WLAN বা ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক কী:
একটি সীমিত এলাকা অর্থাৎ একই ভবন, পাশাপাশি অবস্থিত ভবন অথবা একটি অফিস বা এপার্টমেন্টে অবস্থিত কমপিউটারসমূহ, প্রিন্টার ও অন্য কোন বিশেষ ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মধ্যে তারের পরিবর্তে রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে স্থাপিত আন্তঃসংযোগ ব্যবস্থাকে ওয়ারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (WLAN) বলে।
একটি সীমিত এলাকা অর্থাৎ একই ভবন, পাশাপাশি অবস্থিত ভবন অথবা একটি অফিস বা এপার্টমেন্টে অবস্থিত কমপিউটারসমূহ, প্রিন্টার ও অন্য কোন বিশেষ ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মধ্যে তারের পরিবর্তে রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে স্থাপিত আন্তঃসংযোগ ব্যবস্থাকে ওয়ারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (WLAN) বলে।
উপরের ছবিটি একটি ব্রডব্যান্ড লাইন থেকে একাধিক কমপিউটারে ইন্টারনেট কানেকশনের একটি ওয়ারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক। এই ধরনের নেটওয়ার্কে প্রয়োজন একটি মডেম ও একটি ওয়ারলেস রয়টার। যে কোন কমপিউটারে ওয়্যারলেস এডাপটার অথবা ওয়্যারলেস কার্ড ইন্সটল থাকলে এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন শেয়ার করতে পারবে।
Wi-Fi (Wireless Fidelity) হচ্ছে একটি বিশেষ ধরনের ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের টার্ম বা ট্রেড মার্ক যেখানে ওয়াইফাই এলাইয়েন্স নামে একটি কমিটি কর্তৃক পরীক্ষীত ও অনুমোদিত হার্ডওয়্যার ও স্পেসিপিকেশন ব্যবহার করা হয়। এর প্রধান উদ্দেশ্য বিভিন্ন কোম্পানীর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কের ডিভাইসরগুলি যাতে পরষ্পরের সাথে কাজ করতে পারে। এছাড়া নেটওযার্কটির কনফিগারেশনসহ অন্যান্য টেকনিক্যাল বিষয়ের একটি স্ট্যান্ডার্ড মান নির্ধারণ করা। ব্যাবহারকারীদের জন্য সুবিধা হচ্ছে, যদি কারো মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপে Wi-Fi এডাপটার থাকে, তবে এটি যে কোন Wi-Fi নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হতে পারবে। সুতরাং আমরা বলতে পারি সব ওয়াইপাই নেটওয়ার্ক হচ্ছে ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক, কিন্তু সব ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক ওয়াইপাই নেটওয়ার্ক নয়।
একটি ওয়াইফাই রয়টার/একসেস পয়েন্ট/এন্টিনার মাধ্যমে কোন বিশেষ স্থানে যখন ওয়ারলেস ইন্টারনেট কানেকশনের সুবিধা প্রদান করা হয় তখন সেই স্থানকে Hot Spot বলা হয়। একাধিক একসেস পয়েন্ট/এন্টিনার মাধ্যমে সৃষ্ট হটস্পটগুলোকে সমন্বয় করে যখন বড় এলাকা ভিত্তিক একটি ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক তৈরি হয় তখন সেই এলাকাকে Wi-Fi Zone বলা হয়।
মোবাইল ব্রডব্যান্ড বনাম ওয়াইফাই হটস্পট:
মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবা সাধারণত মোবাইল ফোনের কোম্পানীগুলো দিয়ে থাকে। সুতরাং প্রায় সব জায়গা থেকে (মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক) মোবাইল ফোন বা ওয়ারলেস মডেমের সাহায্যে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়া যায়। ওয়াইফাই হটস্পটে এই সুযোগ একটি সীমিত এলাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ। ইদানীং বড় বড় শহরের বাস/ট্রেন স্টেশন, শপিং সেন্টার গুরুত্বপূর্ণ এলাকাসমূহে ওয়াইফাই জোন সৃষ্টি করা হচ্ছে। মোবাইল ব্রডব্যান্ড সার্ভিসের মাসিক চার্জ বেশী। এছাড়া একদেশ থেকে অন্য দেশে গেলে মোবাইল ব্রডব্যান্ড সার্ভিস কাজ করে না, যদি কাজ করে তবে চার্জ হয় খুবই বেশী। তাই নিজস্ব ল্যাপটাপ বা মোবাইল ফোন থেকে প্রয়োজনীয় সময়ের জন্য ওয়াইফাই হটস্পট থেকে ইন্টারনেট কানেকশন সস্তা। ইদানিং বিভিন্ন শহরের ওয়াইফাই হটস্পটের তালিকা নেটে পাওয়া যায়।
ওয়াইফাই কনফিগারেশন
ইদানিং নতুন মডেলের অনেক ল্যাপটপে ওয়াইফাই কার্ড আগে থেকেই ইনস্টল করা থাকে। আর না থাকলে আলাদা ওয়াইফাই এডাপটার/কার্ড কিনতে পাওয়া যায়। কার্ডের সাথে ইনস্টল-কনফিগারেশনের নিয়ম লেখা থাকে। এটা তেমন কঠিন নয়, এডাপটার/কার্ড সংযুক্ত করে কমপিউটার অন করলে অটো-ডিটেক্ট হয়ে কনফিগারেশন উইনডোজ চলে আসে।
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24Wi-Fi (Wireless Fidelity) হচ্ছে একটি বিশেষ ধরনের ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের টার্ম বা ট্রেড মার্ক যেখানে ওয়াইফাই এলাইয়েন্স নামে একটি কমিটি কর্তৃক পরীক্ষীত ও অনুমোদিত হার্ডওয়্যার ও স্পেসিপিকেশন ব্যবহার করা হয়। এর প্রধান উদ্দেশ্য বিভিন্ন কোম্পানীর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কের ডিভাইসরগুলি যাতে পরষ্পরের সাথে কাজ করতে পারে। এছাড়া নেটওযার্কটির কনফিগারেশনসহ অন্যান্য টেকনিক্যাল বিষয়ের একটি স্ট্যান্ডার্ড মান নির্ধারণ করা। ব্যাবহারকারীদের জন্য সুবিধা হচ্ছে, যদি কারো মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপে Wi-Fi এডাপটার থাকে, তবে এটি যে কোন Wi-Fi নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হতে পারবে। সুতরাং আমরা বলতে পারি সব ওয়াইপাই নেটওয়ার্ক হচ্ছে ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক, কিন্তু সব ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক ওয়াইপাই নেটওয়ার্ক নয়।
একটি ওয়াইফাই রয়টার/একসেস পয়েন্ট/এন্টিনার মাধ্যমে কোন বিশেষ স্থানে যখন ওয়ারলেস ইন্টারনেট কানেকশনের সুবিধা প্রদান করা হয় তখন সেই স্থানকে Hot Spot বলা হয়। একাধিক একসেস পয়েন্ট/এন্টিনার মাধ্যমে সৃষ্ট হটস্পটগুলোকে সমন্বয় করে যখন বড় এলাকা ভিত্তিক একটি ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক তৈরি হয় তখন সেই এলাকাকে Wi-Fi Zone বলা হয়।
মোবাইল ব্রডব্যান্ড বনাম ওয়াইফাই হটস্পট:
মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবা সাধারণত মোবাইল ফোনের কোম্পানীগুলো দিয়ে থাকে। সুতরাং প্রায় সব জায়গা থেকে (মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক) মোবাইল ফোন বা ওয়ারলেস মডেমের সাহায্যে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়া যায়। ওয়াইফাই হটস্পটে এই সুযোগ একটি সীমিত এলাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ। ইদানীং বড় বড় শহরের বাস/ট্রেন স্টেশন, শপিং সেন্টার গুরুত্বপূর্ণ এলাকাসমূহে ওয়াইফাই জোন সৃষ্টি করা হচ্ছে। মোবাইল ব্রডব্যান্ড সার্ভিসের মাসিক চার্জ বেশী। এছাড়া একদেশ থেকে অন্য দেশে গেলে মোবাইল ব্রডব্যান্ড সার্ভিস কাজ করে না, যদি কাজ করে তবে চার্জ হয় খুবই বেশী। তাই নিজস্ব ল্যাপটাপ বা মোবাইল ফোন থেকে প্রয়োজনীয় সময়ের জন্য ওয়াইফাই হটস্পট থেকে ইন্টারনেট কানেকশন সস্তা। ইদানিং বিভিন্ন শহরের ওয়াইফাই হটস্পটের তালিকা নেটে পাওয়া যায়।
ওয়াইফাই কনফিগারেশন
ইদানিং নতুন মডেলের অনেক ল্যাপটপে ওয়াইফাই কার্ড আগে থেকেই ইনস্টল করা থাকে। আর না থাকলে আলাদা ওয়াইফাই এডাপটার/কার্ড কিনতে পাওয়া যায়। কার্ডের সাথে ইনস্টল-কনফিগারেশনের নিয়ম লেখা থাকে। এটা তেমন কঠিন নয়, এডাপটার/কার্ড সংযুক্ত করে কমপিউটার অন করলে অটো-ডিটেক্ট হয়ে কনফিগারেশন উইনডোজ চলে আসে।