গবেষকরা এই প্রথম ফাইবার অপটিক কেবলের মাধ্যমে ৫৭ জিবিপিএস গতিতে ইন্টারনেট ডাটা প্রেরণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এটি একটি মাইল ফলক।
কেননা, ফাইবার অপটিক কেবলের মাধ্যমে এর আগে এত বিপুল পরিমাণ ডাটা প্রেরণ করা সম্ভবপর হয়নি। এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন ইউনিভার্সিটি ইল্লিনয়েস বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক।
তারা জানিয়েছেন, কোনো ধরনের ত্রুটি ছাড়াই এই প্রথম ৫৭ জিবিপিএস ডাটা ফাইবার অপটিক কেবলের মাধ্যমে প্রেরণ করা গেলো। এটি একটি রেকর্ড।
গবেষকরা জানিয়েছে, কক্ষ তাপমাত্রায় তারা এই বিপুল পরিমাণ ডাটা প্রেরণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এজন্য কেনো শীতলীকরণ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়নি। এমনকি তাপমাত্রা যখন ১৮৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছিল তখনও ফাইবার অপটিক্যাল কেবলের মাধ্যমে ৫০ জিবিপিএস গতিতে ডাটা প্রেরণ করা গেছে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, তাদের এই সফলতার ফলে টনকে টন তথ্য ডাটা সেন্টার, এয়ারক্র্যাফট এবং অন্য স্থানে প্রেরণ করা যাবে। ফলে ফোরজি মানের ভিডিও স্ট্রিমিং হবে চোখের পলকেই।
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24
কেননা, ফাইবার অপটিক কেবলের মাধ্যমে এর আগে এত বিপুল পরিমাণ ডাটা প্রেরণ করা সম্ভবপর হয়নি। এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন ইউনিভার্সিটি ইল্লিনয়েস বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক।
তারা জানিয়েছেন, কোনো ধরনের ত্রুটি ছাড়াই এই প্রথম ৫৭ জিবিপিএস ডাটা ফাইবার অপটিক কেবলের মাধ্যমে প্রেরণ করা গেলো। এটি একটি রেকর্ড।
গবেষকরা জানিয়েছে, কক্ষ তাপমাত্রায় তারা এই বিপুল পরিমাণ ডাটা প্রেরণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এজন্য কেনো শীতলীকরণ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়নি। এমনকি তাপমাত্রা যখন ১৮৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছিল তখনও ফাইবার অপটিক্যাল কেবলের মাধ্যমে ৫০ জিবিপিএস গতিতে ডাটা প্রেরণ করা গেছে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, তাদের এই সফলতার ফলে টনকে টন তথ্য ডাটা সেন্টার, এয়ারক্র্যাফট এবং অন্য স্থানে প্রেরণ করা যাবে। ফলে ফোরজি মানের ভিডিও স্ট্রিমিং হবে চোখের পলকেই।
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24