২০১৬ সালের মে মাস থেকে সিঙ্গাপুরের সরকারী কর্মচারীরা কর্মক্ষেত্রে কম্পিউটারে ইন্টারনেট অ্যাকসেস করতে পারবেন না।
সিঙ্গাপুরভিত্তিক দৈনিক স্ট্রেইটস টাইমস-এর বরাতে বিবিসি জানিয়েছে, ‘উচ্চমাত্রার নিরাপত্তা হুমকির মুখে কর্মচারীদের সঙ্গে শেয়ার করা দলিল আর কাজের ই-মেইল ফাঁসের আশঙ্কা’ ঠেকাতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয় কর্মচারীরা তাদের ব্যক্তিগত ইমেইলে কোনো ধরনের অফিসিয়াল তথ্য শেয়ার করতে পারবে না বলেও জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
এই পদক্ষেপে দেশটির নাগরিকরা ‘হতবাক’ ও ‘সংশয়’ প্রকাশ করেছেন। দেশটিতে বহুল প্রচারিত ‘স্মার্ট নেশন টেকনোলজি ইনিশিয়েটিভ’-এর সঙ্গে এটি সাংঘর্ষিক বলেও মন্তব্য করা হচ্ছে।
সরকারের এমন পদক্ষেপের আওতায় শিক্ষকরাও পড়ছেন। কিন্তু তারা খুব একটা স্পর্শকাতর তথ্য নিয়ে কাজ না করায়, তাদের ক্ষেত্রে এমন নিষেধাজ্ঞা ‘মাত্রাতিরিক্ত’ বলেও মন্তব্য করেছেন কেউ কেউ।
এই নিষেধাজ্ঞা জানিয়ে দেশটির সব সরকারি সংস্থা, মন্ত্রণালয়, সরকারি পরিষদে ঘোষণা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের দৈনিকটি।
পরিবর্তনের দায়িত্বে থাকা সংস্থা ইনফোকম ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (আইডিএ) জানিয়েছে, তারা সাইবার-আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা দিতে আরেকটি ‘আরও নিরাপদ কর্ম পরিবেশ’ তৈরিতে এই পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির একজন মুখপাত্র বিবিসি-কে বলেন, “সিঙ্গাপুর সরকার আমাদের আইটি নেটওয়ার্ক নিরাপদ করতে নিয়মিত আমাদের নিরাপত্তা যাচাই করে। আমরা ইতোমধ্যে বাছাইকৃত কিছু সরকারী কর্মকর্তার কর্মক্ষেত্রে ইন্টারনেট অ্যাকসেস বন্ধ করেছি। আর এক বছরের মধ্যে বাকি সব সরকারী কর্মচারীদের সঙ্গেও ক্রমান্বয়ে এগুলো বন্ধ করা হবে।”
ক্রমান্বয়ে এটি এক লাখ সরকারি কাজের কম্পিউটারে বাস্তবায়ন করা হবে বলেও জানানো হয়।
২০১৩ সালে সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের ওয়েবসাইট হ্যাক করেছিল অ্যানোনিমাস গ্রুপ।
সুত্রঃ বিডি নিউজ
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24
সিঙ্গাপুরভিত্তিক দৈনিক স্ট্রেইটস টাইমস-এর বরাতে বিবিসি জানিয়েছে, ‘উচ্চমাত্রার নিরাপত্তা হুমকির মুখে কর্মচারীদের সঙ্গে শেয়ার করা দলিল আর কাজের ই-মেইল ফাঁসের আশঙ্কা’ ঠেকাতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয় কর্মচারীরা তাদের ব্যক্তিগত ইমেইলে কোনো ধরনের অফিসিয়াল তথ্য শেয়ার করতে পারবে না বলেও জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
এই পদক্ষেপে দেশটির নাগরিকরা ‘হতবাক’ ও ‘সংশয়’ প্রকাশ করেছেন। দেশটিতে বহুল প্রচারিত ‘স্মার্ট নেশন টেকনোলজি ইনিশিয়েটিভ’-এর সঙ্গে এটি সাংঘর্ষিক বলেও মন্তব্য করা হচ্ছে।
সরকারের এমন পদক্ষেপের আওতায় শিক্ষকরাও পড়ছেন। কিন্তু তারা খুব একটা স্পর্শকাতর তথ্য নিয়ে কাজ না করায়, তাদের ক্ষেত্রে এমন নিষেধাজ্ঞা ‘মাত্রাতিরিক্ত’ বলেও মন্তব্য করেছেন কেউ কেউ।
এই নিষেধাজ্ঞা জানিয়ে দেশটির সব সরকারি সংস্থা, মন্ত্রণালয়, সরকারি পরিষদে ঘোষণা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে সিঙ্গাপুরের দৈনিকটি।
পরিবর্তনের দায়িত্বে থাকা সংস্থা ইনফোকম ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (আইডিএ) জানিয়েছে, তারা সাইবার-আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা দিতে আরেকটি ‘আরও নিরাপদ কর্ম পরিবেশ’ তৈরিতে এই পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির একজন মুখপাত্র বিবিসি-কে বলেন, “সিঙ্গাপুর সরকার আমাদের আইটি নেটওয়ার্ক নিরাপদ করতে নিয়মিত আমাদের নিরাপত্তা যাচাই করে। আমরা ইতোমধ্যে বাছাইকৃত কিছু সরকারী কর্মকর্তার কর্মক্ষেত্রে ইন্টারনেট অ্যাকসেস বন্ধ করেছি। আর এক বছরের মধ্যে বাকি সব সরকারী কর্মচারীদের সঙ্গেও ক্রমান্বয়ে এগুলো বন্ধ করা হবে।”
ক্রমান্বয়ে এটি এক লাখ সরকারি কাজের কম্পিউটারে বাস্তবায়ন করা হবে বলেও জানানো হয়।
২০১৩ সালে সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের ওয়েবসাইট হ্যাক করেছিল অ্যানোনিমাস গ্রুপ।
সুত্রঃ বিডি নিউজ
ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক,শেয়ার ও কমেন্ট করে পাশে থাকুন। ঘুরে আসতে পারেন। www.facebook.fom/sobkichu24 www.free.facebook.com/sobkichu24