মার্কিন প্রেসিডেন্সিয়াল
রেস এগোচ্ছে
ট্রাম্প-ক্লিন্টনের দিকে
ডোনাল্ড ট্রাম্প ইন্ডিয়ানায় বিপুল
ভোটে জেতার পর প্রাইমারি
পর্যায়ে তাঁর নিকটতম
প্রতিদ্বন্দ্বী সেনেটর টেড
ক্রুজ হাল ছেড়েছেন৷
ডেমোক্র্যাট তরফে বার্নি
স্যান্ডার্স জিতলেও,
সামগ্রিকভাবে হিলারি ক্লিন্টন
এগিয়ে৷
ডোনাল্ড ট্রাম্প যেন প্রথমে
তাঁর নিজের দলকে বিজিত করে
তারপর প্রতিপক্ষের মহড়া
নেবেন৷ প্রথম আবির্ভাবেই
তাঁর এই নির্বাচনি সাফল্য কে
কোনো সভ্যতা-ভব্যতার
রীতিনীতি দিয়ে মাপা কিংবা
বোঝার উপায় নেই৷ তাঁর পক্ষে
সবচেয়ে বড় যুক্তি হলো, তিনি
জিতছেন ও জিতে চলেছেন৷
অন্তত রিপাবলিকান দলে এমন
কোনো রাজনীতিক নেই,
যাকে প্রার্থী হিসেবে
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খাড়া করা
চলে৷ টেড ক্রুজ সেটা
বুঝেছেন বলেই তাঁর
ক্যামপেইন সমাপ্ত করলেন৷
সর্বশেষ প্রাইমারির আগে
দু'জনে পরস্পরের বিরুদ্ধে
অতিশয় তিক্ত ও অংশত রুচিহীন
মন্তব্য করলেও, বিজয়ের
পরেই ট্রাম্প তাঁর সুর পাল্টে
ফেলে ক্রুজকে প্রশংসা
করেছেন৷ স্পষ্টতই তাঁর নজর
নভেম্বরের লড়াইয়ের দিকে,
যার আগে তিনি রিপাবলিকান
সমর্থনকে – যতদূর সম্ভব –
একত্রিত করতে চান৷
ভোটের পর সারা পেলিন স্বয়ং
ইন্ডিয়ানার ভোটারদের ধন্যবাদ
জানিয়ে বলেছেন, ‘‘আমরা
আমাদের বিপ্লবীকে খুঁজে
পেয়েছি৷'' বস্তুত বাজারে
জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়ে
গেছে, ট্রাম্প পেলিনকে তাঁর
‘রানিং মেট', অর্থাৎ ভাইস
প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী
করবেন কিনা – যার অপর সুবিধা
হবে, মহিলা হিসেবে মহিলা
ভোটারদের কাছে
ক্লিন্টনের আবেদন কিছুটা
কমতে পারে৷ তৃতীয়ত, টেড
ক্রুজের টি পার্টি আন্দোলন
সতীর্থরা ট্রাম্পের দিকে
ঝুঁকতে পারেন৷
ট্রাম্পের জয়যাত্রা নিয়ে
রিপাবলিকান দলে গভীর
অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে৷ কিছু
রিপাবলিকান নেতা বলেছেন, তাঁরা
ট্রাম্পকে সমর্থন করার কথা
ভাবতেই পারেন না৷ ওদিকে
চূড়ান্ত মনোনয়ন নিশ্চিত করতে
ট্রাম্পের আর মাত্র ২০০
ডেলিগেট প্রয়োজন৷ হিলারি
ক্লিন্টনও তাঁর প্রয়োজনীয়
ডেলিগেটদের ৯২ শতাংশ
ইতিমধ্যেই যোগাড় করে
ফেলেছেন৷
নভেম্বরে ক্লিন্টনের
মুখোমুখি হওয়ার আগে
ট্রাম্পকে দেখাতে হবে, তিনি
জাতির প্রেসিডেন্ট হবার আগে
দলের প্রার্থী হবার ক্ষমতা
রাখেন – যার প্রথম পরীক্ষা
হবে আগামী ১৮ থেকে
২১শে জুলাই ওহাইও-র
ক্লিভল্যান্ডে রিপাবলিকান পার্টির
কনভেনশনে৷ সেখানেও
ট্রাম্পকে রোখার একটা শেষ
চেষ্টা করা হতে পারে৷
টুইটারে ট্রাম্পের উত্থানকে
ইতিমধ্যেই প্রিমিয়ার লিগে
লেস্টার সিটির চ্যাম্পিয়ন হওয়ার
সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে – তার
সবটাই কিছু ঠাট্টা করে নয়৷
এসি/ডিজি (এপি, ডিপিএ)
সুত্রঃ DW
রেস এগোচ্ছে
ট্রাম্প-ক্লিন্টনের দিকে
ডোনাল্ড ট্রাম্প ইন্ডিয়ানায় বিপুল
ভোটে জেতার পর প্রাইমারি
পর্যায়ে তাঁর নিকটতম
প্রতিদ্বন্দ্বী সেনেটর টেড
ক্রুজ হাল ছেড়েছেন৷
ডেমোক্র্যাট তরফে বার্নি
স্যান্ডার্স জিতলেও,
সামগ্রিকভাবে হিলারি ক্লিন্টন
এগিয়ে৷
ডোনাল্ড ট্রাম্প যেন প্রথমে
তাঁর নিজের দলকে বিজিত করে
তারপর প্রতিপক্ষের মহড়া
নেবেন৷ প্রথম আবির্ভাবেই
তাঁর এই নির্বাচনি সাফল্য কে
কোনো সভ্যতা-ভব্যতার
রীতিনীতি দিয়ে মাপা কিংবা
বোঝার উপায় নেই৷ তাঁর পক্ষে
সবচেয়ে বড় যুক্তি হলো, তিনি
জিতছেন ও জিতে চলেছেন৷
অন্তত রিপাবলিকান দলে এমন
কোনো রাজনীতিক নেই,
যাকে প্রার্থী হিসেবে
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খাড়া করা
চলে৷ টেড ক্রুজ সেটা
বুঝেছেন বলেই তাঁর
ক্যামপেইন সমাপ্ত করলেন৷
সর্বশেষ প্রাইমারির আগে
দু'জনে পরস্পরের বিরুদ্ধে
অতিশয় তিক্ত ও অংশত রুচিহীন
মন্তব্য করলেও, বিজয়ের
পরেই ট্রাম্প তাঁর সুর পাল্টে
ফেলে ক্রুজকে প্রশংসা
করেছেন৷ স্পষ্টতই তাঁর নজর
নভেম্বরের লড়াইয়ের দিকে,
যার আগে তিনি রিপাবলিকান
সমর্থনকে – যতদূর সম্ভব –
একত্রিত করতে চান৷
ভোটের পর সারা পেলিন স্বয়ং
ইন্ডিয়ানার ভোটারদের ধন্যবাদ
জানিয়ে বলেছেন, ‘‘আমরা
আমাদের বিপ্লবীকে খুঁজে
পেয়েছি৷'' বস্তুত বাজারে
জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়ে
গেছে, ট্রাম্প পেলিনকে তাঁর
‘রানিং মেট', অর্থাৎ ভাইস
প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী
করবেন কিনা – যার অপর সুবিধা
হবে, মহিলা হিসেবে মহিলা
ভোটারদের কাছে
ক্লিন্টনের আবেদন কিছুটা
কমতে পারে৷ তৃতীয়ত, টেড
ক্রুজের টি পার্টি আন্দোলন
সতীর্থরা ট্রাম্পের দিকে
ঝুঁকতে পারেন৷
ট্রাম্পের জয়যাত্রা নিয়ে
রিপাবলিকান দলে গভীর
অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে৷ কিছু
রিপাবলিকান নেতা বলেছেন, তাঁরা
ট্রাম্পকে সমর্থন করার কথা
ভাবতেই পারেন না৷ ওদিকে
চূড়ান্ত মনোনয়ন নিশ্চিত করতে
ট্রাম্পের আর মাত্র ২০০
ডেলিগেট প্রয়োজন৷ হিলারি
ক্লিন্টনও তাঁর প্রয়োজনীয়
ডেলিগেটদের ৯২ শতাংশ
ইতিমধ্যেই যোগাড় করে
ফেলেছেন৷
নভেম্বরে ক্লিন্টনের
মুখোমুখি হওয়ার আগে
ট্রাম্পকে দেখাতে হবে, তিনি
জাতির প্রেসিডেন্ট হবার আগে
দলের প্রার্থী হবার ক্ষমতা
রাখেন – যার প্রথম পরীক্ষা
হবে আগামী ১৮ থেকে
২১শে জুলাই ওহাইও-র
ক্লিভল্যান্ডে রিপাবলিকান পার্টির
কনভেনশনে৷ সেখানেও
ট্রাম্পকে রোখার একটা শেষ
চেষ্টা করা হতে পারে৷
টুইটারে ট্রাম্পের উত্থানকে
ইতিমধ্যেই প্রিমিয়ার লিগে
লেস্টার সিটির চ্যাম্পিয়ন হওয়ার
সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে – তার
সবটাই কিছু ঠাট্টা করে নয়৷
এসি/ডিজি (এপি, ডিপিএ)
সুত্রঃ DW