প্রতিটি নারীর কাছেই খুশির সংবাদ হল সন্তানের মা হওয়া। গর্ভধারণের প্রক্রিয়াটি শুরু হয় আপনার গর্ভে ভ্রুনের জন্মের মধ্য দিয়ে। আর আপনি আসলেই সন্তানসম্ভবা হয়েছেন কিনা তা ঘরে বা ক্লিনিকে pregnancy test kit দিয়ে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে নিয়মিত মাসিক বন্ধ হওয়ার পর আরও এক সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু আপনার শরীর তার আগে থেকেই আপনাকে বিভিন্ন ভাবে জানিয়ে দিবে যে আপনি মা হতে চলেছেন। চলুন তাহলে এই লক্ষন গুলো কি কি তা জেনে নেয়া যাক –
ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়া :
যাদের নিয়মিত মাসিক হয় তাদের ক্ষেত্রে গর্ভধারনের সর্বপ্রথম চিহ্ন মাসিক বন্ধ হওয়া। মাঝে মধ্যে গর্ভবতী হলেও মাসিকের সময় সামান্য রক্তক্ষরণ হতে পারে। সবচেয়ে প্রচলিত ও তাৎপর্যপূর্ণ লক্ষণ হলো মাসিক বা ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়া। তবে কোনো কোনো গর্ভবতী নারীর পিরিয়ড থাকতে পারে তবে তা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক হাল্কা মাত্রার ও কম সময়ের জন্য। কোনো নারীর যদি আগে থেকেই অনিয়মিত মাসিক হয়ে থাকে তবে গর্ভধারণের এ লক্ষণটি তার ক্ষেত্রে একটু সমস্যার সৃষ্টি করবে। ঠিক কবে থেকে মাসিক বন্ধ হলো তা সনাক্তকরণ একটু কঠিনই হবে।
যাদের নিয়মিত মাসিক হয় তাদের ক্ষেত্রে গর্ভধারনের সর্বপ্রথম চিহ্ন মাসিক বন্ধ হওয়া। মাঝে মধ্যে গর্ভবতী হলেও মাসিকের সময় সামান্য রক্তক্ষরণ হতে পারে। সবচেয়ে প্রচলিত ও তাৎপর্যপূর্ণ লক্ষণ হলো মাসিক বা ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়া। তবে কোনো কোনো গর্ভবতী নারীর পিরিয়ড থাকতে পারে তবে তা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক হাল্কা মাত্রার ও কম সময়ের জন্য। কোনো নারীর যদি আগে থেকেই অনিয়মিত মাসিক হয়ে থাকে তবে গর্ভধারণের এ লক্ষণটি তার ক্ষেত্রে একটু সমস্যার সৃষ্টি করবে। ঠিক কবে থেকে মাসিক বন্ধ হলো তা সনাক্তকরণ একটু কঠিনই হবে।
খাবারের প্রতি অনীহা :
সবচেয়ে কমন একটি লক্ষন। আগে ভাল লাগত এমন খাবার বিস্বাদ লাগে আর নতুন নতুন খাবার খেতে ইচ্ছে করে। আবার অনেকের মুখে তামাটে স্বাদ লাগে।
সবচেয়ে কমন একটি লক্ষন। আগে ভাল লাগত এমন খাবার বিস্বাদ লাগে আর নতুন নতুন খাবার খেতে ইচ্ছে করে। আবার অনেকের মুখে তামাটে স্বাদ লাগে।
তলপেট ফাপা :
এটিও হয় হরমোনের পরিবর্তনের কারনে। মাসিক শুরু হওয়ার আগেও একি রকম লক্ষন দেখা দেয়।
এটিও হয় হরমোনের পরিবর্তনের কারনে। মাসিক শুরু হওয়ার আগেও একি রকম লক্ষন দেখা দেয়।
ঘন ঘন প্রস্রাব :
গর্ভধারণের পর হরমোনের পরিবর্তনের কারনে কিডনিতে রক্ত প্রবাহ বেড়ে যায়। এর ফলে কিডনির ব্লাডার দ্রুত পূর্ণ হয়ে যায় এবং ফলশ্রুতিতে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। গর্ভধারণের ৬ সপ্তাহের মাঝেই এই লক্ষন প্রকাশ পায়। গর্ভাবস্থার পরবর্তী মাস গুলোতে এর মাত্রা আরও বাড়তে পারে।
গর্ভধারণের পর হরমোনের পরিবর্তনের কারনে কিডনিতে রক্ত প্রবাহ বেড়ে যায়। এর ফলে কিডনির ব্লাডার দ্রুত পূর্ণ হয়ে যায় এবং ফলশ্রুতিতে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। গর্ভধারণের ৬ সপ্তাহের মাঝেই এই লক্ষন প্রকাশ পায়। গর্ভাবস্থার পরবর্তী মাস গুলোতে এর মাত্রা আরও বাড়তে পারে।
ক্লান্তি/অবসাদ :
প্রজেস্টেরনের বৃদ্ধির কারনে এই সময়ে অল্পতেই ক্লান্ত অনুভব করতে পারেন। গর্ভকালীন সময়ে মর্নিং সিকনেস (সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ক্লান্ত লাগা ও বমির ভাব হওয়ার প্রবনতা) এবং রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার কারনেও অবসাদ গ্রস্ততা বেড়ে যায়।
প্রজেস্টেরনের বৃদ্ধির কারনে এই সময়ে অল্পতেই ক্লান্ত অনুভব করতে পারেন। গর্ভকালীন সময়ে মর্নিং সিকনেস (সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ক্লান্ত লাগা ও বমির ভাব হওয়ার প্রবনতা) এবং রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার কারনেও অবসাদ গ্রস্ততা বেড়ে যায়।
স্তন স্ফীত হওয়া ও সংবেদনশীলতা বেড়ে যাওয়া :
মাসিকের সময়েও এই অসস্তিকর লক্ষন গুলো দেখা যায়, তবে গর্ভকালীন সময়ে এর তীব্রতা অনেক বেশী হয়। শরীরে হরমোনের পরিবিরতনের কারনে এমনটি হয়। গর্ভধারণের পরবর্তী মাসগুলোতে শরীর যখন ধীরে ধীরে হরমোনের পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নেয় তখন এই অসস্তিকর অনুভুতি কমে যায়।
মাসিকের সময়েও এই অসস্তিকর লক্ষন গুলো দেখা যায়, তবে গর্ভকালীন সময়ে এর তীব্রতা অনেক বেশী হয়। শরীরে হরমোনের পরিবিরতনের কারনে এমনটি হয়। গর্ভধারণের পরবর্তী মাসগুলোতে শরীর যখন ধীরে ধীরে হরমোনের পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নেয় তখন এই অসস্তিকর অনুভুতি কমে যায়।
বমির ভাব :
কনসিভ করার ২ থেকে ৪ সপ্তাহ পর থেকে মর্নিং সিকনেস (সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ক্লান্ত লাগা ও বমির ভাব হওয়ার প্রবনতা) দেখা দেয়। বমি বমি ভাব শুধু সকালেই নয় এমনকি দুপুরে ও রাতেও অনুভুথতে পাজায়। সাধারনত গর্ভধারণের ১২-১৬ সপ্তাহ পরে বমির ভাব অনেকটাই কমে যায়।
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24কনসিভ করার ২ থেকে ৪ সপ্তাহ পর থেকে মর্নিং সিকনেস (সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ক্লান্ত লাগা ও বমির ভাব হওয়ার প্রবনতা) দেখা দেয়। বমি বমি ভাব শুধু সকালেই নয় এমনকি দুপুরে ও রাতেও অনুভুথতে পাজায়। সাধারনত গর্ভধারণের ১২-১৬ সপ্তাহ পরে বমির ভাব অনেকটাই কমে যায়।