অসহ্য দাঁতে ব্যাথার কিছু ঘরোয়া সমাধান দেখে নিন।

অসহ্য দাঁতে ব্যাথার কিছু ঘরোয়া সমাধান দেখে নিন।


দাতে ব্যাথা খুব কষ্টকর একটা রোগের নাম।নিজের না হলে বোঝা যায়না এটা কতটা যন্ত্রনাদায়ক।দাঁতে ব্যাথার মত এর চিকিৎসা ব্যাবস্থাটাও অনেক কষ্টকর।তাই ডাক্টারের কাছে না যেয়ে ঘরোয়া উপায়ে এটা সমাধান করতে পারলে সেটাই রোগীর জন্য মঙ্গল।চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক দাঁতে ব্যাথার কিছু ঘরোয়া সমাধান সম্পর্কে।


দাঁতে ব্যাথার সমাধান

১। নুন ও গোলমরিচ- নুন ও গোলমরিচ সম পরিমাণে মিশিয়ে জল দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। দাঁতের উপর এই পেস্ট লাগিয়ে করেক মিনিট রাখুন। দাঁতে ব্যথা কমে গেলেও এটা কয়েক দিন করে গেলে আরাম পাবেন।

২। রসুন- এক কোয়া রসুন থেঁতো করে অল্প নুনের সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগিয়ে রাখুন। খুব বেশি যন্ত্রণা হলে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খান। যন্ত্রণা কমে যাবে।

৩। লবঙ্গ- দুটো লবঙ্গ থেঁতো করে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগান। আধ গ্লাস জেল লবঙ্গ তেল মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন।

৪। পেঁয়াজ- পেঁয়াজের অ্যান্টিসেপটিক গুণ যে কোনও ক্ষত, ব্যথা সারাতে সাহায্য করে। দাঁতে ব্যথা হলে এক টুকরো কাঁচা পেঁয়াজ চিবিয়ে খেয়ে নিন। যদি বেশি ঝাঁঝ লাগে তবে দাঁতের উপর পেঁয়াজ রাখলেও আরাম পাবেন।

৫। হিং- এক চিমটে হিং বা আধ চা চামচ হিং গুঁড়ো দুই টেবিল চামচ লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগান। এতে খুব তাড়া়তাড়ি ব্যথা কমে যাবে।

৬। নুন গরম জল- দাঁত, মাড়ি, গলায় ব্যথা কমাতে খুব ভাল কাজ করে নুন গরম জল। এক গ্লাস গরম জলে এক চা চামচ নুন মিশিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এতে যে কোনও ইনফেকশন সেরে যাবে।

৭। পেয়ারা পাতা- দাঁতে ব্যথা হলে একটা বা দুটো পেয়ারা পাতা চিবিয়ে খেয়ে নিন। দাঁতের গো়ড়ায় পাতার রস ঢুকে ব্যথায় আরাম পাবেন।

৮। ভ্যানিলা এক্সট্রাক্ট- একটা তুলোয় কয়েক ফোঁটা ভ্যানিলা এক্সট্রাক্ট নিয়ে দাঁতের উপর লাগিয়ে রাখুন। যত ক্ষণ না ব্যথা কমে কয়েক বার এটা করতে থাকুন।

৯। দূর্বার রস- দূর্বার রস দাঁতে ব্যথা কমাতে খুব উপকারী। দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে প্রতি দিন দূর্বার রস খান।

১০। আইস কিউব- তুলোয় মুড়ে এক টুকরো বরফ ব্যথা দাঁত, মাড়িতে কিছু ক্ষণ চেপে ধরুন। এতে ব্যথা কমতে থাকবে।

এগুলোতে কাজ না হলে বুঝতে হবে আপনার সমস্যাটা অল্পের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই।তাহলে দ্রুত ডাক্টারের পরামর্শ নিন।
ফোনের ব্যাটারি তে চার্জ থাকে না?নিয়ে নিন সমাধান ১% চার্জ ও অতিরিক্ত যাবে না।

ফোনের ব্যাটারি তে চার্জ থাকে না?নিয়ে নিন সমাধান ১% চার্জ ও অতিরিক্ত যাবে না।


প্রত্যেক এন্ড্রয়েড ব্যবহার কারির জন্য এটা প্রয়োজন। অনেক খুঁজা খুঁজির পর মনের মত একটি ব্যাটারি সেভার পাইলাম।মিস করবেন না।
.
.
.
সব সময় আপনাদের জন্য ভাল কিছু নিয়ে আসার চেষ্টা করি।এই অ্যাপ টির ২টি ভার্সন আছে একটি ফ্রি আর একটা প্রিমিয়াম। আমি আপনাদের জন্য প্রিমিয়াম টা নিয়ে এসেছ।

Download now

App name: 2* battery saver pro
Size:4mb only4

এন্ড্রয়েড ব্যবহার কারীদের প্রধান সমস্যা চার্জ নিয়ে।ফোনে চার্জ থাকতেই চায় না।ধীর গতিতে চার্জ হয় আর ঝড়ের গতিতে যায়।
.
অনলাইন এ আমরা অনেক ব্যাটারি সেভার দেখতে পায় কিছু বেশি ভাগ কাজ করে না মানে ভুয়া।কিন্তু এই অ্যাপ টা কাজ করছে। সাথে অসাধারণ সব ফিচার।
.
আপনার ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ড এ কোন অ্যাপ রানিং থাকবে না এই অ্যাপ টি অটোমেটিক তাকে স্টপ করে দিবে।অথচ যে গুলা কাজের অ্যাপ সে গুলা ঠিক ই চলবে।
.
আপনার ফোন চার্জ হওয়ার সময় এই অ্যাপ টি অন্যান্য অ্যাপ গুলা কে কাজ করতে দেয় না ফলে চার্জ দূত হয়।
.
স্ক্রনের আলো নিভাএ অটোমেটিক আপনার ফোনের Data/wifi অফ হয়ে যাবে।এই ফিচার টা আমার কাছে জটিল লেগেছে আপনি রাতে নেট চালাতে চালাতে ঘুমিয়ে গেছেন চিন্তা নাই একটা নির্দিষ্ট সময় পর আপনার data/wifi কানেকশন অফ হয়ে যাবে।আপনার ফোনের স্ক্রিন অফ হওয়ার কত সময় পর data/wifi অফ হবে তা সেট করতে পারবেন যেমন ৫মিনিট,২০মিনিট,১ঘন্টা,২ঘন্টা,৪ঘন্টা।
.
ব্যাটারি লো হলে সিগনাল দিবে সাথে ফুল চার্জ হলে ও সিগনাল দিবে।সাথে নাইট মুড ও পাচ্ছেন।

আরো অনেক সব ফিচার নিজেই ডাউনলোড করে দেখে নিন।
.
এখন মেসেনজার-অপেরা সহ সব দিয়ে ফেসবুক চালান। নতুন ভিপিএন দিয়ে। ,

এখন মেসেনজার-অপেরা সহ সব দিয়ে ফেসবুক চালান। নতুন ভিপিএন দিয়ে। ,


এটি হচ্ছে একটি প্রক্সি, যেটা বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেটের সাথে কানেক্ট হয়
এটি দিয়ে ব্লক হওয়া সাইটও ব্যবহার করা যায়
এর মাধ্যমে এমবি খরচ কম হয়
নিচ থেকে স্কিন সর্ট দেখে নিন












নিচে থেকে ডাউনলোড করুন-
SpeedVPN-Best-Free-VPN.apk 6.6 MB Downloa
যে কোন Android ফোন রুট করুন মাত্র কয়েক সেকেন্ড এই

যে কোন Android ফোন রুট করুন মাত্র কয়েক সেকেন্ড এই


আমাদের প্রাই সবাই মোবাইল ফোন আছে,কারও Android কারও Iphone । রুট শব্দটি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা প্রায়ই শুনে থাকবেন। অ্যান্ড্রয়েড কথনে তো বটেই, অ্যান্ড্রয়েড বিষয়ক অন্যান্য সাইট, ফোরাম, এমনকি গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশনও চোখে পড়বে যেগুলো ব্যবহার করতে হলে আপনার ফোন বা ট্যাবলেট রুট করা থাকতে হয়। প্রাথমিকভাবে অনেক অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারীরাই রুট কী এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানেন না।

সবচেয়ে সহজ শব্দে বলা যায়, রুট হচ্ছে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক। যদিও এর বাংলা অর্থ গাছের শিকড়, লিনাক্সের জগতে রুট বলতে সেই পারমিশন বা অনুমতিকে বোঝায় যা ব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী করে তোলে (অবশ্যই কেবল সেই কম্পিউটার, ডিভাইস বা সার্ভারে!)। রুট হচ্ছে একটি পারমিশন বা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন।

নিচে রুট করার সুভিদা গুলি দিলাম  



পারফরমেন্স বাড়ানোঃবিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।
ওভারক্লকিং করাঃ সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।
আন্ডারক্লকিং করাঃ যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
কাস্টম ইউআই: আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে। এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।
কাস্টম রম: ইন্সটল করার সুবিধা। অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন।
এর অসুবিধা

ওয়ারেন্টি হারানোঃ ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগে সাবধান। অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুট করা যায়। আর সেট আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।



অ্যাপ টি ডাউনলোড করুন এখানে iRoot 2.2.6.apk



আপনার ফোন টি রুট হয়েছে কিনা টা দেখতে নিচের অ্যাপ টি ব্যবহার করুন


Root Checker Pro Download



রুট করার পর ফোন কে কন্ট্রোল করার জন্য SuperSU Pro অ্যাপ টি নিয়ে নিন
নিনSuperSU Pro Download
নিয়ে নিন আপনার ফেসবুক ফোটো এবং স্ট্যাটাসে হাজার হাজার বাংলাদেশি অটো লাইক !

নিয়ে নিন আপনার ফেসবুক ফোটো এবং স্ট্যাটাসে হাজার হাজার বাংলাদেশি অটো লাইক !


১.) অটো লাইক নিতে হলে প্রথমে আপনার স্ট্যাটাস পাবলিক করতে হবে।

২.) নিচের লিংকে যানclick here এবং নিচের ছবির মতন দেখতে পারবেন

৩.) Pc ব্যবহারকারীরা Step 1 এ CLICK HERE বাটনে ক্লিক করুন এবং App টিকে Allow Permission করুন। এরপর Step 2 এ CLICK HERE বাটনে ক্লিক করুন এবং Access Token সংগ্রহ করুন। Mobile ব্যবহারকারীরা Step 3 এ CLICK HERE বাটনে ক্লিক করুন এবং App টিকে Allow Permission করুনএবং Access Token সংগ্রহ করুন।
৪.) এবার Access Token হোম পেজ এর বক্সে পেস্ট করে 'Submit Your Access Token' বাটনে ক্লিক করুন। এবার নিচের মতন দেখতে পারবেন।

৫.) Your Status/Pic/Video Post ID বক্সে আপনার ফেসবুক এর লেটেস্ট টিউন এর কোড দেখতে পারবেন। এর উপরে আপনার ফেসবুক এর লেটেস্ট টিউন দেখতে পারবেন। লেটেস্ট টিউন এ লাইক নিতে চাইলে 'LIKE MY THIS ID STATUS' বাটনে ক্লিক করুন। Processing পেজ আসলে ১ মিনিট অপেক্ষা করুন।

৬.) ১ মিনিট পর Processing শেষ হলে নিচের মতন Success পেজ দেখতে পারবেন।

৭.) এবার ফেসবুকে গিয়ে আপনার টিউনে দেখুন লাইক বেড়ে গেছে।
ফেসবুকে স্বয়ংক্রিয় চলমান ভিডিও খুব সহজে বন্ধ করুন।

ফেসবুকে স্বয়ংক্রিয় চলমান ভিডিও খুব সহজে বন্ধ করুন।

ফেসবুকে স্বয়ংক্রিয় চলমান ভিডিও খুব সহজে বন্ধ করুন।

স্টেপ১) প্রথম ফেসবুকে লগ ইন করুন। এরপরে সেটিং অপশনে যান।
 
স্টেপ২) এরপর ডানে ভিডিও অপশনে ক্লিক করুন।
 
স্টেপ৩) এরপরেauto-play videos অপশন থেকে off - এ  ক্লিক করুন।
Default
On
Off

ব্যস বন্ধ হয়ে গেল ফেসবুকে আপনার অটো প্লে ভিডিও।
তৈরি করে নিন ফেসবুক আইডি কার্ড ২ মিনিটে

তৈরি করে নিন ফেসবুক আইডি কার্ড ২ মিনিটে

আপনাদের জন্য থাকছে একটি মজার উপহার। ফেসবুক পাগলাদের জন্য আরও বেশি মজার। আজ আপনারা লুফে নিবেন আপনাদের ফেসবুক আইডি কার্ড বা পরিচয় পত্র। তবে চলুন প্রত্যেকে লুফে নেই নিজের জের ফেসবুক আইডি কার্ড।  প্রথমে আপনাকে এখানে




তারপর সেখানে প্রবেশ করলেই একটি নমুনা
আইডি কার্ড দেখতে পাবেন সাথে Sign In
With Facebook নামের একটি বাটন।
Sign In With Facebook বাটনে
ক্লিক করুন। ফেসবুকে লগিন করা না থাকলে
লগিন করুন। তারপর পরপর দুইটি ডায়ালগ বক্স
আসবে। সেগুলো okay করে দিন। কিছুক্ষন
পরই পেয়ে যাবেন আপনার ফেসবুক আইডি কার্ড
বা ফেসবুক পরিচয় পত্র।

ফেসবুকের স্ট্যাটাস স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাবলিশ করান টুইটারে

ফেসবুকের স্ট্যাটাস স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাবলিশ করান টুইটারে


আমাদের দেশে প্রতি ১২ সেকেন্ডে ১ টি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়। আর বর্তমানে প্রায় ৩ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। সে তুলনায় টুইটার ব্যবহারকারীর সংখা অনেক কম। একেবারে ব্যবহার করেনা তেমন ও না। যারা ব্যবহার করে তারা চাইলে খুব সহজে ফেসবুকে পাবলিশ করা টিউন টুইটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাবলিশ করাতে পারেন। এজন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
চলুন শুরু করা যাক। (শুধুমাত্র নতুনদের জন্য।)
স্টেপ১) প্রথমে টুইটারে ইউজার নাম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করুন।

স্টেপ২) এরপরে ডানে প্রোফাইল ছবির উপর ক্লিক করে নিচে সেটিং অপশনে আসুন।

স্টেপ৩) তারপরে বামে App অপশনে ক্লিক করুন।

স্টেপ৪) এরপরConnect to Facebook অপশনে ক্লিক করুন।

স্টেপ৫) আপনি যদি আগে থেকে ফেসবুক লগ ইন থাকেন তাহলে নিছের মত একটি ইন্টারফেস আসবে। আর যদি না থাকেন তাহলে ফেসবুকের ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করুন,তারপর Ok বাটনে ক্লিক করুন।

স্টেপ৬) তারপরে নিচের মত একটি ইন্টারফেস আসবে এখানে চারটি অপশন থেকে আপনার পছন্দমত একটি সিলেক্ট করে Ok বাটনে ক্লিক করুন।

স্টেপ৭) তারপরে নিচের মত একটি ইন্টারফেস আসবে।

ব্যস হয়ে গেল ফেসবুক-টু-টুইটার কানেক্ট। এরপর থেকে আপনি যতগুলি ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিবেন তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে টুইটারে প্রকাশ পাবে। আশা করি যাদের টুইটারে অ্যাকাউন্ট নেই তারা খুলে নিবেন এবং প্রযুক্তির এই সুবিধা গ্রহন করবেন।
জেনে নিন ফেসবুক সম্পর্কে ১৭টি গুরুত্বপূর্ন টিপস,যা না পড়লেই নয়।মিস কইরেন না কিন্তু।

জেনে নিন ফেসবুক সম্পর্কে ১৭টি গুরুত্বপূর্ন টিপস,যা না পড়লেই নয়।মিস কইরেন না কিন্তু।


আসসালামু
আলাইকুম?আহ বেশি কথা বলবো না চলুন শুরু করি।
ফেসবুকে আপনি -
(১) সর্বোচ্চ ৬০০০ গ্রুপের মেম্বার হতে
পারবেন।
(২) সর্বোচ্চ ৫০০০ ফ্রেন্ড অ্যাড করতে
পারবেন।
(৩) সর্বোচ্চ ৫০০০ পেজ লাইক করতে পারবেন।
(৪) একটি ছবিতে সর্বোচ্চ ৫০ জন ব্যক্তি বা
পেজকে ট্যাগ করতে পারবেন।
(৫) সর্বোচ্চ ১৫০ জনকে নিয়ে চ্যাট গ্রুপ তৈরী
করতে পারবেন।
(৬) লাইক দেয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন সীমা
নেই। তবে প্রতি ৭ মিনিট পরপর একবারে ৪০ টি
করে লাইক দিলে ব্লক হবেন না।সারাদিন ধরে করা
যাবে।
(৭) ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানোর নির্দিষ্ট
কোন সীমা নেই।এটা নির্ভর করে একসেপ্ট
করার পারসেন্টেজের উপর।মনে করেন আপনি
৫০০ রিকোয়েস্ট পাঠালেন। সেই ৫০০
রিকোয়েস্টই একসেপ্ট করলো।তাহলে কোন
সমস্যা হবে না।আবার ৫০ জনকে রিকোয়েস্ট
পাঠালেন ৫০ জনই রিজেক্ট করলো। তখন আপনি
ব্লক হবেন।তবে এটা ১০০% হতে হবে তেমন
নয়।বলা যায় ৮০% হলেই হয়।
(৮) আপনি কোন কিছুতে ব্লক হলে যেমন
লাইক,টিউমেন্ট,মেসেজ, রিকোয়েস্ট
পাঠানো,গ্রুপে ফ্রেন্ড অ্যাড ইত্যাদি ক্ষেত্রে।
সেই ব্লকের মেয়াদ কতদিন বাকি আছে জানতে
Setting > বামে নিচে support inbox এ ক্লিক করুন।
(৯) কাউকে ক্লোজফ্রেন্ড লিস্টে রাখতে
মোবাইল থেকে timeline > একেবারে
নীচে see friend list > close friend বক্সে
টিক দিয়ে done করুন।
(১০) একটি আইডি থেকে আপনি আনলিমিটেড
পেজ role/manage করতে পারবেন।
(১১) 60 দিনের আগে নাম চেন্জ করতে Setting> Genarel > Name edit > নীচের দিকে নীল
রঙের Learn more > আবারও নীচে learn
more > let us know > যে নাম দিতে চান বক্সে
লিখুন। 1st এবং last name অবশ্যই লিখতে হবে।
middle name না লিখলেও হবে > Reason for
this change > Legal Name Change >Choose এ
ক্লিক করে যেকোনো একটি ফটো
আপলোড করে send করে দিন।৭২ঘন্টার ভিতর নাম
চেঞ্জের অপশন আসবে।তখন চেন্জ করতে
পারবেন।
(১২) মোবাইল থেকে পেজের অ্যাডমিন করতে
প্রথমে page এ যান > ডানে more > edit setting
> page roles > add person to page > বক্সে
নাম সার্চ করে সিলেক্ট করুন > set as admin >
ফেসবুক পাসওয়ার্ড দিয়ে continue > অপশনগুলো
থেকে যেটা করতে চান সিলেক্ট করে add এ
ক্লিক করুন।
(১৩) পিসি থেকে auto video play অফ করতে
settings & privacy > বাম পাশে নীচে Videos >
auto play videos > default করা আছে off করে
দিন। এটা মোবাইলে ব্রাউজারে ডেক্সটপ ভিউ
দিয়েও করা যায়।
(১৪) আপনার মৃত্যুর পর Real ID বাঁচিয়ে রাখতে
উত্তরাধিকার সূত্রে কাউকে উইল করতে settings
> security > নীচে legacy contact > নাম সার্চ
করে সিলেক্ট করে দিন।
(১৫) পিসিতে একবারে ১০ টি করে ট্যাগ রিমুভ
করতে timeline > view activity log > বামে
নিচে photos > photos of you > টিক দিয়ে ১০ টি
ট্যাগ সিলেক্ট করুন।ডানে উপরে লক্ষ্য করুন
report/remove tags > I want the photos
untagged > Untag photos এ ক্লিক। এটা
মোবাইলে ব্রাউজারে ডেক্সটপ ভিউ দিয়েও করা
যায়।
(১৬) অন্য কারো পিসি বা মোবাইল থেকে আপনার
আইডিতে লগইন করলেন।কিন্তু লগআউট করতে
ভুলে গেলেন!এক্ষেত্রেঅন্যকেউ আপনার
আইডিতে ঢুকে ঝামেলা করতে পারে। করণীয়
হলো Settings > security > active sessions >
last accessed এর বক্সে টিক দিয়ে remove
selected করে দিন।লগ আউট হয়ে যাবে।
(১৭) যে সেটিংগুলো করতে ডেক্সটপ
প্রয়োজন সেগুলো মোবাইলে Mozilla,
Chrome ব্রাউজার ইনস্টল দিয়ে request desktop
site অপশন সিলেক্ট করে করা যায়।
মাত্র ২৫ টাকায় 1GB ইন্টারনেট অফার গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য ( দুই মাসে সর্বোচ্চ ১০ বার) !!

মাত্র ২৫ টাকায় 1GB ইন্টারনেট অফার গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য ( দুই মাসে সর্বোচ্চ ১০ বার) !!


HOW TO GET FREE 1GB

• With every purchase of handsets in this offer a
Bluetooth speaker is free.
• The handsets and the offer will be available only
in Grameenphone Centers ( GPC and GPFs).
• To get the offer customer will need to show his/
her
Nokia/Microsoft phone.
• Any GP Prepaid Customer who purchases the
handsets
and uses a GP prepaid connection will get the
internet
offers.
• For getting 1GB free internet customers will
have to
write ‘M’ and send to 5050 to tag the handset.
After
tagging, customers will get a 1GB free data
instantly on
SMS notification.
• To purchase 1GB data at discounted price ,
Customers
will have to write ‘M1’ (not case sensitive) and
send to
5050 and 25 TK will be deducted from his/her
main
account balance with the addition of 1 GB
Internet each
time.
• Validity of the 1 GB internet will be 30 days.
• Bonus Data can be checked by dialing *567#.
• Users of Grameephone Smartplan, Non Stop
Browsing
Night, Non Stop Browsing, Heavy Browsing, 20GB
& 4MB
packs will not get this offer. Customers will have
to opt-
out from those packs to get this offer. Other than
this,
for existing data users, Free and Purchased data
volume
will be carry forwarded with existing package
volume and
higher validity will be applicable.
• One IMEI and Mobile number (MSISDN) will get
data
once. For multiple tagging by same user, first
valid
tagging will be considered.
• After validity Internet will be expired. For volume
based
packages, if the data gets expired before validity
period,
customers will still be able to enjoy internet at
BDT
0.01/10KB without VAT and can continue
browsing up to
200MB volume consumption.
• Customers will get after sales service from
Mircosoft
service centers.
• Calculation of 2775 taka value back: Value back
of 1GB
free internet 275 Tk. +1GB internet at discounted
price of
25 taka 10 time’s value back 2500 taka.
• 5% Supplimentary tax and 15% VAT are
applicable.
• For more information please call 121.
মোবাইলের পাঁচটি মজার তথ্য,

মোবাইলের পাঁচটি মজার তথ্য,


ক্রমশ

 মানুষের
জীবনের
অপরিহার্য অংশ
হয়ে উঠছে মোবাইল
ফোন। কেউ যদি
একদিনের জন্যও
বাড়িতে ফোন রেখে
কাজে বেরিয়ে
পড়েন, তবে সেদিন
তাঁকে নানারকম
সমস্যার মধ্য
দিয়েই পার করতে
হয়। মোবাইল ফোন
সম্পর্কিত বেশ
কিছু মজার তথ্য
ছড়িয়ে রয়েছে
অন্তর্জালে যা
আপনার ভালো
লাগতে পারে। এ রকম
পাঁচটি মজার তথ্য
নিয়ে বিবিসি ও
জিনিউজ
অবলম্বনে এ লেখা।

১.

১৯৮৩ সালে
যুক্তরাষ্ট্রের
বাজারে প্রথম
মোবাইল ফোন
বিক্রি শুরু হয়।
প্রতিটি ফোনের দাম
ছিল সে সময়কার
চার হাজার মার্কিন
ডলার।

২.

১৯৭৩ সালের ৩
এপ্রিল মোবাইল
ফোন থেকে
প্রথমবার কল করা
হয়েছিল।
মটোরোলার জ্যেষ্ঠ
প্রকৌশলী মার্টিন
কুপার প্রথমবারের
মতো সেলুলার
টেলিফোনে বিশ্বের
প্রথম ফোনকলটি
করেছিলেন। তাঁর
তৈরি এই মোবাইল
ফোনটির নাম ছিল
‘ডায়না টিএসি’।

৩.

২০০৩ সালে বাজারে
আসার পর থেকে
সবচেয়ে বেশি
বিক্রি হয়েছে
নকিয়ার তৈরি ১১০০
মডেলের ফোনটি। ২৫
কোটির বেশি
বিক্রি হয়েছে এই
মডেলের ফোনটি।
এটিই বিশ্বের
সবচেয়ে বেশি
বিক্রি হওয়া
হ্যান্ডসেট ও
বিশ্বের সর্বোচ্চ
বিক্রি হওয়া
কনজুমার
ইলেকট্রনিকস
ডিভাইস।

৪.

যুক্তরাজ্যের মানুষ
সবচেয়ে বেশি
মোবাইল ফোন
টয়লেটের মধ্যে
ফেলে দেয়। শুধু
যুক্তরাজ্যেই প্রতি
বছর এক লাখের
বেশি ফোন
টয়লেটের ভেতর
পড়ে।

৫.

মানুষের মোবাইল
ফোনের প্রতি
নির্ভরতা এতটাই
বেড়ে গেছে যে এতে
আসক্ত হয়ে
পড়ছেন অনেকেই।
অনেকের মধ্যে
নমোফোবিয়া বা
মোবাইল হাতছাড়া
হওয়ার ভয়ে ভীত
হয়ে যাওয়ার লক্ষণ
দেখা যাচ্ছে। এ
ধরনের রোগীদের
পরীক্ষার জন্য
বিশেষ প্রশ্ন তৈরি
করতে হয়েছে
গবেষকেদের।
জেনে নিন মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ডাটা সাশ্রয়ের উপায়

জেনে নিন মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ডাটা সাশ্রয়ের উপায়



প্রতি
মাসে কাড়ি কাড়ি টাকা খালি
মোবাইলের ডাটার পেছনে খরচ হয়ে যাচ্ছে?
ইন্টারনেট ডাটা রিচার্জ করছেন আর মুহূর্তেই
সেটা শেষ হয়ে যাচ্ছে? এমন সমস্যা পোহাতে
হয় অনেকেরই। অনেকে হয়তো রেগেমেগে
সেলফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করাই ছেড়ে দেওয়ার কথা ভাবছেন। আসলে, আমাদের কিছু
অসতর্কতার জন্য খরচ হয়ে যায় ইন্টারনেটের
অতিরিক্ত ডাটা। এগুলোর দিকে একটু নজর
রাখলেই কমে যাবে আপনার অতিরিক্ত
ইন্টারনেট ডাটা খরচ ।
টাইমস অব ইন্ডিয়া অবলম্বনে নিচে দেওয়া হলো কিছু পদক্ষেপের কথা, যেগুলো হয় তো
আপনার ডাটা ব্যবহারের খরচ কমাতে পারবে।
১. পুশ নোটিফিকেশন বন্ধ রাখুন
অনেকসময় আপনার ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের
অ্যাপসের কারণে খরচ হচ্ছে আপনার ডাটা।
এগুলোর যেকোনো ধরনের প্রচারণামূলক বা মেসেজিং সার্ভিসের কারণে আপনার ডাটা
খরচ হতে থাকে অজান্তেই। সুতরাং, যেকোনো
ধরনের অ্যাপসে নোটিফিকেশন বন্ধ রাখুন।
২. ডাটার ব্যবহার ট্র্যাকিং করুন
অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস প্ল্যাটফর্মে আপনার
ব্যবহৃত ডাটার পরিমাণ ট্র্যাক করার সুবিধা রয়েছে এখন। এতে কোন অ্যাপসরে কারণে
আপনার কতটা ডাটা খরচ হচ্ছে, তা সহজেই
হিসাবে রাখতে পারবেন এবং সেই অনুযায়ী
ডাটা ব্যবহার করতে পারবেন।
৩. হোয়াটসঅ্যাপে অটো-ডাউনলোড বন্ধ রাখুন
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা অনেক সময়ই অন্য কিছু গ্রুপের থেকে ছবি, ভিডিও কিংবা
অডিও রিসিভ করেন; যেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে
ডাউনলোড হয়ে যায়। একমাত্র ওয়াইফাই
ব্যবহার করার সময় ছাড়া সবসময় এই অটো-
ডাউনলোড অপশনটি বন্ধ রাখুন।
৪. ভিডিও দেখা বা গান শোনায় সতর্ক হোন মোবাইলের ডাটা থেকে কোনো মিউজিক
ভিডিও বা গান যদি স্ট্রিমিং করেন; সে
ক্ষেত্রে ক্ষেত্রবিশেষে অনেক বেশি ডাটা
খরচ হতে পারে। সুতরাং এ ক্ষেত্রে সতর্ক হোন,
পারতপক্ষে ওয়াইফাই সংযোগ ছাড়া
সেলফোনে ভিডিও বা অডিও স্ট্রিমিং না করাই লাভজনক।
৫. ডাটা কমপ্রেশন ব্যবহার করুন
আপনার যদি অনলাইনে অনেক আর্টিকেল পড়ার
অভ্যাস থাকে, সে ক্ষেত্রে আপনার মোবাইলে
ডাটা কমপ্রেশন চালু রাখা খুবই ভালো বুদ্ধি।
এতে করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন ওয়েবপেইজে আপনার ডাটা খরচের পরিমাণ
অনেকটাই কমে আসবে।
সূত্র - এনটিভি অনলাইন
iPhone 6 এর ১৩টি অজানা তথ্য

iPhone 6 এর ১৩টি অজানা তথ্য


অ্যাপলের
আইফোন ৬ এর চাহিদা সারা বিশ্বে ব্যাপক এবং এর বিক্রির পরিমাণ ছিল অবিশ্বাস্য। অবশ্য উপযুক্ত কিছু কারণেই একে সেরা স্মার্টফোন মনে করা হয়।
আইফোনের গুরুত্বপূর্ণ সকল ফিচার হয়তো কমবেশী আমরা সবাই জানি কিন্তু এর ভেতরে লুকানো অনেক ফিচার আছে যা এখনো আমাদের অজানা।
নিচে আইফোন ৬ এর ১৩টি অজানা তথ্য দেওয়া হল যা আপনি জানেন না:
১) ফোন আনলক অবস্থায় ম্যাসেজের রিপ্লাই দেওয়া।
২)একটি অ্যাপ ওপেন থাকা অবস্থায় ম্যাসেজের রিপ্লাই দেওয়া।
৩) কোন অ্যাপটি সবচেয়ে বেশী ব্যাটারি খরচ করে তা বের করা।
৪) ইনস্ট্যান্ট অডিও ও ভিডিও ম্যাসেজ পাঠানো।
৫) আপনার বর্তমান লোকেশন বন্ধুদের সাথে শেয়ার করা।
৬) বন্ধুদের নিজের সম্পর্কে জানার সুযোগ দেওয়া।
৭) টেক্সট মিউট করা।
৮) গ্রুপ টেক্সট থেকে বিদায় নেওয়া।
৯) প্রতিটি ছবি দেখা যেগুলোতে কেউ কিছু লিখেছে।
১০) টেক্সট ফরওয়ার্ড করা।
১১) ইমেইলে মাল্টি টাস্কের সুবিধা।
১২) সিরি ব্যবহার করে ভয়েজের সাহায্যে কাজ করা সম্ভব।
১৩) যেকোনো কিছু পড়তে সিরি ব্যবহার করা যাবে।
 ফেসবুক ফটো ভেরিফাই থেকে বাঁচার উপায়!

ফেসবুক ফটো ভেরিফাই থেকে বাঁচার উপায়!



Facebook -Id বাঁচিয়ে রাখার
চরম Tips দিলাম
গ্যারান্টি দিতেপারি Verify
করা লাগবে না
১)প্রথমে Profile এযান।
২)তার পর Photos এযান তার পর
Album আসবে একটু
নিছে দেখেন Photos Of You
আছে।
৩)সেখানে আপনাকে Tag
করা Photo আছে একটা একটা কররে Remove
করে দিন।
আপনার Friend দের
এই Album এ Photo না থাকলে
আপনার ID Block হবে না।
তাই সবাই নিজ দায়িত্বে এই Photo গুলো
Remove করেন
তাহলে কারো ID Block
হবেনা।
আপনার জন্য
যেনকারো ক্ষতি না হয় সে জন্য
তাড়াতাড়ি Remove করেন।
ThanksThanks, now u can tray it.
এবার বন্ধ Facebook ইউজ করুন কোন এক্সট্রা VPN বা Proxy App বা Site ছাড়াই ফেসবুকের সব ভার্শন তাও আবার সুপারফাস্ট।

এবার বন্ধ Facebook ইউজ করুন কোন এক্সট্রা VPN বা Proxy App বা Site ছাড়াই ফেসবুকের সব ভার্শন তাও আবার সুপারফাস্ট।


ফেসবুক বন্ধ নিয়ে জল্পনা - কল্পনার শেষ নেই।




বন্ধ ফেসবুক চালানোর অনেক ট্রিকই তো দেখলাম।
VPN দিয়া ডাটা বেশি খায় এবং একটু পরপরই ডিসকানেক্টেড হয়ে যায়।
Proxy ব্রাউজার বা সাইট দিয়া Mobile ভার্শন আসেনা এবং স্পিড ½ G বললেও বেশি হবে।এছাড়াও আরো কত বাহানা। অনেকে আবার এগুলা বোঝেনওনা।

কিন্তু আমি এবার নিয়ে এলাম এমন এক সিস্টেম Facebook এর পালানোর কোন উপায় নেই। মাত্র এক ক্লিকেই 4G স্পিডে সবচাইতে কম এমবি খরচ করে ফেসবুক এর সব ভার্শন ব্যবহার করুন।

অনেক ঘাটাঘাটি করে আমার ফোনেই খুজে পেলাম একটা অতি পুরানো কিন্তু কাজের অ্যাপ UC Mini এর 1.7.04 ভার্শন।
বিঃদ্রঃ - এই ভার্শন ছাড়া UC Browser এর অন্য কোন ভার্শন দিয়া কাজ হবেনা।

প্রথমে নিচ থেকে UC Mini
ডাউনলোডের   Download করুন। UC Mini 1.7.04
এবার ইন্সটল দিয়ে আপনার ফেসবুক আইডিতে লগিন করুন। আর সুপারফাস্ট স্পিডে আরামচে একদম কম এমবি খরচ করে Facebook এর Mobile ভার্শন সহ সব ভার্শন ই ব্যবহার করুন।

[বিঃদ্রঃ - কাজ না করলে MB ফেরত]
শীতকালে সর্দি-কাশি সমস্যা?

শীতকালে সর্দি-কাশি সমস্যা?


সতর্কতা

শীত কিন্তু দরজায় প্রায় কড়া নাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে সর্দি-কাশি আর ঠাণ্ডায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা। এই শীতকালীন সর্দি-কাশি সম্পর্কে আমাদের অনেকের মধ্যেই রয়েছে ভয় আবার অনেকের মধ্যেই রয়েছে অনেক ভ্রান্ত-ধারণা। আমাদের অনেকেই এ সময়ে সামান্য সর্দি-কাশি হলেই দারস্থ হন নিকটস্থ ফার্মেসির। কেউ কেউ আবার ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই গ্রহণ করেন বিভিন্ন ধরনের এন্টিবায়োটিক ওষুধ। কিন্তু কতটুকু যুক্তিযুক্ত  এ ধরনের প্রবণতা। সে সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই নেই সঠিক ধারণা। তাই আসুন জেনে নিই শীতকালীন সর্দি-কাশি সম্পর্কে কিছু কথা এবং নিজেকে প্রস্তুত করি অনাকাক্সিক্ষত অসুস্থতার হাত থেকে।

শীতকালে সর্দি-কাশি কেন হয় :

শীতকালে ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে সর্দি-কাশির প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। এসব ভাইরাসের ভেতর রাইনোভাইরাস অন্যতম। প্রায় ২০০-এর বেশি ভাইরাস রয়েছে যেগুলো এ ধরনের সংক্রমণের জন্য দায়ী। শীতকালে ঠাণ্ডার হাত থেকে বাঁচতে আমরা সাধারণত অধিক সময় ঘরের ভেতর থাকতে পছন্দ করি যার ফলে আমরা অন্যান্য মানুষের সংস্পর্শে বেশি আসি এবং ভাইরাস একজন থেকে অন্যজনে সহজেই ছড়াতে পারে। এ ছাড়া শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকে, সর্দি-কাশির জন্য দায়ী ভাইরাসগুলো কম আর্দ্রতায় অধিক হারে বংশবৃদ্ধি করে এবং অধিক হারে মানুষকে আক্রান্ত করে। একজন মানুষ আক্রান্ত হলে তার নিকটজনও আক্রান্ত হতে পারে, তাই সতর্ক থাকতে হবে। ভাইরাস আক্রান্ত শীতকালীন সর্দি একটি ছোঁয়াছে রোগ। এটাকে আপার রেসপিরেটরি ট্রাকট ইনফেকশন বলা হয়।


একজন আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির মাধ্যমে নিজের হাতে ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারেন এবং পরবর্তীতে ওই হাতে কোনো ব্যবহার্য জিনিস স্পর্শ করলে সেখানেও ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। তাই পরিবারের সবাই ব্যবহার করে এমন জিনিস যেমন- জগ, গ্লাস, পানির কল ইত্যাদি ব্যবহারের আগে ভালোভাবে ধুয়ে নিন অথবা ব্যবহারের পর হাত ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত ব্যক্তি হাঁচি-কাশি দেওয়ার সময় রুমাল বা টিস্যু দিয়ে নাক-মুখ ভালোভাবে ঢেকে নিন এবং পরবর্তীতে ভালোভাবে হাত ধুয়ে ফেলুন।


সর্দি-কাশি নিরাময়ে এন্টিবায়োটিক কতখানি কার্যকর

এন্টিবায়োটিক এমন একটি ওষুধ যা তৈরি করা হয়েছে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণে সৃষ্ট অসুখ নিরাময়ের জন্য। অর্থাৎ এন্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া নিধনে কার্যকর একটি ওষুধ। কিন্তু ভাইরাস সংক্রমণে সৃষ্ট অসুখ নিরাময়ে এর কোনো কার্যকর ভ‚মিকা নেই। সাধারণ সর্দি-কাশি ভাইরাসজনিত একটি রোগ হওয়ায় এটি নিরাময়েও এন্টিবায়োটিকের কোনো কার্যকর ভ‚মিকা নেই। তাই সর্দি-কাশি নিরাময়ে কোনো ধরনের এন্টিবায়োটিক গ্রহণ না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। কেননা এতে উপকারের পরিবর্তে ক্ষতির আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়, কারণ অপ্রয়োজনে এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করলে এবং সঠিক নিয়ম অনুসরণ না করলে এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স তৈরি হয় যা পরবর্তী সময়ে এই ওষুধের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয় এবং চিকিৎসায় বিঘ্ন ঘটায়।
তবে সর্দি-কাশির সঙ্গে তীব্র জ্বর থাকলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করতে হবে।

সর্দি-কাশি নিরাময়ে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি :

০. সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হলে বেশি করে তরল খাবার খান। যেমন- পানি, আদা চা, ফলের জুস ইত্যাদি পান করলে নাক বন্ধ হয়ে থাকা ভাব কমবে।
০. তরল খাবারের ভেতর পানি পানে জোর দিতে হবে বেশি। দৈনিক অন্তত ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। এ ছাড়া গরম স্যুপ খেলে উপকার পাবেন।
০. গরম পানির ভাঁপ নিতে পারেন। এক গামলা গরম পানি নিয়ে নাক দিয়ে বাষ্প টানুন, এতে নাক বন্ধ হয়ে থাকা এবং নাক দিয়ে পানি পড়া কমবে। তবে সাবধান থাকবেন বাষ্প অতিরিক্ত বা অসহ্য গরম মনে হলে ধীরে ধীরে টানুন।
০. শরীর উষ্ণ রাখুন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম গ্রহণ করুন। শরীর উষ্ণ রাখতে গরম জামা বা কম্বল গায়ে জড়িয়ে রাখতে পারেন।
০. লেবুর রস এবং মধুমিশ্রিত পানি দিয়ে গড়গড়া করুন। দুই কাপ গরম পানিতে এক টেবিল চামচ লেবুর রস এবং এক চা চামচ মধু মেশান। মিশ্রণটি স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ঠাণ্ডা করে সেটি দিয়ে গড়গড়া করুন।
০. উষ্ণ তরল পানি পান করুন। গরম চায়ের সঙ্গে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন, এতে শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচলের পথ পরিষ্কার হবে।
০. কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করুন।
০. নাক বন্ধ থাকার কারণে ঘুমাতে অসুবিধা হলে মাথার নিচে একটি অতিরিক্ত বালিশ ব্যবহার করতে পারেন, এতে আপনার নিঃশ্বাস নিতে সুবিধা হবে।

কীভাবে সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করবেন :

সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করতে সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন। নিয়মিত সঠিক নিয়মে হাত ধুবেন। এর ফলে সর্দি-কাশিতে  আক্রান্ত হওয়ার এবং ভাইরাস ছড়ানোর সুযোগ কম থাকে। যারা দীর্ঘস্থায়ী ফুসফুসের অসুখে ভুগছেন (যেমন- হাঁপানি, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস, পুরাতন টিবি, আইএলডি ইত্যাদি জাতীয় অসুখ) তাদের জন্য শীতকালীন সর্দি-কাশির ক্ষেত্রে অধিক সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ ভাইরাল সংক্রমণে এ জাতীয় অসুখের তীব্রতা অনেক ক্ষেত্রে বাড়িয়ে দেয় এবং ঘন ঘন ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হয় বা হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। তাই এ ধরনের রোগীদের সতর্কতার পাশাপাশি বছরে প্রতি নভেম্বরে একটি করে ফ্লুসট (ভেক্সিন) নেওয়া উচিত।
সর্বোপরি শীতকালীন সর্দি-কাশি মারাÍক কোনো রোগ নয়। তাই এ নিয়ে ভয়ের কোনো কারণ নেই, তবে এটি অনেক ক্ষেত্রে বিড়ম্বনা এবং স্বাভাবিক জীবন যাত্রাকে ব্যাহত করে। তাই সচেতন হোন এবং শীতকালীন সর্দি-কাশি খুব সহজেই প্রতিরোধ করন।
Wowbox বন্ধ হয়ে গেলেও Opera Max থেকে নিয়ে নিন প্রতিদিন ২০ এমবি ফ্রি।

Wowbox বন্ধ হয়ে গেলেও Opera Max থেকে নিয়ে নিন প্রতিদিন ২০ এমবি ফ্রি।


কিছুদিন আগে wowbox তার দেয়া প্রতিদিনকার ২০ এমবি অফারটি বন্ধ করে দিয়েছি। বসে থাকলে চলবে না। opera max থেকেও ২০ এমবি নিতে পারবেন।  সম্পুর্ন টিপসটি নিচে দেয়া হলো স্ক্রিনশট সহ।

প্রথমে নিচ থেকে ওপেরা ম্যাক্স এপস্ টা ডাউনলোড করুন….

DownloaD Now Opera Max..

ডাউনলোড শেষে install দিন। install
হয়ে গেল opera max connect দিন।

তার পর প্রথমে দেখতে পাবেন যে একটা লাল রঙ্গের পেজ আসবে…
আপনি ওটা ডান থেকে ঘষে বাম দিকে বিদায় করে দিন লাস্ট একটা পেজ আসবে নিচের মতো ওই পেজে Agree & Countinue Click করুন…..

এবার Opera Max এর Options এ Passes এ যান। Pass Store থেকে Free Internet Ticket 20MB নিন।
Whatsapp এর এই Tricks গুলো জানতেন আপনি? না হয় দেখে নিন একবার।

Whatsapp এর এই Tricks গুলো জানতেন আপনি? না হয় দেখে নিন একবার।


whatsapp সোশাল নেটওয়ার্কের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। দেশ বিদেশের কোটি ইউজার আছে এখানে। আর ফাইল শেয়ারিং, কলিং, চ্যাটিং সুবিধার জন্য অনেক কম সময়েই জনপ্রিয় একটি মাধ্যমে দাড়িয়ে গেছে এটি।


চলুন দেখে নেই Whatsapp কিছু Tips যাতে আরো মজা নিতে পারেন।

১. ফোন যদি বদলে ফেলেন তবে আগের ফোনের চ্যাটিং হিস্ট্রি নতুন ফোনে নিতে পারবেন। এসডি কার্ড ব্যবহার করলে চ্যাট হিস্ট্রি কার্ডে নিয়ে যান। এটি করতে মেনু>সেটিংস>চ্যাট সেটিংস>ব্যাকআপ কনভারসেশন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করুন। নতুন ফোনে এই কার্ডটি লাগিয়ে নিয়ে রিস্টোর করুন।

২. শেষ কখন হোয়াটসঅ্যাপে অনলাইনে ছিলেন তা অন্যকে না জানাতে চাইলে সেটিংসে যান। সেখান থেকে অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসিতে গিয়ে এটি বন্ধ করে দিন।

৩. আপনার পাঠানো মেসেজ শেষ কখন দেখা হয়েছে তা বুঝতে দেখুন চ্যাট উইন্ডো নীল রংয়ের হয়েছে কি না। নীল হলে বুঝবেন দেখা হয়েছে।

৪. আইওএস অপারেটিংয়ে জেলব্রেকিং ছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ লক করা যায় না। তবে অ্যান্ড্রয়েডে পিন কোডের মাধ্যমে চ্যাট লক করতে পারবেন। এ জন্যে ম্যাসেঞ্জার অ্যান্ড চ্যাট ব্লকস, অ্যাপ লক অথবা স্মার্ট অ্যাপলক অ্যাপগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

৫. কম্পিউটারে ক্রোম ব্রাউজার থাকলে হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবে গিয়ে তা ব্যবহার করতে পারবেন। এ জন্যে ব্রাউজার থেকে অ্যাপের ওয়েবে গিয়ে মেনু থেকে কিউআর কোড স্ক্যান করে নিন। মোবাইলের মতোই এতে চ্যাট করতে পারবেন।

৬. হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহারকারী সব ছবি হয়তো গ্যালারিতে দেখতে চান না। এটি বন্ধ করতে সেটিংস>প্রাইভেসি>ফটোস-এ যান। সেখান থেকে হোয়াটসঅ্যাপ অফ করে দিন।

৭. কিছু গ্রুপ কনভারসেশন খুব যন্ত্রণাদায়ক হয়ে ওঠে। আইফোন ব্যবহার করলে গ্রুপ চ্যাপ অপশনে গিয়ে গ্রুপ ইনফো স্ক্রিনে যান। সেখানে মিউট বাটন ট্যাপ করুন। অ্যান্ড্রয়েডে চ্যাট খুলে মিউট চেপে দিন। সেখানে শো নোটিফিকেশন এর টিক চিহ্নটি তুলে দিতে পারেন।

৮. মুছে ফেলা মেসেজ ফিরে পাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো, হোয়াটসঅ্যাপটি মুছে ফেলে তা আবারো ইনস্টল করুন। এ সময় জানতে চাওয়া হবে আপনি মেসেজ রিস্টোর করবেন কি না। রিস্টোর করলেই মুছে ফেলা মেসেজ ফিরে পাবেন।

৯. শুধু অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিদিনের চ্যাটের জন্যে শর্টকাট তৈরি করে নিতে পারবেন। চ্যাটে প্রশ্নবোধক বাটনটি চেপে ধরে রাখুন। এরপর অ্যাড কনভারসেশন শর্টকাট সিলেক্ট করে নিন।

১০. কাউকে বড় আকারের মেসেজ ব্যক্তিগতভাবে পাঠাতে পারবেন। অ্যান্ড্রয়েডে মেনু থেকে নিউ ব্রডকাস্ট অপশন থেকে প্রাইভেট মেসেজ করে নিতে পারবে। আর আইওএস-এ চ্যাটস স্ক্রিনের ব্রডকাস্ট লিস্টস ট্যাপ করুন। এরপর নিউ লিস্ট ট্যাপ করে যাকে পাঠাতে চান তাকে সিলেক্ট করে নিন।

আশা করি whatsapp বিষয়ে নতুন কিছু জানতে পেরেছেন। তাহলে নিচ থেকে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিন।
অন্যের মনের কথা বুঝে নিতে চান?দেখে নিন বিশেষ কিছু উপায়।

অন্যের মনের কথা বুঝে নিতে চান?দেখে নিন বিশেষ কিছু উপায়।

যদি না শুনেই বলে দেয়া যেত কি আছে তার মনে?একটু ভেবেই দেখুননা বেপারটা কেমন হতো।হ্যা এটাও সম্ভব।অন্যের মনের কথা মানুষের পক্ষ্যে বোঝা সম্ভব বলে জানিয়েছেন একদল বিজ্ঞানী।

 


এই পুরো ব্যাপারটিকে তাঁরা ব্যাখ্যা করেন একজন শিশুর প্রেক্ষাপট থেকে। একটি শিশু সেটাই করে যেটা সে নিজের ভেতরে অনুভব করেছে। আমাদের মস্তিষ্কে রয়েছে কিছু মিরর নিউরনস, যেগুলো আমাদের সামনে করা অন্য মানুষের কার্যক্রমকে আমাদের মস্তিষ্কে প্রতিফলিত করে।

 

বিজ্ঞানীরা এই তত্ত্বকে প্রমাণ করতে একটি ম্যাকাও বানরকে বেছে নেন। ১৯৯৬ সালে তিনজন বিজ্ঞানী একটি বানরের মস্তিষ্ককে পরীক্ষা করে দেখেন। সেখান থেকে পাওয়া যায় যে, বানরের সামনে যখন কোন কাজ করা হয়, সেটা উত্তেজিত করে বানরের মস্তিষ্ককে। উদাহরনস্বরূপ- বানরের সামনে কেউ একটা কলা তুলে নিলে তার মস্তিষ্কের ভেতরে ঠিক ততটাই আলোড়ন হয় যতটা কিনা সে নিজে কলাটা তুললে হত।

 

এ পরীক্ষা থেকে বিজ্ঞানীরা জানান যে, প্রত্যেকটি মানুষেরই রয়েছে অন্যের মনকে বোঝার ক্ষমতা! এক্ষেত্রে লস অ্যাঞ্জেলস স্কুল অব মেডিসিনের, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নায়ুবিশেষজ্ঞ ম্যাক্রো ল্যাকোবনি জানান- মানুষের এই একজন আরেকজনের মনকে পড়ার ক্ষমতাকে “থিওরি থিওরি” দিয়েও ব্যাখ্যা করা যায়।

 

থিওরি থিওরির মতে- মানুষ স্বভাবতই একজন আরেকজনের আবেগকে বুঝতে চায়। আর তাই মানুষ অন্য কারো আবেগীয় অনুভূতির ভেতরে এমনিতেই চলে যায় প্রতিনিয়ত। এটা তৈরি করা পরিস্থিতি নয়, বরং সয়ংক্রিয় ব্যাপার। আর তাই মানুষ চাক বা না চাক, একজন আরেকজনের মনকে এমনিতেই বুঝে ফেলে। আর এক্ষেত্রে তাকে সাহায্য করে মিরর নিউরন বা আয়না স্নায়ুগুলো।

 

কী করে বুঝবেন অন্যের মনকে?


মানুষের মনকে বোঝার কোন উপায় আছে নাকি? আছে! আর সম্প্রতি সেটা জানিয়েছেন এ বিষয়ে ৭ বছর ধরে পড়াশোনা করে আসা লস অ্যাঞ্জেলসের বাসিন্দা ম্যাকক্যাম্ব্রিজ। একজন মানুষের মনকে পড়ার ব্যাপারে তিনি জানান-

 

১. প্রথম ধাপে সঠিকভাবে মানুষটিকে লক্ষ্য করতে হবে। তার কথা-বার্তা, আচরণ, লজ্জা, কোন ব্যাপার প্রতিক্রিয়া- এসবকিছুই অনেকটা খোলাসা করে দেয় যে আপনার সামনের মানুষটি কেমন।

 

২. একবার তাঁর মানসিক গড়ন বুঝে গেলে এরপর নিজের তার মতন করে ব্যবহার করুন। আচরণ আর প্রতিক্রিয়াকে তার মতন করে ফেলুন। এতে করে সে আপনার সামনে যে কোন কথা বলতে নিজেকে নিরাপদ ভাববে।

 

৩. পরিসংখ্যান তৈরি করুন। ঠিকঠাক সময় নিয়ে সবাইকে লক্ষ্য করে গেলে আর টুকে নিলে সেটার পরিসংখ্যান আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে যে আপনার সামনের মানুষটির কতটা সম্ভাবনা রয়েছে কোন আচরণ করার।

 

৪. অপর মানুষটির দেওয়া সবধরনের প্রতিক্রিয়াকে ভালো করে দেখুন। চিহ্নকে মনে রাখুন। কোন মানুষ একনাগাড়ে সত্যি বলে গেলে মিথ্যে বলবার সময় একটু হলেও পার্থক্য দেখা যাবে তার আচরণে। আর এই আচরণগত চিহ্নকেই ধরার চেষ্টা করুন।

 

৫. শারীরিক প্রতিক্রিয়াকে জানুন। একজন মানুষ মুখে মিথ্যে বলতে পারলেও তার শরীর কখনো মিথ্যে বলেনা। আর তাই শারিরীক প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করুন। যেমন- চোখের পাতা কাঁপা, হাত নাড়ানো, পায়ের ভঙ্গী, শরীরের ভঙ্গি, শ্বাস নেওয়া, গলার স্বর – সবগুলোকে মনযোগ দিয়ে লক্য করুন।

 

তাহলে আর দেরি কেন?প্রিয় মানুষটির উপর একবার এপ্লাই করেই দেখুননা। দেখে নিন তার মনের কথাটি কোনো ভাবে বুঝে নিতে পারেন কিনা।
যে লক্ষনগুলো থাকলে বুঝে নিবেন আপনি শুধু নিজেকেই ভালোবাসেন!

যে লক্ষনগুলো থাকলে বুঝে নিবেন আপনি শুধু নিজেকেই ভালোবাসেন!


প্রতিটি মানুষেরি বিশেষ কেউ থাকে যাকে সে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসে।সে হতেপারে তার মা,বাবা,প্রেমিক,প্রেমিকা অথবা যে কেউ। তবে এমন কিছু মানুষ আছে যারা শুধু নিজেকেই ভালোবাসে।মজার ব্যাপার হলো এরকম লোকদের আপনি গরীব অথবা মধ্যবৃত্ত ভাবে খুঁজে পাবেন না।

আপনিওকি শুধু নিজেকেই ভালোবাসেন?দেখে নিন নিচের লক্ষনগুলো আপনার ভেতর খুঁজে পান কিনা।


১) সমালোচনা এবং হার অপছন্দ করা


কোনো খেলায় বা প্রতিযোগিতায় হেরে যাওয়াটা মোটেই পছন্দ করে না এসব মানুষ। তারা হেরে গেলেও হার মানতে চায় না। আবার জিতলেও সেটা নিয়ে এতো বেশি সময় দম্ভ দেখাতে থাকে যে আশেপাশের সবাই বিরক্ত হয়ে যায়। সমালোচনার ক্ষেত্রেও একই কথা। আমরা কেউই সমালোচনা পছন্দ করি না। কিন্তু এসব মানুষ সমালোচনাকে একেবারেই দেখতে পারে না।

২) ভাবেন তারা কম সুবিধা পাচ্ছেন


তিনি মনে করেন তাকে কেউ কদর দিচ্ছে না। তার যে পরিমাণ কদর পাওয়ার কথা তা পাচ্ছেন না বলে অন্যদের ওপর অসন্তুষ্ট হয়ে যান সহজেই।

৩) দুই ধরণের মানুষ আছেন এদের মাঝে


Narcissist দুই ধরণের হয়ে থাকেন। এক ধরণের মানুষ হয়ে থাকেন খুব জোরালো ব্যক্তিত্বের। বহির্মুখী এবং নিজেকে জাহির করার একটা প্রবণতা থাকে তার মাঝে। ওপর ধরণের মানুষটি হয়ে থাকেন একটু চাপা স্বভাবের। তবে তাদের দুজনের মাঝেই যে বৈশিষ্ট্য দেখা যায় তা হলো অহংকার এবং আত্মকেন্দ্রিকতা।

৪) তিনি অন্যদের বোকা মনে করেন


তারা নিজেদেরকেই সবচাইতে বুদ্ধিমান মনে করেন এবং ভাবেন অন্যরা একেবারেই বোকাসোকা। এ কারণে তারা বন্ধু এবং সহকর্মীদের সাথেও ভালো করে মিশতে পারেন না। এ কারণে সব পরিস্থিতিতে অন্যদেরকে সিদ্ধান্ত নিতে দেন না তিনি। তার মতটাই সবচাইতে ভালো- এটাই বিশ্বাস করেন এই মানুষেরা। তার এই মত বা সিদ্ধান্তের প্রশংসা হোক, সেটাও চান তিনি মনেপ্রাণে।

৫) তিনি খারাপ ব্যবহার করতে পিছ-পা হন না


কোনো কারণে আপনার ওপর রেগে গেলে তিনি খারাপ ব্যবহার করতে পিছ পা হবেন না। মূলত তারা নিজেদের সুবিধাটাই আগে দেখে বলে এমনটা হয়, বলেন বার্গো। শুধু তাই নয়, অন্যদের খারাপ আচরণ আবার তারা মোটেই সহ্য করতে পারে না! কারও ভালো কথাটাকেও তারা ঘুরিয়ে খারাপ একটা অর্থ তৈরি করতে পারে।

৬) তারা নেতৃত্ব দিতে পছন্দ করে


নিজেদেরকে যেহেতু তারা ভালোবাসে, সুতরাং নিজেকে অন্যদের ওপরের অবস্থানে দেখতে চায় তারা। এ কারণে নেতা তথা লিডার অবস্থানে তারা থাকতে চায়। লিডার অবস্থানে থাকতে চায় ঠিকই, কিন্তু তারমানে এই নয় যে তারা ভালো নেতৃত্ব দেয়।

৭) বিনোদনের পেশায় তাদেরকে বেশি দেখা যায়


ইউনিভার্সিটি অফ ওয়েস্টার্ন সিডনির সাইকোলজিস্ট পিটার জোনাসন সঙ্গীতশিল্পী কেনি ওয়েস্টের কথা উল্লেখ করে বলেন, সন্ন্যাসী হিসেবে এসব মানুষ তেমন ভালো নয়। বরং বিনোদনের পেশায় থাকাটাই এসব মানুষের ব্যক্তিত্বের জন্য সবচাইতে ভালো মনে হয়।

৮) তারা আবেগ অনুভব করতে অপছন্দ করেন


Narcissist ধরণের মানুষেরা মনে করে, আবেগ অনুভব করলে নিজের ওপর থেকে এটার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাবে। অন্য কোনো মানুষের কারণে তিনি নিজের আবেগের ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছেন, এটাই তারা মনে করেন।এ কারণে তারা আবেগ সংক্রান্ত আলোচনা করতে চায় না একদমই।

৯) পুরুষদের মাঝে এই বৈশিষ্ট্য বেশি দেখা যায়


সাইকোলজিস্ট ফ্রেড স্টিনসন ৩৪ হাজার ৬৫৩ জন মানুষের ইন্টারভিউ নিয়ে দেখেন, নারীদের তুলনায় পুরুষেরা বেশি Narcissist হয়ে থাকেন। বয়ঃসন্ধিকালে তাদের ব্যক্তিত্বে এই ব্যাপারটা প্রকট থাকে এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে কমে যেতে থাকে।

১০) তারা অন্যদের চোখে নিজেকে আকর্ষণীয় হিসেবে উপস্থাপন করতে ভালোবাসেন


একটি গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, তারা অন্যদের চাইতে বেশি স্টাইলিশ হয়ে থাকেন। প্রথম দেখায় তাদেরকে দারুণ একটা মানুষ বলে মনে হয়। গবেষণায় দেখা যায়, এ কারণে ইন্টারভিউতে তাদের ফলাফল ভালো হয়। কিন্তু পরবর্তীতে তার ব্যক্তিত্ব এবং কার্যকলাপ দেখে তার বসের আক্ষেপই হতে পারে।

১১) অন্যদের কথায় মনোযোগ দেন না তারা


আলাপচারিতার সময়ে অন্যদের কথায় বেশি মনোযোগ দেন না তারা। বরং আলাপটা যেন তাকে কেন্দ্র করেই হয়, তার চেষ্টা করেন তিনি। তারা হাত-পা নেড়ে কথা বলেন, উঁচু কণ্ঠস্বর ব্যবহার করেন এবং অন্যদের কথায় মোটেই পাত্তা দেন না।

১২) প্রেমিক-প্রেমিকা হিসেবে তারা অদ্ভুত হয়ে থাকেন


এরা খুবই সহজে কারও প্রেমে পড়ে যেতে সক্ষম। সে সময়ে নিজের সঙ্গীটিকে তারা একেবারে নিখুঁত বলে ভাবেন। কিন্তু একটা সময়ে সঙ্গীর খুঁতগুলো তার চোখে পড়ে এবং তখনই সব আকর্ষণ হারিয়ে ফেলেন। সঙ্গীর সাথে প্রতারণা করতেও পারেন তিনি। বিশেষ করে সঙ্গীটি যদি তার প্রতি বিশ্বস্ত হন, তখনই অন্য কারও সাথে জড়িয়ে পড়ার ইচ্ছে হয় তার।

অন্যদেরকে প্রতারণায় উৎসাহ দিতেও দেখা যায় তাদেরকে। সম্পর্কে থাকা অবস্থায় সঙ্গীর অনুভূতিকে তারা মূল্য দেন না মোটেই। এসব কারণে সাধারণত চার মাসের মাথায় তাদের সম্পর্

Airtel 200% Bonus Offer (Limited Time)


Airtel Starting A new Internet Data bonus. Here You get airtel 200% Bonus In 2 pack. Check It here



Airtel 200% Bonus Offer Details:

Pack Volume: 1GB +1GB

Pack Price*: 199Tk.

Activation Proceess: *121*5014# or Recharge 229 (prepaid)

Pack Validity (Days): Activation + 29 Days

Bonus Validity (Days) : Activation + 6 Days.

Bonus Balance Check: *778*40#



Pack Volume: 2GB + 4GB

Pack Price*: 350 Tk

Activation Proceess : Dial *121*5020# or Recharge 398 (prepaid)

Pack Validity (Days) : Activation + 29 Days.

Bonus Validity (Days) : Activation + 9 Days.

Bonus Balance Check : *778*40#

NoTe:

*5% SD + 15% VAT applicable
Upon purchase of these amounts, both paid & bonus volume will be instantly posted.
Subscribers can buy the pack as many times as they want within the bonus period. He/she will receive bonus on every purchase.
Both bonus & paid amount can be used 24/7
Both bonus and paid amounts can be used in both 3G and 2G mode

১৯ টাকা রিচার্জে নতুন এবং বন্ধ সংযোগে বাংলালিংকের জটিল অফার।


নতুন এবং বন্ধ প্রিপেইড সংযোগে ১৯ টাকা রিচার্জ করে পাচ্ছেন ২০০ এমবি ইন্টারনেট মাত্র ৩০ টাকায়। এছাড়াও কথা বলুন যে কোন বাংলালিংক নাম্বারে ২৫ পয়সা/মিনিট এবং অন্য নাম্বারে ৬০ পয়সা/মিনিট কলরেট, দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা।



আপনার বন্ধ সংযোগটি এই অফারের আওতাভুক্ত কিনা জানতে যে কোন বাংলালিংক সংযোগ থেকে নাম্বারটি টাইপ করে ফ্রি এসএমএস পাঠিয়ে দিন ৪৩৪৩ নাম্বারে।



নতুন প্রিপেইড সংযোগ চালু করলে থাকছে:

৫ টাকা প্রিলোডেড টক-টাইম ব্যবহার করা যাবে যে কোন প্রয়োজনে, মেয়াদ ১৫ দিন

মেয়াদ থাকাকালীন অবস্থায় যে কোন পরিমাণ রিচার্জ করলেই পাবেন আজীবন মেয়াদ

৫০ এমবি বোনাস ইন্টারনেটের মেয়াদ বোনাস পাওয়ার দিনসহ ৩ দিন

বোনাস ইন্টারনেটের ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *১২৪*৫#

৫০টি এসএমএস যে কোন বাংলালিংক নাম্বারে ব্যবহার করা যাবে। মেয়াদ বোনাস পাওয়ার দিনসহ ১০ দিন

বোনাস এসএমএস চেক করতে ডায়াল করুন *১২৪*৪#

ফেসবুক ৫০০ এমবি পর্যন্ত প্রযোজ্য এবং এর মেয়াদ ৩০ দিন

ফেসবুক বোনাসের ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *২২২*৩*৩৩#

গ্রাহকগণ পাচ্ছেন ৩০ দিনের জন্য ফ্রি আমার টিউন সাবস্ক্রিপশন এবং সাথে ফ্রি বাংলালিংক টিউন

প্রথম আউট গোয়িং কলের ৬ষ্ঠ দিন আমার টিউন সার্ভিসটি চালু হবে

এক মাস পর সার্ভিসটি বন্ধ হয়ে যাবে। পুনরায় সার্ভিসটি চালু করতে গ্রাহককে ‘Start’ লিখে ২২২২ নাম্বারে এসএমএস পাঠাতে হবে

একটি স্পেশাল এফএনএফ নাম্বারে ৫ পয়সা/১০ সেকেন্ড (রাত ১২টা থেকে বিকাল ৪টা) এবং ১০ পয়সা/১০ সেকেন্ড (বিকাল ৪টা থেকে রাত ১২টা)

১৬.৫০ পয়সা/১০ সেকেন্ড যে কোন নাম্বারে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা

নতুন এবং বন্ধ প্রিপেইড সংযোগে ১৯ টাকা রিচার্জে স্পেশাল কলরেট:

২২ অক্টোবর, ২০১৫ অথবা এরপর থেকে চালুকৃত সকল বাংলালিংক প্রিপেইড সংযোগের গ্রাহকগণ এই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন

১০ সেপ্টেম্বর থেকে চালুকৃত নতুন সংযোগের গ্রাহকগণ যারা ‘সেপ্টেম্বর নতুন সংযোগের’ অফারটি উপভোগ করেননি তারা ২২ অক্টোবর থেকে ১৯ টাকা রিচার্জে নতুন অফারটি উপভোগ করতে পারবেন

১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ অথবা এর আগ থেকে অব্যবহৃত সকল প্রিপেইড এবং কল অ্যান্ড কন্ট্রোল গ্রাহকগণের (আই’টপ-আপ ব্যতীত) ক্ষেত্রে এই অফারটি প্রযোজ্য

সকল গ্রাহকগণ নতুন এবং বন্ধ সংযোগে ১৯ টাকা রিচার্জে যে কোন বাংলালিংক নাম্বারে ২৫ পয়সা/মিনিট এবং অন্য অপারেটরে ৬০ পয়সা/মিনিট রেটে কথা বলতে পারবেন, দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা (১ সেকেন্ড পাল্স প্রযোজ্য)

স্পেশাল কলরেটের মেয়াদ রিচার্জের দিনসহ ১০ দিন। মেয়াদকালীন সময়ে প্রতি ১৯ টাকা রিচার্জে বর্ধিত মেয়াদ প্রযোজ্য

অফারটি থেকে আন-সাবস্ক্রাইব করতে, নতুন অথবা বন্ধ সংযোগের ক্ষেত্রে *১৬৬*২৩৫# ডায়াল করতে হবে যা সেদিন রাত ১২টার পর প্রযোজ্য হবে। আন-সাবস্ক্রাইব করার পর রাত ১২টার পূর্বে যদি কোন গ্রাহক ১৯ টাকা রিচার্জ করেন

তাহলে পরবর্তী ১০ দিন পর্যন্ত এই অফার উপভোগ করবেন



অফারটি থেকে আন-সাবস্ক্রাইব করার পর এই স্পেশাল অফারটি আর প্রযোজ্য হবে না

আন-সাবস্ক্রাইব করার পর গ্রাহক পুনরায় পূর্ববর্তী কলরেটে ফিরে যাবেন

নতুন সংযোগের ক্ষেত্রে অন্য কোন প্যাকেজে মাইগ্রেট করলে এই স্পেশাল রেট প্রযোজ্য হবে না। সেক্ষেত্রে, পুনরায় এই রেট পেতে *৯৯৯*১*১৪৬# ডায়াল করে একবারে ১৯ টাকা রিচার্জ করতে হবে

২০০ এমবি ইন্টারনেট মাত্র ৩০টাকা:

নতুন অথবা বন্ধ প্রিপেইড সংযোগের গ্রাহকগণ ১৯ টাকা রিচার্জ করে স্পেশাল ট্যারিফের মেয়াদ থাকাকালীন সময়ে একাধিকবার ৩০ টাকায় ২০০এমবি ইন্টারনেট ক্রয় করতে পারবেন যার মেয়াদ ৩০ দিন


এই প্যাকটি অ্যাক্টিভেট করতে ডায়াল *৫০০০*২০৫#

ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল *৫০০০*৫০০#

প্যাকটি থেকে আনসাবস্ক্রাইব করতে ডায়াল *৫০০০*৫৩৬#
কাটা বা ক্ষত স্থানের প্রাথমিক চিকিৎসা

কাটা বা ক্ষত স্থানের প্রাথমিক চিকিৎসা


সুপ্রাচীনকাল থেকে মানুষ কাটাছেড়া বা ক্ষত নিরাময়ের জন্য বিভিন্ন ভেষজ উদ্ভিদ ব্যবহার করে আসছে।কিন্তু আধুনিক যুগে আমরা সামান্য কাটা ছেড়ার জন্য বস্তায় বস্তায় ঔষধ কিনে খাই।সামান্য সমস্যার জন্য এই গাদায় গাদায় ঔষধে উপকারের চেয়ে ক্ষতির পরিমানি বেশি।

আজ আমরা পাঠকদের জন্য তুলে ধরবো কিভাবে ঘরোয়া উপকরণ ব্যবহার করে সাধারণ কাটাছেঁড়ার প্রাথমিক চিকিৎসা করতে পারেন।



১. হলুদের গুঁড়া


হলুদের রয়েছে কিছু প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপ্টিক গুণাগুণ, তাই কেটে যাওয়া স্থানে হলুদের গুঁড়া লাগালে দ্রুত কার্যকর একটি ফলাফল পাওয়া যায়। এতে করে কেটে যাওয়া স্থানের রক্তক্ষরণ বন্ধ হয় এবং কোন ধরনের ইনফেকশন হতে দেয় না।



২. আপেল সিডার ভিনেগার


ভিনেগার এমনিতেই জীবাণুনাশক হয়ে থাকে। আর ক্ষত নিরাময়ে আপেল সিডার ভিনেগার বেশ কার্যকর। যেকোনও কাটাছেঁড়ায় আপনি নির্ভয়ে ব্যবহার করতে পারেন আপেল সিডার ভিনেগার।



৩. চিনি


অতিরিক্ত চিনি সেবন শরীরের জন্য ক্ষতিকর হলেও, কাটাছেড়া নিরাময়ে চিনির ভূমিকা অসাধারণ। চিনি ক্ষত অংশের পানি শোষণ করে নেয় এবং অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই এর ক্ষত স্থানটিকে পরিষ্কার করে ফেলে।



৪. মধু


মধু কোন ক্ষত স্থানের জন্য অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে থাকে। এটি ক্ষত স্থান্টিকে দ্রুত শুকিয়ে নিতে সাহায্য করে এবং কোন ধরনের ইনফেকশন হতে দেয় না। কাটাছেঁড়া ছাড়াও মধু পুড়ে যাওয়া অংশের নিরাময়ে বেশ ভালো ভূমিকা রাখে।



৫. অ্যালোভেরা


অ্যালোভেরা প্রাকৃতিক ভেষজ গুনাগুণসমৃদ্ধ একটি উদ্ভিদ। অ্যালোভেরার রয়েছে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। তাই ক্ষত, পুড়ে যাওয়া এবং কেটে যাওয়া অংশের নিরাময়ে অ্যালোভেরা অনেক কাজ করে।



এছাড়া চায়ের গুঁড়া যা চা হওয়ার পর রয়ে যায় এর রয়েছে ক্ষত নিরাময়ের ভালোগুণ। তাই ক্ষত নিরাময়ে ব্যবহার করতে পারেন চায়ের গুঁড়া, আরো আছে কিছু বনজ লতাপাতার ক্ষত নিরাময়ের ভালো গুণাগুণ।
পেটের মেদ কমিয়ে নিজের অন্যরকম পার্সোনালিটি ফুটিয়ে তুলুন।

পেটের মেদ কমিয়ে নিজের অন্যরকম পার্সোনালিটি ফুটিয়ে তুলুন।


সবার মাঝে নিজেকে একটু বিশেষ ভাবে ফুটিয়ে তুলতে কে না চায় ? কিন্তু চাইলেই সবজিনিস পাওয়া যায়না।বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা আপনার চাওয়া আর পাওয়ার ভেতরে বাঁধার সৃষ্টি করে।এমন অবস্থায় আপনাকে হাতগুটিয়ে বসে থাকলে চলবেনা।মনে রাখবেন প্রতিটা সমস্যার রয়েছে সঠিক সমাধান।

আজ আমি আপনাদের একটি গুরুত্বপূর্ন সমস্যা সমাধানের পথ দেখানোর চেষ্টা করবো।



সুশ্রী গড়ন কিংবা সুস্থ থাকা, উভয়টার জন্য পেটের মেদ ঝরানো খুবই দরকার। পেটের অংশ টান টান ও মেদ বর্জিত হয়, তাহলে আকর্ষণীয় তো দেখতে লাগবেই, সুস্থও থাকবেন৷ তবে তার জন্য নিয়মিত এক্সারসাইজ করতে হবে৷ না হলে ফ্ল্যাট অ্যাবস পাওয়া কিন্তু দূর অস্ত্৷ ফ্ল্যাট অ্যাবসের জন্য নানা ধরনের এক্সারসাইজ হয়৷ তবে নেহাত সময় না থাকলে, বাড়িতেই কিছু এক্সারসাইজ করা যেতে পারে৷ আধ ঘণ্টার মতো সময় দিলেই হল৷ সেই রকমই ব্যায়ামের কথা শেয়ার করলাম, যেগুলো করাও খুব সহজ৷ কোনো ফিটনেস ইকুইপমেন্টসও লাগে না৷ ইউ টিউবে সার্চ করেও এক্সারসাইজগুলির ভিডিও দেখে নিতে পারেন৷

ভি সিট পুল ব্যাক


দু-পা সামনের দিকে ছড়িয়ে সোজা হয়ে বসুন৷ হাত দুটো কাঁধের সমান করে সামনের দিকে রাখুন৷ হাঁটু দুটো ভাঁজ করে নিন৷ এবার পেটের ওপর চাপ দিয়ে সামনের দিকে ঝোঁকার চেষ্টা করুন৷ এবার শরীরটা ডানদিকে ঘুরিয়ে হাত দিয়ে মাটি ছোয়ার চেষ্টা করুন৷ আবার নতুন করে শুরু করুন৷ এবার একই ব্যায়াম বাঁ দিক দিয়ে করুন৷ মোট ২০ বার এই ব্যায়ামটি করুন৷ এই ব্যায়ামটি নিয়মিত করলে পেটের মেদ অনেকটাই কমে যাবে৷ পেটের পেশিও টোনড হয়ে উঠবে

প্ল্যাঙ্ক আপ


যেমন ভাবে প্ল্যাঙ্ক এক্সারসাইজ করেন সেই পজিশনে থাকুন৷ অর্থাত্ মেঝেতে টানটান হয়ে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন৷ হাত দুটি ভাঁজ করে কাঁধ বরাবর রাখুন৷ এবার পা দুটোকে টানটান রেখে হিপ এরিয়া মাটি থেকে তুলুন৷এই সময় খেয়াল রাখুন, আপনার পেটের অংশে যেন চাপ পড়ে৷ এই পজিশনে ২ গুনুন৷আবার প্রথম পজিশনে ফিরে আসুন৷ ১০ বার রিপিট করুন৷ নিয়মিত করলে পেট সহ শরীরের নীচের অংশের মেদ কমবে৷ গঠনও সুন্দর হবে৷

ওয়াইপ অ্যাওয়ে


মাটিতে চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন৷ হাতদুটো টানটান করে কাঁধের দুপাশে রাখুন৷ পা যেন জোড়া অবস্থায় থাকে৷ এবার জোড়া অবস্থাতেই পা দুটিকে সোজা ওপরে তুলুন৷ পেটের ওপরে যেন চাপ পড়ে অনেকটা ৯০ ডিগ্রি কোনের মতো দেখতে লাগবে৷ এবার ৪৫ ডিগ্রি কোন করে পা দুটিকে নামিয়ে নিয়ে এসে, ডান দিকে নিয়ে যান৷ আবার ৯০ ডিগ্রি কোনের পজিশনে ফিরে যান৷ এবার ৪৫ ডিগ্রি কোন করে নামিয়ে পা দুটি বাঁদিকে করুন৷ এইভাবেই ১০ বার করে এক্সারসাইজটি রিপিট করুন৷

হিল টুইস্ট


হাঁটু মুড়ে বসুন৷ হিপ এরিয়া যেন হাটুর উপরে থাকে৷ এবার হাত দুটি কনুই থেকে ভাঁজ করে মাথার পিছনে রাখুন৷ এবার এই অবস্থায় ডান দিকে ঘুরে ডান হাত দিয়ে ডান গোড়ালি স্পর্শ করার চেষ্টা করুন৷ হিপ এরিয়া যেন একই পজিশনে থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন৷ পেটেও চাপ পড়তে হবে৷ একদম শুরুর পজিশনে ফিরে যান৷ একই ভাবে বাঁদিকে ঘুরে বাঁ হাত দিয়ে বাঁ গোড়ালি স্পর্শ করুন৷ ১০ বার রিপিট করুন৷

প্ল্যাঙ্ক সোয়াইপ


প্ল্যাঙ্ক পজিশন করে শুয়ে পড়ুন৷ ডান গোড়ালির উপরে বাঁ পায়ের পাতা রাখুন৷ শরীর টানটান করে রাখুন৷ এবার বাঁ পা সামান্য তুলে বাঁ পাশে নিয়ে আসুন৷ একদম প্রথম পজিশনে ফিরে আসুন৷ ছ’বার রিপিট করে ডান দিয়ে একই রকম ভাবে এক্সারসাইজটি করুন৷

এয়ার সার্কেল


মাটিতে চিত হয়ে টানটান হয়ে শুয়ে পড়ুন৷ হাত দুটি সোজা ওপরের দিকে রাখুন৷ শরীরের ওপরের অংশ মাটিতে রেখে পা দুটিকে ওপরের দিকে তুলুন৷ হিপ এরিয়া থেকে ৯০ ডিগ্রি কোন করে থাকবে এমন পজিশনে, পা দুটিকে বৃত্তাকারে ঘোরাতে থাকুন৷ একবার ডান দিক থেকে বাঁদিকে আর একবার বাঁদিক থেকে ডানদিকে৷ ১০-১২ বার এইভাবে করুন৷ পেটের মেদ অনিবার্যভাবে কমবে৷
গ্যাষ্ট্রিক থেকে বাচার সহজ উপায়

গ্যাষ্ট্রিক থেকে বাচার সহজ উপায়


গ্যাষ্ট্রিক কম বেশি সবার আছে। তবে এটিকে কখনো ইগনোর করা উচিত হবে না কারন দীর্ঘদিন যাবৎ এই রোগ লালন করলে বা এই রোগ তিব্রতার দিকে ধাবিত হতে থাকলে এবং চিকিৎসা না করালে নিশ্চিত মৃত্যু তার দিকে এগিয়ে আসবে সন্দেহ নেই। খাদ্যনালী শুকিয়ে যাওয়া, এপেনডিসাইট, আলসার সহ বিভিন্ন জটিলতা পরিপাক ব্যবস্থা দেখা দিবে সন্দেহ নেই। সুতরাং উচিৎ অবহেলা না করে এই রোগের ব্যপাড়ে সচেতন হওয়া এবং প্রাকৃতিক উপায় উপকরন বিধি ব্যবস্থার মাধ্যমে এই রোগ নিয়ন্ত্রনে রাখা।



গ্যাষ্ট্রিক থেকে বাচার উপায় গুলো অবশ্যই অনুসরন করুন।


১। কম পানি পান না করে পানি বেশি পান করুন।

২। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এবং রাত্রে খাবার পর ইসুবগুল বুসি এক চা চামচ এক গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে  পান করুন।

৩। দুপুড়ে ও রাত্রে খাবার পেট ভরে খাবেন। পেট খালি থাকে এমন ভাবে খাবার খাবেন না।

৪। ভাজা ও তৈলাক্ত জাতীয় খাবার এবং ফাষ্টফুট জাতীয় খাবার এরিয়ে চলুন।

৫। দুপুড়ে খাবারের সঙ্গে একটি এবং রাত্রে খাবার এর সঙ্গে একটি কাচা মরিচ খাবার অভ্যাস অবশ্যই গড়ে তুলুন। এটা যদি ধরে রাখতে পারেন তাহলে আপনাকে কোনদিন এই রোগের জন্য মেডিসিন খেতে হবে না।

৬। তরকারীতে তেল কম ব্যাবহার করুন । তরকারিতে তেল বেশি দিলে সেটা গ্যষ্ট্রিক রোগীদের জন্য বেশি ক্ষতির কারন হয় অন্যান্যদের তো হয়ই।

৭। টক জাতীয় খাবার পরত্যাগ করুন। যেমন, তেতুল, কামরাঙ্গা, চালতা, আমড়া, আচার ইত্যাদি। খেলেও কম খাবেন তবে তেতুল ব্যতিত।

৮। সকালে রুটি না খেয়ে ভাত খেলে ভালো উপকার পাবেন।

৯। প্রোটিনযুক্ত খাবার বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন। মুগ ডাল, মাশের ডাল, সলাবুট, সয়া প্রোটিনে প্রোটিন বেশি পাবেন।

১০।ধারাবাহিক গরুর মাংস খাওয়া বন্ধ করুন।

১১। শাক সবজি খাবার অভ্যাস করুন প্রতিদিন।

আরো কিছু গ্যাষ্ট্রিক থেকে বাচার উপায়ঃ

আদা


পেটে গ্যাসের সমস্যায় সবচেয়ে সহজ ঘরোয়া সমাধান হলো আদা। প্রতিবেলা খাবার খাওয়ার পর এক টুকরা আদা মুখে নিয়ে চিবিয়ে রস খান। তাহলে পেটে গ্যাস জমবে না এবং গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার থেকে মুক্তি মিলবে। যারা আদা সরাসরি খেতে পারেন না তারা রান্নায় বেশি করে আদা ব্যবহার করুন।

আলুর রস


আলু বেটে কিংবা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে রস বের করে নিন। এই রস প্রতিবার খাওয়ার আগে ১ চা চামচ খেয়ে নিন। এভাবে তিন বেলা খাওয়ার আগে আলুর রস খেলে কয়েকদিনের মধ্যেই গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।

হলুদ


পেটে গ্যাস হলে তরকারিতে সামান্য বেশি পরিমাণে হলুদ দিন। হলুদ পেটের গ্যাস কমাতে খুবই কার্যকর।

লেবুর ব্যবহার


একটি মাঝারী লেবুর রস, আধা টেবিল চামচ বেকিং সোডা এক কাপ পানিতে মিশিয়ে নিন। ভালো করে মিশে যাওয়া পর্যন্ত নাড়ুন। এবার মিশ্রণটি খেয়ে নিন। নিয়মিত খেলে গ্যাসের সমস্যায় আরাম পাওয়া যায়। গ্যাসের ব্যাথায় দ্রুত আরাম পেতে চাইলে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খান। কিছুক্ষণের মধ্যেই ব্যাথা কমে যাবে।

তেঁতুল পাতা


তেঁতুল পাতা খুব ভালো করে বেটে নিন।  তেঁতুল পাতা বাটা এক গ্লাস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন। গ্যাসের সমস্যা দূর হয়ে যাবে একেবারেই

এই গ্যাষ্ট্রিক থেকে বাচার উপায় গুলো মেনে দেখুন আপনার গ্যাষ্ট্রিক থাকবে না এবং কোনদিন গ্যাষ্ট্রিকের জন্য মেডিসিন খেতে হবে না ।
স্মরনশক্তি বৃদ্ধির সহজ কিছু উপায়।

স্মরনশক্তি বৃদ্ধির সহজ কিছু উপায়।



অধিক মানষিক চাপ আমাদের স্মরনশক্তিকে দুর্বল করে দেয়।অনেক সময় দেখা যায় আমরা জানা জিনিসটাও ভুলে যাই।অর্থাৎ আমাদের স্মরন শক্তি দুর্বল হয়ে যায়।

আজ আপনাদের এই স্মরনশক্তি বৃদ্ধির কিছু কার্যকারি উপায় সম্পর্কে জানাবে।না এটা আমাদের মনগড়া কথা না,এটা বিশেষগ্যদের দারা প্রমানিত।

নতুন নতুন খাবার আর ওষুধ খেলেই যে স্মরনশক্তি বৃদ্ধি পাবে এমনটা নয়। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কম না বেশি হবে, তা নির্ভর করে আপনার ওপরেই।

মস্তিষ্ক হলো ধারালো একটি ছুরির মতন, একে যত শান দেবেন, ততই এর ধার বেড়ে যাবে। আর যতই অকেজো রাখবেন, ততই ভোঁতা হয়ে যাবে। তবে ধার দিতে হবে বুঝেশুনে। যত মাপ আর কায়দামতো এই ধার দেওয়ার কাজটি করবেন, আপনার স্মরণশক্তি ততই বাড়বে।এখানে এমন ১০টি দৈনন্দিন কাজকর্মের কথা বলা হয়েছে, যেগুলো আপনার স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করায় উপযুক্ত ভূমিকা রাখতে পারে।

১. প্রতিদিনই কোনো না কোনো জায়গায় আমাদের যাওয়া হয়। বাড়ি ফিরে স্মৃতিশক্তি থেকে সেই জায়গার একটা ম্যাপ এঁকে ফেলুন।

২. যখন খাবার খাবেন, তখন খাবারে কী কী উপাদান ব্যবহার হয়েছে, সেগুলো আলাদা করে ধরার চেষ্টা করুন। প্রতিটির আলাদা স্বাদ মাথায় গেঁথে ফেলুন।

৩. প্রতিদিন একটি করে ক্রসওয়ার্ড পাজল সমাধান করুন।

৪. আপনার বন্ধুবান্ধব এবং পরিচিত ১০ জন মানুষের ফোন নম্বর মুখস্থ করে ফেলুন, যাঁদের নিয়মিত ফোন দেওয়া হয়। এর পর পারলে আরো করুন।

৫. কোনো পেনসিল, কলম, ক্যালকুলেটর বা কম্পিউটারের সাহায্য ছাড়া কোনো গণিতের সমস্যা দেখে সেটির উত্তর বের করার চেষ্টা করুন।

৬. মনে মনে কোনো একটি শব্দ ধরুন এবং এর বানানটা খেয়ালে রাখুন। এবারে আরেকটি এমন শব্দ মনে করার চেষ্টা করুন, যার শুরু অথবা শেষে আগের শব্দটির অন্তত দুটি বর্ণ রয়েছে।

৭. বাজারের লিস্টে কী কী আছে তা মনে করুন, অবশ্যই যদি অন্তত ডজনখানেক আইটেম থাকে তবেই!

৮. বাজার করার সময় কত টাকা খরচ হচ্ছে, তার একটি চলমান হিসাব মাথার মধ্যে চালু রাখুন।

৯. দিনে ১০ মিনিট বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাজধানীর নাম মনে করার চেষ্টা করুন।

১০. আপনার প্রিয় কোনো গানের কথা মনে রাখার চেষ্টা করুন।
জলপাই এর উপকারীতা

জলপাই এর উপকারীতা

জলপাই অতি সাধারন এবং উপকারী একটি ফল। এর বিভিন্ন উপাদান আপনাকে ক্যান্সারের মত রোগ থেকেও বাচতে সাহায্য করবে।

চলুন দেখে নেই জলপাই এর ভালো দিকঃ




১. ক্যান্সার প্রতিরোধে : কালো জলপাই ভিটামিনেরই ভালো উৎস। জলপাইতে আছে মনোস্যাটুরেটেড ফ্যাট। জলপাইয়ের ভিটামিন ই কোষের অস্বাভাবিক গঠনে বাধা দেয়। ফলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে।



২. হৃদযন্ত্রের উপকারিতা : যখন মানুষের হৃদপিণ্ডের রক্তনালীতে চর্বি জমে, তখন হার্টএ্যটাক করার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। জলপাই এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হার্ট ব্লক হতে বাধা দেয়। জলপাইয়ে রয়েছে মোনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা আমাদের হার্টের জন্য খুবই উপকারী।



৩. ওজন কমাতে : যখন জলপাই এর মোনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাট অন্য খাবারে বিদ্যমান স্যাচুরেটেড ফ্যাটের বদলে গ্রহণ করা হয় তখন তা দেহের ভেতরের ফ্যাট সেলকে ভাঙতে সাহায্য করে। জলপাইয়ের তেলেও রয়েছে লো কোলেস্টেরল যা ওজন এবং ব্লাডপ্রেশার কমাতে সহায়ক।



৪. আয়রনের উৎস : জলপাই বিশেষ করে কালো জলপাই আয়রনের উৎস, আয়রন আমাদের দেহে রক্ত চলাচল করাতে সহায়তা করে, আর প্রাকৃতিক আয়রনের উৎসের জন্য জলপাই-ই সেরা।



৫. অ্যালার্জি প্রতিরোধে : গবেষণায় দেখা গেছে, জলপাই অ্যালার্জি প্রতিরোধে সহায়তা করে। জলপাইয়ে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা ত্বকের ইনফেকশন ও অন্যান্য ক্ষত সারাতে কার্যকরী ভুমিকা রাখে।



৬. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে : জল পাইয়ে যে খাদ্যআঁশ আছে তা মানুষের দেহের পরিপাক ক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এবং হজমে সহায়তা করে।



৭. ত্বক ও চুলের যত্নে : কালো জলপাইয়ের তেল আছে ফ্যাটি এসিড ও এ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা কিনা ত্বক ও চুলের যত্নে কাজ করে। জলপাইয়ের ভিটামিন ই ত্বকে মসৃনতা আনে। চুলের গঠনকে আরও মজবুত করে। ত্বকের ক্যানসারের হাত থেকেও বাঁচায় জলপাই। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির কারণে ত্বকের যে ক্ষতি হয় তা রোধ করে জলপাই।



৮. চোখের যত্নে : জলপাইয়ে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। ভিটামিন এ চোখের জন্য ভালো। যাদের চোখ আলো ও অন্ধকারে  সংবেদনশীল তাদের জন্য ওষুধের কাজ করে জলপাই।



জলপাই এর তাছাড়া আরো অনেক ধরনের উপকার আছে। তাছারা মৌসুমি ফলখাবার অভ্যাস থাকাও ভালো।
কেউ অসুস্থ হয়ে পরলে  জরুরি অবস্থায় আপনার কি করা উচিত?

কেউ অসুস্থ হয়ে পরলে জরুরি অবস্থায় আপনার কি করা উচিত?

জীবনে দুর্ঘটনা আছেই। ধরুন কেউ অসুস্থ হয়ে পড়েছে কি করবেন আপনি? আশে পাশে চিকিৎসক বা সেবিকাও নেই এরকম জরুরি অবস্থায় কিন্তু আপনাকেই প্রাথমিক চিকিৎসাটি করার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। তবে কিছু সহজ বিষয় জানা থাকলে প্রাথমিক বিষয়টি কাটিয়ে উঠতে পারবেন এবং এতে হাসপাতালে নেওয়ার আগে মানুষটির জীবন বাঁচানোও সম্ভব হবে।

তাই চলুন দেখে নেই এরকম জরুরি অবস্থায় আপনার কি করনীয়?


১. বিষ খেয়ে ফেললে


রোগী শ্বাস নিতে না পারলে তাকে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। ব্যক্তিকে বমি করানোর চেষ্টা করাতে পারেন। তবে বমি করানোর চেষ্টা করার আগে কী ধরনের বিষ সে খেয়ে ফেলেছে সেটা জানতে হবে। যদি ক্ষার জাতীয় বিষ খায়, তবে বমি করালে সেটি ফুসফুস, শ্বাসনালি এগুলোতে চলে গিয়ে সংক্রমণ আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে। এতে মৃত্যুর ঝুঁকি আরো বেড়ে যায়। এ রকম হলে পাকস্থলী পরিষ্কারের জন্য যত দ্রুত সম্ভব, রোগীকে হাসপাতালে নিতে হবে।

২. হঠাৎ জ্ঞান হারালে


অনেক সময় পথেঘাটে হঠাৎ করেই দেখা যায় কেউ অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেছে। এ ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তি অনেক সময় তার জিহ্বা কামড় দিয়ে কেটে ফেলে। তাই প্রথমে সেটা থেকে বাঁচতে মুখে এক টুকরো নরম কাপড় গুঁজে দিতে পারেন। জিহ্বা এবং দাঁতকে বাঁচতে কোনো শক্ত বস্তু মুখের ভেতর ঢোকাবেন না। এটা চোয়ালের চিড় ধরাতে পারে এবং মুখে ক্ষতও তৈরি করতে পারে। সুবিধাজনক জায়গায় নেওয়ার আগে তার মাথার নিচে একটা বালিশ দিন এবং অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন।

৩. যেকোনো এসিড অথবা রাসায়নিক দ্রব্য চোখে ঢুকলে


প্রথমেই চোখ ধুয়ে ফেলুন। ১৫ মিনিট একটানা চোখে পানি দিন। কোনো রকম দেরি করবেন না। পুরোপুরি চিকিৎসার আগে এটি চোখ থেকে রাসায়নিক দ্রব্য ধুয়ে ফেলতে সাহায্য করবে।

৪. গলায় কিছু চলে গেলে


যদি গলায় কোনো বস্তু ঢুকে যায় তবে কখনোই ভেতরে আঙুল ঢোকাবেন না। এতে দুর্ভাগ্যবশত বস্তুটি শ্বাসনালিতে আটকে যেতে পারে। বস্তুটি বেরিয়ে আসার জন্য পেটে এবং পিঠে পাঁচ মিনিট অথবা তারও বেশি সময় ধরে ধাক্কা বা চাপ দিন। তবে এটা শিশুদের বেলায় করবেন না।

৫. পুড়ে গেলে


কোথাও পুড়ে গেলে বরফখণ্ড সরাসরি পোড়া স্থানে লাগাতে পারেন। পোড়া জায়গায় পানি ঢালতে পারেন। পোড়া জায়গায় ঠান্ডা পানি ঢালা চিকিৎসার একটি  প্রাথমিক পরামর্শ।

৬. রক্ত পড়া কমাতে


কোথাও কেটে গিয়ে রক্ত পড়তে থাকলে একটি কাপড় দিয়ে স্থানটিতে শক্ত করে বাঁধুন। এটা রক্ত প্রবাহিত হওয়া বন্ধ করবে।

৭. সাপে কাটলে


সাপে কামড়ানো জায়গাটা নড়াচড়া করবেন না। এতে বিষ সঞ্চালন হয়ে ছড়িয়ে যেতে পারে। মুখ দিয়ে বিষ ফেলতে যাবেন না। এটা ভ্রান্ত ধারণা। এতে অপর ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সাপে কামড়ানো জায়গায় চাপ দিয়ে বিষ বের করতে যাবেন না। সাপে কামড়ানোর নির্দিষ্ট জায়গার দুই পাশে শক্ত করে বেঁধে দিন এবং দ্রুত হাসপাতালে নিন।

জরুরি অবস্থায় করনীয় এই বেপার গুলো খুব ভালো ভাবে মনে রাখার চেষ্টা করুন। কারন যে কোন সময়ই আপনার আশেপাশের পরিচিত কেউ এরকম সমস্যায় পরে যেতে পারে আর আপনার সামান্য জ্ঞান থাকে হয়তবা বাচতেও সাহায্য করবে। 

সুখী দম্পতি হওয়ার কিছু বিশেষ কৌশল।

সুখী দম্পতি হওয়ার কিছু বিশেষ কৌশল।

সুখী দম্পতি হওয়ার জন্য আমরা কতকিছুইনা ভেবে রাখি।কিন্তু বাস্তব জীবন আমাদের সামনে আসে এই ভাবনার উল্টো হয়ে।আজকালতো অহরহ ঘটে যাচ্ছে বিবাহ বিচ্ছেদের মত ঘটনা।সুখী দম্পতি হওয়াটা আজকাল খুব কঠিন কাজ হয়ে দাড়িয়েছে।কিন্তু কিছু টুকিটাকি পরিকল্পিত পদক্ষেপ নেয়ার মাধ্যমে আমরা এই কঠিন কাজটাকে সহজ করে তুলতে পারি।



চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক সুখী দম্পতি হওয়ার কিছু কৌশল। 

১। অহেতুক ঝগড়া বন্ধ করুন

ঝগড়া না করে কথা বলে সমাধান করার চেষ্টা করুন।ঝগড়া কোন সমস্যার সমাধান হতে পারে না। অপরজনের দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার চেষ্টা করুন। সঙ্গীর মতামতকে গুরুত্ব দিন।

২। মনোযোগ দিয়ে কথা শুনুন

অসুখী দম্পতি একজন আরেক জনের কথা শোনা থেকে বিরত থাকে। বরং তারা একজন আরেকজনের কথার ভুল ধরে, সমালোচনা করে থাকে। এতে একজন আরেকজনের প্রতি সম্মান হারায়। অপরদিকে একজন সুখী দম্পতি একে অপরে কথা শুনে এবং বোঝার চেষ্টা করে।

৩। একসাথে সময় কাটান

দিনের কিছুটা সময় একসাথে কাটান। তা হতে পারে বাচ্চাদের সাথে এক সাথে খেলা করে বা পোষা প্রাণীটিকে সাথে নিয়ে ঘুরতে যেয়ে। কিংবা কিছুক্ষণ গল্প করে নিজেরা সময় কাটাতে আপ্রেন।

৪। আলদা একটা রুম রাখুন

বাড়িতে একটি রুম আলাদা রাখুন। নিজেদের মধ্যে যখন ঝগড়া হবে  তখন কিছুক্ষণের জন্য আলদা থাকুন। এতে একজন আরেকজনকে মিস করবেন। আর এটিই আপনাদেরকে আর কাছে নিয়ে আসবে। আর নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝিটা দূর হয়ে যাবে।

৫। সৌজন্য পালন করুন

সাধারণত কাছের মানুষের সাথে আমরা কোন প্রকার সৌজন্য করি না। আমরা মনে করি কাছের মানুষের সাথে কিসের সৌজন্য। কিন্তু সম্পর্কে কিছুটা সৌজন্য পালন করা উচিত। দৈনন্দিন কাজে সঙ্গীকে ধন্যবাদ জানান। তা যত ছোট কাজই হোক না কেন।

৬। সঙ্গীর কথা ভাবুন

কোন সিদ্ধান্ত বা কাজ করার আগে সঙ্গীর কথা ভাবুন। এমন কোন কাজ করবেন না যার প্রভাব আপনার সঙ্গীর ওপর পরে। যেকোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তার সাথে আলোচনা করে নিন। অসুখী দম্পত্তি সর্বদা নিজের কথা চিন্তা করে থাকে। পরিবারের সিদ্ধান্তগুলো একাই নিয়ে থাকে। পরবর্তীতে এই বিষয় নিয়ে সৃষ্টি হয় ঝগড়ার।

৭। মনে রাখুন কিছু সমস্যা রয়ে যাবে

আপনার সাথে আপনার সঙ্গীর সব মত সবসময় এক নাও হতে পারে। এটা মেনে নিন। দুইজন মানুষের চিন্তা, সিদ্ধান্ত সব সময় এক হবে না। এটা মেনে নিন। দেখবেন অনেকখানি ঝগড়া কমে গেছে।

যেকোন সম্পর্কে একে অপরের প্রতি সম্মান থাকাটা জরুরি। সম্মান, ভালবাসা দিয়ে সৃষ্টি হয় একটি সম্পর্ক।  দাম্পত্য সম্পর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। নিজেদের মধ্যে বোঝাবুঝিটা ঠিক রাখুন আর বিশ্বাস করুন একে অপরকে। দেখবেন আপনাদের চেয়ে সুখী দম্পতি আর দ্বিতীয়টি খুঁজে পাবেন না।
Robi Opera mini Unlimited Internet and Facebook Pack

Robi Opera mini Unlimited Internet and Facebook Pack

• ডাটা ভলিউম ২জি/৩জি নেটওয়ার্কের আওতায় ব্যবহার করা যাবে

• ক্রয়কৃত ইন্টারনেট প্যাক কেবলমাত্র অপেরা-মিনির মাধ্যমে ব্যবহার করা যাবে

• উপরোক্ত প্যাক ৩% সম্পূরক শুল্ক এবং ১৫% ভ্যাট ব্যতীত

• এফবি প্যাকে ম্যাসেঞ্জার ইনক্লুড না

• দৈনিক আনলিমিটেড ব্রাউজিং শুধুমাত্র অপেরা মিনি ব্রাউজারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য

• আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড ডাটার কারণে সামান্য কিছু চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে
Robi Delight Pack 3GB Data At 129Tk

Robi Delight Pack 3GB Data At 129Tk


রবি তাদের মূল্যবান গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এলো স্পেশাল ইন্টারনেট অফার। ৩জিবি(১জিবি যেকোন ইউজে এবং ২ জিবি কেবলমাত্র ফেসবুকে) ইন্টারনেট মাত্র ১২৯টাকায়!


ক্যাম্পেইন মেয়াদকালঃ ১১ সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী নোটিশ না দেয়া পর্যন্ত চলবে



১২৯ টাকায় ৩ জিবি  নেয়ার পদ্বতিঃ

১। ৩জিবি ডিলাইট ( ২ জিবি ফেসবুক + ১ জিবি অন্যান্য ওয়েবসাইট)

২। যারা আপলোড  প্রেমিক তাদের জন্য  এই প্যাকেজটি।

৩। প্যাকেজের মূল্যঃ  ১২৯ টাকা

৪। এই প্যাকেজটির মেয়াদ ৭দিন

৫। এটা কিনতে ডায়াল করুন *8444*129#।



নোট

– বান্ডেল ট্যারিফ ৩% সম্পূরক শুল্ক + সম্পূরক শুল্কসহ ট্যারিফের উপর ১৫% ভ্যাটসহ

– বান্ডেলের নির্ধারিত ডাটা ফুরোনোর পরে পে পার ইউজ ট্যারিফ অনুযায়ী ০.০১/১০কেবি হারে প্রযোজ্য হবে

– উপরের প্যাক শুধুমাত্র প্রি-পেইড গ্রাহকদের জন্য এবং সার্ভিস অটো-রিনিউ আওতার বাইরে
1GB FacebooK Data And 100 minutes Talktime At 65 Tk

1GB FacebooK Data And 100 minutes Talktime At 65 Tk


অফারের বিস্তারিতঃ

পরিমানঃ ১ জিবি ফেসবুক ডাটা+ ১০০ মিনিট অননেট টকটাইম।

মেয়াদঃ ৭ দিন।

মূল্যঃ ৬৫ টাকা।

ভ্যাটঃ ১৫% + ৩% সারচার্জ।

পদ্ধতিঃ ডায়াল *৫০০০*৭৬#।


100mb, 150mb, 500mb and 1gb offer For all users

100mb, 150mb, 500mb and 1gb offer For all users


Grameenphone Internet Data Bonus offer

Check Internet Offer *5000# And press 9

Check Offers  12113

Easynet – Free Internet! Dial *5000*55#

Internet balance check dial *567*1# or *567*2#

*3G data usable at 2G

* Internet Settings Type “all” send to 8080

Available 2G Internet Packages

2G 3MB 2Days Validity BDT 1.15 Dial *500*11# Or SMS “3MB” to 5000

2G 60MB 10Days Validity BDT16 Dial *500*7# Or SMS “60MB” to 5000



NEW Offer For Prepaid Users



100MB 2days 15Tk +VAT Dial *5000*110#

150MB 3days 25Tk +VAT Dial *5000*111#

500MB 7days 99Tk +VAT Dial *5000*108#

1GB 14Days 150Tk +VAT Dial *5000*109#

Check Data *567# or *567*1# or *567*2#

To deactivate Type “Stop” send to 5000
1gb at 9tk

1gb at 9tk


Grameenphone এর 9 tk তে 1gb অফার টি অনেক দিন ধরেই চলছে। আজ ছোটো একটি টিপস দিলাম যাতে প্রায় সবাই নেয়ার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে পেয়েছি তাই শেয়ার করলামকরলাম। আশা করি আপনাদের ও করবে।

এ অফারটি আপনার সিমে পাবেন কি না সেটা জানার জন্য, আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন SN <space> Number  আর পাঠিয়ে দিন ৯৯৯৯ এই নাম্বারে।



[Ex. SN 017xxxxxxxxx]



আমাকেও not eligable দেখায়ছে, কিন্তু পেয়েছি। আপনার সিম যদি গত ৩মাস বন্ধ থাকে, তাহলে অব্যশই অফার টি পাবেন, আমি নিজে নিয়েছে। তাই সিমটি এক্টিভ করে দেখেন।



এখন যদি আপনি অফার টি পেয়ে থাকেন তাহলে আপনার মোবাইলএ  যে কোন পরিমান রিচার্জ করে সিমটি একটিভ করুন। এখন একটিভ করার সাথে সাথেই, আপনি যে নাম্বার থেকে ৯৯৯৯ এ ম্যাসেজ পাঠিয়েছিলেন, সেই নাম্বারে ১০০ এম.বি পেয়ে যাবেন।



এখন আপনার বন্ধ সিমে অফার টি এক্টিভ করার জন্য  আপনার মোবাইল থেকে ডায়াল করুন *১১১*৯০#, অফারটি নেয়ার জন্য অবশ্যই মোবাইলে ৯ টাকা থাকতে হবে (ভ্যাট সহ ৯টাকা কাটবে)।

Grameenphone 1gb at 9tk full details:
প্যাকটির মেয়াদ ১৫ দিন
ক্রয়কৃত ১ জিবি ২৪ ঘন্টা ব্যবহারের উপযোগী
অফারটি সকল গ্রামীণফোন প্রিপেইড (বিজনেস সলিউশনস প্রিপেইডসহ) কাস্টমারদের জন্য প্রযোজ্য।
প্যাকটি পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত পাওয়া যাবে
সকল চার্জে ৩% সম্পূরক শুল্ক প্রযোজ্য। সম্পূরক শুল্কসহ মোট মূল্যের উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য।
কাস্টমারগণ অফারটি সর্ব্বোচ্চ ৩ বার উপভোগ করতে পারবেন
অফারে অটো-রিনিউয়্যাল প্রযোজ্য নয়
অফারটি অ্যাক্টিভেট করতে ডায়াল করুন *১১১*৯০#
ইন্টারনেট ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *৫৬৬*১০#
মূল 3G প্যাক-এ অটো-রিনিউয়্যাল প্রযোজ্য
3G কাভারেজের আওতায় থাকা কাস্টমারগণ এই প্যাকেজে সর্বোচ্চ ১এমবিপিএস পর্যন্ত স্পীড, আর যারা 3G এর আওতায় নন তারা  2G এর সর্বোচ্চ স্পীড উপভোগ করতে পারবেন
প্রাপ্য গড় স্পীড নির্ভর করবে ব্যবহৃত হ্যান্ডসেট, কাস্টমার কোন ওয়বসাইট ভিজিট করছেন, বিটিএস থেকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর দূরত্ব ইত্যাদি বিষয়ের উপর
প্যাকটি ‘জিপি ইন্টারনেট’ এর নীতিমালা ও শর্তাবলী দ্বারা পরিচালিত

Reactivation Offer Get 2 GB At 9 Tk

Reactivation Offer Get 2 GB At 9 Tk


grammenphone এর নতুন Reactivation offer এ পাবেন 2 GB MB মাত্র 9tk তে। এ অফারটি আপনার সিমে পাবেন কি না সেটা জানার জন্য, আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন BHN <space> Number  আর পাঠিয়ে দিন ৯৯৯৯ এই নাম্বারে। (যেকোনো জিপি সিম দিয়ে এটা চেক করা যাবে)।।



[Ex. BHN 017xxxxxxxxx]



যদি আপনার সিমটি গত ৩মাস বন্ধ থাকে, তাহলে অব্যশই অফার টি পাবেন, আমি নিজে নিয়েছে।।



এখন আপনার বন্ধ সিমে অফার টি এক্টিভ করার জন্য  আপনার মোবাইল থেকে ডায়াল করুন *১১১*৯০#, অফারটি নেয়ার জন্য অবশ্যই মোবাইলে ৯ টাকা থাকতে হবে (ভ্যাট সহ ৯টাকা কাটবে)।



এই অফারটি চলাকালে, ২জিবি করে সর্ব্বোচ্চ ৩-৪ বার নিতে পারবেন। তাই দেরি না করে তারাতারি নিয়ে নিন।

এই  ২ জিবি ইন্টারনেট ২৪ ঘন্টা ব্যবহারের উপযোগী।



আর রেফারেন্স বোনাস পেতে… আপনার ফ্রি ১০০ MB (max 1 GB) বোনাস পেতে বন্ধসিম থেকে SN আপনার রেফারের নাম্বার লিখে পাঠান ৯৯৯৯তে (ফ্রি)। বোনাস ৭ জানুয়ারী এর মধ্যে পাওয়া যাবে।



[Ex. SN 017xxxxxxxxx]







অফারের শর্তাবলীঃ



প্যাকটির মেয়াদ ১৫ দিন
ক্রয়কৃত ২ জিবি ২৪ ঘন্টা ব্যবহারের উপযোগী
অফারটি সকল গ্রামীণফোন প্রিপেইড (বিজনেস সলিউশনস প্রিপেইডসহ) কাস্টমারদের জন্য প্রযোজ্য।
প্যাকটি পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত পাওয়া যাবে
সকল চার্জে ৩% সম্পূরক শুল্ক প্রযোজ্য। সম্পূরক শুল্কসহ মোট মূল্যের উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য।
কাস্টমারগণ অফারটি সর্ব্বোচ্চ ৩-৪ বার উপভোগ করতে পারবেন।
অফারে অটো-রিনিউয়্যাল প্রযোজ্য নয়
অফারটি অ্যাক্টিভেট করতে ডায়াল করুন *১১১*৯০#
ইন্টারনেট ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *৫৬৬*১০#
মূল 3G প্যাক-এ অটো-রিনিউয়্যাল প্রযোজ্য
3G কাভারেজের আওতায় থাকা কাস্টমারগণ এই প্যাকেজে সর্বোচ্চ ১এমবিপিএস পর্যন্ত স্পীড, আর যারা 3G এর আওতায় নন তারা  2G এর সর্বোচ্চ স্পীড উপভোগ করতে পারবেন
প্রাপ্য গড় স্পীড নির্ভর করবে ব্যবহৃত হ্যান্ডসেট, কাস্টমার কোন ওয়বসাইট ভিজিট করছেন, বিটিএস থেকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর দূরত্ব ইত্যাদি বিষয়ের উপর
প্যাকটি ‘জিপি ইন্টারনেট’ এর নীতিমালা ও শর্তাবলী দ্বারা পরিচালিত।