আপনার মেজাজটা খিটমিটে হয়ে যেতে পারে অনেক কারণেই। আর প্রতিদিনই কাজ করতে হয় এই খারাপ মেজাজ নিয়ে। তবে মেজাজ খারাপের নানারকম ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই বিশেষজ্ঞরা এখানে ১০টি কাজের ফিরিস্তি তুলে ধরেছেন যা মেজাজ গরম অবস্থায় কখনো করা উচিত নয়।
১. অ্যালকোহল পান করা –
যদি ভেবে থাকেন একটু অ্যালকোহল পান করলে মেজাজ ঠাণ্ডা হবে তাহলে ভুল করছেন। বরং এটি ইমপালস কন্ট্রোল নষ্ট করে দেয়।
যদি ভেবে থাকেন একটু অ্যালকোহল পান করলে মেজাজ ঠাণ্ডা হবে তাহলে ভুল করছেন। বরং এটি ইমপালস কন্ট্রোল নষ্ট করে দেয়।
২. রাগ ঝাড়া –
রাগ অন্য কিছুর ওপর ঝেড়ে দেওয়ার বুদ্ধিটা কিন্তু ভালো নয়। এতে রাগ আরো বেড়ে যায়। সাইবারসাইকোলজি জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য বলা হয়। আরেক গবেষণায় দেখা যায়, রাগ করে বালিশের ওপর ঘুষি দিয়ে রাগ কমে না। বরং তা আরো বেড়ে যায় এবং এ আচরণ মানুষের মধ্যে আক্রমণ প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়।
রাগ অন্য কিছুর ওপর ঝেড়ে দেওয়ার বুদ্ধিটা কিন্তু ভালো নয়। এতে রাগ আরো বেড়ে যায়। সাইবারসাইকোলজি জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য বলা হয়। আরেক গবেষণায় দেখা যায়, রাগ করে বালিশের ওপর ঘুষি দিয়ে রাগ কমে না। বরং তা আরো বেড়ে যায় এবং এ আচরণ মানুষের মধ্যে আক্রমণ প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়।
৩. খাওয়া –
রাগের সময় খাওয়া দুইভাবে ক্ষতি করতে পারে। এতে ক্ষতিকর খাবার বেছে নেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। দ্বিতীয়ত, এর ফলে বিপাক প্রক্রিয়ায় ঝামেলা দেখা দিতে পারে। আর এতে ডায়রিয়াও হয়ে যেতে পারে।
রাগের সময় খাওয়া দুইভাবে ক্ষতি করতে পারে। এতে ক্ষতিকর খাবার বেছে নেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। দ্বিতীয়ত, এর ফলে বিপাক প্রক্রিয়ায় ঝামেলা দেখা দিতে পারে। আর এতে ডায়রিয়াও হয়ে যেতে পারে।
৪. গাড়ি চালানো –
রাগী চালকরা বেশি ঝুঁকি নেয় এবং দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। সান্টা মনিকার ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট ডেভিড নারাং জানান, যখন রাগ হয়, তখন মানুষের মধ্যে আক্রমণের প্রবণতা থাকে। আর এ অবস্থায় গাড়িতে ওঠা বিপজ্জনক। রাগ মানুষের মধ্যে ‘টানেল ভিশন’ তৈরি করে অর্থাৎ তখন মানুষ সোজা তাকিয়ে থাকে। এ সময় পাশের পথচারী বা গাছ চোখে নাও পড়তে পারে।
রাগী চালকরা বেশি ঝুঁকি নেয় এবং দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। সান্টা মনিকার ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট ডেভিড নারাং জানান, যখন রাগ হয়, তখন মানুষের মধ্যে আক্রমণের প্রবণতা থাকে। আর এ অবস্থায় গাড়িতে ওঠা বিপজ্জনক। রাগ মানুষের মধ্যে ‘টানেল ভিশন’ তৈরি করে অর্থাৎ তখন মানুষ সোজা তাকিয়ে থাকে। এ সময় পাশের পথচারী বা গাছ চোখে নাও পড়তে পারে।
৫. ই-মেইল লেখা –
গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইল লিখতে গেলে রাগ প্রকাশ পাবে সেখানে। নরম সুরে যে মেইলটি লিখতে হবে তা কঠোর হয়ে যাবে।
গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইল লিখতে গেলে রাগ প্রকাশ পাবে সেখানে। নরম সুরে যে মেইলটি লিখতে হবে তা কঠোর হয়ে যাবে।
৬. ফেসবুকে পোস্ট দেওয়া –
রাগ নিয়ে ফেসবুক বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দেওয়া উচিত নয়। কারণ এ সময় কারো ওপর রাগের কথা গোপন রাখার প্রয়োজন হলে তা প্রকাশ পেয়ে যাবে যা আপনার ক্ষতি বয়ে আনতে পারে।
রাগ নিয়ে ফেসবুক বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দেওয়া উচিত নয়। কারণ এ সময় কারো ওপর রাগের কথা গোপন রাখার প্রয়োজন হলে তা প্রকাশ পেয়ে যাবে যা আপনার ক্ষতি বয়ে আনতে পারে।
৭. তর্ক করে যাওয়া –
মেজাজ খারাপ করে তর্ক চালিয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এ সময় প্রিয়জনকেও আপনি এমন কথা বলে ফেলতে পারেন যার অনুশোচনায় পরে ভুগতে হবে। এ সময় আপনি কিছু সময় নিতে পারেন এবং মেজাজ কিছুটা ঠাণ্ডা করে আবার আলোচনায় ফিরে আসতে পারেন।
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24মেজাজ খারাপ করে তর্ক চালিয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এ সময় প্রিয়জনকেও আপনি এমন কথা বলে ফেলতে পারেন যার অনুশোচনায় পরে ভুগতে হবে। এ সময় আপনি কিছু সময় নিতে পারেন এবং মেজাজ কিছুটা ঠাণ্ডা করে আবার আলোচনায় ফিরে আসতে পারেন।