টিনএজার মেয়েরা সবসময়ই সুন্দর এবং প্রানবন্ত থাকে। আসলে বয়সটাই তো সৌন্দর্যের। তারপরেও এই অল্প বয়স থেকেই যদি তারা নিজেদের যত্ন সঠিক উপায়ে নিতে পারে, তাহলে বেড়ে উঠার পরও থাকবে প্রানবন্ত। এই বয়সী মেয়েরা মূলত নিজেদের যত্ন সঠিক উপায়ে নিতে জানে না ও পারে না পর্যাপ্ত গাইডের অভাবে। তাই অল্প বয়সেই দেখা দেয় বিভিন্ন ধরণের সমস্যা। এক্ষেত্রে নিজেদের সবসময় সুন্দর এবং প্রানবন্ত রাখতে কিছু বিষয় জেনে নেয়া খুব জরুরী।
মুখ ধোয়া –
আমরা সবাই প্রতিদিন ভালো করেই মুখ ধুয়ে থাকি। কিন্তু নিয়ম হল দিনে অন্তত তিনবার ভালো ব্র্যান্ডের কোন ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোয়া। কিশোরী মেয়েদের জন্য এই অভ্যাস করাটা খুব জরুরী। তবে খুব বেশি কেমিক্যাল সমৃদ্ধ কিছু ব্যবহার করা উচিত নয়।
আমরা সবাই প্রতিদিন ভালো করেই মুখ ধুয়ে থাকি। কিন্তু নিয়ম হল দিনে অন্তত তিনবার ভালো ব্র্যান্ডের কোন ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোয়া। কিশোরী মেয়েদের জন্য এই অভ্যাস করাটা খুব জরুরী। তবে খুব বেশি কেমিক্যাল সমৃদ্ধ কিছু ব্যবহার করা উচিত নয়।
মেকআপ শেয়ার করা উচিত নয় –
নিজের মেকআপ অন্য আরেকজনের সাথে শেয়ার করা একেবারেই ঠিক নয়। কারণ মেকআপ আইটেম গুলোতে বিভিন্ন ধরণের কেমিক্যাল থাকে, যা সবার ত্বকের জন্য উপযোগী নয়। তাই নিজের ত্বক বুঝে মেকআপ কেনা উচিত। তাছাড়া লিপস্টিক, লিপগ্লস আমরা অনেক সময় আরেক জনেরটা ব্যবহার করে থাকি, এই কাজটি আমাদের শরীরের জন্যও ঠিক নয় এতে করে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ হতে পারে শরীরে।
নিজের মেকআপ অন্য আরেকজনের সাথে শেয়ার করা একেবারেই ঠিক নয়। কারণ মেকআপ আইটেম গুলোতে বিভিন্ন ধরণের কেমিক্যাল থাকে, যা সবার ত্বকের জন্য উপযোগী নয়। তাই নিজের ত্বক বুঝে মেকআপ কেনা উচিত। তাছাড়া লিপস্টিক, লিপগ্লস আমরা অনেক সময় আরেক জনেরটা ব্যবহার করে থাকি, এই কাজটি আমাদের শরীরের জন্যও ঠিক নয় এতে করে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ হতে পারে শরীরে।
সবসময় ন্যাচারাল থাকা –
টিনএজার মেয়েরা এমনিতেই খুব সুন্দর হয় থাকে তাই তাদের এতো সাজগোজের দরকার পরে না। কোথাও যাবার আগে খুব হালকা করে সাজাই ভালো। দেখতে ভালো দেখায়।
টিনএজার মেয়েরা এমনিতেই খুব সুন্দর হয় থাকে তাই তাদের এতো সাজগোজের দরকার পরে না। কোথাও যাবার আগে খুব হালকা করে সাজাই ভালো। দেখতে ভালো দেখায়।
পানি পানের অভ্যাস –
কিশোরী বয়সে প্রচুর পরিমানে পানি খাওয়া উচিত। কারণ এই বয়সটায় ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি খাওয়া উচিত এতে করে ত্বকের সমস্যাও দূর হবে এবং শরীরও ভালো থাকবে।
কিশোরী বয়সে প্রচুর পরিমানে পানি খাওয়া উচিত। কারণ এই বয়সটায় ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি খাওয়া উচিত এতে করে ত্বকের সমস্যাও দূর হবে এবং শরীরও ভালো থাকবে।
শরীরের গঠন বুঝে কাপড় পড়া –
অল্প বয়সের সব মেয়েদের শারীরিক গড়ন একরকম থাকেনা। শারীরিক গড়ন থাকে ভিন্ন। তাই সব কিশোরীদের উচিত তাদের দেহের সঠিক মাপ বুঝে জামা পড়া। এবং অন্য জনের কাপড় পরাও ঠিক না।
অল্প বয়সের সব মেয়েদের শারীরিক গড়ন একরকম থাকেনা। শারীরিক গড়ন থাকে ভিন্ন। তাই সব কিশোরীদের উচিত তাদের দেহের সঠিক মাপ বুঝে জামা পড়া। এবং অন্য জনের কাপড় পরাও ঠিক না।
পরিষ্কার ঝলমলে চুল –
কিশোরী মেয়েদের খুব ভালো দেখায় যখন তাদের চুল হয় খুব ঝলমলে। চুল ছোট বড় যেমনই হোক না কেন তাদের উচিত প্রতিদিন চুল আঁচড়ানো, সপ্তাহে ২-৩ দিন তেল দেয়া, এবং ভালো মতো শ্যাম্পু করা। তাহলেই চুল থাকবে সুন্দর ও শাইনি।
কিশোরী মেয়েদের খুব ভালো দেখায় যখন তাদের চুল হয় খুব ঝলমলে। চুল ছোট বড় যেমনই হোক না কেন তাদের উচিত প্রতিদিন চুল আঁচড়ানো, সপ্তাহে ২-৩ দিন তেল দেয়া, এবং ভালো মতো শ্যাম্পু করা। তাহলেই চুল থাকবে সুন্দর ও শাইনি।
নখের যত্ন –
অল্প বয়সের মেয়েরা নখ রাখতে খুব ভালোবাসে এবং তা দেখতেও খুব ভালো লাগে। কিন্তু নখ শুধু রাখলেই হবেনা তার যত্নও নিতে হবে সঠিক ভাবে। আর নখগুলো সুন্দর দেখাতে ভালো স্টাইল করে নেইলপলিশ দিতে পারে।
অল্প বয়সের মেয়েরা নখ রাখতে খুব ভালোবাসে এবং তা দেখতেও খুব ভালো লাগে। কিন্তু নখ শুধু রাখলেই হবেনা তার যত্নও নিতে হবে সঠিক ভাবে। আর নখগুলো সুন্দর দেখাতে ভালো স্টাইল করে নেইলপলিশ দিতে পারে।
চুল অতিরিক্ত কালার না করা –
সুন্দর চুল সবাই চায়। আর কিশোরী মেয়েদের সুন্দর চুল থাকলে তাদের আরও বেশি ভালো দেখায়। কিন্তু আজকাল মেয়েরা খুব বেশি পরিমানে কালার করে থাকে যা তাদের চুলের জন্য অনেক ক্ষতিকর। তাই অল্প বয়সে চুল কালার না করাই ভালো।
সুন্দর চুল সবাই চায়। আর কিশোরী মেয়েদের সুন্দর চুল থাকলে তাদের আরও বেশি ভালো দেখায়। কিন্তু আজকাল মেয়েরা খুব বেশি পরিমানে কালার করে থাকে যা তাদের চুলের জন্য অনেক ক্ষতিকর। তাই অল্প বয়সে চুল কালার না করাই ভালো।
ঠোঁটে ও চোখে ঘন ঘন প্রসাধনীর ব্যাবহার করা উচিত নয় –
অনেকে কিশোরী ঠোঁট ও চোখে বেশি মাত্রায় এবং কিছুক্ষণ পর পর লিপস্টিক, কাজল, আইলাইনার দিয়ে থাকে কিন্তু বার বার ব্যাবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিত। এগুলো কেমিক্যালযুক্ত প্রসাধনী যা বেশি ব্যাবহারের ফলে অনেক ক্ষতি হতে পারে।
অনেকে কিশোরী ঠোঁট ও চোখে বেশি মাত্রায় এবং কিছুক্ষণ পর পর লিপস্টিক, কাজল, আইলাইনার দিয়ে থাকে কিন্তু বার বার ব্যাবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিত। এগুলো কেমিক্যালযুক্ত প্রসাধনী যা বেশি ব্যাবহারের ফলে অনেক ক্ষতি হতে পারে।
অতিরিক্ত মেকাআপ না করা –
আজকাল কিশোরী মেয়েরা খুব সাজগোজ করে। কিন্তু সবারই বয়স বুঝে সাজা উচিত। অল্প বয়সে বেশি মেকআপ নেয়া ঠিক না এতে করে নিজের ন্যাচারাল লুকটা হারিয়ে যায়, দেখতেও ভালো লাগে না এবং ত্বকেরও অনেক ক্ষতি হয়।
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24আজকাল কিশোরী মেয়েরা খুব সাজগোজ করে। কিন্তু সবারই বয়স বুঝে সাজা উচিত। অল্প বয়সে বেশি মেকআপ নেয়া ঠিক না এতে করে নিজের ন্যাচারাল লুকটা হারিয়ে যায়, দেখতেও ভালো লাগে না এবং ত্বকেরও অনেক ক্ষতি হয়।