সুস্বাস্থ্যের জন্য আঁশযুক্ত খাবার



বাড়তি মেদ থেকে মুক্তি পেতে আঁশযুক্ত খাবার দরকার। তথ্যটা সকলের জানা থাকলেও চাহিদা অনুযায়ী কি আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া হচ্ছে?

প্রতিটি খাবারের উপাদানেরই জন্যই শারীরিক চাহিদার মাত্রা রয়েছে, যা পূরণ হওয়া জরুরি। তবে সেই চাহিদানুসারে খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়া হয় না।

স্বাস্থ্য ও পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে আঁশজাতীয় খাবার গ্রহণের গুরুত্ব উল্লেখ করা হয়।
কোলেস্টেরল কমাতে: আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণের পর শরীরের কোলেস্টরেল আঁশের সঙ্গে মিশে যায়। ফলে আঁশের সঙ্গেই কোলেস্টেরল শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। তাই আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া হলে শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে।
পেটের সমস্যা সমাধানে: শরীরে আঁশের অভাবের কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। তাছাড়া আঁশের অভাবে নানা ধরনের পেটের সমস্যাও হয়। তাই খাদ্যতালিকায় আঁশযুক্ত খাবার রাখা জরুরি।
ক্ষুদা কমাতে: আঁশযুক্ত খাবার হজম হতে সময় নেয়। তাই পেট ভরা থাকে অনেকক্ষণ। যদি খাবার শেষ করার কিছুক্ষণ পরই ক্ষুধা লাগে তবে বুঝতে হবে খাবারের তালিকায় আঁশের পরিমাণ কম ছিল। খাবারের প্লেটে পর্যাপ্ত আঁশ ও পুষ্টিকর প্রোটিনজাতীয় খাবার রাখতে হবে। এতে ক্ষুধা কম পাবে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

Share this

Related Posts

Previous
Next Post »