দীর্ঘদিন ধরে ধূমপান করা, রাস্তার ধূলোবালি আর বিষাক্ত ধোঁয়ায় আপনার ফুসফুসে নিয়মিতভাবে জমছে বিষাক্ত পদার্থ। আর এ কারণে আপনিও ফুসফুস ক্যান্সারের ঝুঁকির বাইরে না। তবে ক্যান্সার ও ফুসফুস সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকির আগে নিজেই ফুসফুস থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনার জানা দরকার ফুসফুস পরিষ্কার করার পদ্ধতি।
তাহলে জেনে নিন ওষুধ ছাড়া ফুসফুস থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করার কিছু উপায়।
১. ২-৩ দিনের জন্য দুগ্ধজাতীয় সব খাবার গ্রহণ বাদ দিন। পাশাপাশি কফি গ্রহণ করবেন না। এই পদ্ধতি বিষাক্ত পদার্থ পরিষ্কার করতে সাহায্য করবে।
২. রাতে ঘুমের আগে ১ কাপ গ্রিন টি পান করুন। ঘুম থেকে ওঠার পর লেবুর পানি পান করুন। লেবুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ফুসফুস পরিষ্কার পদ্ধতির জন্য জরুরি।
৩. সকালের নাশতার সঙ্গে কিছু আনারসের জুস খান। সকালের নাশতার পর গাজরের জুস পান করুন। এর ফলে রক্ত অ্যালকালাইজড হবে।
৪. দুপুরের খাবারের পর কলা খান। কলা পটাশিয়াম পরিষ্কারের প্রক্রিয়াকে সাহায্য করে।
৫. রাতে ক্র্যানবেরির জুস পান করুন। এটা ফুসফুসের ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
৬. ব্যায়াম করুন, এতে প্রচণ্ডভাবে শ্বাস সঞ্চালন হবে। এই শ্বাসপ্রশ্বাস ফুসফুসকে স্বাভাবিক হতে সাহায্য করবে।
২. রাতে ঘুমের আগে ১ কাপ গ্রিন টি পান করুন। ঘুম থেকে ওঠার পর লেবুর পানি পান করুন। লেবুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ফুসফুস পরিষ্কার পদ্ধতির জন্য জরুরি।
৩. সকালের নাশতার সঙ্গে কিছু আনারসের জুস খান। সকালের নাশতার পর গাজরের জুস পান করুন। এর ফলে রক্ত অ্যালকালাইজড হবে।
৪. দুপুরের খাবারের পর কলা খান। কলা পটাশিয়াম পরিষ্কারের প্রক্রিয়াকে সাহায্য করে।
৫. রাতে ক্র্যানবেরির জুস পান করুন। এটা ফুসফুসের ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
৬. ব্যায়াম করুন, এতে প্রচণ্ডভাবে শ্বাস সঞ্চালন হবে। এই শ্বাসপ্রশ্বাস ফুসফুসকে স্বাভাবিক হতে সাহায্য করবে।
৭. ঘাম ঝরানোর মধ্য দিয়ে বিষাক্ত পদার্থ দূর করার জন্য পরের দিন সকালে স্টিম বাথ নিন।
৮. গরম পানির বাষ্পে ভাপ নিন। গরম পানিতে ২ ফোঁটা ইউক্যালিপটাসের তেল যোগ করুন। এই পদ্ধতিতেও শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বেরিয়ে যায়।ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24