মানতে একটু কষ্ট হলেও এটাই সত্যি যে অন্য কারো চাইতে অনেক বেশি ক্ষতি করি আমরা নিজেই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা স্বয়ং নিজের জীবন ধ্বংসের জন্য দায়ী হয়ে থাকি। হয়তো সবকিছু ঠিক করছি, কিন্তু কিছুতেই উন্নতি আসছে না জীবনে। কিংবা সব আছে, অথচ মনে নেই শান্তি। এমন অবস্থায় খতিয়ে দেখতে হবে নিজের মাঝে। আজ রইলো মানুষের ব্যক্তিত্বের এমন ৮টি দিক, যেটা যে কারো জীবন ধ্বংস করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। এর মাঝে একটিও যদি আপনার থাকে, জীবনে সুখী ও সফল হয়ে ভীষণ কষ্টের হয়ে দাঁড়াবে।
১) ঈর্ষা ও পরশ্রীকাতরতা
প্রতিযোগী মনোভাব থাকা খারাপ কিছু নয়, কিন্তু সেটা যেন ঈর্ষা না হয়ে যায় কখনোই। ঈর্ষা ও পরশ্রীকাতরতা সেই জিনিস, যা আপনাকে কখনো এখন ভালো মানুষ হয়ে উঠতে দেয় না এবং উদ্বুদ্ধ করে খারাপ কাজ করতে। একজন ঈর্ষাকাতর মানুষ নিজে উন্নতি করে ভালো করার চাইতে অন্যের ক্ষতি করে উন্নতি করাটাকেই শ্রেয় মনে করেন।
প্রতিযোগী মনোভাব থাকা খারাপ কিছু নয়, কিন্তু সেটা যেন ঈর্ষা না হয়ে যায় কখনোই। ঈর্ষা ও পরশ্রীকাতরতা সেই জিনিস, যা আপনাকে কখনো এখন ভালো মানুষ হয়ে উঠতে দেয় না এবং উদ্বুদ্ধ করে খারাপ কাজ করতে। একজন ঈর্ষাকাতর মানুষ নিজে উন্নতি করে ভালো করার চাইতে অন্যের ক্ষতি করে উন্নতি করাটাকেই শ্রেয় মনে করেন।
২) লোভ
কোনকিছু চাওয়া খারাপ না, খারাপ হচ্ছে যখন সেই চাওয়া মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। অতিরিক্ত লোভ মানুষকে অসৎ পথে পা বাড়াতে উদ্বুদ্ধ করে এবং কেড়ে নিয়ে যায় মনের শান্তি।
কোনকিছু চাওয়া খারাপ না, খারাপ হচ্ছে যখন সেই চাওয়া মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। অতিরিক্ত লোভ মানুষকে অসৎ পথে পা বাড়াতে উদ্বুদ্ধ করে এবং কেড়ে নিয়ে যায় মনের শান্তি।
৩) ঘৃণা ও ক্ষমা করতে না পারা
মানুষ হয়ে জন্ম নিলে ঘৃণার বোধ থাকাটাও খুব স্বাভাবিক। কিন্তু সেই ঘৃণা যখন কিছুতেই কমে না বরং বুকের মাঝে লালন করা হয় ও ঘৃণার বশবর্তী হয়ে অন্যের ক্ষতি করা হয়, সেটা হয়ে ওঠে ভীষণ খারাপ একটা ব্যাপার। জীবনে চলার পথে ঘৃণা ভুলে মাফ করতে পারাটা ভীষণ জরুরী। আর এই গুনটাই আপনাকে করে তোলে সবার চাইতে আলাদা।
মানুষ হয়ে জন্ম নিলে ঘৃণার বোধ থাকাটাও খুব স্বাভাবিক। কিন্তু সেই ঘৃণা যখন কিছুতেই কমে না বরং বুকের মাঝে লালন করা হয় ও ঘৃণার বশবর্তী হয়ে অন্যের ক্ষতি করা হয়, সেটা হয়ে ওঠে ভীষণ খারাপ একটা ব্যাপার। জীবনে চলার পথে ঘৃণা ভুলে মাফ করতে পারাটা ভীষণ জরুরী। আর এই গুনটাই আপনাকে করে তোলে সবার চাইতে আলাদা।
৪) তুচ্ছ বিষয়ে সময় নষ্ট করা
সময় নষ্ট করা সেই খারাপ গুণ, যা সফলতার পথে সবচাইতে বড় অন্তরায়। আপনি কখনোই জীবনে সুখী ও সফল হতে পারবেন না যদি তুচ্ছ জিনিস নিয়ে মাথা ঘামিয়ে , তুচ্ছ ঝামেলায় জড়িয়ে সময় নষ্ট করেন। জীবন একটাই, বুঝে শুনে খরচ করুন নিজের সময়।
সময় নষ্ট করা সেই খারাপ গুণ, যা সফলতার পথে সবচাইতে বড় অন্তরায়। আপনি কখনোই জীবনে সুখী ও সফল হতে পারবেন না যদি তুচ্ছ জিনিস নিয়ে মাথা ঘামিয়ে , তুচ্ছ ঝামেলায় জড়িয়ে সময় নষ্ট করেন। জীবন একটাই, বুঝে শুনে খরচ করুন নিজের সময়।
৫) বিফলতাকে ভয় পাওয়া
বিফলতাকে ভয় পেতে থাকলে মানুষ হারিয়ে ফেলে নিজের উদ্যম ও জীবনে কিছু একটা করে দেখানোর মানসিকতা। জীবনে বিফলতা থাকবেই, সব কিছুতে সফল হওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু তাই বলে বিফলতার ভয়ে কাজ করা বন্ধ করে দিলে চলবে না।
বিফলতাকে ভয় পেতে থাকলে মানুষ হারিয়ে ফেলে নিজের উদ্যম ও জীবনে কিছু একটা করে দেখানোর মানসিকতা। জীবনে বিফলতা থাকবেই, সব কিছুতে সফল হওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু তাই বলে বিফলতার ভয়ে কাজ করা বন্ধ করে দিলে চলবে না।
৬) আলস্য
কেবল অলীক স্বপ্ন দেখলে হবে? স্বপ্ন দেখার সাথে সাথে সেটা বাস্তবায়ন করার চেষ্টাও করতে হবে। অলস ভাবে বসে থেকে যদি জীবনের সোনালি সময়টা নষ্ট করেন, শেষ বয়সে গিয়ে হায় হায় করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকবে না।
কেবল অলীক স্বপ্ন দেখলে হবে? স্বপ্ন দেখার সাথে সাথে সেটা বাস্তবায়ন করার চেষ্টাও করতে হবে। অলস ভাবে বসে থেকে যদি জীবনের সোনালি সময়টা নষ্ট করেন, শেষ বয়সে গিয়ে হায় হায় করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকবে না।
৭) সংকীর্ণ চিন্তার মানুষ হওয়া
পৃথিবী খুব দ্রুত বদলে যাচ্ছে। আর সেই সাথে বদলে যাচ্ছে সমাজের রীতিনীতি ও জীবন যাপনের পদ্ধতি। এই পরিবর্তনের প্রতি সহনশীল হতে হবে। পৃথিবীতে চিরকাল সবকিছু একরকম থাকে না আর কখনো থাকবেও না। তাই চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব উন্মুক্ত চিন্তার মানুষ হয়ে উঠতে।
পৃথিবী খুব দ্রুত বদলে যাচ্ছে। আর সেই সাথে বদলে যাচ্ছে সমাজের রীতিনীতি ও জীবন যাপনের পদ্ধতি। এই পরিবর্তনের প্রতি সহনশীল হতে হবে। পৃথিবীতে চিরকাল সবকিছু একরকম থাকে না আর কখনো থাকবেও না। তাই চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব উন্মুক্ত চিন্তার মানুষ হয়ে উঠতে।