বাইরের খোলা আবহাওয়ার খাবার
খাওয়ার কিছুক্ষণ পর ডায়রিয়া, বমি, মাথা
ঘোরানো, পেটে ব্যথার মতো সমস্যা দেখা
দেয়। একে ফুড পয়জনিং অর্থাৎ খাদ্যে
বিষক্রিয়া বলে থাকে। ফুড পয়জনিংয়ের
কারণে শারীরিক ও মানসিক উভয় ক্ষতি হতে
পারে তবে সতর্কতা অবলম্বন করাই শ্রেয়।
বিরত থাকুন সেসব খাবার থেকে উদ্ভব হয় ফুড
পয়জনিংয়ের।
বেরী : অনেকেরই বেরী জাতীয় ফলে
অ্যালার্জি থাকে যার কারণে ফুড পয়জনিং
হতে দেখা যায়। এ ছাড়া ফ্রোজেন বেরী
জাতীয় ফলে সিস্লোসপোরা নামক জীবাণু
থাকে যা পেটে ব্যথা, পানিশূন্যতা ও
ডায়রিয়ার সৃষ্টি করে।
চীজ : চীজ খুব সহজেই স্যালমোনেলিওর
লিস্টেরিয়া নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা
দূষিত হতে পারে যার কারণে ফুড পয়জন হয়। এ
কারণে গর্ভবতী নারীদের গর্ভপাত হওয়ার
আশংকাও দেখা দেয়।
আলু : আলুর মাধ্যমে ফুড পয়জনিং বেশ কম
হলেও একেবারে অস্বাভাবিক নয়। কিছু সময়
আলুর মধ্যেও থাকতে পারে টক্সিন, বিশেষ
করে যদি জমিতে উৎপাদনের সময় অতিরিক্ত
কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। যদি উচ্চ
তাপমাত্রায় আলু রান্না করা হয় তাহলে এ
টক্সিন থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।
টুনা মাছ : ইদানীং টুনা মাছ অনেক জনপ্রিয়
হয়ে উঠেছে। এ টুনা মাছও স্কোমব্রোটক্সিন
নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা দূষিত হয়ে থাকতে
পারে যার কারণে পেটে ব্যথা এবং মাথা
ব্যথা ধরণের সমস্যা তৈরি হয়। টুনা মাছের ফুড
পয়জন থেকে রক্ষা পেতে বাইরের টুনা
মাছের তৈরি খাবার খাওয়া থেকে বিরত
থাকুন এবং বাসায় টুনা মাছ দিয়ে খাবার
তৈরি করতে চাইলে খুব ভালো করে
রেফ্রিজারেট করে নিন।
ডিম : ডিম পুষ্টিকর খাবার। মাঝে মাঝে
ডিমে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া
স্যালমোনেলিওর উৎপন্ন হয় যার কারণে ফুড
পয়জন হতে পারে। বিশেষ করে আপনার যদি
কাঁচা ডিম খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে তা
আরও ক্ষতিকর।
খাওয়ার কিছুক্ষণ পর ডায়রিয়া, বমি, মাথা
ঘোরানো, পেটে ব্যথার মতো সমস্যা দেখা
দেয়। একে ফুড পয়জনিং অর্থাৎ খাদ্যে
বিষক্রিয়া বলে থাকে। ফুড পয়জনিংয়ের
কারণে শারীরিক ও মানসিক উভয় ক্ষতি হতে
পারে তবে সতর্কতা অবলম্বন করাই শ্রেয়।
বিরত থাকুন সেসব খাবার থেকে উদ্ভব হয় ফুড
পয়জনিংয়ের।
বেরী : অনেকেরই বেরী জাতীয় ফলে
অ্যালার্জি থাকে যার কারণে ফুড পয়জনিং
হতে দেখা যায়। এ ছাড়া ফ্রোজেন বেরী
জাতীয় ফলে সিস্লোসপোরা নামক জীবাণু
থাকে যা পেটে ব্যথা, পানিশূন্যতা ও
ডায়রিয়ার সৃষ্টি করে।
চীজ : চীজ খুব সহজেই স্যালমোনেলিওর
লিস্টেরিয়া নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা
দূষিত হতে পারে যার কারণে ফুড পয়জন হয়। এ
কারণে গর্ভবতী নারীদের গর্ভপাত হওয়ার
আশংকাও দেখা দেয়।
আলু : আলুর মাধ্যমে ফুড পয়জনিং বেশ কম
হলেও একেবারে অস্বাভাবিক নয়। কিছু সময়
আলুর মধ্যেও থাকতে পারে টক্সিন, বিশেষ
করে যদি জমিতে উৎপাদনের সময় অতিরিক্ত
কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। যদি উচ্চ
তাপমাত্রায় আলু রান্না করা হয় তাহলে এ
টক্সিন থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।
টুনা মাছ : ইদানীং টুনা মাছ অনেক জনপ্রিয়
হয়ে উঠেছে। এ টুনা মাছও স্কোমব্রোটক্সিন
নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা দূষিত হয়ে থাকতে
পারে যার কারণে পেটে ব্যথা এবং মাথা
ব্যথা ধরণের সমস্যা তৈরি হয়। টুনা মাছের ফুড
পয়জন থেকে রক্ষা পেতে বাইরের টুনা
মাছের তৈরি খাবার খাওয়া থেকে বিরত
থাকুন এবং বাসায় টুনা মাছ দিয়ে খাবার
তৈরি করতে চাইলে খুব ভালো করে
রেফ্রিজারেট করে নিন।
ডিম : ডিম পুষ্টিকর খাবার। মাঝে মাঝে
ডিমে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া
স্যালমোনেলিওর উৎপন্ন হয় যার কারণে ফুড
পয়জন হতে পারে। বিশেষ করে আপনার যদি
কাঁচা ডিম খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে তা
আরও ক্ষতিকর।