বিসমিল্লাহির রহমানীর রহিম
আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছেন? আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভাল আছি। তাহলে কাজের কথায় আসি।
৫ম খণ্ড যারা পড়েন নি, তারা পড়ে নিন।
৫ম খন্ডের পরে।
“দর্তলব কর্দান হাকি-কতে কা-র+অঝ্ খোদা-শরম্ দা-র অ শর্মে উ-মাদা-র।”
অর্থাৎ, কোন বিষয় প্রকৃত ঘটনা জানিবার বাসনা হইলে লজ্জা করিবে না। আল্লাহ’র সহিত লজ্জ করিবে, যেন গুনাহ না হয়।
স্বামীর প্রতি কৃতজ্ঞতাঃ স্ত্রী লোকদের সচরাচর অভ্যাস-তাহারা স্বামীর না শুকরি কর; এই অভ্যাস অতি জঘন্য। স্বামী কিংবা শ্বশুরের পক্ষ হইতে যাহা কিছু খাদ্য-দ্রব্য পাও, উহা কৃতজ্ঞতা সহকরে কবুল করা কর্তব্য। যত সামান্য নগণ্যই হউক না কেন, উহার প্রতিও শোকর করা অ-জিব। লক্ষ লক্ষ লোক এরূপ আছে যাহারা তোমার মত খাইতে বা পরিতে পায় না এবং তোমার মত আরামেও তাহারা নাই। খাওয়া, পরা, ধন-দৌলতের কোনটিরই লোভ করিও না। লো-ললসা, হিংসা-বিদ্বেষ হইতে বাঁচিয়া থাকিবে। কেননা, উহাতে শক্ত গুনাহ্ ব্যতীত মানুষ নিজে নিজেই আযাবে লিপ্ত থাকিবে। পার্থিব ও বৈষয়িক ব্যাপারে হামেশা নিজের চেয়ে হীন অবস্থা সম্পন্নদের প্রতি দৃষ্টি রাখ এবং দ্বীনের কাজে সব সময় যাহারা তোমার উর্ধ্বে সেই দিকে নজর রাখ। এরূপ করিলে তুমি দুনিয়াতে সুখী হইবে এবং নেক কাজের তৌফিক পাইবে।
ভাল লাগলে শেয়ার ও কমেন্টে জানাতে ভুলবে না…
সুত্রঃ ইসলামিক এমবিট।