আধুনিক বিজ্ঞানীরা দাবী করছে বস্তুজগতের পাশাপাশি সমান্তরালে বিপরীত জগৎ সৃষ্টি হয়ে আছে। আর সেই জগতে এ পৃথিবীতে যতো প্রকার সত্তা আছে,তার প্রতিটিরই বিপরীত সত্তা সৃষ্টি হয়ে বিদ্যমান আছে।অর্থাৎ আমাদের মানব সমাজের প্রত্যেকেরই একটি করে বিপরীত সত্তা তৈরী হয়ে আছে যাকে বলে ‘আইডেনটিক্যাল টুইন’। আগামীতে যতো মানুষ আসবে পৃথিবীতে, ঠিক ততোজনেরই বিপরীত সত্তা ঐ বিপরীত জগতে তৈরী হবে।
পৃথিবীর মানুষ প্রতিদিন যে কাজকর্ম করে,তার একটা প্রতিক্রিয়া বিপরীত জগতে সৃষ্টি হওয়া বিপরীত সত্তার উপর সরাসরি প্রভাব পড়ে। পদার্থ বিজ্ঞানের রীতি অনুযায়ী এটি একটি চিরসত্য বিধান। কণিকা জগৎ বিষয়টি প্রমাণ করে দেখিয়ে দিয়েছে। সুতরাং বস্তুজগৎ ও প্রতিজগৎ অবশ্যই বিদ্যমান আছে।
পৃথিবীর মানুষ প্রতিদিন যে কাজকর্ম করে,তার একটা প্রতিক্রিয়া বিপরীত জগতে সৃষ্টি হওয়া বিপরীত সত্তার উপর সরাসরি প্রভাব পড়ে। পদার্থ বিজ্ঞানের রীতি অনুযায়ী এটি একটি চিরসত্য বিধান। কণিকা জগৎ বিষয়টি প্রমাণ করে দেখিয়ে দিয়েছে। সুতরাং বস্তুজগৎ ও প্রতিজগৎ অবশ্যই বিদ্যমান আছে।
কোরআনে বলা হয়েছে-
“তিনি যথাযথভাবে (প্রতিটি বিষয়ে পরিমাপ ও পরিমাণের অনুপাত ঠিক করে) সমগ্র মহাবিশ্ব (বস্তুজগৎ ও প্রতিবস্তুজগৎ এ দু’ভাগে বিভক্ত করে) সৃষ্টি করেছেন।” (সূরা আয্ যুমার : ৫)
“তিনি যথাযথভাবে (প্রতিটি বিষয়ে পরিমাপ ও পরিমাণের অনুপাত ঠিক করে) সমগ্র মহাবিশ্ব (বস্তুজগৎ ও প্রতিবস্তুজগৎ এ দু’ভাগে বিভক্ত করে) সৃষ্টি করেছেন।” (সূরা আয্ যুমার : ৫)
কোরআনে আরো বলা হয়েছে-
“আমি সৃষ্টি করেছি তোমাদেরকে জোড়ায় জোড়ায়(পৃথিবীর মানুষ এবং একই চেহারার পরকালের জন্য প্রতিবস্তু দিয়ে সৃষ্ট বিপরীত মানুষ )।”(সূরা আন্ নাবা : ৮ )
ইতিমধ্যেই বিজ্ঞান প্রমাণ করে দেখিয়েছে বিজড়িত আলোর কণার জোড় থেকে ১ টি ফোটন কণিকা আলাদা করে যদি দূরে কোথাও নিয়ে যাওয়া হয় এবং তাকে বিভিন্ন অবস্থায় নাড়া-চাড়া করা হয়, তাহলে অপর ফোটন কণিকাটিও একইভাবে নড়ে-চড়ে ওঠে। যদিও তাদের মধ্যে অনেক দূরত্ব বজায় থাকে। এতে প্রমাণিত হলো পৃথিবীর মানুষ যে ধরনেরই আমল করুক না কেন,সাথে সাথে তা বিপরীত জগতে সৃষ্ট তাঁরই বিপরীত সত্ত্বার উপর হুবহু প্রতিফলিত হবে।এতে কোনো প্রকার ব্যতিক্রম ঘটবেনা। কারণ মানুষসহ প্রত্যেকটি জিনিসই এ মহাবিশ্বে আলোর কণা ফোটন দিয়েই সৃষ্টি হয়েছে মৌলিকভাবে। এ তথ্যও প্রমাণিত সত্য।
তাই এ কারণে এবং আরো অন্যান্য কারণেও বিজ্ঞানীগণ ধারণা করছেন নিশ্চয় আবিষ্কৃত অদৃশ্য বস্তু ও শক্তি আমাদের বস্তুজগতে (দৃশ্যমান বস্তুর জগতে) এতো প্রভাবশালী হতে পারলে অবশ্যই তাদের প্রভাব প্রতিপত্তিকে কাজে লাগিয়ে তারা আমদের জগতের সমান্তরালে দৃশ্যমান বস্তুর বিপরীতে অদৃশ্য বস্তু ও শক্তি দিয়ে প্রতিবস্তুর জগৎ সৃষ্টি করে থাকবে। অদৃশ্য বস্তু ও শক্তির প্রভাব বিদ্যমান থাকায় আমরা সেই প্রতিজগতকে কখনো দেখতে পাবো না।
এ বিষয়ে আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে সূরা ‘নামল’-র ৬৫ নং আয়াতে উল্লেখ করেছেন এভাবে-
“বল আল্লাহ্ ব্যতীত আর কেউ মহাবিশ্বে অদৃশ্য বিষয়সমূহের পূর্ণ জ্ঞান রাখে না।”
প্রতিজগৎ বা পরজগৎ সম্পর্কে কুরআনের সূরা মুমিনের ৩৯ নং আয়াতে মানব জাতিকে অবহিত করেছে এভাবে-
“(মুমিন ব্যক্তিটি বললো) হে আমার সম্প্রদায়! বস্তুজগৎ (ইহজগৎ) তো হচ্ছে অস্থায়ী উপভোগের বস্তু আর পরকালই (প্রতিজগৎ) হচ্ছে স্থায়ী উপভোগের আবাস।”
সুতরাং এই বস্তুজগতে যারা আল্লাহ্র কথামতো জীবন চালাবে, তারা সফলতা লাভ করবে, আর তার বিনিময়ে চিরশান্তির জান্নাত পাবে।
“আমি সৃষ্টি করেছি তোমাদেরকে জোড়ায় জোড়ায়(পৃথিবীর মানুষ এবং একই চেহারার পরকালের জন্য প্রতিবস্তু দিয়ে সৃষ্ট বিপরীত মানুষ )।”(সূরা আন্ নাবা : ৮ )
ইতিমধ্যেই বিজ্ঞান প্রমাণ করে দেখিয়েছে বিজড়িত আলোর কণার জোড় থেকে ১ টি ফোটন কণিকা আলাদা করে যদি দূরে কোথাও নিয়ে যাওয়া হয় এবং তাকে বিভিন্ন অবস্থায় নাড়া-চাড়া করা হয়, তাহলে অপর ফোটন কণিকাটিও একইভাবে নড়ে-চড়ে ওঠে। যদিও তাদের মধ্যে অনেক দূরত্ব বজায় থাকে। এতে প্রমাণিত হলো পৃথিবীর মানুষ যে ধরনেরই আমল করুক না কেন,সাথে সাথে তা বিপরীত জগতে সৃষ্ট তাঁরই বিপরীত সত্ত্বার উপর হুবহু প্রতিফলিত হবে।এতে কোনো প্রকার ব্যতিক্রম ঘটবেনা। কারণ মানুষসহ প্রত্যেকটি জিনিসই এ মহাবিশ্বে আলোর কণা ফোটন দিয়েই সৃষ্টি হয়েছে মৌলিকভাবে। এ তথ্যও প্রমাণিত সত্য।
তাই এ কারণে এবং আরো অন্যান্য কারণেও বিজ্ঞানীগণ ধারণা করছেন নিশ্চয় আবিষ্কৃত অদৃশ্য বস্তু ও শক্তি আমাদের বস্তুজগতে (দৃশ্যমান বস্তুর জগতে) এতো প্রভাবশালী হতে পারলে অবশ্যই তাদের প্রভাব প্রতিপত্তিকে কাজে লাগিয়ে তারা আমদের জগতের সমান্তরালে দৃশ্যমান বস্তুর বিপরীতে অদৃশ্য বস্তু ও শক্তি দিয়ে প্রতিবস্তুর জগৎ সৃষ্টি করে থাকবে। অদৃশ্য বস্তু ও শক্তির প্রভাব বিদ্যমান থাকায় আমরা সেই প্রতিজগতকে কখনো দেখতে পাবো না।
এ বিষয়ে আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে সূরা ‘নামল’-র ৬৫ নং আয়াতে উল্লেখ করেছেন এভাবে-
“বল আল্লাহ্ ব্যতীত আর কেউ মহাবিশ্বে অদৃশ্য বিষয়সমূহের পূর্ণ জ্ঞান রাখে না।”
প্রতিজগৎ বা পরজগৎ সম্পর্কে কুরআনের সূরা মুমিনের ৩৯ নং আয়াতে মানব জাতিকে অবহিত করেছে এভাবে-
“(মুমিন ব্যক্তিটি বললো) হে আমার সম্প্রদায়! বস্তুজগৎ (ইহজগৎ) তো হচ্ছে অস্থায়ী উপভোগের বস্তু আর পরকালই (প্রতিজগৎ) হচ্ছে স্থায়ী উপভোগের আবাস।”
সুতরাং এই বস্তুজগতে যারা আল্লাহ্র কথামতো জীবন চালাবে, তারা সফলতা লাভ করবে, আর তার বিনিময়ে চিরশান্তির জান্নাত পাবে।