স্বামীকে হত্যা করেছে স্ত্রী। এই খবর নতুন নয়। পত্রিকার পাতায় এমন খবর প্রায়ই চোখে পরে। কিন্তু সহবাসে রাজি না হওয়ায় স্বামীকে এলোপাথারি মারধর করে মেরে ফেলেছেন স্ত্রী- এমন খবর বিরলই বটে।
তবে এই ঘটনা ঘটেছে ভারতের আহমেদাবাদে। স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে তীব্র অনীহা ছিল বৃদ্ধ স্বামীর। আর এতে স্বামীর চরিত্র নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন ৫৪ বছর বয়সী স্ত্রী। কিন্তু তাতেই থামেননি, স্বামীকে তিনি হত্যাও করেন।
এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনায় বিমলা নামে ওই নারীকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন নগর দায়রা আদালতের বিচারক ইউ এম ভট্ট। সেই সঙ্গে ২০০০ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। জরিমানা দিতে না পারলে আরো ৬ মাস জেল খাটতে হবে।
মামলার চার্জশিটে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালের ২ নভেম্বরের। সেদিন বিমলা ও তার স্বামী নরসিংহ ভারতের আহমেদাবাদের সর্দারনগর এলাকার নোবলনগরে তাদের বাড়িতে ছিলেন। ওইসময় বিমলা চাইলেও তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করতে চাননি স্বামী। এতে প্রচণ্ড রাগে স্বামীর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়ান বিমলা।
স্বামীর চরিত্র ভালো নয়, তার বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে। এ কথা বলেই স্বামীর উপর ঝাঁপিয়ে পড়েন বিমলা। প্রচণ্ড আক্রোশে লাঠি দিয়ে তার মাথায় আঘাত করেন। একাধিক আঘাতের জেরে শেষ পর্যন্ত মারা যান নরসিংহ।
ঘটনার পর নিজেই স্থানীয় থানায় গিয়ে বিমলা স্বামীর মৃত্যুর কথা জানান। তিনিই ছিলেন অভিযোগকারী। কিন্তু তদন্তে বেরিয়ে পড়ে, তিনিই হত্যাকারী। গ্রেপ্তার করা হয় বিমলাকে। অবশেষে যাবজ্জীবন।
সুত্রঃ সুরমা টাইমস।
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24
তবে এই ঘটনা ঘটেছে ভারতের আহমেদাবাদে। স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে তীব্র অনীহা ছিল বৃদ্ধ স্বামীর। আর এতে স্বামীর চরিত্র নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন ৫৪ বছর বয়সী স্ত্রী। কিন্তু তাতেই থামেননি, স্বামীকে তিনি হত্যাও করেন।
এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনায় বিমলা নামে ওই নারীকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন নগর দায়রা আদালতের বিচারক ইউ এম ভট্ট। সেই সঙ্গে ২০০০ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। জরিমানা দিতে না পারলে আরো ৬ মাস জেল খাটতে হবে।
মামলার চার্জশিটে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালের ২ নভেম্বরের। সেদিন বিমলা ও তার স্বামী নরসিংহ ভারতের আহমেদাবাদের সর্দারনগর এলাকার নোবলনগরে তাদের বাড়িতে ছিলেন। ওইসময় বিমলা চাইলেও তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করতে চাননি স্বামী। এতে প্রচণ্ড রাগে স্বামীর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়ান বিমলা।
স্বামীর চরিত্র ভালো নয়, তার বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে। এ কথা বলেই স্বামীর উপর ঝাঁপিয়ে পড়েন বিমলা। প্রচণ্ড আক্রোশে লাঠি দিয়ে তার মাথায় আঘাত করেন। একাধিক আঘাতের জেরে শেষ পর্যন্ত মারা যান নরসিংহ।
ঘটনার পর নিজেই স্থানীয় থানায় গিয়ে বিমলা স্বামীর মৃত্যুর কথা জানান। তিনিই ছিলেন অভিযোগকারী। কিন্তু তদন্তে বেরিয়ে পড়ে, তিনিই হত্যাকারী। গ্রেপ্তার করা হয় বিমলাকে। অবশেষে যাবজ্জীবন।
সুত্রঃ সুরমা টাইমস।
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24