একজন নারী গর্ভধারনের পূর্বেই নিজের স্বাস্থ্য, গর্ভধারণ ও সন্তান পালন সংক্রান্ত বিষয়ে সচেতন হওয়া দরকার। কারণ একজন সুস্থ্য মা-ই পারে একটি সু্স্থ ও স্বাভাবিক শিশুর জন্ম দিতে। তাই গর্ভবতী মায়ের জন্য প্রয়োজন সঠিক যত্ন ও পরিচর্যা। অন্তঃসত্বা অবস্থায় খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে একটু সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। আজ আমরা জানবো গর্ভবতীর কি কি খাবার খাওয়া উচিত না সেই সম্পর্কে –
১. কফি অথবা ক্যাফেইন যুক্ত পানীয়ঃ
পরীক্ষায় প্রমানিত অতিরিক্ত পরিমান ক্যাফেইন গ্রহন করলে গর্ভধারনের প্রাথমিক পর্যায়ে ভ্রুন মারা যেতে পারে।
পরীক্ষায় প্রমানিত অতিরিক্ত পরিমান ক্যাফেইন গ্রহন করলে গর্ভধারনের প্রাথমিক পর্যায়ে ভ্রুন মারা যেতে পারে।
২. মদঃ
গর্ভকালীন সময়ে মদ্যপান করলে গর্ভের সন্তানের স্বাভাবিক বিকাশ ব্যহত হওয়া সহ সমুহ বিপদের সম্ভাবনা থাকে।
গর্ভকালীন সময়ে মদ্যপান করলে গর্ভের সন্তানের স্বাভাবিক বিকাশ ব্যহত হওয়া সহ সমুহ বিপদের সম্ভাবনা থাকে।
৩. কিছু গভীর সমুদ্রের মাছঃ
টুনা ফিশ, শার্ক সহ অনেক নোনা পানির মাছে মাত্রাতিরিক্ত পারদ জাতীয় রাসায়নিক পদার্থ বিদ্যমান থাকে যার বিষক্রিয়ায় গর্ভস্থ ভ্রুন নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
টুনা ফিশ, শার্ক সহ অনেক নোনা পানির মাছে মাত্রাতিরিক্ত পারদ জাতীয় রাসায়নিক পদার্থ বিদ্যমান থাকে যার বিষক্রিয়ায় গর্ভস্থ ভ্রুন নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৪. কাঁচা মাংস, কাঁচা ডিম, কেক বাটার, বারবিকিউ, সুশী (জাপানী খাবার), মেইওনাস, কাঁচা ডিম দিয়ে তৈরি মিষ্টন্ন জাতীয় খাবারঃ
এ সব খাবরে সালমোনিল্লা নামক রাসায়নিক উপাদান এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে যা গর্ভের সন্তানের জন্য মঙ্গলকর নয়।
এ সব খাবরে সালমোনিল্লা নামক রাসায়নিক উপাদান এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে যা গর্ভের সন্তানের জন্য মঙ্গলকর নয়।
৫. অল্প রান্না করা মাংস অথবা সিদ্ধ করা মাংসঃ
ভালভাবে রান্না না করলে মাংসে ক্ষতিকর ‘ই-কোলী ব্যাকটেরিয়া’ নষ্ট হয়না, যা গর্ভের ভ্রুনের জন্য বিপদজনক।
ভালভাবে রান্না না করলে মাংসে ক্ষতিকর ‘ই-কোলী ব্যাকটেরিয়া’ নষ্ট হয়না, যা গর্ভের ভ্রুনের জন্য বিপদজনক।
৬. অপ্রয়োজনীয় ঔষুধঃ
গর্ভকালীন সময়ে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ খাওয়া উচিৎ না। অপ্রয়োজনীয় কোন ঔষুধ একদম খাওয়া ঠিক না
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24গর্ভকালীন সময়ে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ খাওয়া উচিৎ না। অপ্রয়োজনীয় কোন ঔষুধ একদম খাওয়া ঠিক না