি তে চার্জ থাকে না?নিয়ে নিন সমাধান ১% চার্জ ও অতিরিক্ত যাবে না।

ফোনের ব্যাটারি তে চার্জ থাকে না?নিয়ে নিন সমাধান ১% চার্জ ও অতিরিক্ত যাবে না।


প্রত্যেক এন্ড্রয়েড ব্যবহার কারির জন্য এটা প্রয়োজন। অনেক খুঁজা খুঁজির পর মনের মত একটি ব্যাটারি সেভার পাইলাম।মিস করবেন না।
.
.
.
সব সময় আপনাদের জন্য ভাল কিছু নিয়ে আসার চেষ্টা করি।এই অ্যাপ টির ২টি ভার্সন আছে একটি ফ্রি আর একটা প্রিমিয়াম। আমি আপনাদের জন্য প্রিমিয়াম টা নিয়ে এসেছ।

Download now

App name: 2* battery saver pro
Size:4mb only4

এন্ড্রয়েড ব্যবহার কারীদের প্রধান সমস্যা চার্জ নিয়ে।ফোনে চার্জ থাকতেই চায় না।ধীর গতিতে চার্জ হয় আর ঝড়ের গতিতে যায়।
.
অনলাইন এ আমরা অনেক ব্যাটারি সেভার দেখতে পায় কিছু বেশি ভাগ কাজ করে না মানে ভুয়া।কিন্তু এই অ্যাপ টা কাজ করছে। সাথে অসাধারণ সব ফিচার।
.
আপনার ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ড এ কোন অ্যাপ রানিং থাকবে না এই অ্যাপ টি অটোমেটিক তাকে স্টপ করে দিবে।অথচ যে গুলা কাজের অ্যাপ সে গুলা ঠিক ই চলবে।
.
আপনার ফোন চার্জ হওয়ার সময় এই অ্যাপ টি অন্যান্য অ্যাপ গুলা কে কাজ করতে দেয় না ফলে চার্জ দূত হয়।
.
স্ক্রনের আলো নিভাএ অটোমেটিক আপনার ফোনের Data/wifi অফ হয়ে যাবে।এই ফিচার টা আমার কাছে জটিল লেগেছে আপনি রাতে নেট চালাতে চালাতে ঘুমিয়ে গেছেন চিন্তা নাই একটা নির্দিষ্ট সময় পর আপনার data/wifi কানেকশন অফ হয়ে যাবে।আপনার ফোনের স্ক্রিন অফ হওয়ার কত সময় পর data/wifi অফ হবে তা সেট করতে পারবেন যেমন ৫মিনিট,২০মিনিট,১ঘন্টা,২ঘন্টা,৪ঘন্টা।
.
ব্যাটারি লো হলে সিগনাল দিবে সাথে ফুল চার্জ হলে ও সিগনাল দিবে।সাথে নাইট মুড ও পাচ্ছেন।

আরো অনেক সব ফিচার নিজেই ডাউনলোড করে দেখে নিন।
.
এখন মেসেনজার-অপেরা সহ সব দিয়ে ফেসবুক চালান। নতুন ভিপিএন দিয়ে। ,

এখন মেসেনজার-অপেরা সহ সব দিয়ে ফেসবুক চালান। নতুন ভিপিএন দিয়ে। ,


এটি হচ্ছে একটি প্রক্সি, যেটা বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেটের সাথে কানেক্ট হয়
এটি দিয়ে ব্লক হওয়া সাইটও ব্যবহার করা যায়
এর মাধ্যমে এমবি খরচ কম হয়
নিচ থেকে স্কিন সর্ট দেখে নিন












নিচে থেকে ডাউনলোড করুন-
SpeedVPN-Best-Free-VPN.apk 6.6 MB Downloa
যে কোন Android ফোন রুট করুন মাত্র কয়েক সেকেন্ড এই

যে কোন Android ফোন রুট করুন মাত্র কয়েক সেকেন্ড এই


আমাদের প্রাই সবাই মোবাইল ফোন আছে,কারও Android কারও Iphone । রুট শব্দটি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা প্রায়ই শুনে থাকবেন। অ্যান্ড্রয়েড কথনে তো বটেই, অ্যান্ড্রয়েড বিষয়ক অন্যান্য সাইট, ফোরাম, এমনকি গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশনও চোখে পড়বে যেগুলো ব্যবহার করতে হলে আপনার ফোন বা ট্যাবলেট রুট করা থাকতে হয়। প্রাথমিকভাবে অনেক অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারীরাই রুট কী এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানেন না।

সবচেয়ে সহজ শব্দে বলা যায়, রুট হচ্ছে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক। যদিও এর বাংলা অর্থ গাছের শিকড়, লিনাক্সের জগতে রুট বলতে সেই পারমিশন বা অনুমতিকে বোঝায় যা ব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী করে তোলে (অবশ্যই কেবল সেই কম্পিউটার, ডিভাইস বা সার্ভারে!)। রুট হচ্ছে একটি পারমিশন বা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন।

নিচে রুট করার সুভিদা গুলি দিলাম  



পারফরমেন্স বাড়ানোঃবিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।
ওভারক্লকিং করাঃ সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।
আন্ডারক্লকিং করাঃ যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
কাস্টম ইউআই: আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে। এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।
কাস্টম রম: ইন্সটল করার সুবিধা। অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন।
এর অসুবিধা

ওয়ারেন্টি হারানোঃ ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগে সাবধান। অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুট করা যায়। আর সেট আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।



অ্যাপ টি ডাউনলোড করুন এখানে iRoot 2.2.6.apk



আপনার ফোন টি রুট হয়েছে কিনা টা দেখতে নিচের অ্যাপ টি ব্যবহার করুন


Root Checker Pro Download



রুট করার পর ফোন কে কন্ট্রোল করার জন্য SuperSU Pro অ্যাপ টি নিয়ে নিন
নিনSuperSU Pro Download
নিয়ে নিন আপনার ফেসবুক ফোটো এবং স্ট্যাটাসে হাজার হাজার বাংলাদেশি অটো লাইক !

নিয়ে নিন আপনার ফেসবুক ফোটো এবং স্ট্যাটাসে হাজার হাজার বাংলাদেশি অটো লাইক !


১.) অটো লাইক নিতে হলে প্রথমে আপনার স্ট্যাটাস পাবলিক করতে হবে।

২.) নিচের লিংকে যানclick here এবং নিচের ছবির মতন দেখতে পারবেন

৩.) Pc ব্যবহারকারীরা Step 1 এ CLICK HERE বাটনে ক্লিক করুন এবং App টিকে Allow Permission করুন। এরপর Step 2 এ CLICK HERE বাটনে ক্লিক করুন এবং Access Token সংগ্রহ করুন। Mobile ব্যবহারকারীরা Step 3 এ CLICK HERE বাটনে ক্লিক করুন এবং App টিকে Allow Permission করুনএবং Access Token সংগ্রহ করুন।
৪.) এবার Access Token হোম পেজ এর বক্সে পেস্ট করে 'Submit Your Access Token' বাটনে ক্লিক করুন। এবার নিচের মতন দেখতে পারবেন।

৫.) Your Status/Pic/Video Post ID বক্সে আপনার ফেসবুক এর লেটেস্ট টিউন এর কোড দেখতে পারবেন। এর উপরে আপনার ফেসবুক এর লেটেস্ট টিউন দেখতে পারবেন। লেটেস্ট টিউন এ লাইক নিতে চাইলে 'LIKE MY THIS ID STATUS' বাটনে ক্লিক করুন। Processing পেজ আসলে ১ মিনিট অপেক্ষা করুন।

৬.) ১ মিনিট পর Processing শেষ হলে নিচের মতন Success পেজ দেখতে পারবেন।

৭.) এবার ফেসবুকে গিয়ে আপনার টিউনে দেখুন লাইক বেড়ে গেছে।
ফেসবুকে স্বয়ংক্রিয় চলমান ভিডিও খুব সহজে বন্ধ করুন।

ফেসবুকে স্বয়ংক্রিয় চলমান ভিডিও খুব সহজে বন্ধ করুন।

ফেসবুকে স্বয়ংক্রিয় চলমান ভিডিও খুব সহজে বন্ধ করুন।

স্টেপ১) প্রথম ফেসবুকে লগ ইন করুন। এরপরে সেটিং অপশনে যান।
 
স্টেপ২) এরপর ডানে ভিডিও অপশনে ক্লিক করুন।
 
স্টেপ৩) এরপরেauto-play videos অপশন থেকে off - এ  ক্লিক করুন।
Default
On
Off

ব্যস বন্ধ হয়ে গেল ফেসবুকে আপনার অটো প্লে ভিডিও।
তৈরি করে নিন ফেসবুক আইডি কার্ড ২ মিনিটে

তৈরি করে নিন ফেসবুক আইডি কার্ড ২ মিনিটে

আপনাদের জন্য থাকছে একটি মজার উপহার। ফেসবুক পাগলাদের জন্য আরও বেশি মজার। আজ আপনারা লুফে নিবেন আপনাদের ফেসবুক আইডি কার্ড বা পরিচয় পত্র। তবে চলুন প্রত্যেকে লুফে নেই নিজের জের ফেসবুক আইডি কার্ড।  প্রথমে আপনাকে এখানে




তারপর সেখানে প্রবেশ করলেই একটি নমুনা
আইডি কার্ড দেখতে পাবেন সাথে Sign In
With Facebook নামের একটি বাটন।
Sign In With Facebook বাটনে
ক্লিক করুন। ফেসবুকে লগিন করা না থাকলে
লগিন করুন। তারপর পরপর দুইটি ডায়ালগ বক্স
আসবে। সেগুলো okay করে দিন। কিছুক্ষন
পরই পেয়ে যাবেন আপনার ফেসবুক আইডি কার্ড
বা ফেসবুক পরিচয় পত্র।

ফেসবুকের স্ট্যাটাস স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাবলিশ করান টুইটারে

ফেসবুকের স্ট্যাটাস স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাবলিশ করান টুইটারে


আমাদের দেশে প্রতি ১২ সেকেন্ডে ১ টি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়। আর বর্তমানে প্রায় ৩ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। সে তুলনায় টুইটার ব্যবহারকারীর সংখা অনেক কম। একেবারে ব্যবহার করেনা তেমন ও না। যারা ব্যবহার করে তারা চাইলে খুব সহজে ফেসবুকে পাবলিশ করা টিউন টুইটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাবলিশ করাতে পারেন। এজন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
চলুন শুরু করা যাক। (শুধুমাত্র নতুনদের জন্য।)
স্টেপ১) প্রথমে টুইটারে ইউজার নাম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করুন।

স্টেপ২) এরপরে ডানে প্রোফাইল ছবির উপর ক্লিক করে নিচে সেটিং অপশনে আসুন।

স্টেপ৩) তারপরে বামে App অপশনে ক্লিক করুন।

স্টেপ৪) এরপরConnect to Facebook অপশনে ক্লিক করুন।

স্টেপ৫) আপনি যদি আগে থেকে ফেসবুক লগ ইন থাকেন তাহলে নিছের মত একটি ইন্টারফেস আসবে। আর যদি না থাকেন তাহলে ফেসবুকের ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করুন,তারপর Ok বাটনে ক্লিক করুন।

স্টেপ৬) তারপরে নিচের মত একটি ইন্টারফেস আসবে এখানে চারটি অপশন থেকে আপনার পছন্দমত একটি সিলেক্ট করে Ok বাটনে ক্লিক করুন।

স্টেপ৭) তারপরে নিচের মত একটি ইন্টারফেস আসবে।

ব্যস হয়ে গেল ফেসবুক-টু-টুইটার কানেক্ট। এরপর থেকে আপনি যতগুলি ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিবেন তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে টুইটারে প্রকাশ পাবে। আশা করি যাদের টুইটারে অ্যাকাউন্ট নেই তারা খুলে নিবেন এবং প্রযুক্তির এই সুবিধা গ্রহন করবেন।
জেনে নিন ফেসবুক সম্পর্কে ১৭টি গুরুত্বপূর্ন টিপস,যা না পড়লেই নয়।মিস কইরেন না কিন্তু।

জেনে নিন ফেসবুক সম্পর্কে ১৭টি গুরুত্বপূর্ন টিপস,যা না পড়লেই নয়।মিস কইরেন না কিন্তু।


আসসালামু
আলাইকুম?আহ বেশি কথা বলবো না চলুন শুরু করি।
ফেসবুকে আপনি -
(১) সর্বোচ্চ ৬০০০ গ্রুপের মেম্বার হতে
পারবেন।
(২) সর্বোচ্চ ৫০০০ ফ্রেন্ড অ্যাড করতে
পারবেন।
(৩) সর্বোচ্চ ৫০০০ পেজ লাইক করতে পারবেন।
(৪) একটি ছবিতে সর্বোচ্চ ৫০ জন ব্যক্তি বা
পেজকে ট্যাগ করতে পারবেন।
(৫) সর্বোচ্চ ১৫০ জনকে নিয়ে চ্যাট গ্রুপ তৈরী
করতে পারবেন।
(৬) লাইক দেয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন সীমা
নেই। তবে প্রতি ৭ মিনিট পরপর একবারে ৪০ টি
করে লাইক দিলে ব্লক হবেন না।সারাদিন ধরে করা
যাবে।
(৭) ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানোর নির্দিষ্ট
কোন সীমা নেই।এটা নির্ভর করে একসেপ্ট
করার পারসেন্টেজের উপর।মনে করেন আপনি
৫০০ রিকোয়েস্ট পাঠালেন। সেই ৫০০
রিকোয়েস্টই একসেপ্ট করলো।তাহলে কোন
সমস্যা হবে না।আবার ৫০ জনকে রিকোয়েস্ট
পাঠালেন ৫০ জনই রিজেক্ট করলো। তখন আপনি
ব্লক হবেন।তবে এটা ১০০% হতে হবে তেমন
নয়।বলা যায় ৮০% হলেই হয়।
(৮) আপনি কোন কিছুতে ব্লক হলে যেমন
লাইক,টিউমেন্ট,মেসেজ, রিকোয়েস্ট
পাঠানো,গ্রুপে ফ্রেন্ড অ্যাড ইত্যাদি ক্ষেত্রে।
সেই ব্লকের মেয়াদ কতদিন বাকি আছে জানতে
Setting > বামে নিচে support inbox এ ক্লিক করুন।
(৯) কাউকে ক্লোজফ্রেন্ড লিস্টে রাখতে
মোবাইল থেকে timeline > একেবারে
নীচে see friend list > close friend বক্সে
টিক দিয়ে done করুন।
(১০) একটি আইডি থেকে আপনি আনলিমিটেড
পেজ role/manage করতে পারবেন।
(১১) 60 দিনের আগে নাম চেন্জ করতে Setting> Genarel > Name edit > নীচের দিকে নীল
রঙের Learn more > আবারও নীচে learn
more > let us know > যে নাম দিতে চান বক্সে
লিখুন। 1st এবং last name অবশ্যই লিখতে হবে।
middle name না লিখলেও হবে > Reason for
this change > Legal Name Change >Choose এ
ক্লিক করে যেকোনো একটি ফটো
আপলোড করে send করে দিন।৭২ঘন্টার ভিতর নাম
চেঞ্জের অপশন আসবে।তখন চেন্জ করতে
পারবেন।
(১২) মোবাইল থেকে পেজের অ্যাডমিন করতে
প্রথমে page এ যান > ডানে more > edit setting
> page roles > add person to page > বক্সে
নাম সার্চ করে সিলেক্ট করুন > set as admin >
ফেসবুক পাসওয়ার্ড দিয়ে continue > অপশনগুলো
থেকে যেটা করতে চান সিলেক্ট করে add এ
ক্লিক করুন।
(১৩) পিসি থেকে auto video play অফ করতে
settings & privacy > বাম পাশে নীচে Videos >
auto play videos > default করা আছে off করে
দিন। এটা মোবাইলে ব্রাউজারে ডেক্সটপ ভিউ
দিয়েও করা যায়।
(১৪) আপনার মৃত্যুর পর Real ID বাঁচিয়ে রাখতে
উত্তরাধিকার সূত্রে কাউকে উইল করতে settings
> security > নীচে legacy contact > নাম সার্চ
করে সিলেক্ট করে দিন।
(১৫) পিসিতে একবারে ১০ টি করে ট্যাগ রিমুভ
করতে timeline > view activity log > বামে
নিচে photos > photos of you > টিক দিয়ে ১০ টি
ট্যাগ সিলেক্ট করুন।ডানে উপরে লক্ষ্য করুন
report/remove tags > I want the photos
untagged > Untag photos এ ক্লিক। এটা
মোবাইলে ব্রাউজারে ডেক্সটপ ভিউ দিয়েও করা
যায়।
(১৬) অন্য কারো পিসি বা মোবাইল থেকে আপনার
আইডিতে লগইন করলেন।কিন্তু লগআউট করতে
ভুলে গেলেন!এক্ষেত্রেঅন্যকেউ আপনার
আইডিতে ঢুকে ঝামেলা করতে পারে। করণীয়
হলো Settings > security > active sessions >
last accessed এর বক্সে টিক দিয়ে remove
selected করে দিন।লগ আউট হয়ে যাবে।
(১৭) যে সেটিংগুলো করতে ডেক্সটপ
প্রয়োজন সেগুলো মোবাইলে Mozilla,
Chrome ব্রাউজার ইনস্টল দিয়ে request desktop
site অপশন সিলেক্ট করে করা যায়।
মাত্র ২৫ টাকায় 1GB ইন্টারনেট অফার গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য ( দুই মাসে সর্বোচ্চ ১০ বার) !!

মাত্র ২৫ টাকায় 1GB ইন্টারনেট অফার গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য ( দুই মাসে সর্বোচ্চ ১০ বার) !!


HOW TO GET FREE 1GB

• With every purchase of handsets in this offer a
Bluetooth speaker is free.
• The handsets and the offer will be available only
in Grameenphone Centers ( GPC and GPFs).
• To get the offer customer will need to show his/
her
Nokia/Microsoft phone.
• Any GP Prepaid Customer who purchases the
handsets
and uses a GP prepaid connection will get the
internet
offers.
• For getting 1GB free internet customers will
have to
write ‘M’ and send to 5050 to tag the handset.
After
tagging, customers will get a 1GB free data
instantly on
SMS notification.
• To purchase 1GB data at discounted price ,
Customers
will have to write ‘M1’ (not case sensitive) and
send to
5050 and 25 TK will be deducted from his/her
main
account balance with the addition of 1 GB
Internet each
time.
• Validity of the 1 GB internet will be 30 days.
• Bonus Data can be checked by dialing *567#.
• Users of Grameephone Smartplan, Non Stop
Browsing
Night, Non Stop Browsing, Heavy Browsing, 20GB
& 4MB
packs will not get this offer. Customers will have
to opt-
out from those packs to get this offer. Other than
this,
for existing data users, Free and Purchased data
volume
will be carry forwarded with existing package
volume and
higher validity will be applicable.
• One IMEI and Mobile number (MSISDN) will get
data
once. For multiple tagging by same user, first
valid
tagging will be considered.
• After validity Internet will be expired. For volume
based
packages, if the data gets expired before validity
period,
customers will still be able to enjoy internet at
BDT
0.01/10KB without VAT and can continue
browsing up to
200MB volume consumption.
• Customers will get after sales service from
Mircosoft
service centers.
• Calculation of 2775 taka value back: Value back
of 1GB
free internet 275 Tk. +1GB internet at discounted
price of
25 taka 10 time’s value back 2500 taka.
• 5% Supplimentary tax and 15% VAT are
applicable.
• For more information please call 121.
মোবাইলের পাঁচটি মজার তথ্য,

মোবাইলের পাঁচটি মজার তথ্য,


ক্রমশ

 মানুষের
জীবনের
অপরিহার্য অংশ
হয়ে উঠছে মোবাইল
ফোন। কেউ যদি
একদিনের জন্যও
বাড়িতে ফোন রেখে
কাজে বেরিয়ে
পড়েন, তবে সেদিন
তাঁকে নানারকম
সমস্যার মধ্য
দিয়েই পার করতে
হয়। মোবাইল ফোন
সম্পর্কিত বেশ
কিছু মজার তথ্য
ছড়িয়ে রয়েছে
অন্তর্জালে যা
আপনার ভালো
লাগতে পারে। এ রকম
পাঁচটি মজার তথ্য
নিয়ে বিবিসি ও
জিনিউজ
অবলম্বনে এ লেখা।

১.

১৯৮৩ সালে
যুক্তরাষ্ট্রের
বাজারে প্রথম
মোবাইল ফোন
বিক্রি শুরু হয়।
প্রতিটি ফোনের দাম
ছিল সে সময়কার
চার হাজার মার্কিন
ডলার।

২.

১৯৭৩ সালের ৩
এপ্রিল মোবাইল
ফোন থেকে
প্রথমবার কল করা
হয়েছিল।
মটোরোলার জ্যেষ্ঠ
প্রকৌশলী মার্টিন
কুপার প্রথমবারের
মতো সেলুলার
টেলিফোনে বিশ্বের
প্রথম ফোনকলটি
করেছিলেন। তাঁর
তৈরি এই মোবাইল
ফোনটির নাম ছিল
‘ডায়না টিএসি’।

৩.

২০০৩ সালে বাজারে
আসার পর থেকে
সবচেয়ে বেশি
বিক্রি হয়েছে
নকিয়ার তৈরি ১১০০
মডেলের ফোনটি। ২৫
কোটির বেশি
বিক্রি হয়েছে এই
মডেলের ফোনটি।
এটিই বিশ্বের
সবচেয়ে বেশি
বিক্রি হওয়া
হ্যান্ডসেট ও
বিশ্বের সর্বোচ্চ
বিক্রি হওয়া
কনজুমার
ইলেকট্রনিকস
ডিভাইস।

৪.

যুক্তরাজ্যের মানুষ
সবচেয়ে বেশি
মোবাইল ফোন
টয়লেটের মধ্যে
ফেলে দেয়। শুধু
যুক্তরাজ্যেই প্রতি
বছর এক লাখের
বেশি ফোন
টয়লেটের ভেতর
পড়ে।

৫.

মানুষের মোবাইল
ফোনের প্রতি
নির্ভরতা এতটাই
বেড়ে গেছে যে এতে
আসক্ত হয়ে
পড়ছেন অনেকেই।
অনেকের মধ্যে
নমোফোবিয়া বা
মোবাইল হাতছাড়া
হওয়ার ভয়ে ভীত
হয়ে যাওয়ার লক্ষণ
দেখা যাচ্ছে। এ
ধরনের রোগীদের
পরীক্ষার জন্য
বিশেষ প্রশ্ন তৈরি
করতে হয়েছে
গবেষকেদের।
জেনে নিন মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ডাটা সাশ্রয়ের উপায়

জেনে নিন মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ডাটা সাশ্রয়ের উপায়



প্রতি
মাসে কাড়ি কাড়ি টাকা খালি
মোবাইলের ডাটার পেছনে খরচ হয়ে যাচ্ছে?
ইন্টারনেট ডাটা রিচার্জ করছেন আর মুহূর্তেই
সেটা শেষ হয়ে যাচ্ছে? এমন সমস্যা পোহাতে
হয় অনেকেরই। অনেকে হয়তো রেগেমেগে
সেলফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করাই ছেড়ে দেওয়ার কথা ভাবছেন। আসলে, আমাদের কিছু
অসতর্কতার জন্য খরচ হয়ে যায় ইন্টারনেটের
অতিরিক্ত ডাটা। এগুলোর দিকে একটু নজর
রাখলেই কমে যাবে আপনার অতিরিক্ত
ইন্টারনেট ডাটা খরচ ।
টাইমস অব ইন্ডিয়া অবলম্বনে নিচে দেওয়া হলো কিছু পদক্ষেপের কথা, যেগুলো হয় তো
আপনার ডাটা ব্যবহারের খরচ কমাতে পারবে।
১. পুশ নোটিফিকেশন বন্ধ রাখুন
অনেকসময় আপনার ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের
অ্যাপসের কারণে খরচ হচ্ছে আপনার ডাটা।
এগুলোর যেকোনো ধরনের প্রচারণামূলক বা মেসেজিং সার্ভিসের কারণে আপনার ডাটা
খরচ হতে থাকে অজান্তেই। সুতরাং, যেকোনো
ধরনের অ্যাপসে নোটিফিকেশন বন্ধ রাখুন।
২. ডাটার ব্যবহার ট্র্যাকিং করুন
অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস প্ল্যাটফর্মে আপনার
ব্যবহৃত ডাটার পরিমাণ ট্র্যাক করার সুবিধা রয়েছে এখন। এতে কোন অ্যাপসরে কারণে
আপনার কতটা ডাটা খরচ হচ্ছে, তা সহজেই
হিসাবে রাখতে পারবেন এবং সেই অনুযায়ী
ডাটা ব্যবহার করতে পারবেন।
৩. হোয়াটসঅ্যাপে অটো-ডাউনলোড বন্ধ রাখুন
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা অনেক সময়ই অন্য কিছু গ্রুপের থেকে ছবি, ভিডিও কিংবা
অডিও রিসিভ করেন; যেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে
ডাউনলোড হয়ে যায়। একমাত্র ওয়াইফাই
ব্যবহার করার সময় ছাড়া সবসময় এই অটো-
ডাউনলোড অপশনটি বন্ধ রাখুন।
৪. ভিডিও দেখা বা গান শোনায় সতর্ক হোন মোবাইলের ডাটা থেকে কোনো মিউজিক
ভিডিও বা গান যদি স্ট্রিমিং করেন; সে
ক্ষেত্রে ক্ষেত্রবিশেষে অনেক বেশি ডাটা
খরচ হতে পারে। সুতরাং এ ক্ষেত্রে সতর্ক হোন,
পারতপক্ষে ওয়াইফাই সংযোগ ছাড়া
সেলফোনে ভিডিও বা অডিও স্ট্রিমিং না করাই লাভজনক।
৫. ডাটা কমপ্রেশন ব্যবহার করুন
আপনার যদি অনলাইনে অনেক আর্টিকেল পড়ার
অভ্যাস থাকে, সে ক্ষেত্রে আপনার মোবাইলে
ডাটা কমপ্রেশন চালু রাখা খুবই ভালো বুদ্ধি।
এতে করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন ওয়েবপেইজে আপনার ডাটা খরচের পরিমাণ
অনেকটাই কমে আসবে।
সূত্র - এনটিভি অনলাইন
iPhone 6 এর ১৩টি অজানা তথ্য

iPhone 6 এর ১৩টি অজানা তথ্য


অ্যাপলের
আইফোন ৬ এর চাহিদা সারা বিশ্বে ব্যাপক এবং এর বিক্রির পরিমাণ ছিল অবিশ্বাস্য। অবশ্য উপযুক্ত কিছু কারণেই একে সেরা স্মার্টফোন মনে করা হয়।
আইফোনের গুরুত্বপূর্ণ সকল ফিচার হয়তো কমবেশী আমরা সবাই জানি কিন্তু এর ভেতরে লুকানো অনেক ফিচার আছে যা এখনো আমাদের অজানা।
নিচে আইফোন ৬ এর ১৩টি অজানা তথ্য দেওয়া হল যা আপনি জানেন না:
১) ফোন আনলক অবস্থায় ম্যাসেজের রিপ্লাই দেওয়া।
২)একটি অ্যাপ ওপেন থাকা অবস্থায় ম্যাসেজের রিপ্লাই দেওয়া।
৩) কোন অ্যাপটি সবচেয়ে বেশী ব্যাটারি খরচ করে তা বের করা।
৪) ইনস্ট্যান্ট অডিও ও ভিডিও ম্যাসেজ পাঠানো।
৫) আপনার বর্তমান লোকেশন বন্ধুদের সাথে শেয়ার করা।
৬) বন্ধুদের নিজের সম্পর্কে জানার সুযোগ দেওয়া।
৭) টেক্সট মিউট করা।
৮) গ্রুপ টেক্সট থেকে বিদায় নেওয়া।
৯) প্রতিটি ছবি দেখা যেগুলোতে কেউ কিছু লিখেছে।
১০) টেক্সট ফরওয়ার্ড করা।
১১) ইমেইলে মাল্টি টাস্কের সুবিধা।
১২) সিরি ব্যবহার করে ভয়েজের সাহায্যে কাজ করা সম্ভব।
১৩) যেকোনো কিছু পড়তে সিরি ব্যবহার করা যাবে।
 ফেসবুক ফটো ভেরিফাই থেকে বাঁচার উপায়!

ফেসবুক ফটো ভেরিফাই থেকে বাঁচার উপায়!



Facebook -Id বাঁচিয়ে রাখার
চরম Tips দিলাম
গ্যারান্টি দিতেপারি Verify
করা লাগবে না
১)প্রথমে Profile এযান।
২)তার পর Photos এযান তার পর
Album আসবে একটু
নিছে দেখেন Photos Of You
আছে।
৩)সেখানে আপনাকে Tag
করা Photo আছে একটা একটা কররে Remove
করে দিন।
আপনার Friend দের
এই Album এ Photo না থাকলে
আপনার ID Block হবে না।
তাই সবাই নিজ দায়িত্বে এই Photo গুলো
Remove করেন
তাহলে কারো ID Block
হবেনা।
আপনার জন্য
যেনকারো ক্ষতি না হয় সে জন্য
তাড়াতাড়ি Remove করেন।
ThanksThanks, now u can tray it.
এবার বন্ধ Facebook ইউজ করুন কোন এক্সট্রা VPN বা Proxy App বা Site ছাড়াই ফেসবুকের সব ভার্শন তাও আবার সুপারফাস্ট।

এবার বন্ধ Facebook ইউজ করুন কোন এক্সট্রা VPN বা Proxy App বা Site ছাড়াই ফেসবুকের সব ভার্শন তাও আবার সুপারফাস্ট।


ফেসবুক বন্ধ নিয়ে জল্পনা - কল্পনার শেষ নেই।




বন্ধ ফেসবুক চালানোর অনেক ট্রিকই তো দেখলাম।
VPN দিয়া ডাটা বেশি খায় এবং একটু পরপরই ডিসকানেক্টেড হয়ে যায়।
Proxy ব্রাউজার বা সাইট দিয়া Mobile ভার্শন আসেনা এবং স্পিড ½ G বললেও বেশি হবে।এছাড়াও আরো কত বাহানা। অনেকে আবার এগুলা বোঝেনওনা।

কিন্তু আমি এবার নিয়ে এলাম এমন এক সিস্টেম Facebook এর পালানোর কোন উপায় নেই। মাত্র এক ক্লিকেই 4G স্পিডে সবচাইতে কম এমবি খরচ করে ফেসবুক এর সব ভার্শন ব্যবহার করুন।

অনেক ঘাটাঘাটি করে আমার ফোনেই খুজে পেলাম একটা অতি পুরানো কিন্তু কাজের অ্যাপ UC Mini এর 1.7.04 ভার্শন।
বিঃদ্রঃ - এই ভার্শন ছাড়া UC Browser এর অন্য কোন ভার্শন দিয়া কাজ হবেনা।

প্রথমে নিচ থেকে UC Mini
ডাউনলোডের   Download করুন। UC Mini 1.7.04
এবার ইন্সটল দিয়ে আপনার ফেসবুক আইডিতে লগিন করুন। আর সুপারফাস্ট স্পিডে আরামচে একদম কম এমবি খরচ করে Facebook এর Mobile ভার্শন সহ সব ভার্শন ই ব্যবহার করুন।

[বিঃদ্রঃ - কাজ না করলে MB ফেরত]
শীতকালে সর্দি-কাশি সমস্যা?

শীতকালে সর্দি-কাশি সমস্যা?


সতর্কতা

শীত কিন্তু দরজায় প্রায় কড়া নাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে সর্দি-কাশি আর ঠাণ্ডায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা। এই শীতকালীন সর্দি-কাশি সম্পর্কে আমাদের অনেকের মধ্যেই রয়েছে ভয় আবার অনেকের মধ্যেই রয়েছে অনেক ভ্রান্ত-ধারণা। আমাদের অনেকেই এ সময়ে সামান্য সর্দি-কাশি হলেই দারস্থ হন নিকটস্থ ফার্মেসির। কেউ কেউ আবার ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই গ্রহণ করেন বিভিন্ন ধরনের এন্টিবায়োটিক ওষুধ। কিন্তু কতটুকু যুক্তিযুক্ত  এ ধরনের প্রবণতা। সে সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই নেই সঠিক ধারণা। তাই আসুন জেনে নিই শীতকালীন সর্দি-কাশি সম্পর্কে কিছু কথা এবং নিজেকে প্রস্তুত করি অনাকাক্সিক্ষত অসুস্থতার হাত থেকে।

শীতকালে সর্দি-কাশি কেন হয় :

শীতকালে ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে সর্দি-কাশির প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। এসব ভাইরাসের ভেতর রাইনোভাইরাস অন্যতম। প্রায় ২০০-এর বেশি ভাইরাস রয়েছে যেগুলো এ ধরনের সংক্রমণের জন্য দায়ী। শীতকালে ঠাণ্ডার হাত থেকে বাঁচতে আমরা সাধারণত অধিক সময় ঘরের ভেতর থাকতে পছন্দ করি যার ফলে আমরা অন্যান্য মানুষের সংস্পর্শে বেশি আসি এবং ভাইরাস একজন থেকে অন্যজনে সহজেই ছড়াতে পারে। এ ছাড়া শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকে, সর্দি-কাশির জন্য দায়ী ভাইরাসগুলো কম আর্দ্রতায় অধিক হারে বংশবৃদ্ধি করে এবং অধিক হারে মানুষকে আক্রান্ত করে। একজন মানুষ আক্রান্ত হলে তার নিকটজনও আক্রান্ত হতে পারে, তাই সতর্ক থাকতে হবে। ভাইরাস আক্রান্ত শীতকালীন সর্দি একটি ছোঁয়াছে রোগ। এটাকে আপার রেসপিরেটরি ট্রাকট ইনফেকশন বলা হয়।


একজন আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির মাধ্যমে নিজের হাতে ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারেন এবং পরবর্তীতে ওই হাতে কোনো ব্যবহার্য জিনিস স্পর্শ করলে সেখানেও ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। তাই পরিবারের সবাই ব্যবহার করে এমন জিনিস যেমন- জগ, গ্লাস, পানির কল ইত্যাদি ব্যবহারের আগে ভালোভাবে ধুয়ে নিন অথবা ব্যবহারের পর হাত ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত ব্যক্তি হাঁচি-কাশি দেওয়ার সময় রুমাল বা টিস্যু দিয়ে নাক-মুখ ভালোভাবে ঢেকে নিন এবং পরবর্তীতে ভালোভাবে হাত ধুয়ে ফেলুন।


সর্দি-কাশি নিরাময়ে এন্টিবায়োটিক কতখানি কার্যকর

এন্টিবায়োটিক এমন একটি ওষুধ যা তৈরি করা হয়েছে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণে সৃষ্ট অসুখ নিরাময়ের জন্য। অর্থাৎ এন্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া নিধনে কার্যকর একটি ওষুধ। কিন্তু ভাইরাস সংক্রমণে সৃষ্ট অসুখ নিরাময়ে এর কোনো কার্যকর ভ‚মিকা নেই। সাধারণ সর্দি-কাশি ভাইরাসজনিত একটি রোগ হওয়ায় এটি নিরাময়েও এন্টিবায়োটিকের কোনো কার্যকর ভ‚মিকা নেই। তাই সর্দি-কাশি নিরাময়ে কোনো ধরনের এন্টিবায়োটিক গ্রহণ না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। কেননা এতে উপকারের পরিবর্তে ক্ষতির আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়, কারণ অপ্রয়োজনে এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করলে এবং সঠিক নিয়ম অনুসরণ না করলে এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স তৈরি হয় যা পরবর্তী সময়ে এই ওষুধের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয় এবং চিকিৎসায় বিঘ্ন ঘটায়।
তবে সর্দি-কাশির সঙ্গে তীব্র জ্বর থাকলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করতে হবে।

সর্দি-কাশি নিরাময়ে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি :

০. সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হলে বেশি করে তরল খাবার খান। যেমন- পানি, আদা চা, ফলের জুস ইত্যাদি পান করলে নাক বন্ধ হয়ে থাকা ভাব কমবে।
০. তরল খাবারের ভেতর পানি পানে জোর দিতে হবে বেশি। দৈনিক অন্তত ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। এ ছাড়া গরম স্যুপ খেলে উপকার পাবেন।
০. গরম পানির ভাঁপ নিতে পারেন। এক গামলা গরম পানি নিয়ে নাক দিয়ে বাষ্প টানুন, এতে নাক বন্ধ হয়ে থাকা এবং নাক দিয়ে পানি পড়া কমবে। তবে সাবধান থাকবেন বাষ্প অতিরিক্ত বা অসহ্য গরম মনে হলে ধীরে ধীরে টানুন।
০. শরীর উষ্ণ রাখুন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম গ্রহণ করুন। শরীর উষ্ণ রাখতে গরম জামা বা কম্বল গায়ে জড়িয়ে রাখতে পারেন।
০. লেবুর রস এবং মধুমিশ্রিত পানি দিয়ে গড়গড়া করুন। দুই কাপ গরম পানিতে এক টেবিল চামচ লেবুর রস এবং এক চা চামচ মধু মেশান। মিশ্রণটি স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ঠাণ্ডা করে সেটি দিয়ে গড়গড়া করুন।
০. উষ্ণ তরল পানি পান করুন। গরম চায়ের সঙ্গে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন, এতে শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচলের পথ পরিষ্কার হবে।
০. কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করুন।
০. নাক বন্ধ থাকার কারণে ঘুমাতে অসুবিধা হলে মাথার নিচে একটি অতিরিক্ত বালিশ ব্যবহার করতে পারেন, এতে আপনার নিঃশ্বাস নিতে সুবিধা হবে।

কীভাবে সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করবেন :

সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করতে সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন। নিয়মিত সঠিক নিয়মে হাত ধুবেন। এর ফলে সর্দি-কাশিতে  আক্রান্ত হওয়ার এবং ভাইরাস ছড়ানোর সুযোগ কম থাকে। যারা দীর্ঘস্থায়ী ফুসফুসের অসুখে ভুগছেন (যেমন- হাঁপানি, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস, পুরাতন টিবি, আইএলডি ইত্যাদি জাতীয় অসুখ) তাদের জন্য শীতকালীন সর্দি-কাশির ক্ষেত্রে অধিক সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ ভাইরাল সংক্রমণে এ জাতীয় অসুখের তীব্রতা অনেক ক্ষেত্রে বাড়িয়ে দেয় এবং ঘন ঘন ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হয় বা হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। তাই এ ধরনের রোগীদের সতর্কতার পাশাপাশি বছরে প্রতি নভেম্বরে একটি করে ফ্লুসট (ভেক্সিন) নেওয়া উচিত।
সর্বোপরি শীতকালীন সর্দি-কাশি মারাÍক কোনো রোগ নয়। তাই এ নিয়ে ভয়ের কোনো কারণ নেই, তবে এটি অনেক ক্ষেত্রে বিড়ম্বনা এবং স্বাভাবিক জীবন যাত্রাকে ব্যাহত করে। তাই সচেতন হোন এবং শীতকালীন সর্দি-কাশি খুব সহজেই প্রতিরোধ করন।