ভারতের সর্বোচ্চ আদালত
বলেছে, ধর্ষণের মামলায়
ধর্ষিতাকে বিয়ের প্রস্তাব বা
অন্যভাবে মিটমাট করে চাইলে
ধর্ষকের শাস্তি মাপ হবে না৷
শাস্তি এড়াতে এটা ধর্ষকের
একটা ফন্দিমাত্র৷ নিম্ন
আদালতগুলিকে সেটা মাথায়
রেখেই বিচার করতে হবে৷
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এই
মর্মে রায় দেয় যে, ধর্ষণের
মামলায় সালিশির স্থান নেই৷ ধর্ষক
বিয়ের প্রস্তাব দিলে অথবা টাকা
কিংবা অন্যভাবে মিটমাট করে
নিতে চাইলে রাজ্যের নিম্ন
আদালতগুলি যেন তাতে সাড়া না
দেয়৷ সুপ্রিম কোর্ট মনে
করে, এটা ধর্ষকের ফন্দি-ফিকির
ছাড়া আর কিছুই নয়৷ এটা
মেয়েদের মর্যাদা ও
আত্মসম্মানের প্রশ্ন৷ কাজেই
এইসব মামলায় অপরাধীর সাজা মাপ
করে দিলে সেটা হবে আইনি
বৈধতার খেলাপ,
সংবেদনশীলতার অভাব৷ সম্প্রতি
মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের
হাইকোর্টের এক রায়ের
বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারের
আবেদনের প্রেক্ষিতে
সুপ্রিম কোর্ট এই রায় দেয়৷
হাইকোর্ট কয়েক বছর আগে
সাত বছরের এক নাবালিকাকে
ধর্ষণ করার অপরাধে এক
ব্যক্তিকে ধর্ষণের অভিযোগ
থেকে রেহাই দিয়ে
শ্লীলতাহানির অভিযোগে এক
বছর কারাবাসের আদেশ
দিয়েছিল৷ কারণ আদালত জানতে
পেরেছিল যে, ধর্ষকের
সঙ্গে বিয়ে দিয়ে ঐ নাবালিকার
মা-বাবা অপরাধীর সঙ্গে মিটমাট
করে নিতে চায়৷ এতে করে
তার সাজাও কমে আসে৷ সুপ্রিম
কোর্ট অবশ্য সেই রায়
উল্টে দিয়ে অপরাধীকে
আবারো গ্রেপ্তার করে
পুরো সময় সাজা খাটার আদেশ
দেয়৷
DW
ধর্ষিতাকে বিয়ের প্রস্তাব বা
অন্যভাবে মিটমাট করে চাইলে
ধর্ষকের শাস্তি মাপ হবে না৷
শাস্তি এড়াতে এটা ধর্ষকের
একটা ফন্দিমাত্র৷ নিম্ন
আদালতগুলিকে সেটা মাথায়
রেখেই বিচার করতে হবে৷
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এই
মর্মে রায় দেয় যে, ধর্ষণের
মামলায় সালিশির স্থান নেই৷ ধর্ষক
বিয়ের প্রস্তাব দিলে অথবা টাকা
কিংবা অন্যভাবে মিটমাট করে
নিতে চাইলে রাজ্যের নিম্ন
আদালতগুলি যেন তাতে সাড়া না
দেয়৷ সুপ্রিম কোর্ট মনে
করে, এটা ধর্ষকের ফন্দি-ফিকির
ছাড়া আর কিছুই নয়৷ এটা
মেয়েদের মর্যাদা ও
আত্মসম্মানের প্রশ্ন৷ কাজেই
এইসব মামলায় অপরাধীর সাজা মাপ
করে দিলে সেটা হবে আইনি
বৈধতার খেলাপ,
সংবেদনশীলতার অভাব৷ সম্প্রতি
মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের
হাইকোর্টের এক রায়ের
বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারের
আবেদনের প্রেক্ষিতে
সুপ্রিম কোর্ট এই রায় দেয়৷
হাইকোর্ট কয়েক বছর আগে
সাত বছরের এক নাবালিকাকে
ধর্ষণ করার অপরাধে এক
ব্যক্তিকে ধর্ষণের অভিযোগ
থেকে রেহাই দিয়ে
শ্লীলতাহানির অভিযোগে এক
বছর কারাবাসের আদেশ
দিয়েছিল৷ কারণ আদালত জানতে
পেরেছিল যে, ধর্ষকের
সঙ্গে বিয়ে দিয়ে ঐ নাবালিকার
মা-বাবা অপরাধীর সঙ্গে মিটমাট
করে নিতে চায়৷ এতে করে
তার সাজাও কমে আসে৷ সুপ্রিম
কোর্ট অবশ্য সেই রায়
উল্টে দিয়ে অপরাধীকে
আবারো গ্রেপ্তার করে
পুরো সময় সাজা খাটার আদেশ
দেয়৷
DW