ভালোবাসার সম্পর্ক খুবই স্পর্শকাতর একটি সম্পর্ক। এটি যেমন দৃঢ়, তেমনই নাজুক! আপনার ছোট্ট অথচ সুন্দর কোনো কাজে প্রিয় মানুষটি অভিভূত হবেন, তেমনি আপনার অসংযত কোনো আচরণে ভেঙে যেতে পারে তাঁর মন। আপনি যে কী করলেন, তা হয়তো আপনি খেয়ালই করলেন না, কিন্তু বেখেয়ালে করা সেই আচরণটিই কিন্তু হতে পারে আপনার সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার কারণ।
কিছু কাজ, কিছু আচরণ দূরে ঠেলে দিতে পারে আপনার মনের মানুষটিকে। তাই ভুলেও কিছু আচরণ করবেন না আপনার প্রেমিকের সঙ্গে। নইলে কিন্তু পরে পস্তাতেও হতে পারে!
১)সব তোমার দোষ!
কেউ যদি আপনার না-করা কাজের জন্যও আপনাকে দোষারোপ করে, তাহলে আপনার কেমন লাগবে? নিশ্চয়ই ভালো লাগবে না! আপনার প্রেমিকের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটি কিন্তু এমনই। আপনি যদি তাঁকে অনবরত দোষারোপ করতে থাকেন, তিনি শেষ পর্যন্ত থাকবেন কি না, তার কিন্তু কোনো গ্যারান্টি নেই। দেরি করে এলে কেন, এ রঙের পোশাক পরেছ কেন, এভাবে বসেছ কেন – এসব নিয়ে খিটিমিটি আপনার কাছে খুব সাধারণ মনে হলেও তাঁর কাছে কিন্তু নয়! সুতরাং সাধু সাবধান! এসব ব্যাপার নিয়ে প্রেমিককে কথা শোনানো থেকে বিরত থাকুন।
কেউ যদি আপনার না-করা কাজের জন্যও আপনাকে দোষারোপ করে, তাহলে আপনার কেমন লাগবে? নিশ্চয়ই ভালো লাগবে না! আপনার প্রেমিকের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটি কিন্তু এমনই। আপনি যদি তাঁকে অনবরত দোষারোপ করতে থাকেন, তিনি শেষ পর্যন্ত থাকবেন কি না, তার কিন্তু কোনো গ্যারান্টি নেই। দেরি করে এলে কেন, এ রঙের পোশাক পরেছ কেন, এভাবে বসেছ কেন – এসব নিয়ে খিটিমিটি আপনার কাছে খুব সাধারণ মনে হলেও তাঁর কাছে কিন্তু নয়! সুতরাং সাধু সাবধান! এসব ব্যাপার নিয়ে প্রেমিককে কথা শোনানো থেকে বিরত থাকুন।
২)রেগে গেলেই যোগাযোগ বন্ধ
আপনার সঙ্গে আপনার প্রেমিকের মনোমালিন্য, টুকটাক ঝগড়া হতেই পারে, তাই বলে দুম করে ফোনটা অফ করে দেবেন? ফোন বন্ধ রাখার মতো ভুলটা করবেন না মোটেও! ছেলেরা কিন্তু হঠাত্ যোগাযোগ বন্ধ করতে চাওয়ার ব্যাপারটা সহজে মেনে নেয় না। তাই রাগ করে ফোন বন্ধ রাখলে কিন্তু ভুগতে হতে পারে আপনাকেই।
আপনার সঙ্গে আপনার প্রেমিকের মনোমালিন্য, টুকটাক ঝগড়া হতেই পারে, তাই বলে দুম করে ফোনটা অফ করে দেবেন? ফোন বন্ধ রাখার মতো ভুলটা করবেন না মোটেও! ছেলেরা কিন্তু হঠাত্ যোগাযোগ বন্ধ করতে চাওয়ার ব্যাপারটা সহজে মেনে নেয় না। তাই রাগ করে ফোন বন্ধ রাখলে কিন্তু ভুগতে হতে পারে আপনাকেই।
৩)মিথ্যা বলা বাদ দিন
কারণে-অকারণে মিথ্যা বলার অভ্যাস আছে? তাহলে তা ঝেড়ে ফেলুন অতিসত্বর। ছেলেরা সহজে এ আচরণ সহ্য করে না। আপনি মিথ্যা বলে প্রেমিকের কাছে ধরা পড়লে কিন্তু রেহাই থাকবে না। হাজারো কথা তো শুনবেনই, সেই সঙ্গে ভেঙে যেতে পারে প্রেমের সম্পর্কটাও!
কারণে-অকারণে মিথ্যা বলার অভ্যাস আছে? তাহলে তা ঝেড়ে ফেলুন অতিসত্বর। ছেলেরা সহজে এ আচরণ সহ্য করে না। আপনি মিথ্যা বলে প্রেমিকের কাছে ধরা পড়লে কিন্তু রেহাই থাকবে না। হাজারো কথা তো শুনবেনই, সেই সঙ্গে ভেঙে যেতে পারে প্রেমের সম্পর্কটাও!
৪)অতীত নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি
অতীত প্রত্যকেরই থাকে। তারমানে এই নয় যে, কথায় কথায় সেটা নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে হবে! আপনার প্রেমিক হয়তো অতীতে কোনো অন্যায় করেছিলেন। কথায় কথায় সে প্রসঙ্গ টেনে নিয়ে আসলে কিন্তু সম্পর্ক ভাঙা অনিবার্য!
অতীত প্রত্যকেরই থাকে। তারমানে এই নয় যে, কথায় কথায় সেটা নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে হবে! আপনার প্রেমিক হয়তো অতীতে কোনো অন্যায় করেছিলেন। কথায় কথায় সে প্রসঙ্গ টেনে নিয়ে আসলে কিন্তু সম্পর্ক ভাঙা অনিবার্য!
৫)দায় চাপানো
প্রেম করলে যেকোনো পরিস্থিতিতে পড়তে হতে পারে। তাই বলে কি সবকিছুর জন্য প্রেমিককে দায়ী ঠাওরানো ঠিক? এমনটা করলে তো বেচারা মনের দুঃখেই আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে! আপনার অবস্থা যেমনই হোক না কেন, তার জন্য প্রেমিককে দায়ী করবেন না। এতে ছেলেরা আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে।
প্রেম করলে যেকোনো পরিস্থিতিতে পড়তে হতে পারে। তাই বলে কি সবকিছুর জন্য প্রেমিককে দায়ী ঠাওরানো ঠিক? এমনটা করলে তো বেচারা মনের দুঃখেই আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে! আপনার অবস্থা যেমনই হোক না কেন, তার জন্য প্রেমিককে দায়ী করবেন না। এতে ছেলেরা আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে।
৬)সামান্যতেই ব্রেকআপ
আপনি কি ছোটখাট ঝগড়াতেই আপনার প্রেমিককে সম্পর্ক ভেঙে ফেলার হুমকি দেন? প্রথম প্রথম তিনি ভয় পেলেও পরে কিন্তু আর পাত্তা দিতে চাইবেন না, বরং বিরক্তই হবেন। আর তাছাড়া ছেলেরা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলের শিকার হতে অপছন্দ করে। তাই ব্রেকআপের ভয় না দেখানোই ভালো, সত্যি সত্যি ব্রেকআপ হয়ে যেতে পারে!
আপনি কি ছোটখাট ঝগড়াতেই আপনার প্রেমিককে সম্পর্ক ভেঙে ফেলার হুমকি দেন? প্রথম প্রথম তিনি ভয় পেলেও পরে কিন্তু আর পাত্তা দিতে চাইবেন না, বরং বিরক্তই হবেন। আর তাছাড়া ছেলেরা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলের শিকার হতে অপছন্দ করে। তাই ব্রেকআপের ভয় না দেখানোই ভালো, সত্যি সত্যি ব্রেকআপ হয়ে যেতে পারে!
৭)জোরাজুরি
অনেক ক্ষেত্রে ছেলেরা জোর করে অধিকার খাটানোটা পছন্দ করে। কিন্তু সেটা সব ক্ষেত্রে নয়। ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো কাজ করতে বাধ্য করাটা ছেলেদের ভীষণ অপছন্দ। আপনি এ আচরণটি আপনার প্রেমিকের সঙ্গে করলে খুব একটা সুফল কিন্তু বয়ে আনবে না। তিনি বাধ্য হয়ে কাজটি করবেন বটে, তবে আপনার প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়বেন। এর ফলে সম্পর্ক কিন্তু ভেঙেও যেতে পারে।
অনেক ক্ষেত্রে ছেলেরা জোর করে অধিকার খাটানোটা পছন্দ করে। কিন্তু সেটা সব ক্ষেত্রে নয়। ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো কাজ করতে বাধ্য করাটা ছেলেদের ভীষণ অপছন্দ। আপনি এ আচরণটি আপনার প্রেমিকের সঙ্গে করলে খুব একটা সুফল কিন্তু বয়ে আনবে না। তিনি বাধ্য হয়ে কাজটি করবেন বটে, তবে আপনার প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়বেন। এর ফলে সম্পর্ক কিন্তু ভেঙেও যেতে পারে।
৮)সন্দেহবাতিক
সন্দেহ সম্পর্কে ফাটল ধরায়। আর সন্দেহের কারণটা যদি হয় ভিত্তিহীন, তাহলে সম্পর্কে তিক্ততা সৃষ্টি হবেই। আপনার প্রেমিকের মেয়ে বন্ধু থাকতেই পারে। মেয়ে বন্ধু মানেই যে অন্য ধরনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক, তা কিন্তু নয়। সন্দেহটা অমূলক কি না, তাও কিন্তু যাচাই করা উচিত। আপনি একটা মানুষকে শুধু শুধু সন্দেহ করবেন, তা কিন্তু মোটেও উচিত কাজ নয়। এই অহেতুক সন্দেহ কিন্তু ভাঙন ধরাতে পারে সম্পর্কে।
সন্দেহ সম্পর্কে ফাটল ধরায়। আর সন্দেহের কারণটা যদি হয় ভিত্তিহীন, তাহলে সম্পর্কে তিক্ততা সৃষ্টি হবেই। আপনার প্রেমিকের মেয়ে বন্ধু থাকতেই পারে। মেয়ে বন্ধু মানেই যে অন্য ধরনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক, তা কিন্তু নয়। সন্দেহটা অমূলক কি না, তাও কিন্তু যাচাই করা উচিত। আপনি একটা মানুষকে শুধু শুধু সন্দেহ করবেন, তা কিন্তু মোটেও উচিত কাজ নয়। এই অহেতুক সন্দেহ কিন্তু ভাঙন ধরাতে পারে সম্পর্কে।
৯)অনর্থক তুলনা
একেকজন মানুষের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য থাকে। তাই তুলনার ব্যাপারটা একটু বোকামিই হয়ে যায়। বিশেষ করে ছেলেরা তাঁর সঙ্গে অন্য কারো তুলনা করা মোটেও পছন্দ করে না। তাই আপনার প্রেমিককে কারো সঙ্গেই কখনোই তুলনা করবেন না। এতে তিনি যেমন রেগে যাবেন, তেমনি তাঁর মনোকষ্টের কারণও হয়ে দাঁড়াতে পারে। কী দরকার তুলনা করার?
একেকজন মানুষের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য থাকে। তাই তুলনার ব্যাপারটা একটু বোকামিই হয়ে যায়। বিশেষ করে ছেলেরা তাঁর সঙ্গে অন্য কারো তুলনা করা মোটেও পছন্দ করে না। তাই আপনার প্রেমিককে কারো সঙ্গেই কখনোই তুলনা করবেন না। এতে তিনি যেমন রেগে যাবেন, তেমনি তাঁর মনোকষ্টের কারণও হয়ে দাঁড়াতে পারে। কী দরকার তুলনা করার?
১০)রুচি ও ব্যক্তিত্ব নিয়ে খোটা
পৃথিবীর সব মানুষ যেমন একরকম নয়, তেমনি সবার রুচিবোধও এক নয়। আপনার প্রেমিকের পোশাক-আশাক বা ব্যক্তিত্ব নিয়ে যদি আপনার কোনো আপত্তি থাকে তাহলে তাঁকে একটু ঘুরিয়ে, বুঝিয়ে বলুন। সরাসরি বলে ফেললে বা খোটা দিয়ে বললে কিন্তু তাঁর অবশ্যই খারাপ লাগবে। জোর করলে বা খোটা দিলে কিন্তু শোধরানোর চেয়ে বিগড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24পৃথিবীর সব মানুষ যেমন একরকম নয়, তেমনি সবার রুচিবোধও এক নয়। আপনার প্রেমিকের পোশাক-আশাক বা ব্যক্তিত্ব নিয়ে যদি আপনার কোনো আপত্তি থাকে তাহলে তাঁকে একটু ঘুরিয়ে, বুঝিয়ে বলুন। সরাসরি বলে ফেললে বা খোটা দিয়ে বললে কিন্তু তাঁর অবশ্যই খারাপ লাগবে। জোর করলে বা খোটা দিলে কিন্তু শোধরানোর চেয়ে বিগড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।