আল্লাহ্তায়ালার কুদরত তথা ক্ষমতার মহিমা শুরু সেখান
থেকে।
###
শবে মেরাজ ঠিক তেমনি আল্লাহ্তায়ালার একটি কুদরত।
নবীজি(স)কে আল্লাহ্তায়ালা মসজিদুল হারাম
(মক্কা)থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস(বর্তমান ফিলিস্তিনে
অবস্থিত),সেখান থেকে সপ্তআকাশ ভ্রমণ করিয়ে
মহান আল্লাহ্তায়ালার সাক্ষাত লাভ করিয়ে ধন্য করেন।
নবীজি(স)কে আল্লাহ্তায়ালা জান্নাত-জাহান্নামের
ভবিষ্যৎ চিত্র দেখান।এছাড়াও মহান আল্লাহ্তায়ালার অসংখ্য
কুদরতের নমুনা নবীজি(স) স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ
করেন। আল্লাহ্তায়ালা তার প্রিয় হাবিবকে এই উম্মতের
জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ,সুরা তওবার শেষ ২ আয়াত
(২৮৫-২৮৬),আর বান্দা তওবা করলে ক্ষমার অঙ্গীকার
নিয়ে আসেন।
###
এই রাতে ব্যক্তিগত ইবাদাত যেমন নফল নামাজ,কুরান
তিলাওয়াত,জিকির ইত্যাদির মাধ্যমে অতিবাহিত করা যেতে
পারে...ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই যে এতো
রাকাত নামাজ পরতে হবে...পরলে এতো
সওয়াব...হেন তেন।যে যার খুশিমতো আমল
করতে পারবে।
###
অনেক বিখ্যাত ব্লগার ভাইরা মেরাজের বৈজ্ঞানিক
ব্যাখ্যা দাঁড় করাতে ব্যস্ত।আমাদের বিজ্ঞান এখনও
এতো উন্নত হইনি যে সব প্রশ্নের জবাব দিতে
সক্ষম।আর আমরা মুসলিমরাও বিজ্ঞানের ব্যাখ্যার উপর
নির্ভর করি না।আমাদের আল্লাহ,আমাদের নবী(স)যা
বলেছেন তা আমরা বিনা বাক্যে মেনে নেই। যদিও
“থিওরি নির্ভর” বিজ্ঞান এর বিপক্ষে কোনো কিছু
দাঁড় করাতে না পারে...তথাপি শোয়ার্টিজ ম্যাট্রিক বা
টাইম ট্রাভেলিং দিয়ে এর ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু কি দরকার
ভাই বিজ্ঞানরে টানার???? বলতে পারেন বিজ্ঞানের
কথা না বললে নাস্তিকদের বুঝানো যাবে না...ভাই
বিজ্ঞান দিয়ে বললে কি তারা বুঝবে??? না ভাই বিজ্ঞান
দিয়ে বললেও সো কলড নাস্তিকরা তা বিশ্বাস করবে
না।তাদের জোর করে বিশ্বাস করানোর দায়িত্ব
আমাদের না।তাই মুমিনদের উদ্দেশে একটি কথাই
বলতে হয়...
“তারা বলে, আমরা শুনেছি এবং মেনে নিয়েছি। আমরা
তোমার ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা। তোমারই
দিকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে।” [আল কুরআন
২:২৮৫]
বিঃদ্রঃ
এই মেরাজের শিক্ষা কিন্তু ৫ ওয়াক্ত নামাজ যথাযথভাবে
আদায়ের মধ্যে নিহিত...কেননা প্রিয় নবিজি(স)মেরাজ
থেকেই এই উম্মতের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ নিয়ে
এসেছেন।তাই ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় ব্যতিত কিছুই
গ্রহণযোগ্য নয়।
সবাইকে মেরাজ মুবারাক।বিজ্ঞানের কল্পনার
যেখানে শেষ,মহান আল্লাহ্তায়ালার কুদরত তথা ক্ষমতার
মহিমা শুরু সেখান থেকে।
###
শবে মেরাজ ঠিক তেমনি আল্লাহ্তায়ালার একটি কুদরত।
নবীজি(স)কে আল্লাহ্তায়ালা মসজিদুল হারাম
(মক্কা)থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস(বর্তমান ফিলিস্তিনে
অবস্থিত),সেখান থেকে সপ্তআকাশ ভ্রমণ করিয়ে
মহান আল্লাহ্তায়ালার সাক্ষাত লাভ করিয়ে ধন্য করেন।
নবীজি(স)কে আল্লাহ্তায়ালা জান্নাত-জাহান্নামের
ভবিষ্যৎ চিত্র দেখান।এছাড়াও মহান আল্লাহ্তায়ালার অসংখ্য
কুদরতের নমুনা নবীজি(স) স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ
করেন। আল্লাহ্তায়ালা তার প্রিয় হাবিবকে এই উম্মতের
জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ,সুরা তওবার শেষ ২ আয়াত
(২৮৫-২৮৬),আর বান্দা তওবা করলে ক্ষমার অঙ্গীকার
নিয়ে আসেন।
###
এই রাতে ব্যক্তিগত ইবাদাত যেমন নফল নামাজ,কুরান
তিলাওয়াত,জিকির ইত্যাদির মাধ্যমে অতিবাহিত করা যেতে
পারে...ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই যে এতো
রাকাত নামাজ পরতে হবে...পরলে এতো
সওয়াব...হেন তেন।যে যার খুশিমতো আমল
করতে পারবে।
###
অনেক বিখ্যাত ব্লগার ভাইরা মেরাজের বৈজ্ঞানিক
ব্যাখ্যা দাঁড় করাতে ব্যস্ত।আমাদের বিজ্ঞান এখনও
এতো উন্নত হইনি যে সব প্রশ্নের জবাব দিতে
সক্ষম।আর আমরা মুসলিমরাও বিজ্ঞানের ব্যাখ্যার উপর
নির্ভর করি না।আমাদের আল্লাহ,আমাদের নবী(স)যা
বলেছেন তা আমরা বিনা বাক্যে মেনে নেই। যদিও
“থিওরি নির্ভর” বিজ্ঞান এর বিপক্ষে কোনো কিছু
দাঁড় করাতে না পারে...তথাপি শোয়ার্টিজ ম্যাট্রিক বা
টাইম ট্রাভেলিং দিয়ে এর ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু কি দরকার
ভাই বিজ্ঞানরে টানার???? বলতে পারেন বিজ্ঞানের
কথা না বললে নাস্তিকদের বুঝানো যাবে না...ভাই
বিজ্ঞান দিয়ে বললে কি তারা বুঝবে??? না ভাই বিজ্ঞান
দিয়ে বললেও সো কলড নাস্তিকরা তা বিশ্বাস করবে
না।তাদের জোর করে বিশ্বাস করানোর দায়িত্ব
আমাদের না।তাই মুমিনদের উদ্দেশে একটি কথাই
বলতে হয়...
“তারা বলে, আমরা শুনেছি এবং মেনে নিয়েছি। আমরা
তোমার ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা। তোমারই
দিকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে।” [আল কুরআন
২:২৮৫]
বিঃদ্রঃ
এই মেরাজের শিক্ষা কিন্তু ৫ ওয়াক্ত নামাজ যথাযথভাবে
আদায়ের মধ্যে নিহিত...কেননা প্রিয় নবিজি(স)মেরাজ
থেকেই এই উম্মতের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ নিয়ে
এসেছেন।তাই ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় ব্যতিত কিছুই
গ্রহণযোগ্য নয়।
সবাইকে মেরাজ মুবারাক।