উত্তর :
জায়েয নয়। রাসূল (ছাঃ) এ ব্যাপারে
(সন্তানের বিরুদ্ধে বদদো‘আ করানিষেধ করে) বলেন, ‘তোমরা নিজেদের
জন্য বদদো‘আ করো না, নিজ সন্তানদের
বিরুদ্ধে বদদো‘আ করো না এবং
নিজেদের অর্থ-সম্পদের ব্যাপারে
বদদো‘আ করো না। যাতে তোমরা এমন
এক সময়ে না পৌঁছে যাও, যে সময় দো‘আ
করা হ’লে তা তোমাদের জন্য কবুল করা
হয় (মুসলিম হা/৩০০৯, মিশকাত হা/২২২৯)।
অর্থাৎ এর ফলে বদদো‘আ লেগে যেতে
পারে। উপরন্তু কারো জন্য জাহান্নাম
কামনা করা, ধ্বংস কামনা করা মুমিনের
বৈশিষ্ট্য নয়। অন্যদিকে সন্তানের জন্য
আবশ্যক হবে যেকোন মূল্যে পিতার
নিকট থেকে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া ও তার
সন্তুষ্টি অর্জন করা। কারণ আল্লাহর পরে
পিতা-মাতা সন্তানের নিকট থেকে
সবচেয়ে বেশী আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতা
পাওয়ার হকদার (লোকমান ১৪)। রাসূল
(ছাঃ) বলেন, পিতার সন্তুষ্টিতে
আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং পিতার
অসন্তুষ্টিতে আল্লাহর অসন্তুষ্টি
(তিরমিযী হা/১৮৯৯; ছহীহাহ হা/৫১৬;
মিশকাত হা/৪৯২৭)। তবে শিরক-বিদ‘আত ও
শরী‘আত বিরোধী কোন কাজে পিতা-
মাতার আনুগত্য করা অপরিহার্য নয়
(লোকমান ১৫)।
(সন্তানের বিরুদ্ধে বদদো‘আ করানিষেধ করে) বলেন, ‘তোমরা নিজেদের
জন্য বদদো‘আ করো না, নিজ সন্তানদের
বিরুদ্ধে বদদো‘আ করো না এবং
নিজেদের অর্থ-সম্পদের ব্যাপারে
বদদো‘আ করো না। যাতে তোমরা এমন
এক সময়ে না পৌঁছে যাও, যে সময় দো‘আ
করা হ’লে তা তোমাদের জন্য কবুল করা
হয় (মুসলিম হা/৩০০৯, মিশকাত হা/২২২৯)।
অর্থাৎ এর ফলে বদদো‘আ লেগে যেতে
পারে। উপরন্তু কারো জন্য জাহান্নাম
কামনা করা, ধ্বংস কামনা করা মুমিনের
বৈশিষ্ট্য নয়। অন্যদিকে সন্তানের জন্য
আবশ্যক হবে যেকোন মূল্যে পিতার
নিকট থেকে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া ও তার
সন্তুষ্টি অর্জন করা। কারণ আল্লাহর পরে
পিতা-মাতা সন্তানের নিকট থেকে
সবচেয়ে বেশী আনুগত্য ও কৃতজ্ঞতা
পাওয়ার হকদার (লোকমান ১৪)। রাসূল
(ছাঃ) বলেন, পিতার সন্তুষ্টিতে
আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং পিতার
অসন্তুষ্টিতে আল্লাহর অসন্তুষ্টি
(তিরমিযী হা/১৮৯৯; ছহীহাহ হা/৫১৬;
মিশকাত হা/৪৯২৭)। তবে শিরক-বিদ‘আত ও
শরী‘আত বিরোধী কোন কাজে পিতা-
মাতার আনুগত্য করা অপরিহার্য নয়
(লোকমান ১৫)।