ছবিঃসুমন সেন |
মাগুরা শহরের দোয়ারপাড়ায় গত ২৩ জুলাই ২০১৫ ছাত্রলীগের দুই পক্ষের গোলাগুলির সময় আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা নাজমা খাতুন (৩৫) তলপেটে গুলিবিদ্ধ হন। মাগুরা সদর হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওই গৃহবধূ গুলিবিদ্ধ কন্যাশিশুর জন্ম দেন। ওই ঘটনায় গুলি ও বোমায় আহত নাজমার চাচা শ্বশুর মমিন ভূঁইয়া (৬৫) মারা যান।
ওই ঘটনায় গত ২৬ জুলাই ২০১৫ নিহত মমিন ভূঁইয়ার ছেলে রুবেল ভূঁইয়া জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সেন সুমনকে প্রধান আসামি করে ১৬ জনের বিরুদ্ধে মাগুরা সদর থানায় মামলা করেন।
গত ১ ডিসেম্বর ২০১৫ পুলিশ এ মামলায় জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সুমন সেনসহ ১৭ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
এই মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত ১৭ জন আসামির মধ্যে প্রধান আসামি সুমন সেনসহ মোট ১২ জন অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে আছেন। চারজন আসামি কারাগারে। বাকি একজন এখনো পলাতক রয়েছেন।
এ ছাড়া মামলার তিন নম্বর আসামি মেহেদী হাসান ওরফে আজিবর শেখ গত বছরের ১৭ আগস্ট রাত সোয়া ১২টার দিকে পুলিশের সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মারা যান। পরে অভিযোগপত্র থেকে তাঁর নাম প্রত্যাহার করা হয়।
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24